জামায়াত - শিবিরের নতুন ইসলাম : মুর্তিপুজার শুভেচ্ছার ইসলাম (নাউজুবিল্লাহ !)
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ০৮ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:২৫:১৯ সকাল
কাল ফেসবুকে ছাত্র শিবিরের একটা ব্যানার দেখলাম । ব্যানারটা যেখানেই ছিল সেখানেই মন্তব্য লিখেছি । তার প্রেক্ষিতে শিবিরের লোকরা আমাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে । আমি ব্যানারটা উপস্হাপন করছি । এবং কোথায় কোথায় আমি মন্তব্য করেছি তাও উল্লেখ করবো । আর আমার লেখা মন্তব্যগুলো উল্লেখ করবো ।
এটা নিবন্ধ নয় । কারণ লেখাটা সাজাতে পারি নাই । কারণ অল্প কিছুক্ষণের জন্য আমাকে কর্মক্ষেত্রে যেতে হবে । এই লেখার জন্য মাত্র ৪০ মিনিট সময় পেয়েছি । আর কর্মক্ষেত্রে আমার কম্পিউটার ব্যবহার করার সুযোগ নেই ।
ছবিগুলো ফেসবুকে যেখানে পেয়েছি :
১. https://www.facebook.com/photo.php?fbid=660049367449480&set=a.103620283092394.4611.100003332678356&type=1&theater¬if_t=like
রাজনীতির মাঠ ধরে রাখার জন্য কুপরী কাজ করতে করতে এরা এখন কুপরের সর্ব নিম্ণে পৌছেছে। এখানে বোঝা যাচ্ছে তারা কতটুকু ইসলামপন্থী দল। বহু কাল থেকে কুপরী গনতন্ত্রের কাছে মাথা নত করতে করতে শেষ পযর্ন্ত হিন্দুের কাছও মাথা নত করতে চাচ্ছে। অদুর ভবিষ্যতে এ দলের অবস্থা আল্লাহ নিশ্চন্হ করে দিতে পারে। আল্লাহ এই ভুল পথের ইসলাম কায়েম অবশ্যই সহ্য করবেন না। জামায়াত-শিবিরের প্রতি আমার ভালবাসা দিন দিনই লূপ পাচ্ছে। আল্লাহ তুমি এই দল থেকে কুপরী কাজ বিষয় মুক্ত করে সঠিক ইসলামপন্থী দল হিসেবে ঠিকে থাকার তাওফিক দান করো।
২. https://www.facebook.com/photo.php?fbid=708533912576449&set=a.140742859355560.28734.100002595393215&type=1&theater¬if_t=photo_reply
হায়রে ইসলামী দল নাম ধারী ভাইয়েরা, এইটা তোমাদের ইসলামের নমুনা??? ছিঃ ছিঃ ছিঃ
৩. https://www.facebook.com/photo.php?fbid=708770092549519&set=a.109135272513007.16943.100002496056474&type=1
জামাত _শিবির তাদের দলের স্বার্থে র জন্য কি না করে...?
ছবিটাই তার প্রমান.....
চাই সে কাজ ইসলাম বিরুধী হক কেন। কোন সমস্যা নাই....
মদদী (মওদূদী) দলের স্বার্থে র জন্য সব ধরণের ইসলাম সমর্থন করে না এমন কাজ যায়েজ করে দিয়ে গেছে .......
৪. https://scontent-a-kul.xx.fbcdn.net/hphotos-xaf1/v/t1.0-9/10416611_1499132487030427_7937431143395292882_n.jpg?oh=0501539be00dd220290c4906fdcab624&oe=54AF0FC5
ফেসবুকে এই ছবি দেখে আমি যেসব মন্তব্যে লিখেছি :
১. Faruque Mridha : আমি শিবির করতাম । ভাল মত করতাম । আমি সারা বাংলাদেশের শিবির নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্যে বাহাস ও মুনাজারা করার আহবান জানাচ্ছি : আমার সাংগঠনিক মান উল্লেখ করছি : ১.১৯৯৩ সাল হতে ১৯৯৫ ঢাকা মহানগরী উত্তর : কর্মী ২১ এপ্রিল ১৯৯৩ হতে ।
দায়িত্বশীল : মইনুদ্দীন জিলানী , মিরপুর থানা সভাপতি
সেক্রেটারী : আলফাতাহ হাবিবুল্লাহ ।
ঢাকা মহানগরীর অন্যতম দায়িত্বশীল : মুহাম্মদ মহসীন (তার বাড়ি লক্ষীপুর , তাকে লীগের ছেলেরা শহীদ করেছে)
শাহ আলম ভুইয়া ,
আমীনুল ইসলাম
শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি : রফিকুল ইসলাম । বর্তমানে জামায়াতের মহানগরীর নেতা ।
২. ১৯৯৫ সেপ্টেম্বর হতে সাথী । দায়িত্ব ওয়ার্ড সেক্রটারী । ঢাকা মহানগরী উত্তর ।
কলেজ বায়তুল মাল সম্পাদক । রাইফেলস্ পাবলিক কলেজ ।
শিবিরের সভাপতি : মুহাম্মদ শাহজাহান
৩. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ,১৯৯৭ সাল
ক্যাম্পাস শাখা
সভাপতি : মাহবুবুর রহমান (বর্তমানে আই আই ইউ সির শিক্ষক )
সেক্রেটারী : খান মুহাম্মদ তৌফিক (৭ খুনের আসামী ও ইংরেজী বিভাগের ছাত্র)
সভাপতি : মাহবুবুর রহমান
সেক্রেটারী : মজিবুর রহমান মঞ্জু (বর্তমানে দিগন্ত টিভির ডিএডি )
৪. বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা (ইউএসএসএফ)২০০১ - ২০০৩
দায়িত্বশীল : মহি উদ্দীন আল গাজী
বোরহান আহমেদ ।
২. Faruque Mridha : সমস্যা নেই বলতে কি বুঝাচ্ছেন ??? এই ধরনের ব্যানার কখনোই ইসলামী সংগঠনের ব্যানার হতে পারে না । এই ব্যানার স্পষ্টতই ইসলামবিরোধীই নয় । এটা ইতিহাসবিকৃতিকে সমর্থনকারী । সনাতন ধর্ম বলে কখনোই কোন ধর্ম ছিল না । আমি আমার একাউন্টে থাকা শিবিরের ভাইদের প্রকাশ্য বাহাসে আসার আহবান জানাচ্ছি । তাদের প্রকাশ্যে তওবা করার আহবান জানাচ্ছি । আর যদি ছবিটা ভুল হয় - তাহলে তাদের প্রমাণ উপস্হাপনের অনুরোদ জানান হলো ।
সনাতন ধর্ম বলে কিছু আছে কি ? বাংলাদেশের পরিসংখ্যান বুরেো আছে । তারা আদম সুমারী করে । সেখানে সনাতন ধর্মের লোকের হিসাব আছে কি না । সেখানে বলা আছে 8.4 % হিন্দু । আমি বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির-কে মুরতাদদের সংগঠণ বলে ঘোষনা দিলাম । যদি ছবিটা ভুল হয় । তাহলে আমি আমার এই বক্তব্য প্রত্যাহার করবো । এই ব্যানারে যা লেখা হয়েছে - তার স্বপক্ষে কুরআন হাদিসের দলীল দাবি করছি ।
Faruque Mridha : জামাত শিবিরের লোকদের বলছি :
আপনারা কোন ধরনের ইসলামের আলো ছড়াতে চান ? হিন্দু , হিন্দু ধর্ম ভারত সম্পর্কে আমার নিজস্ব একটা পর্যবেক্ষণ আছে । আমি ভারত বেড়াতে গিয়েছিলাম । সেখানে আমি মুসলিম নির্যাতনের ধরণ এবং মুসলিম শাসনাধীন সময়ের নিদর্শন ধ্বংস প্রকল্প দেখে দেশে ফিরে এতটাই মর্মাহত হয়েছিলাম আমার স্বাভাবিক হতে ছয় মাস লেগেছিল । তখন প্রগতিশীল আর গোড়া হিন্দুদের সাথে কথা হয়েছিল । আমার মনে হযেছে হিন্দু মাত্রই মুসলমানের শত্রু । আমি তখন ভারত সম্পর্কে হাদিসে কোন তথ্য আছে কি না, আমার করণীয় কি তা জানার চেষ্টা করলাম । আমি তো রাসুলের এ দুই বাণী দেখে বিষ্ময়ে হতবাক হলাম । এগুলো হলো
১. রাসুল (সা.) বলেছেন ,"' আমার উম্মতের দুটি দলকে আল্লাহ তায়ালা জাহান্নাম হতে দুরে রাখবেন । একটি হলো ভারতবর্ষের যুদ্ধে অংশগ্রহন করবে এবং ঈশা (আ.) সাথে দাজ্জাল (ইসরাঈল) এর বিরুদ্ধে লড়বে । (সহীহ সুনান নাসাঈ ৩১৭৫, অধ্যায় : প্রতিরোধ সংগ্রাম, অনুচ্ছেদ : ভারত বর্ষে প্রতিরোধ সংগ্রাম )
২. আবু হুরাযরা ( রা.) বর্ননা করেছেন, আমাদেরকে ভারতবর্ষের প্রতিরোধ সংগ্রামের ব্যাপারে রাসুল (সা.) প্রতিশ্রুতি দিয়ছেন । যদি আমি ( আবু হুরাযরা ) তাতে অংশগ্রহণের সুযোগ পাই তবে আমি জীবন ও সম্পদ বিলিয়ে দিবো । তাতে আমি শহীদ হই শ্রেষ্ঠ শহীদ হবো । আর যদি ফিরে আসি তবে আমি স্বাধীন আবু হুরাযরা হয়ে পৃথিবীতে বিচরন করবো । (সহীহ সুনান নাসাঈ ৩১৭৩-৩১৭৪, অধ্যায় : প্রতিরোধ সংগ্রাম ) ।
ফারাক্কা ব্যারেজের পর গজলদাবা ব্যারোজ, তারপর সারি নদী সহ অসংখ্য নদীতে গ্রয়েন ও অবৈধ ইমব্যাংমেন্ট নির্মাণ, সীমান্তে পাখির মতো বাংলাদেশী হত্যা, মাদকের বিস্তার ঘটানোর তিক্ত অভিজ্ঞতাই বলে দেয় ভারত বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র নয় । হা, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ভারত সাহায্য করেছে । তাই বলে আমরা ভারতের করদ রাজ্য বা দাদাগিরির মধ্যে পড়ার জন্য স্বাধীনতা অর্জন করিনি ।
ভারত তার সব প্রতিবেশী দেশের সাথে প্রতিবেশী সুলভ আচরণ করে না । ভারতের এদেশীয় চর ও অণুরাগীদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে ও তাদের মানষিকভাবে ত্যাগ করতে হবে । যদি তারা মুসলিম হয় তাদের অমুসলিম মনে করতে হবে । কারণ হাদিসদ্বয়েই তার কারণ বলা আছে ।
Faruque Mridha : হিন্দুদের পুজা বা অনুুষ্ঠানে যাওয়া কবিরা গুনাহ এবং তাদের বানানো খাবার খাওয়া হারাম
হিন্দুদের পুজা বা অনুুষ্ঠানে যাওয়া কবিরা গুনাহ । তাদের বানানো খাবার খাওয়া হারাম । আল্লাহ কুরআন শরীফের সূরা তওবায় ইরশাদ করেন
انما المشرکون نجس
নিশ্চয়ই মুশরিকরা অপবিত্র। (৯:২৮ ) মুশরিকরা তাদের শিরকের কারণে যেকোন বিষয়ের ব্যাখা বিশ্লেষণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অশ্লীল বা বিকৃত কোন লক্ষ্যে উপনীত হয়। যেমন পাক ভারত উপমহাদেশের মুশরিকরা বলে থাকে, তারা যেহেতু গরুর দুধ খায়, সেহেতু গরু হল তাদের মা। তারপর আগবাড়িয়ে মাকে তারা বলে দেবতা। এবং তারপর তারা সিদ্ধান্ত নিল, দেবতার কৃপা অর্জন করার লক্ষ্যে গোবর এবং গোমূত্র পান করতে হবে, তা দিয়ে ঘরদুয়ার লেপন করতে হবে।
শুধু তাই নয়, তারা দূর্গাপুজার মূর্তি বানিয়ে থাকে বেশ্যার দরজার মাটি দিয়ে। পাশ্ববর্তী দেশের কলকাতা থেকে প্রকাশিত পত্রিকা সানন্দায় এসেছে
”বিস্ময়কর হলেও সত্য, দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
Faruque Mridha : দোকান থেকে মিষ্টি কেনার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন।
খবর নিন,
১) মিষ্টির দোকানটি হিন্দুর কিনা ??
২) মিষ্টির কারিগর হিন্দু কি না ??
কারণ
ক) হিন্দুরা তাদের খাবারে গোচনা মিশায়, কিংবা তাদের বাসন-কোসন, হাড়ি-পাতিল গোবর দিয়ে ধোয়। এগুলো নাপাক
এবং সম্পূর্ণ হারাম।
খ) “নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক বা অপবিত্র।” (সূরা-তাওবাহ, আয়াত : ২৮)।
এ আয়াত অনুসারে হিন্দু মুশরিকদের হাতে বানানো যেকোন খাবার নাপাক ও অপবিত্র হয়ে যায়।
ঢাকা শহরে বেশ কিছু হিন্দু মিষ্টির দোকান আছে: যেমন:
– মরন চাদ , ভাগ্যকূল , বিক্রমপুর (আদি), কালাচান, হরিমনি, জগবন্ধু,নিউ জল খাবার, অমরচাদ, জয় গোপাল, জয় মা, মহনচান গ্রান্ড,
রসিক লাল, জগদীশ সুইটস ইত্যাদি।
তবে, অনেক মুসলমান দোকান আছে, যারা মুসলিম নাম দিয়ে দোকান চালায় কিন্তু কারিগর হিসেবে হিন্দু রাখে।
তাই প্রত্যোক মুসলমানের উচিত মিষ্টি কেনার সময় বিষয়গুলো যাচাই- বাছাই করে নেয়া। কারণ একজন
মুসলমান কখন যাচাই-বাছাই ছাড়া, হালাল-হারাম জানা ছাড়া কোন খাদ্য গ্রহণ করতে পারে না।
আল্লাহ বলেন-
لتجدن اشد الناس عداوة للذين امنوا اليهود واالذين اشركوا
অর্থ: তোমরা তোমাদের সবচাইতে বড় শত্রু হিসাবে পাবে ইহুদীদের অতঃপর মুশরিকদের।
[ সূরা মায়িদা ৮২ ]
انما المشر كون نجس
অর্থ: নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক।
[ সূরা তাওবা ২৮ আয়াত ]
অর্থাৎ মুশরিকরা নাপাক এবং এদের কার্যক্রম নাপাক এবং হারাম। তাহলে একজন মুসলমান হয়ে কি করে হারাম কাজে আমরা যুক্ত হতে পারি ?
আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন-
تعاونوا علي البر و التقوي ولا تعاونوا علي الاثم و العدوان
অর্থ: তোমরা ভাল কাজ এবং আল্লাহভীতিমূলক কাজের মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য কর। পাপ এবং শত্রুতার মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না।"
[ সূরা মায়িদা ২ ]
ان شر الدواب عند الله الذين كفروا فهم لا يؤمنون
অর্থ: নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক উনার নিকট নিকৃষ্ট প্রানী হলো কাফের, যারা ঈমান আনবে না।"
[ সূরা আনফাল ৫৫ আয়াত ]
এই নিকৃষ্ট প্রানী কাফেরদের সাথে মুসলিমদের বন্ধুত্ব হতে পারে না ।
যে শিরিকের কাজে সাহায্য করে সে কি মুসলমান?
নাকি মুশরিক ?
Faruque Mridha : হিন্দুদের পুজায় সাহায্য করা , পুজায় যাওয়া মুশরিক হয়ে যাওয়ার লক্ষণ । কারন হাদীসে আছে, যে যার সাথে মিল রাখে সে তার অন্তর্ভুক্ত,,,,!!!
আর মুশরিক সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
من يشرك با لله فقد حرم الله عليه الجنة وماوه النار
অর্থ: যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক এর শরীক করে , আল্লাহ পাক তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম ।"
[ সূরা মায়িদা ৭২ ]
অনেকে বলেন , জামায়াতে ইসলামীর সাইদী পিরোজপুরে নিয়মিত পুজার অনুষ্ঠানে যেতেন । বিনীতভাবে বলছি : জামায়াতে ইসলামী বা সাইদী বা অন্য কোন হুজুর আমাদের দলীল নয় । কুরআন - হাদিস আমাদের দলীল । হাসরের মাঠে, কুরআন - হাদিস অনুযায়ী না চল্লে আল্লাহ আমাদের পাকড়াও করবেন ।
https://www.facebook.com/notes/rifat-rijwana-dona/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B9-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE/785536138158760
copy from : Rifat Rijwana Dona
Faruque Mridha : দুর্গাপূজাসহ অমুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব এলেই যেটা দেখা যায়, মুসলিমদের তাদের উৎসবে শুভেচ্ছা জানানো, তাদের সাথে আনন্দ করা, তাদের উপাসনালয়ে ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি।
যেহেতু আমরা নিজেদের মুসলিম হিসেবে স্বীকার করেছি, এবং এই পরিচয়টা জন্মগতভাবে আসেনা, কাজের মাধ্যমে প্রমাণ দিতে হয়; তাই আমাদের সবকিছুকেই ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে, নতুবা আমাদের মুসলিম পরিচয়টি সংশয়ের মধ্যে পড়বে। এখানে যে প্রশ্নটি চলে আসে, অমুসলিমদের ধর্মীয় উৎসবে শুভেচ্ছা জানানোর ব্যাপারে ইসলাম কি বলে?
ইসলামে এই কাজটি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, এটুকু বুঝতে অনেক ফাতওয়া খোঁজার প্রয়োজন নেই, একটু কমনসেন্স থাকাই যথেষ্ট। ইসলাম কেন এই কাজটিকে অনুমোদন দেয়না, সেটা বলার আগে একটা প্রশ্ন করি- যদি একদল লোক কোন বধ্যভূমিতে একের পর এক নিরপরাধ লোককে হত্যা করতে থাকে, এবং আপনার কানে সেই সংবাদটি পৌঁছায়, আপনি কি এই হত্যাকাণ্ডের জন্য খুনিদের শুভেচ্ছা জানাবেন?
অবশ্যই না। কেননা এই হত্যাকাণ্ডকে আপনি ঘৃণা করছেন, একে সমর্থন করার বিন্দুমাত্র যৌক্তিকতা নেই, অভিনন্দন জানানো তো দূরের কথা!
প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা, শিরক হচ্ছে এমন একটি অপরাধ যার মাত্রা মানুষ খুনের চেয়েও অনেক বেশি। আল্লাহ্র কাছে শিরকের চেয়ে বড় অন্যায় আর কিছু নেই, এই একটি অপরাধকে তিনি সবচেয়ে বড় জুলুম বলে আখ্যায়িত করেছেন। তাহলে বলুন, যেখানে খুনের ঘটনায় খুনিকে অভিবাদন জানাতে আপনি কুণ্ঠাবোধ করবেন, তবে খুনের চেয়েও বড় অপরাধ শিরকে নিমজ্জিত লোকদের এই কাজের জন্য আপনি কীভাবে শুভকামনা জানাতে পারেন? মূর্তিপূজার চেয়ে স্পষ্ট শিরক আর কী হতে পারে?
কাজেই শিরক যেমন ভয়াবহ অপরাধ, তেমনি শিরককে সমর্থন করা, এ কাজে সহায়তা করা বা শিরককে শুভেচ্ছা জানানোও অত্যন্ত গর্হিত একটি অপরাধ, যা একজন মুসলিম কোনভাবেই মেনে নিতে পারেনা। একটা মানুষ মূর্তিপূজা করছে এটা আপনি বন্ধ করতে না পারুন, অন্তত মন থেকে ঘৃণা করতে হবে, আর যে কাজকে আপনি মন থেকে ঘৃণা করবেন, সেই কাজে লিপ্ত কাউকে আপনি কখনোই অভিনন্দন, শুভেচ্ছা জানাতে পারবেন না, তাদের শিরকের কার্যাবলি পরিদর্শন করা তো অনেক দূরে থাক। আর শিরককে ঘৃণা করতে না পারলে সত্যিই, আপনার ঈমান নিয়ে চিন্তা করবার সময় চলে এসেছে।
কাজেই আমার একান্ত অনুরোধ, আল্লাহ্র হুকুমের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে, পূজা বা অমুসলিমদের যেকোন ধর্মীয় উৎসবে শুভেচ্ছা প্রদান থেকে বিরত থাকুন। আল্লাহ্ আমাদের জন্য সহজ করুন। জাযাকুমুল্লাহু খাইরান কাসীরা।
এ সংক্রান্ত ফাতওয়া (অনুবাদকৃত) ও বিস্তারিতঃ http://on.fb.me/1mBejJN
[ভাই Niloy Arman কে আল্লাহ্ উত্তম প্রতিদান দিন ফাতওয়াটি অনুবাদ করার জন্য]
হিন্দুদের পুজায় গেলে কবিরা গুনাহ এবং হিন্দুদের উলঙ্গ মুর্তি বানান দেখলে আর হিন্দু মেয়ের দিকে তাকালে যিনার শাস্তি ভোগ করতে হবে ।
দুর্গা পুজার মাধ্যমে বাংলাদেশে হিন্দুরা অশ্লীলতা ব্যভিচার ছড়াচ্ছে । পুজা মন্ডপে প্রথম কয়েক দিন উলঙ্গ মহিলাদের আদলে মুর্তি বানান হয় । উলঙ্গ মহিলা মুর্তি দেখার জন্য কিছু ছেলে দলভেদে জড়ো হয় । তারা অশ্লীল বিষয়ে আলোচনা করে । আর মেয়েরা তাদের বয়ফ্রেন্ড নিয়ে যায় । তারাও অশ্লীল আচরণ করে । পুজার দিনগুলোতে উচ্চ শব্দে অশালীন গান বাজান হয় । পুজায় হিন্দু মেয়েরা অশালীনভাবে সাজ গোজ করে উপস্হিত হয় । তাদের গায়ের থেকে বাজে গন্ধ বের হয় । আর ছেলেরা তাদের সাথে গাঁ ঘেষাঘেষি করে । মেয়েরা মাইন্ড করে না ।
এই ধরনের নাপাক ও অপবিত্র অনুষ্ঠানে মুসলিমদের যাওয়া উচিত নয় । (অবশ্য আমি নিজে গিয়েছিলাম । এজন্য আমি অনুতপ্ত । ) যাদের এবিষয়ে কৌতুল আছে । তারা নেট হতে তথ্য সংগ্রহ করুন এবং পড়াশোনা করুন । কিন্তু অপবিত্র কাজ আর গুনাহের কাজ দেখতে গেলেই গুনাহ হবে । কারণ এব্যাপারে কুরআন হাদিসে নিষেধাজ্ঞা আছে ।
উমার ইবনে খাত্তাব (রাঃ) বলেন, “তোমরা মুশরিকদের উপাসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করোনা। কারন সেই সময় তাদের উপর আল্লাহর গযব নাযিল হতে থাকে।”[বায়হাক্বী]
আল্লাহর বানী-
"তোমরা কি তাদের প্রতি বন্ধুত্বের প্রস্তাব করবে, অথচ সত্যের যা-কিছু তোমাদের কাছে এসেছে তাতে তারা অবিশ্বাস করেছে ,........." (সুরা মুমতাহিনা : ১)
“নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক বা অপবিত্র।” (সূরা-তাওবাহ, আয়াত : ২৮)।
তোমরা ভাল কাজ এবং আল্লাহভীতিমূলক কাজের মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য কর। পাপ এবং শত্রুতার মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না।"
[ সূরা মায়িদা : ২ ]
নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক উনার নিকট নিকৃষ্ট প্রানী হলো কাফের, যারা ঈমান আনবে না।"
[ সূরা আনফাল ৫৫ আয়াত ]
এই নিকৃষ্ট প্রানী কাফেরদের সাথে মুসলিমদের বন্ধুত্ব হতে পারে না । যে শিরিকের কাজে সাহায্য করে সে কি মুসলমান? নাকি মুশরিক ?
হিন্দুদের পুজায় সাহায্য করা , পুজায় যাওয়া মুশরিক হয়ে যাওয়ার লক্ষণ । কারন হাদীসে আছে, যে যার সাথে মিল রাখে সে তার অন্তর্ভুক্ত, !!!
আর মুশরিক সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক এর শরীক করে , আল্লাহ পাক তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম ।"
[ সূরা মায়িদা ৭২ ]
https://www.facebook.com/notes/785980781447629/
copy from : Rifat Rijwana Dona
হিন্দুদের উলঙ্গ মুর্তি বানান দেখলে আর হিন্দু মেয়ের দিকে তাকালে যিনার শাস্তি ভোগ করতে হবে । কারণ :
1. মুর্তিগুলোর সাথে ব্যভিচার সম্পৃত্ত । কারণ দুর্গা মুর্তি বানানোর জন্য বেশ্যার দরজার মাটি দরকার হয় ।
2. মুর্তি ও হিন্দু মেয়ে দেখলে ছেলেদের যৌনতার উদ্রেক হয় ।
3. মুর্তি ও হিন্দু মেয়ে দেখলে মুসলিম মেয়েদের বেআব্রু হওয়ার ইচ্ছা জাগে ।
4. মুৃর্তি বানানোর স্হান ও মন্ডপে নারী পুরুষের অবাধ মেলা মেশা হয় ।
5. পুজা মন্ডপের এলাকায় হিন্দু মেয়েরা বেআব্রুভাবে চলাফেরা করে । তারা পেট, পিঠ, ব্রা , নাভিমুল , বক্ষস্হল প্রদর্শন করে চলাফেরা করে ।
6. পুজা মন্ডপের এলাকায় দিন রাত ২৪ ঘন্টা অশালীন গান বাজনা হয় । গানের তালে তালে পেট, পিঠ, ব্রা , নাভিমুল , বক্ষস্হল প্রদর্শন করা মেয়েরা নাচে । অনেক সময় তাদের ব্লাউজ পর্যন্ত খুলে যায় ।
7. পুজা মন্ডপ এলাকা হতে বাজে গন্ধ বের হয় । হিন্দু মেয়েদের গা হতে রাসায়নিক পদার্থ সোহাগা আর সিধুরের গন্ধ আছে । এটা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ।
8. বাংলাদেশের হিন্দুদের মাথাপিছু আয় 25000 টাকা । কিন্তু 1500 টাকা তারা শুধু দুর্গা পুজাতেই খরচ করে ।
আমরা মুসলিমরা কেন তাদের পুজায় যেয়ে অর্থ অপচয় করবো । এখানে গেলেই তো যাতায়াত ভাড়া খরচ হবে । আর বন্ধু নিয়ে টাকা নষ্ট করা হবে । আল্লাহ বলেছেন : খাও , পান কর অপচয় কর না । রাসুল সা. বলেছেন : অপচয়কারী শয়তানের ভাই । মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে টাকা নষ্ট হয় না । আমাদের মসজিদে 5 বার নামাজ পড়তে যেতে হবে । আর অনেক এলাকায় মেয়েদের মসজিদে নামাজ পড়ার ব্যবস্হা আছে । যেমন : ধানমন্ডীর তাকওয়া মসজিদ । (এখানে আমি মাঝে মধ্যে নামাজ পড়ি । ঢাকায় 400 মসজিদে মেয়েদের নামাজ পড়ার ব্যবস্হা আছে । )
অনেকে বলেন , জামায়াতে ইসলামীর মাওলানা দিলওয়ার হোসেন সাইদী পিরোজপুরে নিয়মিত পুজার অনুষ্ঠানে যেতেন । বিনীতভাবে বলছি : জামায়াতে ইসলামী বা সাইদী বা অন্য কোন হুজুর আমা দের দলীল নয় । তার এলাকাটাতে হিন্দু 70 % । তিনি হিন্দুদের ভোট পেতেন । তাদের মনরক্ষার জন্য তিনি যেতেন । কিন্তু সেই হিন্দুরাই তাকে ধর্ষকের অপবাদ দিয়ে ফাসিতে ঝুলানর চেষ্টা করলো ।
কুরআানে বলা আছে : কাফিররা পরস্পর এক জাতি । ..... কাফিররা কখন মুসলিমদের বন্ধু হতে পারে না । ..... এসব কুরআনের কথা । অনেক সময় অনেক বিখ্যাত লোকরা ভুল করতে পারে । কিন্তু তাদের ভুলগুলো আমরা গ্রহণ করবো না । তাদের ভালগুলো আমরা গ্রহণ করবো ।
আল্লাহকে খুশি করার স্বার্থেই আমাদের সব কাজ করতে হবে । কারণ আল্লাহ শুধু আমাদের তার ইবাদত করার জন্য সৃষ্টি করেছেন । এজন্য আমাদের প্রতিটা কাজই ইবাদত । আর আল্লাহ প্রদত্ত বিধান অনুযায়ী সব কাজ করলেই আল্লাহর ইবাদত বলে গন্য হবে । অন্যথায় না । পুজায় যাওয়া আর হিন্দুদের সাথে বন্ধুত্ব করা হারাম । তবে হিন্দুদের ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে । তাই বলে পুজায় যেয়ে নয় ।
https://www.facebook.com/notes/785980781447629/
copy from : Rifat Rijwana Dona
৩. ইসলাম সমাজের ময়লা পরিষ্কার করতে বলেছে তবে নিজের গায়ে না লাগিয়ে, আপনি ময়লা পরিষ্কার করতে গিয়ে নিজের গায়ে ময়লা লাগাবেন সেই অনুমতি আপনি কই পাইলেন দলিল দেন । শুভেচ্ছার নামে আপনার এ কী করলেন ?????
সাইদী পুজা মন্ডপে যেয়ে তিনি কৃষ্নকে শ্রদ্ধা করেন ও মন্দির বানানর টাকা দিলেন কেন ? তিনি তার এলাকায় কয়টা নতুন মসজিদ বানিয়েছে ? ইসলাম আদর্শের রাজনীতি করতে বলে । বেশ্যা আর মুশরিকদের মনযোগানোর রাজনীতি করতে বলে না । এব্যাপারে আপনার অভিমত কি ? আমরা ঢাকার লোক আমাদের কোন ঠেকা পড়ছে অজপাড়া গায়ে যাওয়ার । যারা এই ব্যানার লাগিয়েছে - তাদের কি আকল নািই ।
মাস্টার দ্যা গ্রেট : শিবিরের ভাইদের মার খাওয়া দেখে (নিজেও তাদের দলে) এক সময় ভাবতে শুরু করি কেনো আমরা শুদু মার খাই দি না কেনো(আরো কিছু কারন আছে)?? এই উত্তরি খুজতে গিয়ে আমি এমন কুছু পেলাম জা আমাকে সত্য দ্বীনের সন্ধান দিলো।
মাস্টার দ্যা গ্রেট : আমার অভিজ্ঞতা হলো : ছাত্র শিবির বাহাদুরী করা ও অতি গোড়ামী করার জন্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মার খেতো । 1993 সালে বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে খালেদা জিয়া বিবিসি ও সিএনএন দেখার জন্য ডিস এন্টেনা দিয়েছিল । কিন্তু শিবিরি অপসংস্কৃতি বিস্তার হবে এই অজুহাতে ডিস এন্টেনা ভাংচুর সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জালাও পোড়াও শুরু করলো । এর ফলে সিলেট মেডিক্যাল কলেজে এক ছেলে (শিবির / আধা শিবির) মারা গেলো । আর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তো আরো ভয়ারহ অবস্হা । 1997 সালে তারা লীগের ছেলেদের সাথে অযথা মারামারি করতে যেয়ে গণিত বিভাগের ববুল নামক একটা ছেলেকে শিবিরের ছেলেরা হত্যা করলো । বিশ্ববিদ্যালয়ে মারামারি আর হত্যাকান্ডের তদন্ত হয়, তদন্ত কখনো আলোর মুখ দেখে না । আর বিচার তো দুরে থাক । আমি আমার অভিজ্ঞতার কথা বল্লাম । এবার হয়ত আমার দেখাদেখি অনেকেই মুখ খুলবে ।
English pls go through this link. then u should have clear idea. http://islamqa.info/en/947
/vai eikhane shiriker ki ase ektu
bujhai dibn pls?// পূজাতে শিরকের কি আছে তা ও আপনাকে হাতে কলমে ধরে বুঝাতে হবে?? #রাফচান??
মাস্টার দ্যা গ্রেট : কাল আমার অফিস । অফিস আয়ারে নেট ও মোবাইল ব্যবহার বলতে গেলে নিষেধ । রাতে বসি । তারপর জেগে আছি । মওদুদী ঈমানের হাকিকত না জেনো ইসলামের হাকিকত বইতে লিখেছে - নামাজ রোজা আসল ইবাদত না , ইকামতে দ্বীনের কাজ করে রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়া আসল ইবাদত । তখন ইসলাম সম্পর্কে কম জানতাম । তাই এসব বুঝি নাই । এখন বুঝেছি । আর নেতার ছেলেদের আর মেয়েদের কাছ থেকে দেখেছি । তারপর ভুল ভেঙেছে । ..... অনেকে বলছে ছবিটা এডিট করা । তাহলে সাইদী তার দল-বল নিয়ে মন্দিরে যাওয়া ও লম্বা সময় ধরে কৃষ্ণ বন্দনামূলক বক্তব্য দেওয়ার ব্যাপারে তাদের অভিমত কি - তা আমরা কখনোই জানতে পারবো না । কারণ সাইদী হলেন আল্লামা আর কুরআনের পাখি ।
ভাই ইসলাম প্রতিষ্ঠার ব্যাপার আমার অনেক পোষ্ট আছে। আর সাইদি কথা বাদ দিলেও বা এই ছোবির কথা বাদ দিলেও এদের প্রায় সব কাজ ই ইসলামের দলিল দিয়ে ব্যাখ্যা করা জাবেনা, মানে প্রশ্ন বিদ্ধ। #Mohammad Fakhrul Islam
ইংরেজী লিখছেন কেন ? বাংলা কি ভুলে গেছেন ? দয়া করে জানান ,সাইদী তার দল-বল নিয়ে মন্দিরে যাওয়া ও লম্বা সময় ধরে কৃষ্ণ বন্দনামূলক বক্তব্য দেওয়ার ব্যাপারে আপনার অভিমত ।
মাস্টার দ্যা গ্রেট এদের গনতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান, নির্বাচন পদ্ধতি, এদের জোট বাধা, এদের কাফের দের সাথে বন্ধুত্ব, প্রায় সব বিষয় ইসলাম বহীর্ভুত। #ফখরুল
راغب شهريار আমি আপনাদের মানহাজ জানতে চেয়েছিলাম যাতে আপনাদের সংগে বাহাস করতে আমার সুবধা হতো। আমি এখানে কারো পক্ষে কথা বলতে আসিনি। এই ঢরণের ছবি শেয়ার করে ফেবুতে উল্টাপাল্টা সমালোচনা না করে প্রোডাক্টিভ ওয়েতে কিছু করেন। আমি শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি, সেক্রেটারি, বুয়েট সভাপতি সহ অনেকের সাথেই শিবিরের ভুলগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এবং তারা এই বিষয়গুলো আমলেও নিয়েছেন। ফেবুতে এসব করে আপনি শিবিরকে শোধরাতে পারবেন না। এত্তো বছর শিবির করেও তাদের ব্যাপারে আপনাদের মনোভাব আমাকে খুব ভাবায়, নাজানি শয়তান এখানে কোন প্রভাব ফেলছে। আর আমি জিহাদি মানহাজের। শিবির নই।
মাস্টার দ্যা গ্রেট : জামায়াতের সাংগঠণের গঠণতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের যে সাংগঠনিক গঠণ আমার মতে কোনক্রমেই ইসলাম সম্মত না ।গণতান্ত্রিক হওয়া তো দুরে থাক । মাত্র গুটি কয়েক লোক এই সংগঠণটা নিয়ন্ত্রন করে । http://imbd.blog.com/?p=278 http://imbd.blog.com/?p=776 http://imbd.blog.com/?p=175 - এসব লেখার সুত্র ধরে আরো কিছু লেখা পড়লে বুঝতে পারবেন - জামায়াত কাদের সম্পত্তীি । এটা একটা লিমিডেট কোম্পানীর মতো । উপরন্তু রাজতান্ত্রিক সৌদি আরব এবং আমেরিকার সাথে দহরম মহরম সম্পর্কে আমি কখনো সঠিক উত্তর পাইনি । আজব হলেও সত্য জামায়াতের ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠীত হয়েছে রাজতান্ত্রীক সৌৈদি আরবের টাকায় । এখনও ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের 65 % অংশ সৌৈদি আরবের নাগরিকদের । উপরন্তু 11 জন ইহুদীও এই ব্যাংকে বিনিয়োগ করেছে ।
মাস্টার দ্যা গ্রেট : কাল আবার কথা হবে । এই ফাকে এই ছবিটা সম্পর্কে আরো তথ্য হাজির করবেন এবং পারলে এজাতীয় বিষয় বেশী বেশী শেয়ার করবেন । আল্লাহ হাফিজ ।
মাস্টার দ্যা গ্রেট ভাই যেকো কন্ডিশানে বা কঠিন সময়েও ইসলামী পদ্ধতি বিন্দু মাত্র পাল্টানো সুজোগ শিবির বা অন্য কারো নাই, আপনি #ফখরুল ভাইয়ের কমেন্ট গুলো পড়েন, তার পর আমার তাদের ভর ভুল গুলোর কমেন্ট টা পড়েন তার পর শিবিরের সঠিক আকিদা আমাকে দেখান, হাদিস, কুরান দেওয়ান বাগি বা চর মনাইরাও পড়ে তাই বলে তারা সহী হয়ে যায় নাই। @rafcan
Mohammad Fakhrul Islam
راغب شهريار আমি টানা 4 বছর জামায়াতের নেতাদের সাথে দেখা করার চেষ্টা্ করেছি । আমি নিজে চেষ্টা করে আমার বাবার মাধ্যমে 1994 সালেই জামায়াতের জন্য টিভি চ্যানেল খোলার ব্যবস্হা করতে পারতাম । নেতারা বলেন : টিভির প্রযোজন নাই । যদি টিভি দিয়ে কিছু হতো তাহলে কমি উনিস্ট পার্টীি ক্ষমতায় যেতো । এই কথা রফিকুল ইসলাম খান আর এ কে এম নাজির আহমদ - এর । 1971 এ তারা ভুল করেননি । ভুল করেছে আওয়ামী লীগ । আরও কত কি শুনেছি । ঘুমাতে গেলোম । ফজর নামাজ আর চাকুরী ত করতে হবে । আল্লাহ হাফিজ ।
মাস্টার দ্যা গ্রেট
ﺭﺎﻳﺮﻬﺷ ﺐﻏﺍﺭ আমার লিখা আগের ২/৪ টা স্টাটাস আপনি পড়লেই আমার মানহাজ বুঝতে পারতেন। আর এই চোবি জানিনা কতো টুকু সত্য কিন্তু তাদের ২/৪ জন কর্মীর মনো ভাবে নিশ্চৈ এই স্টাটাস এর কমেন্টে পড়েছেন, তাহলে আপনি ধরে নিতে পারে এই চোবি সত্য হওয়া অবাক করার মতো কোন ঘটনাটা নায়।
Shafiq Islam Suvo মাস্টার ভাই , আমিতো এখানে অন্যায় কিছু দেখিনা , ধরুন আপনি রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছেন , একটা হিন্দু ছেলে বলল, আপনাকে ঈদের শুভেচ্ছা , আপনি কি করবেন ? তাকে কি গাল চষে একটা থাপ্পর মারবেন ? নিশ্চয়ই না ! তাই ধর্মের মধ্যে বিভেদ না ছড়িয়ে এটাকে সহজ ভাবে নিলে ভালো হয় ! আশাকরি মনে কষ্ট নিবেন না !
মাস্টার দ্যা গ্রেট ভাই #আল্লাহর বান্দা স্টাটাস এর প্রাথমিক পর্যায়ের কমেন্ট গুলোর মধ্যে একটা কমেন্ট ছিলোঃ ভাই ইসলাম মানে নিজের গায়ে ময়লা না লাগিয়ে সমাজের ময়লা পরিষ্কার করা। আর এই ময়লা পরিষ্কার করতে গিয়ে নিজের গায়ে ময়লা লাগানোর কুরা ও হাদীস থেকে দলিল দেন?? আচ্ছা এইবার আসি কিতল ফি সাবিলিল্লাহ্র জন্য সব সময় প্রচেষ্টাই আছে, আলহামদু লিল্লাহ শুনে ভালো লাগলো, কিন্তু আরো একটা কথা বলেছেন বসে না থেকে প্রচলিত পন্থায় টেকনিকেল জিহাদ মানে ভোটের রাজনিতি করে সমাজে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা কর্ছেন। কিন্তু ভাই আপনার এই টেকনিকেল জিহাদ জে ইসলাম সাপোর্ট করে না তাকি জানেন???? যে পদ্ধতি ইসলাম সাপোর্ট করে না টা কি করে টেকনি কেল জীহাদ হয় জানা বেন?? আচ্ছা কিসের দাওয়াত দেন এই টেকনিকেল জিহাদে?? ভাই নিশ্চিত লা ইলাহা ইল্লাল্লার তাই না?? অথচ সত্যি কারে দেখুন আপনি তাকে গনতান্ত্রীক কারনে তাগুতের গোলামির দিকে দেকেছেন। এটা টেকনিকেল কিছু হতে পারে না, এটা সয়তানের টেকনিকেল পন্থা হতে পারে যা আপনাদের হাতে বাস্ত বায়ন করিয়ে নিচ্ছে শয়তান।
মাস্টার দ্যা গ্রেট //ধরুন
আপনি রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছেন ,
একটা হিন্দু ছেলে বলল,
আপনাকে ঈদের শুভেচ্ছা , আপনি কি করবেন ?তাকে কি গাল
চষে একটা থাপ্পর মারবেন ?
নিশ্চয়ই না ! তাই ধর্মের
মধ্যে বিভেদ
না ছড়িয়ে এটাকে সহজ ভাবে নিলে ভালো হয় // ভাই ধরুন আপনাকে একটা পতিতা আপনার কোন কাজের জন্য শুভেচ্ছা জানাচ্ছে তখন আপনি কি করবেন?? নিশ্চিত ছুপ করে থাকবেন। তার পতিতা বৃত্যির জন্য আপনিয়ো পালটা শুভেচ্ছা নিশ্চিত জানাবেন না?? কি বলে ভাই?? আসলে ভাই মুসলিম দের সে শুভেচ্ছা জানাতে পারে কিন্তুকোন মুসলমান কোন হিন্দুকে তার শিরকি কাজের জন্য শুভেচ্ছা জানাতে পারে না, দলিল দিখেন উপরের দিকের কমেন্টে আছে। আর জদি আপনার কথার কোন ইসলামী ভিত্তি বা দলিল থাকে তবে তা আমাকে দেখান #Shafiq_Islam Suvo
Yaa Sin কোথায় দাওয়াত দিবে কালিমার তা না দিয়ে জানইছে শিরকের শূভেচ্ছা! ! ! বাহ ইসলাম কায়েমের সুন্দর সিষ্টেম !! !শুভেচ্ছা জানানো মানে তো ঐ বিষয়টা বিশ্বাস করা ! !! তাহলে ইব্রাহীম (আ)কি ভূল করেছেন (নাউ)? ?এই ওয়াযতো সবার মুখস্ত আর আল্লাহ্ সু :ও:তা: ইব্রাহীম (আ)র এই কাজে কতটা সন্তুষ্ট ছিলেন তা আমরা জানি ।শিবির ভূল করেছে কিন্তু কখনোই স্বীকার করবে না! !!! আর এটার পক্ষে ও যুক্তি পেষ করবে ! !!!! কিন্তু এটাতো পরিষ্কার যে শুধু ভুলই না তারা শিরক করেছে! !!! আপনারা আমাদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে না আল্লাহর কাছে একান্তে তাওবা করে নিয়েন ।আপনাদের ক্ষতি হবে না ।আর আমাদের বিরুপ মন্তব্য করেন এতে অনেকে মুল্যবান কমেন্টস করছেন যা আমাদের প্রত্যেকের জন্য শিক্ষনীয়।
Abdul Baten শুভেচছা না জানিয়ে সরকারি ভাবে তাদের নিরাপত্তা চাওয়া যেতো।
ফারিহা ইসলাম এটা দু চারজন শিবিরের ভন্ডামি!
Ahammad Ullah রাজনীতির মাঠ ধরে রাখার জন্য কুপ্রী কাজ করতে করতে এরা এখন কুপরের সবর্ নিম্ণে পৌছেছে। এখানে বোঝা যাচ্ছে তারা কতটুকু ইসলামপন্থী দল। বহু কাল থেকে কুপরী গনত্ন্রের কাছে মাথা নত করতে করতে শেষ পযর্ন্ত হিন্দুের কাছও মাথা নত করতে চাচ্ছে। অদুর ভবিষ্যতে এ দলের অবস্থা আল্লাহ নিশ্চন্হ করে দিতে পারে। আল্লাহ এই ভুল পথের ইসলাম কায়েম অবশ্যই সহ্য করবেন না। জামায়াত-শিবিরের প্রতি আমার ভালবাসা দিন দিনই লূপ পাচ্ছে। আল্লাহ তুমি এই দল থেকে কুপরী কাজ বিষয় মুক্ত করে সঠিক ইসলামপন্থী দল হিসেবে ঠিকে থাকার তাওফিক দান করো।
বোরখা আমার অলঙ্কার : ইসলামী দল হয়ে দূর্গাকে সমর্থন।পূজা বাকি থাকবে কেন?
اتَّبِعوا مَن لا يَسـَٔلُكُم أَجرًا وَهُم مُهتَدونَ
অনুসরণ কর তাদের, যারা তোমাদের কাছে কোন বিনিময় কামনা করে না, অথচ তারা সুপথ প্রাপ্ত।
وَما عَلَينا إِلَّا البَلٰغُ المُبينُ
পরিস্কারভাবে আল্লাহর বাণী পৌছে দেয়াই আমাদের দায়িত্ব।
সুরা ইয়াসীন ২১ , ১৭
উপসংহার :
কাজে যাওয়ার কারণে উপসংহার লিখতে পারলাম না । পরবর্তীতে আল্লাহ চাহেত কথা হবে ।
বিষয়: বিবিধ
৬২২২ বার পঠিত, ২১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।
আমার লেখার মধ্যে যদি অপপ্রচার থেকে থাকে, তাহলে তা সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরুন ।
আমার লেখা যে অপপ্রচার নয়, তার প্রমাণ হলো ফেসবুকে এই ছবিটা অনেক লোক শেয়ার করেছে । শেয়ার করার পর শিবিরের কেহই ছবিটা ভুয়া বা এডিটেড বলে অস্বীকার করছেন না , বরং অনেকে এমন তথ্য দিচ্ছেন যে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর অনেক জায়গায় এধরনের ব্যানার করা হয়েছে । আমার কথা হলো :
১. কোন ইসলামী সংগঠণের লোকরা এমন ব্যানার বানিয়ে প্রচার করতে পারে কী না ?
২. এধরনের কাজ কতটা ইসলাম সম্মত ।
দয়া করে আল্লাহকে ভয় করুন এবং কুরআনের এসব আয়াত বার বার পড়ুন :
১.তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১২৫ ।
২. দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা, পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং মুর্খ লোকেরা তাদের সাথে কথা বার্তা বলে, তখন তারা বলে : শান্তি । সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
৩. আপনি কাফিরদের অনুসরণ করবেন না, আপনি কুরআন দ্বারা মোকাবেলা করুন । সুরা ফুরকান : ৫২ ।
শিবিরের ভাই তো কোন জবাব দিচ্ছেন না ? কিন্তু এই লেখাতে তারা গালিগালাজ করার পাশাপাশি আরেকটা লেখা লিখেছে বেআক্কেল নামের এক শিবির নেতা । সে তার নিজের নাম দিয়েছে বেআক্কেল । সেও এই লেখায় আমাকে তার দল-বল নিয়ে গালিগালাজ করেছে তার এই লেখায় - http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/7348/concrete/54658
ইসলাম গালির জবাব গালি দিয়ে দিতে বলে না । ইসলাম বলে : তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১১৪ ।
আল্লাহ আমাদের সম্পর্কে বলেছেন : দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং যখন মুর্খ লোকরা তাদের সাথে কথাবার্তা বলে তখন তারা বলে " শান্তি " । (মানে হলো আমরা কাউকে কটু কথা বলবো না। আর তারা বল্লেও কটু কথা বলবো না ।) সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
যখন খারাপ লোকরা আমাদের কটু কথা বলবে সে সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন : তোমরা অবিশ্বাসীদের অনুসরন করবে না । তোমরা তাদের কুরআন দ্বারা মুকাবিলা কর । সুরা ফুরকান :৫২
মুসলিমরা প্রতিক্রিয়াশীল নয় । মুসলিমরা ক্রিয়াশীল জাতি । এজন্য ইসলাম ধর্মের বিস্তার ঘটছে ।
শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি-র ফেসবুক আইডি, মোবাইল নম্বর ও ইমেইল এড্রেস দিন । আমি তার সাথে বাহাস ও মুনাজারা করতে ইচ্ছুক । বাহাস ও মুনাজারায় যে জিতবে সে 10 লাখ টাকা পুরস্কার পাবে । আর যদি তিনি বাহাস ও মুনাজারা করত ইচ্ছুক না হোন - তাহলে তাকে আমি চায়ের দাওয়াত দিবো । আমার বাসায় আসলে শিবিরের কাউকে পুলিশ ধরতে আসবে না । গোপনীয়তা রক্ষিত হবে ।
আমার লেখার মধ্যে যদি অপপ্রচার থেকে থাকে, তাহলে তা সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরুন ।
আমার লেখা যে অপপ্রচার নয়, তার প্রমাণ হলো ফেসবুকে এই ছবিটা অনেক লোক শেয়ার করেছে । শেয়ার করার পর শিবিরের কেহই ছবিটা ভুয়া বা এডিটেড বলে অস্বীকার করছেন না , বরং অনেকে এমন তথ্য দিচ্ছেন যে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর অনেক জায়গায় এধরনের ব্যানার করা হয়েছে । আমার কথা হলো :
১. কোন ইসলামী সংগঠণের লোকরা এমন ব্যানার বানিয়ে প্রচার করতে পারে কী না ?
২. এধরনের কাজ কতটা ইসলাম সম্মত ।
দয়া করে আল্লাহকে ভয় করুন এবং কুরআনের এসব আয়াত বার বার পড়ুন :
১.তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১২৫ ।
২. দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা, পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং মুর্খ লোকেরা তাদের সাথে কথা বার্তা বলে, তখন তারা বলে : শান্তি । সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
৩. আপনি কাফিরদের অনুসরণ করবেন না, আপনি কুরআন দ্বারা মোকাবেলা করুন । সুরা ফুরকান : ৫২ ।
শিবিরের ভাই তো কোন জবাব দিচ্ছেন না ? কিন্তু এই লেখাতে তারা গালিগালাজ করার পাশাপাশি আরেকটা লেখা লিখেছে বেআক্কেল নামের এক শিবির নেতা । সে তার নিজের নাম দিয়েছে বেআক্কেল । সেও এই লেখায় আমাকে তার দল-বল নিয়ে গালিগালাজ করেছে তার এই লেখায় - http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/7348/concrete/54658
ইসলাম গালির জবাব গালি দিয়ে দিতে বলে না । ইসলাম বলে : তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১১৪ ।
আল্লাহ আমাদের সম্পর্কে বলেছেন : দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং যখন মুর্খ লোকরা তাদের সাথে কথাবার্তা বলে তখন তারা বলে " শান্তি " । (মানে হলো আমরা কাউকে কটু কথা বলবো না। আর তারা বল্লেও কটু কথা বলবো না ।) সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
যখন খারাপ লোকরা আমাদের কটু কথা বলবে সে সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন : তোমরা অবিশ্বাসীদের অনুসরন করবে না । তোমরা তাদের কুরআন দ্বারা মুকাবিলা কর । সুরা ফুরকান :৫২
মুসলিমরা প্রতিক্রিয়াশীল নয় । মুসলিমরা ক্রিয়াশীল জাতি । এজন্য ইসলাম ধর্মের বিস্তার ঘটছে ।
শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি-র ফেসবুক আইডি, মোবাইল নম্বর ও ইমেইল এড্রেস দিন । আমি তার সাথে বাহাস ও মুনাজারা করতে ইচ্ছুক । বাহাস ও মুনাজারায় যে জিতবে সে 10 লাখ টাকা পুরস্কার পাবে । আর যদি তিনি বাহাস ও মুনাজারা করত ইচ্ছুক না হোন - তাহলে তাকে আমি চায়ের দাওয়াত দিবো । আমার বাসায় আসলে শিবিরের কাউকে পুলিশ ধরতে আসবে না । গোপনীয়তা রক্ষিত হবে ।
আমার লেখা যে অপপ্রচার নয়, তার প্রমাণ হলো ফেসবুকে এই ছবিটা অনেক লোক শেয়ার করেছে । শেয়ার করার পর শিবিরের কেহই ছবিটা ভুয়া বা এডিটেড বলে অস্বীকার করছেন না , বরং অনেকে এমন তথ্য দিচ্ছেন যে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর অনেক জায়গায় এধরনের ব্যানার করা হয়েছে । আমার কথা হলো :
১. কোন ইসলামী সংগঠণের লোকরা এমন ব্যানার বানিয়ে প্রচার করতে পারে কী না ?
২. এধরনের কাজ কতটা ইসলাম সম্মত ।
দয়া করে আল্লাহকে ভয় করুন এবং কুরআনের এসব আয়াত বার বার পড়ুন :
১.তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১২৫ ।
২. দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা, পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং মুর্খ লোকেরা তাদের সাথে কথা বার্তা বলে, তখন তারা বলে : শান্তি । সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
৩. আপনি কাফিরদের অনুসরণ করবেন না, আপনি কুরআন দ্বারা মোকাবেলা করুন । সুরা ফুরকান : ৫২ ।
শিবিরের ভাই তো কোন জবাব দিচ্ছেন না ? কিন্তু এই লেখাতে তারা গালিগালাজ করার পাশাপাশি আরেকটা লেখা লিখেছে বেআক্কেল নামের এক শিবির নেতা । সে তার নিজের নাম দিয়েছে বেআক্কেল । সেও এই লেখায় আমাকে তার দল-বল নিয়ে গালিগালাজ করেছে তার এই লেখায় - http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/7348/concrete/54658
ইসলাম গালির জবাব গালি দিয়ে দিতে বলে না । ইসলাম বলে : তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১১৪ ।
আল্লাহ আমাদের সম্পর্কে বলেছেন : দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং যখন মুর্খ লোকরা তাদের সাথে কথাবার্তা বলে তখন তারা বলে " শান্তি " । (মানে হলো আমরা কাউকে কটু কথা বলবো না। আর তারা বল্লেও কটু কথা বলবো না ।) সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
যখন খারাপ লোকরা আমাদের কটু কথা বলবে সে সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন : তোমরা অবিশ্বাসীদের অনুসরন করবে না । তোমরা তাদের কুরআন দ্বারা মুকাবিলা কর । সুরা ফুরকান :৫২
মুসলিমরা প্রতিক্রিয়াশীল নয় । মুসলিমরা ক্রিয়াশীল জাতি । এজন্য ইসলাম ধর্মের বিস্তার ঘটছে ।
শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি-র ফেসবুক আইডি, মোবাইল নম্বর ও ইমেইল এড্রেস দিন । আমি তার সাথে বাহাস ও মুনাজারা করতে ইচ্ছুক । বাহাস ও মুনাজারায় যে জিতবে সে 10 লাখ টাকা পুরস্কার পাবে । আর যদি তিনি বাহাস ও মুনাজারা করত ইচ্ছুক না হোন - তাহলে তাকে আমি চায়ের দাওয়াত দিবো । আমার বাসায় আসলে শিবিরের কাউকে পুলিশ ধরতে আসবে না । গোপনীয়তা রক্ষিত হবে ।
আমার লেখা যে অপপ্রচার নয়, তার প্রমাণ হলো ফেসবুকে এই ছবিটা অনেক লোক শেয়ার করেছে । শেয়ার করার পর শিবিরের কেহই ছবিটা ভুয়া বা এডিটেড বলে অস্বীকার করছেন না , বরং অনেকে এমন তথ্য দিচ্ছেন যে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর অনেক জায়গায় এধরনের ব্যানার করা হয়েছে । আমার কথা হলো :
১. কোন ইসলামী সংগঠণের লোকরা এমন ব্যানার বানিয়ে প্রচার করতে পারে কী না ?
২. এধরনের কাজ কতটা ইসলাম সম্মত ।
দয়া করে আল্লাহকে ভয় করুন এবং কুরআনের এসব আয়াত বার বার পড়ুন :
১.তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১২৫ ।
২. দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা, পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং মুর্খ লোকেরা তাদের সাথে কথা বার্তা বলে, তখন তারা বলে : শান্তি । সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
৩. আপনি কাফিরদের অনুসরণ করবেন না, আপনি কুরআন দ্বারা মোকাবেলা করুন । সুরা ফুরকান : ৫২ ।
আমার লেখার মধ্যে যদি অপপ্রচার থেকে থাকে, তাহলে তা সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরুন ।
আমার লেখা যে অপপ্রচার নয়, তার প্রমাণ হলো ফেসবুকে এই ছবিটা অনেক লোক শেয়ার করেছে । শেয়ার করার পর শিবিরের কেহই ছবিটা ভুয়া বা এডিটেড বলে অস্বীকার করছেন না , বরং অনেকে এমন তথ্য দিচ্ছেন যে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর অনেক জায়গায় এধরনের ব্যানার করা হয়েছে । আমার কথা হলো :
১. কোন ইসলামী সংগঠণের লোকরা এমন ব্যানার বানিয়ে প্রচার করতে পারে কী না ?
২. এধরনের কাজ কতটা ইসলাম সম্মত ।
দয়া করে আল্লাহকে ভয় করুন এবং কুরআনের এসব আয়াত বার বার পড়ুন :
১.তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১২৫ ।
২. দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা, পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং মুর্খ লোকেরা তাদের সাথে কথা বার্তা বলে, তখন তারা বলে : শান্তি । সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
৩. আপনি কাফিরদের অনুসরণ করবেন না, আপনি কুরআন দ্বারা মোকাবেলা করুন । সুরা ফুরকান : ৫২ ।
আমার লেখার মধ্যে যদি অপপ্রচার থেকে থাকে, তাহলে তা সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরুন ।
আমার লেখা যে অপপ্রচার নয়, তার প্রমাণ হলো ফেসবুকে এই ছবিটা অনেক লোক শেয়ার করেছে । শেয়ার করার পর শিবিরের কেহই ছবিটা ভুয়া বা এডিটেড বলে অস্বীকার করছেন না , বরং অনেকে এমন তথ্য দিচ্ছেন যে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর অনেক জায়গায় এধরনের ব্যানার করা হয়েছে । আমার কথা হলো :
১. কোন ইসলামী সংগঠণের লোকরা এমন ব্যানার বানিয়ে প্রচার করতে পারে কী না ?
২. এধরনের কাজ কতটা ইসলাম সম্মত ।
দয়া করে আল্লাহকে ভয় করুন এবং কুরআনের এসব আয়াত বার বার পড়ুন :
১.তোমার প্রভুর পথে তুমি কৌশল ও সদুপদেশ দ্বারা লোকদের ডাক । তাদের সাথে বিতর্ক করে যুক্তির সাথে । সুরা নহল : ১২৫ ।
২. দয়াময়ের বান্দা তো তারাই যারা, পৃথিবীতে বিনয়ের সাথে চলে এবং মুর্খ লোকেরা তাদের সাথে কথা বার্তা বলে, তখন তারা বলে : শান্তি । সুরা ফুরকান : ৬৩ ।
৩. আপনি কাফিরদের অনুসরণ করবেন না, আপনি কুরআন দ্বারা মোকাবেলা করুন । সুরা ফুরকান : ৫২ ।
শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি-র ফেসবুক আইডি, মোবাইল নম্বর ও ইমেইল এড্রেস দিন । আমি তার সাথে বাহাস ও মুনাজারা করতে ইচ্ছুক । বাহাস ও মুনাজারায় যে জিতবে সে 10 লাখ টাকা পুরস্কার পাবে । আর যদি তিনি বাহাস ও মুনাজারা করত ইচ্ছুক না হোন - তাহলে তাকে আমি চায়ের দাওয়াত দিবো । আমার বাসায় আসলে শিবিরের কাউকে পুলিশ ধরতে আসবে না । গোপনীয়তা রক্ষিত হবে ।
৫
272325
০৮ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৫
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : আমি মুসাফির লিখেছেন : এই লেখক আসলেই একটা গাধা । সে সঠিক জিনিস তুলে ধরতে না পেরে অপপ্রচারে নেমেছে। তিনি একটু পাগলাটেও...
মন্তব্য করতে লগইন করুন