যেমন দেখেছি (১ম পর্ব )
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৮:৪২:০৩ সকাল
যেমন দেখেছি (১ম পর্ব )
বিষয়: বিবিধ
১০০৯২ বার পঠিত, ৪২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনার লিখায় মোটামুটিভাবে -
ওহাবি-২৮ বার, আহলে হাদিস-১৬ বার, মওদুদী-১৩ বার, সালাফি - ৯ বার জামাত-শিবির -৬বার এসেছে ।
আপনি যদি মাদ্রাসায় পড়াশুনা করে থাকেন তাহলে মাদ্রাসার আলেমদের নিয়ে একটি ধারনা আসতে পারে । ঘাড়ের রগ ত্যড়া, আরেকটা হল-মাদ্রাসার শিক্ষকদের তাক্বলিদ করে, আরেকটা হল ইসলামের মূল শিক্ষা ও কাজ থেকে বের হয়ে দলাদলিতে লিপ্ত হওয়া এবং গৌন মাসায়ালা-মাসায়েল নিয়ে বিতর্ক করা ইত্যাদি ।
দেখুন, ভাই ! বর্তমান সময় বেরহম । কিছুক্ষণ আগে দেখলাম বগুড়ার কোন এক কলেজে ইসলামী নীতিমালা মেনে মেয়েদের কলেজে আসা নিষিদ্ধ করা হয়েছে । যে বা যারা নিষিদ্ধ করেছে তারা শাসক দল আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃত্ত ।
এক দিকে সরকারী দলের ইসলামবিরোধী কার্যক্রম এবং আপনার উল্লেখিত দল বা গোষ্ঠীগুলোর অশুভ কার্যক্রমের কারণে বাংলাদেশের ইসলামপ্রিয় জনগণ দিশাহারা । শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইসলামের নীতিমালা বিরোধী পোষাককে গ্রহণযোগ্য করেছেন এবং ইসলামের নীতিমালা অনুযায়ী পোষাক পড়া নিষিদ্ধ করেছেন । সাধারণ মুসলিমদের এই দুই শক্তির সাথে যুদ্ধ করতে হতে । মুসলিমদের মধ্যে উপযুক্ত নেতৃত্ব না থাকায় এই দুই শক্তি ইসলাম ও মুসলিমদের উপর আঘাত হেনে যাচ্ছে ।
আমি বিভিন্ন সময় আমার গন্ডির মধ্যে থেকে এই দুই ইসলামবিরোধী শক্তির সাথে সংলাপ করে যাচ্ছি । এই বিষয়ে আমি একটা বইও লিখছি । সেই বইটার নাম হলো : নুরানী বাহাস ।
আমার এই বরকতময় লেখা পরে আপনারা দোজাহানের অশেষ নেকি হাসিল করতে পারবেন বলে মনে করি । আপনাকে আমার বাকি লেখাগুলো পড়ার জন্য সবিনয় অনুরোদ করছি । আমাকে ছেড়ে যাবেন না । আমার সাথেই থাকুন ।
কারণ আপনার মত হকপন্থি সুশিলদের চোখগুলো 'জামায়াত-শিবির' নামক ভাইরাসে আক্রান্ত, ফলে যেখানে সেখানে জামায়াতশিবিরের গন্ধ খুঁজে পান!
বাংলাদেশের অস্তিত্ব ও ইসলামের সুমহান আদর্শের জন্য হুমকি ।
আমি আর বিশেষ কিছু বলতে চাই না । কারণ যারা জেগে জেগে ঘুমায় তাদের জাগানো কষ্টের ব্যাপার ।
উপরে নুরউদ্দীন ভাই যে মন্তব্য করেছেন তা অনুধাবন করুন আর মেঘে ঢাকা স্বপ্ন যে মন্তব্য করেছেন তাও স্মরন রাখুন। জীবনে মানুষ হতে পারবেন। আর কতকাল অজ্ঞ লোক হয়ে থাকবেন। ওহাবী মওদুদী আহলে হাদীস এসব না খুজে মুসলমান হবার চেষ্টাকরুন তাহলে মানুষ হতে পারবেন।
ধন্যবাদ।
অন্যকে উপদেশ দেওয়ার আগে নিজের আমলের দিকে তাকানো উত্তম । কারণ আল্লাহ বলেছেন :
يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا لِمَ تَقولونَ ما لا تَفعَلونَ
[2] মুমিনগণ! তোমরা যা কর না, তা কেন বল?
[3] كَبُرَ مَقتًا عِندَ اللَّهِ أَن تَقولوا ما لا تَفعَلونَ
[3] তোমরা যা কর না, তা বলা আল্লাহর কাছে খুবই অসন্তোষজন ।( সুরা আছ্ ছফ : ২ - ৩ )
এই বিষয়টা কারা বুঝতে পারে না - তা এই কার্টুনের মধ্যে বলা হয়েছে । আশা করি আপনি এই দলের বা গোত্রের লোক নন । আপনাকে ধন্যবাদ ।
আমার লেখা পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
আমার লেখা পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
আল্লাহর কোন মাজার হয় না । মাজার হয় আল্লাহর ওলীদের । এই বিষয়টা যে বোঝে না - সে তো মুর্খ ছাড়া আর কিছু নয় ।
১। তিনি তায়েফ নগরীর বিভিন্ন ছবি দেখাতে গিয়ে পাহাড়ের পাদদেশে একটি পুরানা ঘর দেখালেন। তিনি তার ব্যাখা দিলেন এই ভাবে। এই সেই ঘর যেখানে সেই বুড়ি বসবাস করতেন, যে বুড়ি রাসুলের রাস্তায় কাঁটা বিছিয়ে রাখত! আরো বহু লম্বা কাহিনী।
মূলত: কাহিনীটি সত্য এবং তা রাসুলের মক্কা জীবনে ঘটেছিল। তায়েফে রাসুল কয়েকদিনের জন্য গিয়েছিলেন। মক্কা থেকে তায়েফের দুরত্ব ৮৮ মাইল। এই কাহিনীটি ইসলামী ইতিহাসে প্রসিদ্ধ ঘটনা কিন্তু তার কাছে সীরাত সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা না থাকায় এই মহাভূলটি করেছেন।
২। চলতি বছর রমজানে তিনি জর্ডানের পেট্টার বর্ণনা ও পরিচয় দিতে গিয়ে মুসলিম সরকার গুলোকে দোষারোপ করে বললেন সরকার গুলোর সদিচ্ছা থাকলে এটা সপ্তম আশ্চয্যের একটি হত!
যে ঐতিহাসিক স্থাপনার বর্ণনা তিনি দিবেন, তাঁকে সে ব্যাপারে ভাল করে পরাশোনা করা উচিত। পেট্রার ভিতরে দাঁড়িয়ে তিনি বলছেন এটা সপ্তম আশ্চর্যের তালিকায় আসেনি। অথচ ২০০৭ সালেই নতুন করে ভোটাধিকার পদ্ধতির মাধ্যমে পেট্ট্রা দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছিল। তার মানে তিনি পেট্রায় ঢুকার সময় ইংরেজী এবং আরবীতে তার যে পরিচয় দিয়েছ তা ভাল করে বুঝেন নি।
৩। মদিনার একটি খেজুর বাগান দেখিয়ে বললেন, এটি সেই বাগান যে বাগানে একদিনে গাছের জন্মিয়ে দিলে সালমান ফারসী (রাঃ) কে তার মুনির মুক্তি দিবেন।
বর্ণনায় তিনি বলছেন, আলি (রাঃ) সামনে একটি করে গর্ত খুড়ছেন, নবীজি পিছনে হেঁটে একটি করে খেজুর বিচী সেই গর্তে ঢালছেন, সালমান ফারসী গর্তের মুখ বন্ধ করছেন। এভাবে সকল কাজ হবার পরে পিছনে তাকিয়ে দেখেন খালি ময়দানে গাছ উঠে গেছে, কোনটাতে ফুল ও ধরেছে ইত্যাদি.......
টিভির অনুষ্টানে এভাবে প্রকাশ্যে গাজাখুরি গল্প বলে রাসুলের যে ইজ্জত বাড়ানো হল সেটা কতটা গ্রহন যোগ্য তা আমার জ্ঞানে ধরেনা। সে থেকে তাঁর সে অনুষ্টান দেখা ছেড়ে দেই। কারন তার সে সব ইতিহাস শুনলে আমি যে প্রকৃত ইতিহাস জানি সেটাও ভুলে যাব।
যাক, তাই বলে তাঁর মৃত্যুকে সমর্থন করতে পারি না। তাঁকে যদি আলেম হিসেবে হত্যা করা হয়, তাহলে পুরো জাতি এই নিন্দনীয় ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত। ঘটনা পরবর্তী তার কিছু অনুসারীদের ভিন্ন ভিন্ন মন্তব্য মূল ঘটনাটি পাশ কাটিয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
যেভাবে একে অন্যকে ধারনার বশবর্তী হয়ে আক্রমণ করছে, তা ঠিক হয়নি। আপনিও তার কিছু উল্লেখ করেছেন, আপনার এই প্রতিবেদনটিও বর্তমানে তথ্য আইনের নঙ্ঘন এবং এর জন্য মামলার ঝুকি থাকতে পারে। তার ধারনার বশবর্তী হয়ে কারো নাম বলা যাবেনা। অনেক ধন্যবাদ
এই কারণে বাধ্য হয়ে শিবিরের বর্তমান কেন্দ্রীয় সভাপতি ফেসবুকে শিবিরের কর্মীদের ফেসবুকের সব মেয়ে বন্ধুদের আনফ্রেন্ড করার জন্য চুড়ান্ত হুশিয়ারী উচ্চারণ করেছেন ।
আমি যা লিখেছি, প্রত্যেকটা তথ্যের সূত্র উল্লেখ করেছি এবং প্রতিটা কথাই বাস্তবতার নিরেখে উত্তীর্ণ ।
আপনি চাইলে আমার বিরোদ্ধে মামলা করতে পারেন । আপনি বা আপনারা আমার বিরোদ্ধে মামলা করলে আমি পাল্টা ১০ টা মামলা করবো ।
জামায়াত-শিবির, আহলে হাদিস এবং বাংলাদেশর আইসিস - এর লোকরা আমাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে । উপরন্তু তারা প্রায় প্রতি দিনই আমার পরিবার পরিজনকজে অশোভন ভাষায় গালি গালাজ করে থাকে ।
মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীর সব কথার সাথে এক মত হতে হবে এমন নয় । উপরন্তু আমি নিজেও তার অনেক কথার সাথে এক মত নই - তা লেখাতেই উল্লেখ করেছি ।
কিন্তু ফেসবুক ও ব্লগ সাইটগুলোতে মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীর হত্যাকান্ডের পর কেন জামায়াত - শিবিরের লোকরা উল্লাস প্রকাশ করছে - তার উত্তর আপনি দেননি । কারণ আপনি নিজেইে আমাকে এক বার বিশ্রী ভাষায় গাল দিয়ে লেখা লিখেছেন এবং বাংলাদেশের ১৪ তম নাস্তিক লেখক হিসেবে চিত্রিত করেছেন । আমিই আপনার বিরোদ্ধে মামলা করতে পারি । এই ব্যাপারে আমার যথেষ্ঠ তথ্য প্রমান রয়েছে ।
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/34569#.VAYMDu_w--k
জামায়াতের নেতা-কর্মীরা আসলে কি চান ? কেউ বলবেন কি ?
এই লেখাতে আমি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছি আপনি আমার সম্পর্কে ফেসবুকে কি বলেছেন আর আপনার দলের লোকরা আমার সম্পর্কে কি বলেছেন - তার ধারণাও লোকরা পাবে এই লেখা হতে ।
[যেভাবে একে অন্যকে ধারনার বশবর্তী হয়ে আক্রমণ করছে, তা ঠিক হয়নি। আপনিও তার কিছু উল্লেখ করেছেন, আপনার এই প্রতিবেদনটিও বর্তমানে তথ্য আইনের নঙ্ঘন এবং এর জন্য মামলার ঝুকি থাকতে পারে। তার ধারনার বশবর্তী হয়ে কারো নাম বলা যাবেনা। অনেক ধন্যবাদ]
আমি বলেছি এই মৃত্যু কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায়না বরং সবাইকে প্রতিবাদ করা উচিত। ফারুখীর অনেক ভক্তরা নিজেদের ইচ্ছামত ধারনার বশবর্তী হয়ে মন্তব্য করেছেন, যাতে মামলাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হবার সুযোগ আছে। যার কিছু উদাহরন আপনার এই পোষ্টে আছে (বলিনি আপনি লিখেছেন)!
তথ্য অধিকার আইনটির কথা বিদ্রুপাত্মক হিসেবে বলেছি। কেননা সরকারী কোন সংস্থা এই আইনের অপপ্রয়োগ করতে চাইলে, এই ধরনের যে কোন একজন মন্তব্য কারীকে হেনস্তা করতে পারবেন। আইনে সে সুযোগ রয়েছে। এমনকি এই ধরনের একটি লেখা প্রকাশ করার অপরাধে, আপনার মত তৃতীয় পক্ষের কোন মানুষের উপরও বিপদ আসতে পারে।
আমার লিখায় কোথাও আপনাকে আক্রমন করা হয়নি। কোন হুমকি দেওয়া হয়নি। আমার মন্তব্য দ্বারা কি একথা বুঝা যায় যে, আমি আপনার বিরুদ্ধে তথ্য অধিকার আইনে মামলা করতে ইচ্ছুক! অদ্ভুত অনুধাবন!!
বরং আপনার লেখার গ্রহনযোগ্যতা সৃষ্টি করতে আমি দীর্ঘ মন্তব্য করেছি, যাতে অন্যান্য পাঠকেরা দলীল খোঁজে পায়। আমি কোনদিন কাউকে গালি দিয়ে মন্তব্য করিনা। কদাচিত সমালোচনা করি, তাও সংশোধনের নিয়তে, হেয় করার জন্য নয়, আর আমিও সমালোচনার উর্ধে নই। কিন্তু আপনার মত একজন দায়িত্বশীল লেখক কথার গভীরে না গিয়ে এভাবে ঠুনকো মেজাজে হামলে পড়বেন আশা করিনি!
অনেক ধন্যবাদ।
2 hrs · Edited ·
মরহুম নুরুল ইসলাম ফারুকী সম্পর্কে নিজের সিম্পল অভিব্যাক্তি নিয়ে একটা ষ্ট্যাটাস লিখেছিলাম। ওখানে একটা বাক্য ছিলো "সেদিন শুধু ইচ্ছা হচ্ছিলো ষ্ট্রিট ফাইটার ভিডিও গেইমসের মতো সাঁই সাঁই করে ফারুকী সাহেবের কাঁধে উঠে বসে তার ঘাড়টা মটকে দিতে"। এইটা ছিলো তার একটা অনুষ্ঠান দেখে আমার কেমন লেগেছিলো, তা বুঝাতে লেখা একটা বাক্য।
মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম নামের একজন মাওলানা ফারুকী এবং এলোমেলো বিভিন্ন প্রসঙ্গ মিশিয়ে খিচুড়ি বানিয়ে অর্থহীন বিশাল এক ব্লগ লিখেছে। ওখানে সে এক জায়গাতে এই বাক্যটা উদ্ধৃত করে এবং স্ক্রীণশট দিয়ে বলেছে,ফারুকীকে হত্যার হুমকি দেয়া হতো। আর এটা হলো একটা উদাহরণ যেখানে "জামায়াতী সন্ত্রাসী আমান আবদুহু" মাওলানা ফারুকীকে হত্যার হুমকি দিয়েছে! হাহাহা। মৃত্যুর পর হত্যার হুমকি!!!! আজব।
ফখরুলকে দীর্ঘদিন যাবত ব্লগে দেখে আসছি। তার বিশেষত্ব হলো, বিকৃত যৌন মানসিকতার এই ভদ্রলোক তার বিকৃতি চরিতার্থ করার উপায় হিসেবে বেছে নিয়েছে ইসলামকে। তার প্রতিটা লেখাতেই মেয়ে মেয়ে আর মেয়ে। গরুর রচনা থেকে শুরু করে বিমান ভ্রমণ অথবা হজ্জ, যে কোন প্রসঙ্গেই সে মেয়েদের টেনে আনে। যে বিশেষ মানুষদের মস্তিস্ক মাথার বদলে কোমরের নিচে থাকে, তাদের দুর্দান্ত একটা উদাহরণ এই ভদ্রলোক।।
যাইহোক, এই ইসলাম-ফেটিশ আক্রান্ত সাইকোটা সম্পর্কে বেশি বলে বাক্য অপচয় করার প্রয়োজন বোধ করি না। দেড়-ব্যাটারী ফখরুলকে গুরুত্ব দেয়ার কিছু নাই, বরং সে যেই ট্রেন্ডটার প্রতিনিধিত্ব করছে তা সম্পর্কে বলতে গিয়েই এতো এতো কথা। এইভাবে ব্যাখ্যা করতে পারাতে এবং শুণ্য থেকে বায়বীয় অভিযোগ এনে অভিযুক্ত করতে পারাতে পরিস্কার বুঝা যায়, আওয়ামী হিসেবে লোকটার ভবিষ্যত উজ্জল। পৃথিবীর কোন সভ্য দেশে ফখরুল পাগলা এই কাজ করলে সাইবার আইনে তার বিরুদ্ধে বুলিইং আর অপব্যাখ্যার মামলা করে শাস্তি দেয়া যেতো। কিন্তু এটা যেহেতু বাংলাদেশ, লাভ নেই। তাই আমিও পাল্টা বুলিইং করে যাচ্ছি এখন। আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না।
আর বাস্তবে যা হওয়ার সম্ভাবনা তা হলো, উল্টো ফখরুল পাগলা বাংলাদেশের পুলিশ সাংবাদিক আর বিচারকদের সাহায্যে জিতে যাবে। যেহেতু সে আমার গায়ে জামাতী ট্যাগ লাগিয়ে দিয়েছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, সাকসেসফুল হতে হলে তাকে আওয়ামী ওলামা লীগে যোগ দিতে হবে। আওয়ামী ওলামা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে আকুল আবেদন জানাই, বেকুবটাকে ওলামা লীগের নারী বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হোক। জয় বাংলা।
UnlikeUnlike · · Share
You, Adnan Mukhtar, Abed Shahriar, Mahmudul Huq Roman and 349 others like this
দয়া করে স্ক্রীনশটটা দেখুন । আর আমান আব্দুহুর স্যাটাসটার নিচে আমার লেখা ক্যাপসানটা পড়ুন । তাতের আমি লিখেছি :
ফেসবুকে জামায়াত-শিবিরের লোকরা অহরহ তাকে হত্যার হুমকি দিতো এবং কুটক্তি করতো যেমন : আমান আব্দুহু নামক জামায়াতী সন্ত্রাসীর স্যাটাস তার উৎকৃষ্ট প্রমান ।
সুতরাং আপনি যাচাই করুন । ব্যাপারটা অনেকটা চোরের মন পুলিশ পুলিশের মতো ।
আপনার মন্তব্যের বাকি অংশগুলোর উত্তর দেওয়া হতে বিরত থাকলাম ।
আর তার ব্লগে গিয়ে তার পুরানা কাজকর্মের ফিরিস্তি দেখলে বুঝতে পারবেন। এমনিতে বেকার এবং একটু ছিটগ্রস্থ। বিভিন্ন বহুমুখী ইসলামী নারী প্রজেক্টের উদ্যোক্তা। অসংখ্য অসংখ্য প্রজেক্ট
( আমার লেখা ও দৃষ্টিভঙ্গি )
আমি আমার এই লেখায় তাকে আমি কীভাবে দেখেছি এবং তার দৃষ্টিভঙ্গি ও তার বিরোধীদের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরছি মাত্র ।
আপনার লিখায় মোটামুটিভাবে -
ওহাবি-২৮ বার, আহলে হাদিস-১৬ বার, মওদুদী-১৩ বার, সালাফি - ৯ বার জামাত-শিবির -৬বার এসেছে ।
লিখাটা পড়ে পাঠক হিসেবে মনে হল, আপনি রগছটা একজন মানুষ। মাদ্রাসায় পড়া মানুষগুলোর এক সমস্যা। এরা বড় রগচটা ও ত্যাড়া। উদার নয়। বাংলাদেশে বর্তমানে ব্উ তালাক, ডেলিভারী সমস্যা সহ সব বিষয়ে জামাত শিবির দায়ী, এটা প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সবাই বলে। সে দৃস্টিভঙ্গী থেকে ফারুকীকে হত্যা নতুন কিছু নয়। আপনারা আরও এক হাজার বছর ইসলাম নিয়ে চর্চা করলেও উপকারতো দুরের কথা এটিকে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে দেবেন। ইমানদারীরর সাথে আরও লিখুন।
আমার লেখা পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
( আমার লেখা ও দৃষ্টিভঙ্গি )
আমি আমার এই লেখায় তাকে আমি কীভাবে দেখেছি এবং তার দৃষ্টিভঙ্গি ও তার বিরোধীদের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরছি মাত্র ।
আমি মুক্তবুদ্ধী, শুভ বুদ্ধি ও শুভ চিন্তার চর্চা করার পাশাপাশি মুসলিমদের উন্নায়ন-অগ্রগতি-প্রগতির কথা ভাবি ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম নামের একজন মাওলানা ফারুকী আগম ঘটেছে। উনি সর্বদা
কবর এবং পা ছুয়েঁ শপথ করে। ফাউল ইসলাম
লিখে যান।
কবর এবং পা ছুয়েঁ শপথ করে। "
তবে আমি এক লেখায় হযরত শাহজালাল রহ, - এর মাজার প্রসঙ্গ এনেছিলাম ।
আপনিও লেখুন । আপনাকে তো আর কেহ লিখতে নিষেধ করেনি । কে ফাউল না ভদ্র - বিনয়ী - তা ফেসবুক আর ব্লগ সাইটগুলোর লেখা পড়লেই বোঝা যায় ।
তার একটা নমুনা এই স্ক্রীন শটে দিলাম । জামায়াত - শিবিরের অধিকাংশ লোক কত খারাপ তা লোকেরা ফেসবুকে আর ব্লগ সাইটে এলেই বুঝতে পারে । বাস্তব জীবনে জামায়াত-শিবিরের অধিকাংশ লোক মানুষের সাথে ফেরস্তার মতো আচরন করে । কিন্তু তাদের হৃদয়ে কঠিন ও পশুদের মতো । জামায়াত-শিবিরের অধিকাংশ লোক বাস্তব জীবনে নির্দয় এবং তাদের দয়া - মায়া - মহব্বত খুবই কম থাকে ।
আপনি যদি মাজার পন্তি হয়ে থাকেন তা হলে বলবেন। মাজার ইসলাম ধর্মে জায়েজ আছে কিনা, জায়েজ থাকলে তা কোরআন ও সহীহ হাদিসের মূল্যায়ন কতটুকু? কোরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে আলোচনা করবেন আশা করি।
আর যদি জায়েজ না থাকে ফারুকী সম্পর্কে মাজার বিষয়ে আপনার মতামত কি?
ফারুকী সাহেবের ভিডিও এবং কিছু আকিদা এখানে http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/9615/nor15/52218#.VAYZOcuoVAg
আমার দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানার জন্য আমার এই লেখাটপা পড়ুন : http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/3466
( আমার লেখা ও দৃষ্টিভঙ্গি )
মাজার জিয়ারত করা সোয়াবের কাজ । তবে মাজারে যেয়ে অনেকে শিরকী ও কুফরী ধরনের গুনাহ করে থাকে । এসব কাজ যারা করে তাদেরকে বুঝানো এবং শিরকী ও কুফরী গুনাহমূলক কাজগুলো দুর করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া আমার ও আপনার সবার ঈমানী দায়িত্ব ।
নামাজ-রোজা হলো ইসলামের স্তম্ব । এসব বাদ দিলে বা অস্বীকার করলে তাকে মুসলিম বলা যায় না । ভাল মন্দ মিলেই মানুষ । তবে আলেম শ্রেনির লোকরা যখন ভুল ও ভ্রান্তিমূলক কথা ও কাজ করেন, তখন সমাজের লোকরা বিভ্রান্ত হয় বেশী ।
ইসলামে আল্লাহর সাথে শিরক করাকে বড় ধরনের গুনাহ বলা হয়েছে । সুরা লুকমানে বলা হয়ে শিরকী গুনাহ বড় ধরনের অত্যাচার । প্রায়ই আমরা অনেক আলেম ও জ্ঞানী লোকদের কাছ হতে শিরকী ও কুফরি কথা শুনতে পাই । বিষয়টি দু:খজনক । যারা এসব কথা বলে থাকেন বা বলেন, তাদের সাথে সৌজন্যতা বজায় রেখে তদের সংশোধনের কাজ করা উচিত । এটাই ইসলামী নিয়ম । আমি বরাবরই ইসলামী নিয়ম মেনে ইসলামের পথে লোকদের আহবান জানাই । আমি আমার লেখার বাকি অংশে এই দিকটি আলোচনা করবো । আশা করি আমার সাথেই থাকবেন ।
প্রার্থক্য হচ্ছে আমি ষিকার করছি, আপনি তা করতে চাচ্ছেন না। আমি নিজেকে চিনতে পেরেছি ,আপনি তা পারেননি।
মাজহার১৩ লিখেছেন : এতদিন পর বুঝলাম ফখ্রুল সাহাব কোন আকীদার
মাইনাস
ফারুকী সাহেবের সাথে জামায়াতে ইসলামীর ধর্ষিতা নিকাবী মেয়েকে বিয়ে নামক একটি নির্লজ্জ+অনাকাংক্ষিত বাক্য জুড়ে দেয়ার হেতু কি?
আপনার পুরোটা লিখা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কমেন্টস সহ কোন কিছুর সাথে কোন কিছুর মিল নেই!তবে ধন্যবাদ আপনাকে যে এই লিখার মাধ্যমে আপনি আপনার আকীদা সম্পর্কে আমাদের অবহিত করেছেন!
এই যে এতকিছু লিখলেন এর মাঝে একটিও কি আছে যার ভিত্তিতে আপনি নিশ্চিতভাবে ফারুকী সাহেবকে হত্যার জন্য জামায়াতকে দায়ী করতে পারেন যেহেতু এখন পর্যন্ত এই হত্যাকান্ডের জন্য কাউকে দোষী এবং জামায়াতই তাকে তা করার নির্দেশ দিয়েছে সাংগঠনিকভাবে তা প্রমাণিত নয়!
তাহলে কিসের ভিত্তিতে আপনি জামায়াতকে দায়ী করলেন? আপনার কি জানা নেই অনুমান করে কথা বলা জায়েজ নেই যেহেতু হাদীসে এসেছে ০ তোমরা অনুমান করে কথা বলো না, কারণ অনুমান হচ্ছে জঘন্যতম মিথ্যা কথা (বুখারী ও মুসলিম) ০
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: “তোমরা ধারণা থেকে বেঁচে থাকো, ধারণা হচ্ছে জঘন্য মিথ্যা কথা।
অন্য একটি হাদীসে রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: “জঘন্যতম অপবাদ এই যে, মানুষ মিথ্যা সাজিয়ে, গুছিয়ে কোন স্বপ্ন বানিয়ে নেয়।
আল্লাহ বলেন: তোমার যেটা জানা নেই সে বিষয়ে মুখ খুলো না। না জেনে কারো ওপর দোষারোপ করো না এবং কাউকেও মিথ্যা অপবাদ দিয়ো না, না দেখে 'দেখেছি' বলো না, না শুনে 'শুনেছি' বলো না এবং না জেনে জানার কথাও বলো না।
সুরা বনী ইসরাইল ৩৬ নং আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলছেন:
وَلاَ تَقْفُ مَا لَيْسَ لَكَ بِهِ عِلْمٌ إِنَّ السَّمْعَ وَالْبَصَرَ وَالْفُؤَادَ كُلُّ أُولـئِكَ كَانَ عَنْهُ مَسْؤُولاً
এমন কোন জিনিসের পেছনে লেগে যেয়ো না যে সম্পর্কে তোমার জ্ঞান নেই। নিশ্চিতভাবেই চোখ, কান ও দিল সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
অথচ আপনি নিছক অনলাইনে জামায়াতকে ঘায়েল করতে বানোয়াট কাহিনীর দ্বারা ফারুকী হত্যাকান্ডের জন্য জামায়াতকে দোষী সাব্যস্ত করে দিলেন!আমান আবদুহু ভাইকে জামায়াত বানিয়ে দিলেন যিনি নিজেই দুদিন পরে পরে জামায়াতের সমালোচনা করে ফেবুতে পোষ্টান!
কবর জিয়ারত করা অবশ্যই ভালো কারণ ইহা মানুষের মাঝে মৃত্যুর ভয় জাগিয়ে তোলে এবং এই দুনিয়া যে ক্ষণস্থায়ী তা মস্তিষ্কে সার্বক্ষণিক রাখতে সহায়তা করে কিন্তু সেই কবর জিয়ারত আর কবরের চতুর্পাশে বাড়িঘর বানিয়ে রঙ মহল সাজিয়ে তাকে উদ্দেশ্য করে বছর বছর জুলুশের নামে যেই শেরকী-বেদাতী কাজ করা হয় তার মাঝে যে যোজন যোজন দুরুত্ব রয়েছে তা সম্পর্কে আমরা খুব ভালোভাবেই ওয়াকিফহাল!তার সাথে ইসলামের দূরতম কোন সম্পর্ক নেই!
আপনি কবর জিয়ারত করতে চান ভালো কথা তো তার চারপাশে বাড়িঘর বানিয়ে তার নাম মাজার দেয়ার প্রয়োজন কোথায়?
আমরা কি জানি না কবর যখন বাড়িঘরে পরিণত হয় সে জায়াগায় লোকে জিয়ারতের নামে কি আশা-আকাংক্ষা সেই মাজারে মৃত ব্যক্তির কাছে প্রকাশ করে? হয়তো আপনি বলবেন যে আপনিও তার বিরুদ্ধেই,খুবই ভালো কথা জামায়াতও তারই বিরুদ্ধে কবর জিয়ারতের বিরুদ্ধে নয়!তাহলে যে কারণে আপনি জামায়াতকে দোষী সাব্যস্ত করলেন শুধুমাত্র একজন বেদাতী লোকের ভুল গুলো সম্পর্কে লোকদের সচেতন করার জন্য সেই একই দোষে আপনাকেও দায়ী করা যায়!
তিনি বলেছেন কোথাকার কোন ফানাফিল্লায় পৌছালে নাকি আর নামাজ-রোজার দরকার পড়ে না,যার মাধ্যমে তিনি ১৪শত বছর ধরে চলে আসা ইসলামের,পবিত্র কোরআনের,হাদীসের,আল্লাহর সকল আদেশ-নিষেধকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েছেন!আমরা তার প্রতিবাদ করবো না? এ ধরনের ঔদ্ধত্য নিকট অতীতে হাতে গোণা কয়েকজনই দেখিয়েছে! আপনি বলবেন যে আপনিও তার বিরুদ্ধে,তো সেই বিরোধীতাইতো মাওলানা তারেক মনোয়ার এবং মুফতী কাজী ইব্রাহিম সাহেবেরা করেছেন যার ফলেই আপনি তাদেরকে হত্যাকারী বানিয়ে দিয়েছেন!
এই বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ কবর রয়েছে যেগুলোর প্রতিটিতে প্রতিদিন হাজার হাজার স্বজনেরা রুহের মাগফেরাত কামনা করে জিয়ারত করে যাচ্ছে যেখানে সেই অভিযোগ উঠেনি যে তারা কেউ শিরক করছে!
কিন্তু এই বাংলাদেশে যতগুলো মাজার রয়েছে তার ৯৯% কিংবা হয়তো ১০০% এ বিরুদ্ধেই অভিযোগ রয়েছে সেখানে লোকেরা মাজারকে সেজদা করে,মাজারে শায়িত একজন মৃত ব্যক্তির কাছে ছেলে-মেয়ে চায়,জীবণের উন্নতির জন্য মানত করে,কাল হাশরের ময়দানে তিনার উছিলায় জান্নাতে চলে যাওয়ার খোয়াব দেখে যেখানে কাল হাশরের ময়দানে সুপারিশের অধিকার হযরত মুহাম্মদ সাঃ ব্যতীত অন্য কোন নবী রাসূলগণেরও নেই!
তাহলেই বুঝে নিন কবর জিয়ারতের নামে কবরের চারিপাশে বাড়িঘর বানিয়ে যেসকল শিরকে লিপ্ত লোকেরা রেডিও,টেলিভিশন,ব্লগ,ফেসবুক,ওয়াজ কিংবা মাহফিলে তা প্রচার করতে চায় তাদের আসল উদ্দেশ্য কি!
এবং আমরা দৃড় কন্ঠে ঘোষণা করছি যতদিন এদেহে আল্লাহর দেয়া প্রাণ বিদ্যমান রয়েছে ততদিন ঐ সকল মাজার পুজারীদের বিরুদ্ধে আমরা মুসলমানদের সচেতন করেই যাবো,কবর জিয়ারতের নামে সাধারন মানূষদের শিরকে লিপ্ত করার জন্য ঐ সকল তথাকথিত খাজা বাবা আর গাঁজাবাবাদের বিরুদ্ধে বলেই যাবো ইনশাল্লাহ!
আগাগোড়া মিথ্যাচারের ডিপি। চালিয়ে যান অস্কার নিশ্চিত।
#আমি নিজে তাকে হত্যার প্রতিবাদ করেছি সেই সাথে সুকরিয়া আদায় করেছি ইসলামের ক্ষতি কিছুটা কমে যাওয়াতে।
#সারাদেশে উত্তাল হয়েছিল বলা যা বললেন তাতো সম্পূর্ণ গাঞ্জাখুরি কথা...আসলে আলুটা হইছিল।
#মুখে মল নিয়ে আতর বিক্রি বাদ দেন। মাজার পুজারী হইয়া, সেই আবার লেকচার দিতাছে।
#### আরও মেলা কিছু কওয়ার আছিল...
ফানা ফিল্লাহ বলে কোন স্তর ইসলামে নেই।
মন্তব্য করতে লগইন করুন