নন কন্ডাকটর তথা নির্জীব এক জড় পদার্থের নাম......।

লিখেছেন লিখেছেন ওরিয়ন ১ ০২ অক্টোবর, ২০১৪, ০৯:৫৩:১০ সকাল



আসসালামু আলায়কুম ইয়া আহলাল কুবুর। না, ভাই, আমি কোন গোরস্হানের পার্শ্ব দিয়া যাচ্ছি না, আমি হেঁটে চলছি " ঢাকার কাকরাইল মসজিদের" পার্শ্ব দিয়া!

- ভাই, শুনলাম আপনাগো নিয়া নাকি ব্যাপক কথাবার্তা হইতাছে। মুহাম্মদ সাল্লেলাহু আলায়হে ওয়াসাল্লাম এবং হজ্ব নিয়া ও নাকি অনেক খারাপ মন্তব্য হচ্ছে? তো এই ব্যাপারে আপনাগো করনীয় কি?

-- ভাই শুনেন, আমরা এসব নিয়া মাথা ঘামাই না, মুরব্বীগো নিষেধ আছে।

- হুম। তো আল্লাহ সুবাহানাতাল্লাহ যে বলছেন, " সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজের নিষেধ"। তো আপনারা এসব পালন করবেন না?

-- এগুলো ফাজায়েল আমলের কোন চ্যাপ্টার এ আছে?

- না, ভাই। এসব কুরান ও সহীহ হাদিসের কথা। ক্যান, আপনারা কুরান ও সহীহ হাদিস পড়েন না?

-- হা,হা,হা। শুনেন মুরব্বীগো নিষেধ আছে। ফাজায়েল আমল আছে না? হেইডাই পড়ি, হগল সময়!

বিষয়: বিবিধ

১২০৯ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

270755
০২ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১০:০৭
০২ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১০:০৯
214720
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : কোরআনী মিশন ও তাবলিগ মিশন


মহান আল্লাহতায়ালার ঘোষণাঃ “তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত,তোমাদের আবির্ভাব ঘটানো হয়েছে সমগ্র মানবজাতির জন্য।তোমরা সৎকাজের নির্দেশ দাও এবং অন্যায় নির্মূল করো এবং আল্লাহর উপর বিশ্বাস করো..।” –(সুরা আল ইমরান, আয়াত ১১০)।এটি হলো পবিত্র কোরআনের অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি আয়াত। যে বিষয়টি এ আয়াতে গুরুত্ব পেয়েছে তা হলো সুবিচারের প্রতিষ্টা ও অবিচারের মূলোৎপাটন। এতে ঘোষিত হয়েছে মুসলিম জীবনের ভিশন ও মিশন স্টেটমেন্ট। ভিশনটি হলো সর্বজাতির মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মতের মর্যাদা লাভ। আর মিশনটি হলো ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা ও অন্যায়ের নির্মূল। ভিশন তো ব্যক্তির জীবনে এমন এক স্বপ্ন -যা অর্জনে সে তার সমগ্র সামর্থকে নিয়োজিত করে। আর মিশন হলো মূলত সে ভিশনে পৌছার কর্মকৌশল। আল্লাহ নির্দেশিত সে ভিশন ও মিশন নিয়ে বাঁচতে হলে ঈমানদারের জীবনে কি করণীয় সেটিই ঘোষিত হয়েছে পূর্বে উল্লেখিত সুরা নিসার ১৩৫ নম্বর ও সুরা মায়েদার ৮ নম্বর আয়াতে। এ দুটি আয়াতে মহান আল্লাহর পক্ষে ও ন্যায় বিচারের প্রতিষ্ঠায় দাঁড়াতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।



মু’মিনের প্রতি মহান আল্লাহতায়ালার নির্দেশঃ “হে ঈমানদারগণ!তোমরা সুবিচারের প্রতিষ্ঠাকারি রূপে দাঁড়িয়ে যাও এবং আল্লাহর পক্ষে নিজেকে সাক্ষি রূপে পেশ করো –যদিও সে সাক্ষ্যটি তোমাদের নিজের বা তোমাদের পিতমাতা ও নিকটজনদের বিপক্ষে যায়;এবং সে দরিদ্র হোক বা ধনি হোক -আল্লাহই তাদের জন্য যথেষ্ট। অতএব সুবিচার প্রতিষ্ঠায় নিজ-প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। যদি তোমরা বক্রতা অবলম্বন করো বা পশ্চাৎপদ হও তবে নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা তোমাদের সমস্ত কর্মের পূর্ণ খবর রাখেন।”–(সুরা নিসা,আয়াত ১৩৫)। একই রূপ নির্দেশ দেয়া হয়েছে সুরা মায়েদায়।সেখানে বলা হয়েছে,“হে ঈমানদারগণ!তোমরা আল্লাহর জন্য খাড়া হয়ে যাও,সুবিচারের জন্য সাক্ষি রূপে দাড়িয়ে যাও।”-(সুরা মায়েদা আয়াত ৮)।প্রকৃত মুসলমান তাই শুধু জায়নামাযে খাড়া হয় না। শুধু রোযা বা হজ পালন করে না।বরং সর্বশক্তি দিয়ে খাড়া হয় মহান আল্লাহতায়ালার পক্ষে। সে খাড়া হয় তাঁর দ্বীনের বিজয়ে। সে বিজয়টি আনতে যেমন নিজের শক্তি ও মেধার বিনিয়োগ করে,তেমনি অস্ত্রনিয়ে যুদ্ধও লড়ে।প্রয়োজনে প্রাণেরও কোরবানী দেয়। সাহাবায়ে কেরামের মাঝে এ কোরবানি পেশে প্রবল প্রতিযোগিতাও দেখা দিত। প্রতিযোগিতা দেখা দিত জিহাদের ময়দানে সামনের কাতারে থাকা নিয়ে। মহান আল্লাহর কাছে মু’মিনের মর্যাদা বাড়ে তো তার দ্বীনের পক্ষে এরূপ খাড়া হওয়ার কারণেই। সে ব্যক্তিটি তখন স্বীকৃতি পায় তাঁর নিজ সেনাদলের সৈনিক রূপে।দায়িত্বপালনে নিহত হলে এমন ব্যক্তি পায় শহীদের মর্যাদা। আল্লাহতায়ালা এমন শহীদদের দেন মৃত্যুহীন জীবন। দেন বিনা হিসাবে জা্ন্নাত লাভের প্রতিশ্রুতি।



যে দেশে ঈমানদারের সংখ্যা বাড়ে সে দেশে শরিয়তের প্রতিষ্ঠায় মোজাহিদদের সংখ্যাও বিপুল ভাবে বাড়বে –সেটিই কাঙ্খিত। সেটি না হলে বুঝতে হবে প্রকৃত ঈমানদার রূপে বেড়ে উঠায় দেশবাসীর মাঝে বিরাট সমস্যা আছে। সমগ্র মানবকূলে মুসলমান যে শ্রেষ্ঠ তা তো সে মিশন পালনের বরকতেই। মুসলান হওয়ার অর্থই মহান আল্লাহর পক্ষ নেয়া। আল্লাহর পক্ষে খাড়া হওয়ার অর্থ,শুধু তাঁর নাম ও দ্বীনকে বিশ্বময় প্রচার করার কাজে নামা নয়। বরং তাঁর শরিয়তি বিধানকে বিজয়ী করা। আর শরিয়তের প্রতিষ্ঠার মাঝেই তো ইনসাফ ও ন্যায় বিচারের প্রতিষ্ঠা। রাষ্ট্রের বুকে রাজার ক্ষমতা বা সার্বভৌমত্বের প্রমাণ তো তার আইন বা হুকুমের প্রতিষ্ঠায়। রাজার নির্দেশিত আইন বা হুকুমনামাহ যদি ডাস্টবিনে গিয়ে পড়ে তবে কি তার ইজ্জত থাকে? তেমনি জমিনের উপর মহান আল্লাহর সার্বভৌমত্ব তো তাঁর নির্দেশিত শরিয়তের প্রতিষ্ঠায়।তাই শুধু সাহাবাদের যুগেই নয়,মুসলিম দেশে ইউরোপীয় কাফেরদের শাসন প্রতিষ্ঠার পূর্ব পর্যন্ত প্রতিটি মুসলিম দেশে আইন বলতে বুঝাতো শরিয়তি আইন। তাছাড়া শরিয়তের বিধান প্রতিষ্ঠা না পেলে কি ন্যায় বিচারের প্রতিষ্ঠা সম্ভব? শরিয়তের প্রতিষ্ঠা ছাড়া সুবিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভব -সেটি বিশ্বাস করাই তো হারাম। সেটি সম্ভব হলে শরিয়তি বিধানের প্রয়োজনীয়তাটি কি? সেটি বিশ্বাস করলে পরম অবিশ্বাস ও অবজ্ঞা করা হয় মহান আল্লাহতায়ালার কোরআনী বিধানের প্রতি।সেরূপ অবিশ্বাস ও অবজ্ঞার কারণে অবিশ্বাসী ব্যক্তিটি কাফেরে পরিনত হয়। কিন্তু সে শরিয়তের প্রতিষ্ঠা নিয়ে তাবলিগ জামায়াতের লোকদের সে আগ্রহটি কোথায়? তাছাড়া শরিয়ত প্রতিষ্ঠা করতে হলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নিতে হয়। সেটি যেমন শুধু দোয়া দরুদে সম্ভব নয়, তেমনি ইজতেমায় লাখ লাখ লোকের সংখ্যা বাড়িয়েও নয়। তখন তো অপরিহার্য হয় মানব সভ্যতার সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান তথা রাষ্ট্রের উপর দখলদারি প্রতিষ্ঠা করা এবং সকল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সুবিচারের প্রতিষ্ঠায় ও অন্যাযের নির্মূলে কাজে লাগানো। নবীজী (সাঃ) হিজরতের পর কোন রূপ বিলম্ব না করে সাথে সাথে রাষ্ট্র গড়েছেন এবং রাষ্ট্র-প্রধান হয়েছিলেন তো এমন দায়িত্ববোধ নিয়েই। নবীজী(সাঃ)র সে সূন্নতটিকে শক্ত ভাবে ধরে রেখেছিলেন খোলাফায়ে রাশেদা। ফলে যাদের জীবনে রাজনীতি নেই এবং রাষ্ট্রের বুকে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আগ্রহও নাই তারা আলেম, আল্লামা বা বুজুর্গ রূপে যতই পরিচিতি পান, তারা যে নবীজী (সাঃ)র সূন্নত থেকে দূরে তা নিয়ে কি সন্দেহ থাকে? অথচ বাংলাদেশে বহু আলেম,বহু নামাযী ও রোযাদার বেড়ে উঠেছে সে জাহিলিয়াত বা অজ্ঞতা নিয়ে।তাদের জীবনে আল্লাহর দ্বীনের পক্ষে সাক্ষিদানে যেমন আগ্রহ নেই,তেমনি আগ্রহ নেই ইসলামের পক্ষের শক্তির হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দেয়ায় এবং শরিয়তের প্রতিষ্ঠায়। দেশের আদালতে শরিয়তি বিধান পরিত্যক্ত হলেও তাদের জীবনে তা নিয়ে মাতম উঠে না। বাংলার একটি জেলায় যত মসজিদ-মাদ্রাসা আছে নবীজীর আমলে বা সাহাবায়ে কেরামের আমলে সমগ্র মুসলিম রাষ্ট্রে তা ছিল না। প্রতিবছর টঙ্গিতে যতবড় ইজতেমা হয়,নবীজী(সাঃ) নিজে তার দশভাগের একভাগ ইজতেমাও দেখে যেতে পারেননি। সাহাবায়ে কেরামও পারেননি। কিন্তু সেদিন ইসলামের বিজয় এসেছিল। আজ ইজতেমায় লোক বৃদ্ধি বাড়লেও সে সাথে বেড়েছে পরাজয় ও কলংক। কারণ,প্রতিটি মুসলমান সেদিন খাড়া হয়েছিলেন মহান আল্লাহর শরিয়তি বিধানের প্রতিষ্ঠায়। সে কাজে জান-মালের বিপুল কোরবানীও দিয়েছিলেন।

270775
০২ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:২৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : তাবলিগ যখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তখনকার পরিস্থিতিতে তার উসুল গুলি সঠিক ছিল। কিন্তু যেটা প্রয়োজন ছিল সময় এর সাথে এর আধুনিকায়ন। যা তারা করতে ব্যার্থ হয়েছেন। অবশ্য অন্য ইসলামি দলগুলির সম্পর্কে ও এই কথা বলা যায়।
০২ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:২৭
214770
মাজহার১৩ লিখেছেন : আমিও আপনার সাথে একমত।
০৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৫:৪৫
215102
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : আমরা অনেকেই তাবলীগকে ইসলামী আন্দোলনের সহায়ক শক্তি মনে করি। কিন্তু বাস্তব অবস্হা আসলে কি তাই? মোটেই না। অন্তত আমার কাছে তা মনে হয় না।
ইসলামের স্বরুপ হচ্ছে, আল্লাহ সুবাহানাতাল্লাহ ও রাসূল সাল্লেলাহু আলায়হে ওয়াসাল্লামের নির্দেশিত পথ। আপনি যদি কাউকে ( মুসলিম -নন মুসলিম) ইসলামের দাওয়াত দেন তবে ইসলামের পূনাংগ সঠিক রূপ তার সামনে তুলে ধরতে হবে। তাবলীগ ভাইয়েরা কি তাই করে? উনারা যে পরিমান ফাজায়েল পড়ে সে পরিমান কি কুরআন-হাদীস পড়ে? দেখেছেন কখনো উনাদের কুরানের একটি আয়াত নিয়ে মসজিদের মিম্বরে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে? আল্লাহ তো বলছেন, পরিপূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হতে, তবে কেন ১০ ভাগ মুসলিম আর ৯০ ভাগ নাস্তিক, মুরতাদ আর কাফেরদের সহযোগী হতে হবে? যারা রমাদানের ইতেকাফ থেকে চিল্লাকে বেশী গুরত্ব দেয়, আর হজ্ব থেকে ইজতেমাকে বেশী সময় দেয়, তারা আর যাই হউক মানুষকে সঠিক ইসলাম শিখাচ্ছে না। আর জেনে শুনে অথবা না জেনে মানুষকে ভূল শিখানো, ভূল ব্যাখা দেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না।
270781
০২ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
ফেরারী মন লিখেছেন : রাসুলের জামানার তাবলীগ আর এখনকার তাবলীগ রাত আর দিন তফাৎ। এখনকারগুলা খালি খায় আর পান চিবায়ে জিহ্বা লাল করে। তাই ইসলাম ও নবী রাসুলদের নিয়ে কেয়ামত হয়ে গেলেও এরা জাগবে না।
০২ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:০২
214777
ওরিয়ন ১ লিখেছেন :
০৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৫:৪৫
215103
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : আমরা অনেকেই তাবলীগকে ইসলামী আন্দোলনের সহায়ক শক্তি মনে করি। কিন্তু বাস্তব অবস্হা আসলে কি তাই? মোটেই না। অন্তত আমার কাছে তা মনে হয় না।
ইসলামের স্বরুপ হচ্ছে, আল্লাহ সুবাহানাতাল্লাহ ও রাসূল সাল্লেলাহু আলায়হে ওয়াসাল্লামের নির্দেশিত পথ। আপনি যদি কাউকে ( মুসলিম -নন মুসলিম) ইসলামের দাওয়াত দেন তবে ইসলামের পূনাংগ সঠিক রূপ তার সামনে তুলে ধরতে হবে। তাবলীগ ভাইয়েরা কি তাই করে? উনারা যে পরিমান ফাজায়েল পড়ে সে পরিমান কি কুরআন-হাদীস পড়ে? দেখেছেন কখনো উনাদের কুরানের একটি আয়াত নিয়ে মসজিদের মিম্বরে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে? আল্লাহ তো বলছেন, পরিপূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হতে, তবে কেন ১০ ভাগ মুসলিম আর ৯০ ভাগ নাস্তিক, মুরতাদ আর কাফেরদের সহযোগী হতে হবে? যারা রমাদানের ইতেকাফ থেকে চিল্লাকে বেশী গুরত্ব দেয়, আর হজ্ব থেকে ইজতেমাকে বেশী সময় দেয়, তারা আর যাই হউক মানুষকে সঠিক ইসলাম শিখাচ্ছে না। আর জেনে শুনে অথবা না জেনে মানুষকে ভূল শিখানো, ভূল ব্যাখা দেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না।
270785
০২ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আসসালামু আলায়কুম ইয়া আহলাল কুবুর। না, ভাই, আমি কোন গোরস্হানের পার্শ্ব দিয়া যাচ্ছি না, আমি হেঁটে চলছি " ঢাকার কাকরাইল মসজিদের" পার্শ্ব দিয়া!

এক বিরাট জিন্দা কবরস্থানের খবর দিলেন আপনি! পাশে উপবিষ্ট এক পন্ডিত সাহেব ডিজিটাল ফতোয়া দিলেন, এই দোয়া নাকি সেখান কার জন্যও প্রযোজ্য। তাঁর দৃষ্টিতে আপনিও নাকি একজন বড় মুফতি।

হাসলাম, দেখলাম, আশ্চর্য হলাম আর কাঁদলাম! তাদের কোন ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া নাই। এরা মুসা (আঃ) এর উম্মতের সম্পূর্ন বিপরীত। ওরা জিহবার ব্যবহার বেশী করত, এরা জিহবার কোন ব্যবহারই করেনা, গুনাহ হবার ভয়ে কিন্তু তাই বলে অব্যহৃত জিহবায় যে সওয়াবও হচ্ছেনা এই কথা কে বুঝাবে এসব জিন্দা কবরস্থ ব্যক্তিদের। অনেক ধন্যবাদ
০৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৫:৫৫
215104
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : উনারা ইসলামকে নিজেদের মত ও পছন্দ অনুযায়ী ব্যাবহার করে, ফলে ইসলামের সঠিক রূপ মানুষ জানতে পারে না। এটা কি প্রকারন্তরে ইসলামের ক্ষতি নয়? উনাদের কখনো দেখিনি অস্ট্রেলিয়ায় অমুসলিমদের মাঝে দাওয়াতী কাজ করতে। যেখানে ৯৮% অমুসলিম।
270799
০২ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এরা এক আজব জিনিস...এমন সব প্রাকটিক্যাল কথা মনে আসছে ....হাসি পাচ্ছে...
০৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৫:৫৭
215105
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : হাসেন। ভাই মনে হয়, সময় লাগানোর অভিগতা আছে।

270803
০২ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:২২
ইয়াফি লিখেছেন : কেন তাঁদের নিয়ে টানাটানি করছেন? তাঁরা যে ইসলামী আন্দোলনের সহায়ক ভূমিকায় আছে, তা তাঁদের প্রতি নাস্তিকদের নাক ছিটকান দেখলে বুঝা যায়। মওলানা সাইয়েদ মওদুদী(রহঃ) এর মতে তাঁরা ইসলামী আন্দোলনের জমিনকে উর্বর করছেন। আর অধ্যাপক গোলাম আযমের মতে তাঁরা দ্বীন মানার লোক তৈরি করছেন।
০৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৬:০০
215106
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : আপনি দেখি বোকার স্বর্গে আছেন। অধ্যাপক গোলাম আযম কি তাবলীগের প্রডাক্ট? তাহলে উনি ঐটা ছেড়ে জামায়াতে আসলেন ক্যান?
আমরা অনেকেই তাবলীগকে ইসলামী আন্দোলনের সহায়ক শক্তি মনে করি। কিন্তু বাস্তব অবস্হা আসলে কি তাই? মোটেই না। অন্তত আমার কাছে তা মনে হয় না।
ইসলামের স্বরুপ হচ্ছে, আল্লাহ সুবাহানাতাল্লাহ ও রাসূল সাল্লেলাহু আলায়হে ওয়াসাল্লামের নির্দেশিত পথ। আপনি যদি কাউকে ( মুসলিম -নন মুসলিম) ইসলামের দাওয়াত দেন তবে ইসলামের পূনাংগ সঠিক রূপ তার সামনে তুলে ধরতে হবে। তাবলীগ ভাইয়েরা কি তাই করে? উনারা যে পরিমান ফাজায়েল পড়ে সে পরিমান কি কুরআন-হাদীস পড়ে? দেখেছেন কখনো উনাদের কুরানের একটি আয়াত নিয়ে মসজিদের মিম্বরে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে? আল্লাহ তো বলছেন, পরিপূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হতে, তবে কেন ১০ ভাগ মুসলিম আর ৯০ ভাগ নাস্তিক, মুরতাদ আর কাফেরদের সহযোগী হতে হবে? যারা রমাদানের ইতেকাফ থেকে চিল্লাকে বেশী গুরত্ব দেয়, আর হজ্ব থেকে ইজতেমাকে বেশী সময় দেয়, তারা আর যাই হউক মানুষকে সঠিক ইসলাম শিখাচ্ছে না। আর জেনে শুনে অথবা না জেনে মানুষকে ভূল শিখানো, ভূল ব্যাখা দেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না।
270884
০২ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৩
শেখের পোলা লিখেছেন : তাবলীগ অবশ্যই রসুলের নির্দেশ৷ বর্তমান তাবলীগ আসল ট্রাক থেকে বহুদূরে অবস্থান করছে৷ এর জন্য ঐ সাধারন অশিক্ষিত মানুষগুলো নয়, দায়ী ঐ আলেমরা যারা এদের পরিচালিত করছে৷ এখন ভূত রোগী থেকে নয় সর্ষে থেকে তাড়াতে হবে৷ চলুন তাই করি৷ ধন্যবাদ৷
০৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৫:৪৪
215101
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : আমরা অনেকেই তাবলীগকে ইসলামী আন্দোলনের সহায়ক শক্তি মনে করি। কিন্তু বাস্তব অবস্হা আসলে কি তাই? মোটেই না। অন্তত আমার কাছে তা মনে হয় না।
ইসলামের স্বরুপ হচ্ছে, আল্লাহ সুবাহানাতাল্লাহ ও রাসূল সাল্লেলাহু আলায়হে ওয়াসাল্লামের নির্দেশিত পথ। আপনি যদি কাউকে ( মুসলিম -নন মুসলিম) ইসলামের দাওয়াত দেন তবে ইসলামের পূনাংগ সঠিক রূপ তার সামনে তুলে ধরতে হবে। তাবলীগ ভাইয়েরা কি তাই করে? উনারা যে পরিমান ফাজায়েল পড়ে সে পরিমান কি কুরআন-হাদীস পড়ে? দেখেছেন কখনো উনাদের কুরানের একটি আয়াত নিয়ে মসজিদের মিম্বরে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিতে? আল্লাহ তো বলছেন, পরিপূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হতে, তবে কেন ১০ ভাগ মুসলিম আর ৯০ ভাগ নাস্তিক, মুরতাদ আর কাফেরদের সহযোগী হতে হবে? যারা রমাদানের ইতেকাফ থেকে চিল্লাকে বেশী গুরত্ব দেয়, আর হজ্ব থেকে ইজতেমাকে বেশী সময় দেয়, তারা আর যাই হউক মানুষকে সঠিক ইসলাম শিখাচ্ছে না। আর জেনে শুনে অথবা না জেনে মানুষকে ভূল শিখানো, ভূল ব্যাখা দেওয়া ইসলাম সমর্থন করে না।
271609
০৫ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:৩৯
272705
১০ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:২১
টাংসু ফকীর লিখেছেন : সহমত জনাব, অনেক ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File