ছোটবেলার স্মৃতি

লিখেছেন লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ১০:১৬:৩৩ সকাল

আমার জন্ম নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে পা দেয়ার কয়েকবছর পর, এক দ্রুত পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে - যেখানে প্রতিদিন বিজ্ঞানের নব নব আবিষ্কার মানুষকে চমৎকৃত করছে, আগ্রহী করে তুলছে জ্ঞানের নতুন নতুন দিগন্তের প্রতি, ইউরোপ অ্যামেরিকা থেকে প্রকাশিত বই ম্যাগাজিন ডাকযোগে পৌঁছে যাচ্ছে সাধারন বাংলাদেশী পাঠকদের দুয়ারে; আজকের ব্ল্যাক অ্যান্ড ওয়াইট টিভি কাল রঙ্গিন হয়ে যাচ্ছে, টিভির পর্দায় বাংলার পাশাপাশি ভেসে আসছে ইংরেজী অনুষ্ঠানও; উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা পাজামা পাঞ্জাবী শাড়ি ছেড়ে প্যান্ট শার্ট সালোয়ার কামিজের দিকে ঝুঁকে পড়ছে, বিদেশ থেকে ক্যাটালগ এনে নকল করে জামা তৈরী হচ্ছে বাংলাদেশে; ড্যাটসান আর কচ্ছপের মত ভক্স ওয়াগন গাড়ীর পাশে এসে দাঁড়াচ্ছে গরীবের টয়োটা আর আরবী শেখদের মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ী; আর শবে বরাতে তারাবাতি আর বাজিপটকা ফুটানোর পরিবর্তে নামাজ পড়ার প্রতি তাগিদ আসতে শুরু করেছে।

যেকোন পরিবর্তনশীল সমাজের মতই এই সমাজে ছিলো অস্থিতিশীলতা, পরিবর্তনের কিছু ভালো আর কিছু খারাপ ফলাফল। অল্প বয়সে পড়তে শেখায় চার পাঁচ বছর বয়সেই পরিণত হয়েছিলাম সর্বভুক পাঠকে। বাসায় ইংরেজীর চল ছিলো, যা জ্ঞানের দিগন্ত প্রসারিত করার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে যেহেতু তখনো অধিকাংশ তথ্যমূলক বই এবং অনুষ্ঠান ছিলো ইংরেজীতে। তার ওপর ছিলো লেখালেখি করার অনুপ্রেরণা যা সেই ছ’বছর বয়সেই ভাবনার কুঁড়িগুলোকে মেলতে সহায়তা করে।

স্বভাবগতভাবে ছোটবেলা থেকেই ছিলাম চিন্তাশীল ও চুপচাপ যার ভালো বাংলা হোল অলস। ছুটোছুটির চেয়ে ভাল লাগত টেবিলের নীচে ঘর বানিয়ে রান্নাবাটি আর পুতুল খেলা। দুষ্টুমীর মধ্যে সবচেয়ে পছন্দ ছিলো জানালার গ্রিলের ভেতর দিয়ে পা গলিয়ে বাইরে পা ঝুলিয়ে বসে বৃষ্টি দেখা আর ফুল চুরি করা। একদিন ফুল ছেঁড়ার সময় বাবা দেখে ফেলল। বাসায় এসে পাশে বসিয়ে বলল, ‘যারা অন্যের জিনিস তাদের অনুমতি ছাড়া নিয়ে নেয় তাদের বলে চোর। এখন তুমিই বল, তুমি কি চোর?’ সেদিন থেকে এই বদস্বভাবের পরিসমাপ্তি ঘটে। এর পর থেকে ফুলটাইম মুখচুরির পেশা হয় যায়, যেখানেই যাই একটা নির্জন জায়গা দেখে বসে পড়ি একটা বই নিয়ে।

সচরাচর সমবয়সীদের তুলনায় কথা বলতাম কম, যা বলতাম তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হত ফিলোসফিকাল টাইপের, মানে এই দুনিয়ার সাথে সম্পর্কচ্যূত। এক পার্ফেক্ট পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতাম। ছোটবেলা থেকেই খুব শেল্টারড পরিবেশ বড় হলেও বুঝতাম এই পৃথিবীটা খুব একটা ভাল জায়গা না। তাই হোসেন ভাইয়া যখন বারান্দায় মরিচ শুকাতে দিতে দিতে ক্ষ্যাপাতে থাকত তখন বলতাম, ‘দাঁড়াও, মানুষ অলরেডি চাঁদে পৌঁছে গিয়েছে, কিছুদিন পর মঙ্গলেও চলে যাবে। কিছুদিনের ভেতর পৃথিবীর সব ভাল মানুষগুলো চাঁদে চলে যাবে, আর সব পঁচা মানুষগুলো পৃথিবীতে রয়ে যাবে। তোমাকে এখানেই থাকতে হবে, কারণ তুমি যে পঁচা!’ তবে অনেক বড় হয়ে বুঝেছি ভাল আর মন্দের তফাতটা এত স্পষ্ট বা এত সহজ নয়, একই মানুষ পরিস্থিতি এবং দৃষ্টিকোণ ভেদে দু’টোই হতে পারে। তাই হয়ত এত বছর পরেও আমি আর হোসেন ভাই এই একই পৃথিবীতে অবস্থান করছি।

বইয়ের পাতায় ডাইনোসরদের সাথে প্রাগৈতিহাসিক যুগে আর কল্পনার রকেটে বিভিন্ন গ্রহতারায় ঘুরে বেড়ালেও বাস্তবতার স্পর্শ তখনো জীবনে এসে লাগেনি। ছোটবেলায় আদর করে সবাইকে ডাকতাম কদু, শুধু রঙ হত আলাদা আলাদা। মৃত্যুর কন্সেপ্ট তখনো ছিলোনা। ভাবতাম আমার এই লাল কদু নীল কদুরা সবাই বুঝি অমর! আমি যখন বড় হয়ে যাব তখন ওরা আবার ছোট হয়ে যাবে, আবার ওরা বড় হতে হতে আমি ছোট হয়ে যাব। বাবামাকে বলতাম, ‘চিন্তা কোরোনা, যখন আমি বড় হয়ে যাব তখন তো তোমরা ছোট হয়ে যাবে, তখন আমি তোমাদের দেখব’। প্রথম মৃত্যু দেখি সাত বছর বয়সে, পাশের বাসার হাজী সাহেবের, আমি নিশ্চিত ছিলাম তিনি ঘুমোচ্ছেন আর তাঁর মেয়েরা কান্নাকাটি করে তাকে ডিস্টার্ব করছে, যেকোন সময় তিনি জেগে উঠে বলবেন, ‘অ্যাই কি শুরু করলি তোরা? ঘুমোতেও দিবিনা নাকি?’

যখন মৃত্যুর কন্সেপ্টটা মাথায় ক্লিয়ার হোল, তখন আবিষ্কার করা প্রয়োজন হয়ে পড়ল এর পর মানুষটা কোথায় যায়। তখন পড়াশোনা শুরু করলাম আখিরাত এবং কিয়ামাত নিয়ে। এতটুকু বুঝলাম, আমার পার্ফেক্ট পৃথিবীর অস্তিত্ব অলীক নয়, যদিও এর অবস্থান চাঁদ কিংবা মঙ্গলে নয়, জান্নাতে। তখন আবার গবেষনা করার প্রয়োজন হয়ে পড়ল জান্নাতে যেতে হলে কি কি প্রস্তুতি লাগবে। রাসূল (সা)সহ বিভিন্ন নবী রাসূল এবং বিখ্যাত ব্যাক্তিবর্গের জীবন থেকে আবিষ্কার করার চেষ্টা করতে শুরু করলাম কি কি যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। আট বছর বয়সে তাপসী রাবেয়ার জীবনী পড়ে পুরাই উতলা হয়ে গেলাম। নানী যখন রাতে ঘুমাতে ডাকল, বললাম, ‘তোমার জান্নাতে যাবার প্রয়োজন নেই তুমি ঘুমাও। আমি সারারাত নামাজ পড়ব’। নানী বলল, ‘না ঘুমালে শরীর খারাপ হবে’। তাপসী রাবেয়ার প্রতিধ্বনি করে বললাম, ‘কবরে গেলে ঘুমোনোর অনেক সময় পাওয়া যাবে’। আধঘন্টা পরই দেখি ঘুমে ঢুলে পড়ে যাচ্ছি! ভাবলাম, নামাজই পড়তে হবে এমন তো কথা নেই, তাপসী রাবেয়া তো জিকরও করতেন, শুয়ে শুয়ে জিকর করলে নিশ্চয়ই কোন অসুবিধা নেই! নানীর পাশে শুলাম, নানী মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগল, আরামে কোথায় যে হারিয়ে গেলাম! সকালে উঠে চোখ কচলাচ্ছি, দেখি নানী সামনে বসে মিটিমিটি হাসছে, ‘কি গো তাপসী, তোমার ফজরের নামাজ গেল কই?’ ঐ প্রকল্পের ওখানেই করুণ পরিসমাপ্তি!

কিন্তু শৈশবের এই জিনিসটাই সবচেয়ে মূল্যবান। অসম্ভব স্বপ্নকেও পরিপূর্ণ সততার সাথে লালন করা কেবল একজন শিশুর পক্ষেই সম্ভব। এই ইনোসেন্সই শৈশবের শক্তি। এই স্মৃতি আমাকে কাতর করেনা, বরং প্রেরণা জোগায়।

স্কুলে ভাল ছাত্রী ছিলাম না। স্কুলের বই বড় আটপৌরে লাগত। আমি তখন বিশ্বের এনসাইক্লোপিডিয়া পড়ছি – সম্রাট অ্যালেকজান্ডারের সাথে বেরিয়ে পড়েছি বিশ্বজয়ে, রাধানাথ শিকদারের সাথে এভারেস্টের উচ্চতা মাপঝোঁক করছি, মারিয়ানাস ট্রেঞ্চে ঊঁকিঝুঁকি করে দেখার চেষ্টা করছি কিছু দেখা যায় কিনা। কিছুদিন পরপরই নতুন বইয়ের সাপ্লাই আসে বাংলাদেশ থেকে। ছুটির দিনে বাবার সাথে সমুদ্রের পাড়ে মাছ ধরতে যাই; বাবার স্পন্ডিলাইটিস, ওজন আল্গানো নিষেধ, তাই বাজার ঘাট দোকানপাটেও আমি বাবার নিত্যসঙ্গী; ছোট ভাই দু’টোর গার্ডিয়ান আমি; আমার পড়াশোনার সময় কই?

একদিন হুট করে জীবনের সব গতি স্তব্ধ হয়ে গেল। দিন কাটতে লাগল হাসপাতালে, ডাক্তার থেকে ডাক্তারের চেম্বারে। তিনমাস পর একদিন নিশিযাপনের জন্যও ভর্তি হয়ে গেলাম। এগারো বছরের একটা কিশোরী যখন মৃত্যুর মুখোমুখি হয় তখন এক ঝটকায় তার বয়স অনেক বেড়ে যায়। আবুধাবীতে ভিজিটর্স আওয়ারের বাইরে কেউ দেখতে আসার অনুমতি নেই, বয়স কম বলে পরিবারের বাইরে কেউ আসার প্রশ্নই আসেনা। বাবা অনেকগুলো রিডার্স ডাইজেস্ট দিয়ে গেল। সেই প্রথম কল্পনাপ্রবণ মেয়েটির বিজ্ঞান, ইতিহাস আর কল্পকাহিনী ছেড়ে সত্যিকার মানুষদের সত্যিকার জীবনের সত্যিকার সমস্যার সাথে পরিচয়। পরিচয় হাসপাতালে আসা দুঃখী মানুষগুলোর সাথে, তাদের কষ্টের কাহিনীর সাথে, নিজের ভালোবাসা দিয়ে অপরের দুঃখহারিনী নার্সদের উদারতার সাথে।

তখন মাত্র নানাপ্রকার গেম বাজারে আসতে শুরু করেছে। প্রথম দিককার গেমগুলো ছিলো ঘড়ি কাম গেম, সাইজে আজকালকার গেমগুলোর রিমোটের চেয়েও ছোট, নাম ছিলো গেম অ্যান্ড ওয়াচ। এসব জিনিসের প্রতি তেমন বিশেষ আকর্ষন ছিলোনা আমার। কিন্তু নিদ্রাহীন রাতে হসপিটালের বিছানায় একা শুয়ে কাঁহাতক বই পড়া যায়? তাই বসলাম খেলনাটা নিয়ে। স্ক্রীনের দু’পাশে ওপরে নীচে দু’টো করে মুরগীর খোপ, প্রতিটি খোপ থেকে নেমে এসেছে একটি করে পাটাতন, মুরগীগুলো ডিম পাড়ে আর ডিমগুলো নাচতে নাচতে পাটাতন বেয়ে গড়িয়ে পড়তে থাকে, মাঝখানে ঝুড়ি নিয়ে দাঁড়িয়ে মিকি মাউস ডিমগুলোকে নীচে পড়া থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করতে করতে অস্থির, কারণ মুরগীগুলো প্রথমে ডিম পাড়ে একটা দু’টো করে, তারপর ডিম পড়তে থাকে অজস্র, অথচ তিনটা ডিম মাটিতে পড়লেই গেম ওভার!

গেম খেলতে খেলতে দু’টো সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম। এক, জীবনে সব প্রজাপতির পেছনে ছুটে লাভ নেই, একটা প্রজাপতিকে লক্ষ্য সাব্যাস্ত করতে হবে, সংকল্প করতে হবে এটিই আমার চাই, পথে যদি আরো কোন প্রজাপতি জালে আটকা পড়ে ভালো, কিন্তু অন্য প্রজাপতি ধরতে গিয়ে আসলটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে চলবেনা। দুই, অসামাজিক হবার কারণে সামাজিক কথাবার্তা এবং আচরনে যে ডিপ্লোমেসি লুব্রিকেন্ট হিসেবে কাজ করে সেগুলো আমার অভাব ছিলো। মনের কথা উগড়ে দিতাম চাঁচাছোলা অবস্থায়, তেলমসলা ছাড়া! বাবামা সারাক্ষণ অস্থির থাকত আমার কথাবার্তা কিভাবে ভদ্রস্থ করা যায়। যদিও এর জন্য ওদের পরিশ্রম করতে হয়েছে বহু বছর, তবু সুন্দর করে কথা বলা শিখতে পারিনি, শিখেছি বড়জোর চুপ করে থাকা। তবে জীবনের অভিজ্ঞতা এটাই শিখিয়েছে, বোবার শত্রু নেই কথাটা ভুল। যে আমাকে ভালবাসবে সে আমার ভুলত্রুটিগুলোকেও আপন করে নেবে। আর যে আমাকে ভালোবাসেনা সে আমার নীরবতার মাঝেও ত্রুটি খুঁজে নেবে। জীবনে সব ডিম রক্ষা করা যাবেনা, করার প্রয়োজনও নেই, সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে, তারপরও ডিম ভেঙ্গে গেলে তোয়ালে দিয়ে ফ্লোর পরিষ্কার করে বাকী ডিমগুলোর দিকে নজর দিতে হবে।

এর একমাস পর আল্লাহ আলৌকিকভাবে সুস্থতার পথ বাতলে দিলেন। হসপিটাল থেকে ফিরে এসে নিজের মাঝে এক বিশাল পরিবর্তন অনুভব করলাম। কল্পনাপ্রবণ কিশোরীটা রূপকথার জগত থেকে বেরিয়ে এসে একটু একটু করে বাস্তবতার দিকে পা বাড়াতে লাগল। তেরো বছর বয়সে আমি লিখি এক ঘোড়ার আত্মকাহিনী যেটা ইয়াং টাইমসের মূল ফিচার হিসেবে প্রকাশিত হয়। আমার নিজের লেখাগুলোর মাঝে এই লেখাটা আমার খুব প্রিয়। এর শেষ লাইনটি ছিলোঃ Wanderers of the desert, heroes of war, we now stand in dirty stables, waiting for death’. উপসংহার হোল, জীবনের গতিপ্রকৃতির ওপর আমাদের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই, কিন্তু কোন পরিস্থিতিতে আমরা কি করব সে সিদ্ধান্তগুলো একান্তই আমাদের নিজেদের। জীবনের শেষপ্রান্তে এসে জাবর কাটার মূহূর্তে কোন আক্ষেপ যেন আমাদের মনকে আচ্ছন্ন করতে না পারে সে সংকল্প আমাদের জীবনের শুরুতেই নিতে হবে। এই আমার শৈশবের শিক্ষা। এই শিক্ষাই আমার জীবনের প্রাপ্তি।

উৎসর্গঃ ব্লগার হক কথা, ফাতিমা মারিয়াম, মিশুক ভিশু ও সত্যলিখন

বিষয়: বিবিধ

১৬৯৬ বার পঠিত, ৬২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

266455
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:২৯
নিউজ ওয়াচ লিখেছেন : ভালো লাগলো পিলাচ । অনেক দিন পর যে আপা?
দুলা ভাই ভালা নি Love Struck Love Struck
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:০০
210434
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ, সব ভালো Happy ধন্যবাদ
266473
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২০
চোথাবাজ লিখেছেন : লেখাটা অনেদ সুন্দর। তয় এতো দিন পর যে আপুয়া?

আপনার নতুন ব্লগে কি বেচে আছে?

১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:১৯
210299
ভিশু লিখেছেন : এই যে চোথাবাজ আঙ্কেল! উনার আবার নতুন ব্লগ কোথায়? এটাই তো আপুজ্বির ব্লগ...Frustrated
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:০০
210435
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ধন্যবাদ Happy
266480
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২৩
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : নিউজ ওয়াচ লিখেছেন : ভালো লাগলো পিলাচ । অনেক দিন পর যে আপা?
দুলা ভাই ভালা নি
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:০১
210436
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনি কি লিখেছেন? Smug
266486
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:২৫
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না। অনেক দিন পর যে আপা?
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:০২
210437
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ
266495
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:১৪
আতিক খান লিখেছেন : আপনার লেখা অনেক দিন পর। বরাবরের মত চমৎকার আর চিন্তার খোরাক দেয়। Good Luck Good Luck
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:০৩
210438
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck Good Luck
266505
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫০
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপা আপনার শৈশবের যেটুকু এখানে উল্লেখ করেছেন তা আমার কাছে একটু অন্যরকমই লেগেছে। আমি ছোটবেলা থেকেই প্রচুর বই পড়তাম ঠিকই কিন্তু টইটই করে ঘুরে বেড়ানোর আনন্দ থেকে কিন্তু একটুও পিছপা হইনি।

আপনার মত টেবিলের নীচে যেমন পুতুল খেলেছি তেমনি গোল্লাছুট, বৌচি এবং আরও অন্যান্য খেলাও প্রচুর খেলেছি। প্রতিদিন খেলার মাঠে গিয়ে হইচই করার আনন্দগুলিকে এখনও ফিরে পেতে ইচ্ছে করে।

তবে এটা ঠিক যে অত ছোটবেলায় জীবন সম্পর্কে এত কিছু ভাবতে পারিনি।

আলহামদুলিল্লাহ আপনার মাঝে মহান আল্লাহ ছোটবেলা থেকেই চিন্তাশীলতার বীজ দিয়েছেন যার ফলশ্রূতিতে আজ আপনি এমন প্রতিভার অধিকারী হতে পেরেছেন। আল্লাহপ্রদত্ত এই প্রতিভা দিয়ে আপনি জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে যাবেন আর আমরা সেই আলোয় আলোকিত হব।

বরাবরের মতই শিক্ষণীয় পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:০৪
210439
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমিও বৌচি গোল্লাছুট খেলতাম আপা, তবে তুলনামূলকভাবে বাসায় বসে খেলতে পছন্দ করতাম কারণ আমি আদতেই অলস Tongue
প্রতিভা কই দেখলেন? Surprised আলোই বা কোথায় পাই? Worried
266506
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫০
ফেরারী মন লিখেছেন : জীবনের গতিপ্রকৃতির ওপর আমাদের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই, কিন্তু কোন পরিস্থিতিতে আমরা কি করব সে সিদ্ধান্তগুলো একান্তই আমাদের নিজেদের।

সুন্দর কথা বলেছেন।
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:০৫
210440
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Happy Good Luck
266526
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৩
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : ধন্যবাদ, আপু ফিরে আসার জন্য। আপনার
শেষ লেখাটায় অনুরোধ করে ছিলাম।
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
210490
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এমন নগন্য এক বান্দাকে মনে রাখার জন্য ধন্যবাদ ভাই Happy Good Luck
266568
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:২১
আফরা লিখেছেন : আপু সকাল ব্লগ উপেন করেই যখন আপনার নামটি ব্লগ লিষ্টে দেখলাম । কি ভাল লাগছিল । আপনার লেখার প্রসংশা করার যোগ্যতা আমার নাই । অনেক খুশী হয়েছি আপু ।অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
210493
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : প্রশংসা পাবার যোগ্যতা তো একমাত্র আল্লাহর, আপু Happy তোমার খুশিই আমার খুশি Love Struck
১০
266574
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:২৪
ভিশু লিখেছেন : নিছক শৈশব-কৈশোর স্মরণ নয়, অত্যন্ত শিক্ষণীয় একটি স্মৃতিচারণ! খুব্বি কন্সট্রাক্টিভ এবং হেলদি এনভাইরনমেন্টে বেড়ে উঠেছেন আপনি - তাই বর্তমান অবস্থা এমন - মাশাআল্লাহ! খুব ভালো লাগ্লো ম্যাডাম... Angel Good Luck Rose প্লিজ কন্টিনিউ শেয়ারিং, এনলাইট দ্য সোসাইটি... Praying Day Dreaming পোস্টটি স্টিকি করার জন্য জন্য বিনীত অনুরোধ রইলো!
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
210495
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : বর্তমানে কেমন অবস্থা? Worried Worried
আই নিড লাইট মাইসেলফ ভাই *-Happy
আমি কিভাবে পোস্ট স্টিকি করতে *-Happy হয় জানিনা Tongue
১১
266580
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:২৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : কোন মন্তব্য করবনা(আবার খেপবেন)।
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
210496
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : তাই?
১২
266581
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:২৯
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : অ-ন্নে-ক ভালো লাগলো Good Luck Good Luck যাজাকিল্লাহু খাইর। Rose Good Luck Good Luck Rose
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
210498
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ Happy ওয়া ইয়্যাক Good Luck
১৩
266593
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ভালো লাগলো
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৫৭
210739
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ধন্যবাদ Happy
১৪
266595
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৪৭
শেখের পোলা লিখেছেন : এপর্যন্ত আপনার যতগুলো লেখা পড়েছি, তার কোনটার সাথে আপনার এই উক্তিটি মেলেনা-" "মনের কথা উগড়ে দিতাম চাঁচাছোলা অবস্থায়, তেলমসলা ছাড়া! বাবামা সারাক্ষণ অস্থির থাকত আমার কথাবার্তা কিভাবে ভদ্রস্থ করা যায়।
জ্ঞানের কথায় সমৃদ্ধ আপনার সংক্ষীপ্ত শৈশব পড়লাম৷ ধন্যবাদ৷
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৫৮
210740
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : তাই? Happy বাবামা শুনলে খুশি হবে Happy
ধন্যবাদ Happy
১৫
266602
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:১৮
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : আপু কতদিন পর আপনার লেখা পড়লাম। অনেক ভালো লাগছে আপনাকে ফিরে পেয়ে। Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৫৯
210741
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমি যে কিছুতেই তোমাদের পাচ্ছিনা! আজ আর কাল দু'দিন ফ্রি আছি আজ বহু মাস পর। সময় পেলে স্কাইপে এসো। Happy
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১১
210975
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : ইনশাআল্লাহ আপু আমি রাতে থাকবো স্কাইপে। Love Struck
১৬
266606
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩২
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম আপু! অন্নেক ভালো লাগছে আপনাকে ফিরে পেয়ে তারচেয়েও ভালো লেগেছে চমৎকার শৈশবের কথাটুকু জেনে!আপনারা জ্ঞানী মানুষ, জ্ঞানী মানুষদের শৈশব জ্ঞানী শৈশব হয় আপুনি Love Struck Bee Music

যে আমাকে ভালবাসবে সে আমার ভুলত্রুটিগুলোকেও আপন করে নেবে। আর যে আমাকে ভালোবাসেনা সে আমার নীরবতার মাঝেও ত্রুটি খুঁজে নেবে।


সঠিক বলেছেন আপুনি!একেবারে বিজ্ঞ বচন Thumbs Up
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:০২
210742
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকিস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু Angel
ভিশু ভাইয়ের ভাইরাস দ্বারা দেখি তুমিও আক্রান্ত!
নিজের মাঝে কোন জ্ঞান আজ অবধি খুঁজে পাইনি। তোমাদের চোখ অনেক তীক্ষ্ণ বলতে হবে Don't Tell Anyone
জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে যে শিক্ষা পাওয়া যায় তা বিজ্ঞই বটে Happy
১৭
266612
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:০০
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ ।আমার সন্মানিতা প্রানপ্রিয় বোনদের ব্লগে ফিরে আসাতে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানাই হাজার বার ।তিনি আমাদের কত কাছে তাই অন্তর থেকে সাহায্য চাওয়া কবুল করেছেন। ব্লগের বাগান আবার সোনালী ভোরের সোনালী পাখিদের জ্ঞানের ডাকে ভরে যাবে। আর অন্ধ পেচারা যতই ডাকুক তাদের কে এই ব্লক করে দিয়ে ঝোপঝাড়ের আড়ালে রাখা হবে ।

মাশাল্লাহ ।অনেক সুন্দর ও শিক্ষনীয় পোস্ট ।আল্লাহ তোমার ঈমানী এলেমী আমোলী যোগ্যতা আরো বাড়িয়ে দিক ।আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতের উত্তম পুরুস্কার দান করুন ।
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:০৪
210744
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপা, আপনি তো দেখি পুরাই জিহাদী কথাবার্তা বলছেন! মাশাল্লাহ Happy
১৮
266699
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:১২
egypt12 লিখেছেন : সুন্দর জ্ঞানগর্ভ শৈশব ভালো লাগলো Rose
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:০৫
210745
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : জ্ঞানগর্ভ শৈশব! Rolling on the Floor
ভাইরে, লেখাপড়া করা আর জ্ঞানী হবার মাঝে অনেক তফাত। পড়তে ভালোবাসি কিন্তু জ্ঞানী হতে পারিনি, মাথার ভেতর ঘিলুর অভাব Crying
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫৪
211840
egypt12 লিখেছেন : অভাব থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে অভাবই ভালো Love Struck
১৯
266716
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৩৯
নূর আল আমিন লিখেছেন : যাযাকাল্লাহ খাইরান/লেখাটি পড়তে পড়তে চলে গিয়েছিলাম দুনিয়ার জাগতিক সব চিন্তা ফেলে সেই কেয়ামত দিবসে হাজী সাহেবের ছেলে মেয়েদের কাতারে
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:২৬
210819
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ Happy
২০
266793
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪৬
মামুন লিখেছেন : " অনেক বড় হয়ে বুঝেছি ভাল আর মন্দের তফাতটা এত স্পষ্ট বা এত সহজ নয়, একই মানুষ পরিস্থিতি এবং দৃষ্টিকোণ ভেদে দু’টোই হতে পারে। তাই হয়ত এত বছর পরেও আমি আর হোসেন ভাই এই একই পৃথিবীতে অবস্থান করছি।" - খুব ভালো লাগল।

" জীবনে সব প্রজাপতির পেছনে ছুটে লাভ নেই, একটা প্রজাপতিকে লক্ষ্য সাব্যাস্ত করতে হবে, সংকল্প করতে হবে এটিই আমার চাই, পথে যদি আরো কোন প্রজাপতি জালে আটকা পড়ে ভালো, কিন্তু অন্য প্রজাপতি ধরতে গিয়ে আসলটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে চলবেনা।" - ভালো লাগল।

ধন্যবাদ, পুরো লিখাটাই ভালো লেগেছে। উপরের দুটি স্তবক আমাকে কিছু চিন্তার খোরাক দিলো।
আপনার ব্লগে এই প্রথম আমার আসা। সময় করে আপনার প্রতিটি লেখাই পড়ে নেবার আশা রয়েছে ইনশা আল্লাহ।

আমার জন্মও নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে পা দেয়ার কয়েকবছর পর- সে হিসেবে হয়তো আমরা সমসাময়িক হব।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর লেখাটি উপহার দেবার জন্য।
জাজাকাল্লাহু খাইর। Rose Rose Rose Good Luck
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৪৬
211157
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমার ব্লগে প্রথম পদার্পন করে আশাবাদী হওয়ায় এবং চিন্তার খোরাক পাওয়ায় আশান্বিত বোধ করছি। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আমার ধারণা ছিল ব্লগে আমিই বয়ষ্ক। সামসাময়িক আরো কেউ আছে জেনে আনন্দিত হলাম Happy Good Luck
২১
266816
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৯
ইবনে হাসেম লিখেছেন : ওয়েলকাম ব্যাক আপু। আমার খুব মন করছে একমন মিষ্টি করি ব্লগারদের মাঝে। আপনার দ্বিতীয় দফা বিডিটুডে-র জার্নির শুরুতে জানাই আমাদের সবার তরফ থেকে আন্তরিক মোবারকবাদ।
ইনশাআল্লাহ আবার ব্লগ তার আগের প্রাণ ফিরে পাবে, ব্লগের বিভিন্ন শাখার পাখিগুলোর কিচিরমিচির শব্দে ব্লগটি আবার হয়ে উঠবে উচ্ছল, প্রাণচঞ্চল। আপনার পান্ডিত্যপূর্ণ লিখাগুলো হতে মধুপানের লোভে মৌমাছিদের গুঞ্জনে শুরু হবে প্রাণভোমরাদের মাঝে কাড়াকাড়ি, মাতামাতি। আপনার সাথে সাথে আরো যারা ব্লগটিকে আড়ি দিয়েছিলেন তাঁদেরও আবার মান ভাংবে, তাঁরাও ফিরে আসবেন (অনেকে নাকি এসেওছেন) আমাদের এই আসরে। তাই, কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো সেই ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না আপু, তাই ক্ষমা করে দেবেন। আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ ও নেক হায়াৎ দান করুন, আমিন।
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:১২
210560
ইবনে হাসেম লিখেছেন : 'মিষ্টি বিতরণ করি' হবে
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৪৯
211159
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : যাদের মেধা আছে তারা আগেই ফিরেছে, আমার পান্ডিত্য নেই বলেই লেখার কিছু পাচ্ছিলাম না Winking
উষ্ণ সন্দবর্ধনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই Happy
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫০
211160
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : * সংবর্ধনা
২২
266829
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
পবিত্র লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম আপু! অনেক অনেক খুশী লাগছে ব্লগে আপনাকে দেখে সাথে শৈশবের স্মৃতি নিয়ে এসেছেন দেখে। MOney Eyes MOney Eyes

আর যে আমাকে ভালোবাসেনা সে আমার নীরবতার মাঝেও ত্রুটি খুঁজে নেবে।
অসাধারণ একটি বচন! MOney Eyes
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫১
211161
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : জীবনের অভিজ্ঞতা অনেক কিছুই শেখায় Happy
আপনাদের বহুদিন পর দেখে আমারও ভাল লাগছে Happy
২৩
267154
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৯
পথচলা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম আপু!
অত্যন্ত শিক্ষণীয় একটি স্মৃতিচারণ!
কিন্তু, এতদিন পর বুজি আমাদের কথা মনে পড়ল?
আশা করি এখন থেকে নিয়মিত পাব আপনাকে।
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫২
211163
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ Happy
আশা করছি, যদি সময় পাই Angel
২৪
267255
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৩৯
আমি আমার লিখেছেন : অসাধারন Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫২
211164
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ধন্যবাদ Happy Good Luck Good Luck
২৫
267332
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:০২
আবু সাইফ লিখেছেন : দুদিন পর আবার হারিয়ে যাবেন-
সেটা আগেই ঘোষণা করে দিলেন!!

সময় বড় নিষ্ঠুর-
কারো কোন আবেগেরই কোন মূল্যই নেই তার কাছে!!

আব্দার রইলো যথাসাধ্য ঘণঘণ ব্লগে উঁকি মারতে

Praying Praying
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫৪
211166
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এই ঘোষনা কোথায়, কয়টা বাজে এবং কার মাধ্যমে শুনলেন? যা শুনেছেন, ঠিক শুনেছেন। হারিয়ে আমাদের সবাইকেই যেতে হবে। এখানে আবেগ দিয়ে কিচ্ছু হবেনা Happy
২৬
267433
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
আবু সাইফ লিখেছেন : মন্তব্য ১৫-এর জবাবে

আজ আর কাল দু'দিন ফ্রি আছি আজ বহু মাস পর।


"হারিয়ে আমাদের সবাইকেই যেতে হবে।"

শেষবারের আগেরগুলোর কথা বলেছিলাম আর কি!
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৫:৩৬
211516
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনি তো ডেঞ্জারাস মানুষ! Surprised সব মন্তব্য খেয়াল করেন দেখছি! Worried শখ করে কি কেউ হারায়? কেউ হারায় নিরুপায় হয়ে, কেউ হারায় অনন্যোপায় হয়ে Tongue
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০২:২৬
211792
আবু সাইফ লিখেছেন : আমি তো পড়ি সবার আগে,
কিন্তু মন্তব্য করি শেষে-
সবার মন্তব্য পড়ার লোভে
২৭
269253
২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৩২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : লেখাটা ফেসবুকে পড়েছিলাম,দীর্ঘ অনুপস্থিতির কারণে তখনো মনে হয়নি এটা ব্লগে আসবে। ভালো লাগলো।
্আপনাদের আনাগোনা না থাকলে ব্লগটি কেমন যেনো দুর্বল দুর্বল মনে হয়।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
213313
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : তাই? ধন্যবাদ Happy Good Luck
২৮
272116
০৭ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:৪৯
শরীফ নজমুল লিখেছেন : বরাবরের মতই ভাল লাগলো। আচছা আপনারা কেমনে এত ভালও লিখেন?
০৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:১৪
216431
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমরা ভাল লিখিনা, আপনারা ভাল পাঠোদ্ধার করেন Happy

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File