মুসলিমদের প্রতি পশ্চিমের সহনশীলতা প্রসঙ্গে!

লিখেছেন লিখেছেন আবূসামীহা ০২ জুন, ২০১৫, ০৭:১০:১০ সকাল

মুসলমানদের সংখ্যা যখন অল্প থাকে এবং তাদের জীবনাচরণ যখন এক্সোটিক [exotic] মনে হয় তখন পশ্চিমের উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক [?] সমাজ তাকে গ্রহণ করে। তারা তখন গর্ব করে বলতে থাকে, "দেখো আমাদেরও মুসলিম আছে এবং ইসলাম আছে। আর ইসলাম এবং মুসলিমরা বেশ ভালই আছে।" কিন্তু যখন মুসলিমদের সংখ্যা বাড়তে থাকে এবং তাদের জীবনাচরণের এক্সোটিক আকর্ষণটা থাকে না, তখন আস্তে আস্তে প্রতিরোধ শুরু হয়। যেমনটা এখন হচ্ছে। মুসলিমদের সংখ্যা ও শক্তি যখন আরো বৃদ্ধি পাবে এবং তাদের জীবনাচরণের বিভিন্ন দিকগুলো অনেক বেশি বাইরে প্রকাশ পাবে প্রতিরোধ ততই বাড়তে থাকবে। একটা সময় অস্তিত্ব নিয়ে টানাটানিতে পড়বে মুসলিম সমাজ। এটা নতুন নয়। অতীতেও মুসলিমরা মাল্টা, সিসিলীর মত জায়গাগুলোতে একসময় সম্মান নিয়ে বসবাস করত এবং সেখানকার শাসকদের সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করত। কিন্তু সেখানকার সে সুদিন আর তাদের নেই। আমাদের পাশের বার্মার আরাকান এবং চীনের ইউনান প্রদেশও আমাদের জন্য উদাহরণ।

আমি আমার মেয়ে সুহায়লাহর জীবনকে এর জন্য একটা মাইক্রো উদাহরণ হিসেবে ধরি। ৯ বছরের সুহায়লাহ ৪র্থ শ্রেণিতে পড়ে। শীতকালে স্কুল ছুটি হতে হতে আর জুহরের ওয়াক্ত থাকে না। তাই সে তার শ্রেণি শিক্ষিকাকে বলে জুহরের নামাজ পড়ার জন্য স্কুলের প্যারেন্ট কো-অর্ডিনেটরের রুমে একটা জায়গা করে নেয়। তিনিও সানন্দে অনুমতি দেন। কিছুদিন যেতেই সুহায়লাহর দেখাদেখি আরো অনেক মুসলিম বাচ্চারা জুহরের নামাজের জন্য তার সঙ্গী হয়ে যায়। ব্যস! স্কুলের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রিন্সিপাল এত বাচ্চাদের নামাজ পড়া দেখতে পেয়ে সুহায়লার সহ সবার নামাজ পড়ার অনুমতি বাতিল করে দেয়।

এজন্য আমি পশ্চিমের ততাকথিত উদারনৈতিক একটা দেশে থাকলেও কোন ডেল্যুশনে [delusion] ভূগি না। প্রতিরোধ আমাদের প্রতি আসবেই। কারণ এটাই আল্লাহর সুন্নাহ। আমরা কতটুকু প্রজ্ঞা ও বুদ্ধিমত্তার সাথে মুক্বাবিলা করতে পারব সেটাই কথা।

পুনশ্চঃ সামান্থা আলআউফ এর কেইসটা একই সাথে আমেরিকার অসহনশীলতা ও সহনশীলতার প্রতীক। সুপ্রীম কোর্ট হিজাবী আলআউফের পক্ষে রায় দিয়েছে যেটা নিঃসন্দেহে ধর্মীয় অধিকারের ক্ষেত্রে সহনশীলতার একটা মাইলফলক। কিন্তু মুসলিমদের প্রতি সামাজিক অসহনশীলতা এতে কমবে না। বরং প্রতিরোধ অন্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।

সামান্থার ঘটনা এখানে

বিষয়: আন্তর্জাতিক

১২৫৪ বার পঠিত, ২৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

324030
০২ জুন ২০১৫ সকাল ০৮:৫৫
অবাক মুসাফীর লিখেছেন : আল্লাহর সুন্নাহ! এই ব্‌যাপারটা ক্‌যামন?
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৬:১৫
265946
আবূসামীহা লিখেছেন : সুন্নাহ মানে রীতি বা পদ্ধতি। আল্লাহ তা'আলা কিছু বিষয়ে নিয়ম বেঁধে দিয়েছেন সেগুলো হল আল্লাহর সুন্নাহ [সুন্নত]। যেমন আল্লাহ বলেছেনঃ
سُنَّةَ اللَّهِ فِي الَّذِينَ خَلَوْا مِن قَبْلُ وَلَن تَجِدَ لِسُنَّةِ اللَّهِ تَبْدِيلًا
যারা পূর্বে অতীত হয়ে গেছে, তাদের ব্যাপারে এটাই ছিল আল্লাহর সুন্নত/রীতি। আপনি আল্লাহর সুন্নতে কখনও পরিবর্তন পাবেন না। [৩৩ঃ৬২]
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৬:২০
265948
অবাক মুসাফীর লিখেছেন : ধারণা করছিলাম, যাঝাকাল্লাহ খাইরান...
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:১৭
265962
আবূসামীহা লিখেছেন : ওয়া ইয়্যাক!
324033
০২ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:১১

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : প্রথমত 'স্কুল' নামাজ পড়ার স্থান নয়। এভাবে সবাইকেই যদি ধর্ম রিচ্যুয়ালের স্থান দিতে হয় তাহলে হিন্দু, বৌদ্ধ, পার্সি, জৈন, শিখ, ইহুদী, খ্রীষ্টান, মর্মন, বাহায়ি এমন ৫০০ ধর্মের সংকুলন করতে গেলে সেটা তখন আর স্কুল থাকবে না। খুব খেয়াল করে কিন্তু। আপনার মেয়েকে নামাজ পড়তেই হলে সে মসজিদে অথবা বাসায় যেয়ে নামাজ পড়বে। আর তা সম্ভব না হলে, না। কিছু করার নেই।

অন্য দিকে, সামান্থা আলআউফ কেসটি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রতি পশ্চিমা উদারতার একটি মহান মাইল ফলক। হেজাব না পরার স্বাধীনতা চেয়ে সৌদি আরব অথবা ইরানে এ ধরনের কেসে আসামির পরিনাম কি ভয়ংকর হত চিন্তা করা যায়?? ধন্যবাদ।
০২ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
265653
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আমার ধারনা উক্ত স্কুলে কোনো হিন্দু এভাবে অনুমতি চাইলেও তার আবেদনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হত। এখানে মুসলিম হিসেবে উক্ত স্কুল বিশেষ সুবিধা দেয়নি। .....মূলত বেশীরভাগ অথবা একটি বড় সংখ্যক মুসলিমরা তাদের ধর্ম পালনকে গুরুত্ব দেওয়ার কারনে এরকম আবেদন করে।

আর মুসলিমরা তাদের আইন,কানুন নীতি ইত্যাদীতে তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের একটা ছাপ রাখতে চায়। আর মুসলিম জনগন ধর্মকে বেশী প্রাধান্য দেওয়ার কারনে তাদের শাসকও সেই বিশ্বাসের আওতায় কাজ করতে অনেকটা বাধ্য হয়। ফলে সেখানে কেউ হিজাব না পরার অধিকার চাইলে সরকার চিন্তা করে জনগন এটা নিয়ে আন্দোলন করতে পারে,তাই সরকারও ভিন্ন চিন্তার হলেও দমে যায়। পাশ্চাত্য যেহেতু তাদের আইন ও শাসনের ক্ষেত্রে ধর্মকে প্রাধান্য দেয়না তাই সেখানে স্বাধীনতার সংজ্ঞা ভিন্ন।

আপনার স্বাধীনতা রয়েছে যে কোনোটি বেছে নেওয়ার। আর মৃত্যুর পর যদি জীবন থেকে থাকে বলে বিশ্বাস করেন,তাহলে সে সময় সবকিছু তো দেখতেই পাবেন। বিশ্বাস না করলেও আমাদের বলার কিছু নেই। সময় আসলে তখন কাওকে কিছুই বলতে হবেনা। উপলব্ধী করতে পারবেন।

আমার বিশ্বাস আমি যেভাবে কথা বলছি,আপনি তার প্রতিউত্তর দিবেন আরেকভাবে,সাধারনত যেটা করে থাকেন। কিন্তু তারপরও আপনাকে বললাম।

০২ জুন ২০১৫ বিকাল ০৪:৪২
265715

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : তাহলে বিষয়টি কি দাড়ালো? মুসলিমরা যেখানে শক্তিশালি এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ সেখানে তারা অন্যের স্বাধীনতাকে স্বিকৃতি দেয় না। আবার এই মুসলিমরাই যেখানে দুর্বল এবং সংখ্যালঘু সেখানে ধর্মীয় স্বাধীনতা, ব্যাক্তি স্বাধীনতা, বাক স্বাধীনতা, নামাজ পড়ার স্বাধীনতার জিকির তুলে। কি অদ্ভুত চতুর বর্বর এই মুসলিমরা। চিন্তা করতে পারেন?

আর মৃত্যুর পরের জীবন! সে তো আপনেক কথারে ভাই। পরস্পর বৈরী প্রায় ৪০০/৫০০ ধর্মের মাঝে কোনটা্ সত্যি, কোনটা মিথ্যা কে জানে। কোনটা রেখে কোনটা গ্রহন করে আবার কোন বিপদে পরি? তারচেয়ে ভাল ধর্ম না নিয়েই থাকি। ধন্যবাদ।
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৬:২০
265949
আবূসামীহা লিখেছেন : নামাজ পরার বিশেষ কোন স্থান নেই। নামাজের ওয়াক্ত হলেই নামাজ পড়তে হয়। স্কুল অফিসিয়ালী কোন বিশেষ ধর্মানুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবে না, সেটা ঠিক আছে। আর আমার পোস্টের প্রতিপাদ্য এই নয় যে স্কুল ভুল বা শুদ্ধ করেছে। আমি যা বলতে চেয়েছি তা হল মুসলিমদের শক্তি ও জীবনাচরণ প্রকাশের মাত্রার প্রতি অন্যদের প্রতিক্রিয়া।
তবে কোন ছাত্র-ছাত্রী তাদের ধর্মের আচার নিজের মত করে পালন করতে চাইলে এদের সংবিধান অনুযায়ী তাকে বাধা দেয়ারও কোন অধিয়ার নাই, যতক্ষণ না তা সরকারী খরচে হচ্ছে।
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:০৩
265953
আবূসামীহা লিখেছেন : তারা এখন অনেক কিছুতেই অসহনশীল। সাধারণ শালীন পোশাকও তাদের অপসন্দঃ
https://www.facebook.com/ajplusenglish/videos/568231669985011/
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:২৯
265967

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : তবে কোন ছাত্র-ছাত্রী তাদের ধর্মের আচার নিজের মত করে পালন করতে চাইলে এদের সংবিধান অনুযায়ী তাকে বাধা দেয়ারও কোন অধিকার নাই, যতক্ষণ না তা সরকারী খরচে হচ্ছে।

আপনার এই কথার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
আক্ষেপ, ইসলাম ধর্মের আল্লা যদি এই সহজ সত্যটি বুঝতে সক্ষম হতেন তাহলে মুসলিমদের দুর্নাম অনেকটাই ঘুচে যেত।
ধন্যবাদ।
১৭ জুন ২০১৫ রাত ০৪:১৯
268636
সাদাচোখে লিখেছেন : @ ফুয়াদ পাশাঃ আমার আন্ডারস্ট্যান্ডিং অনুযায়ী - পৃথিবীতে ৫০০ ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম - এ মতামত তখনই তৈরী হয় কিংবা আপনার মাঝে তৈরী হয়েছে - যখন মানুষ কিংবা আপনি এ পৃথিবীর আর্কিটেক্সার কিংবা ডিভাইন মেকানিজম কিংবা অর্ডার বুঝার চেষ্টা করেন না, গবেষনা ও করেন না, ভাবেন না।

অথচ সেইম আপনিই নতুন একটা দেশে গেলে নতুন শহরে গেলে, ঐ দেশ/শহরের নিয়ম কানুন বোঝার জন্য সময় দেন, গবেষনা করেন। প্রশ্ন উত্থাপন করেন জানার ও বোঝার জন্য।

এই পৃথিবীটা একটি সামষ্টিক চারনভূমি - যেখানে ভেড়ার পালের ন্যায় আমজনতা পূর্বপুরুষ হতে উত্তোরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ধারনানুযায়ী চলতে ফিরতে পারে। কিন্তু নতুন চিন্তাভাবনার মানুষ হিসাবে আপনার গবেষনা করতে অসুবিধা কি? আর কে না জানে গবেষনা হতে প্রাপ্ত রেজাল্ট কখনো একের অধিক শ্রেষ্ঠ কিংবা যথার্থ হতে পারে না। অর্থাৎ দুটো সত্য সমান হতে পারে না।

কে জানে আপনি হয়তো আবিষ্কার করে ফেলবেন - সব ধর্মের মূলই হল ইসলাম। সময়ের পরিক্রমায় মানুষ সেই ইসলাম হতে বের হয়ে এসে অন্য নামে ধর্মকে রিশেইফ করেছে বা নিক নামে অবহিত হচ্ছে। এই দেখুন না মাত্র ১৪০০ বছরের ইসলামের ইতিহাসে ইসলামের কতটা শাখা প্রশাখা বের হয়েছে আর সে সকল শাখা প্রশাখা এখন ইসলাম বাদ দিয়ে নিজ নামে নাম ধারন করেছে।

সো আমার মনে হয় আপনার ৫০০ ধারনাটি ভুল এবং তার আওতায় হনেস্ট যুক্তিতর্ক হতে পারে না। খোঁচা দেওয়া যায় মাত্র। ধন্যবাদ।
324037
০২ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৩৫
হতভাগা লিখেছেন : যারা সারা বছর খুল্লাম খুল্লা চলে তারা একদিনের জন্য হিজাব ডে পালন করে ইসলামের প্রতি আকর্ষনেই করেছে বলে আমরা মনে করি , আবেগে গদ গদ হয়ে যাই।
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:০৩
265954
আবূসামীহা লিখেছেন : ঠিক। তারা আসলে সাধারণ শালীন পোশাকও পসন্দ করে না।
https://www.facebook.com/ajplusenglish/videos/568231669985011/

324046
০২ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আপনি সঠিক বলেছেন। উদারনৈতিকতার ভিত্তি শুধুমাত্র আইন কানুনে থাকলে চলে না। এটি একটি বিশ্বাস। এটি ব্যক্তির চিন্তা চেতনার মধ্যে না থাকলে শুধু আইনের আওতায় হয়ত একটি রায় আসবে কিন্তু সেখান থেকে মুসলিমরা বেনিফিটেড হবেনা। আর সংখ্যা যখন অনুল্লেখযোগ্য ,তখন উদারতার পরিমান বেশী।

আর অন্য মানুষদের সাথে কি হবে জানিনা,তবে মুসলিমদের সাথে বাকী সকলের সংঘাত হবেই।
০২ জুন ২০১৫ বিকাল ০৪:৪৪
265716

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : তাহলে বিষয়টি কি দাড়ালো? মুসলিমরা যেখানে শক্তিশালি এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ সেখানে তারা অন্যের স্বাধীনতাকে স্বিকৃতি দেয় না। আবার এই মুসলিমরাই যেখানে দুর্বল এবং সংখ্যালঘু সেখানে ধর্মীয় স্বাধীনতা, ব্যাক্তি স্বাধীনতা, বাক স্বাধীনতা, নামাজ পড়ার স্বাধীনতার জিকির তুলে। কি অদ্ভুত চতুর বর্বর এই মুসলিমরা। চিন্তা করতে পারেন?

আর মৃত্যুর পরের জীবন! সে তো অনেক কথারে ভাই। পরস্পর বৈরী প্রায় ৪০০/৫০০ ধর্মের মাঝে কোনটা্ সত্যি, কোনটা মিথ্যা কে জানে। কোনটা রেখে কোনটা গ্রহন করে আবার কোন বিপদে পরি? তারচেয়ে ভাল ধর্ম না নিয়েই থাকি। ধন্যবাদ।
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:০৭
265955
আবূসামীহা লিখেছেন : আসলে যা কিছু সুন্দর ও মহৎ তার সব কিছুর সাথেই পশ্চিমা লিবারেলদের সংঘাত হচ্ছে ধীরে ধীরে। আর ইসলাম যেহেতু ঐহিক বিধানের ক্ষেত্রে অনমনীয় তাই ইসলামের সাথে তাদের সংঘাত হওয়াটাই স্বাভাবিক। যদিও এটা কাম্য নয়।
লিবারেলরা এখন অনেক জায়গায় সাধারণ শালীন পোশাকও পসন্দ করছে না। নীচের লিংকটা দেখুনঃ
https://www.facebook.com/ajplusenglish/videos/568231669985011/
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:৩৯
265968

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : লিবারেলরা এখন অনেক জায়গায় সাধারণ শালীন পোশাকও পসন্দ করছে না। নীচের লিংকটা দেখুনঃ
https://www.facebook.com/ajplusenglish/videos/568231669985011/


ভিডিও লিংক দেখলাম। বিষয়টি হয়তো আংশিক সত্য। তবে ওদের কেউ চাবুক/দোররা দিয়ে পিটায় না, অথবা পাথর নিক্ষেপ করে কতলও করেনা। সান্তনা এখানেই,Thanks goodness.
324092
০২ জুন ২০১৫ দুপুর ০১:১৮
egypt12 লিখেছেন : ভালো বলেছেন Rose
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:০৭
265956
আবূসামীহা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ।
324126
০২ জুন ২০১৫ বিকাল ০৪:৪৬
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম। ভাইয়া বেশ সুন্দর বিশ্লেষণ। চমৎকার।
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:০৭
265957
আবূসামীহা লিখেছেন : ওয়া'আলায়কুম আস-সালাম।
জাজাকাল্লাহু খায়রা।
324217
০২ জুন ২০১৫ রাত ০৯:৪৭
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো
তারা এমন কিছু কে অবশ্যই বাধা দেবে যেটা তাদের সাধারন দৃষ্টিভঙ্গির বিপরিত।
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:০৮
265958
আবূসামীহা লিখেছেন : বেলজিয়ামে স্কুল থেকে মেয়েদের বের করে দেয়ার বিষয়টাই দেখুন না।
https://www.facebook.com/ajplusenglish/videos/568231669985011/

অনেক ধন্যবাদ।
০৩ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:৪২
265971

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : ভিডিও লিংক দেখলাম। বিষয়টি হয়তো আংশিক সত্য। তবে ওদের কেউ চাবুক/দোররা দিয়ে পিটায় না, অথবা পাথর নিক্ষেপ করে কতলও করেনা। সান্তনা এখানেই,Thanks goodness.
326321
১৭ জুন ২০১৫ রাত ০৪:৪৯
সাদাচোখে লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম।
পুরো প্যাটার্নটিকে একজায়গায় এনে এমন একটা থিউরী দাঁড় করালে কি অন্যায় হবে?

স্রষ্টা বিমুখ কিংবা বৈরী শক্তি কিংবা একটা ফোর্স (এমনিতেই নাম দিলাম দজ্জাল) --

পশ্চিমা বিশ্বের চার্চ এর এক্সট্রিম ক্ষমতা তথা স্রষ্টার শরিয়া কিংবা ডিভাইন রুলস এর ফোর্সকে এ্যাড্রেস করার জন্য অল্টারনেটিভ হিসাবে 'লিবারালিজম' ধারনাকে পপুলার করতে কাজ করে এবং সাফল্য পায়। উদ্ধেশ্য ও লক্ষ্য ক্যাথলিসিজম এর শক্তিকে খর্ব করে তাকে নাম সর্বস্থ লেভেল এ পৌছানো।

ঐ একই শক্তি ইউরোপের পূর্বাংশে অর্থোডক্স চার্চ ও তার শরীয়াকে লিবারালিজম দিয়ে পরাজিত করতে পারেনি কারন মানুষ চার্চ দ্বারা উত্যাক্ত হয়নি ঠিক যেভাবে পাশ্চাত্যের মানুষ হয়েছে। ফলাফল স্বরূপ ঐ অংশ লিবারালিজমের বিপরীত এক্সট্রিমিজম তথা কমিউনিজম ধারনা আনতে বাধ্য হয় এবং ঐ কমিউনিজম দিয়ে পূর্ব ইউরোপের খৃষ্টানীটিকে কোল্ড হাউজে ধামাচাপা দেওয়া হয়। ফলাফল দুই অংশেই সেইম। খৃষ্টানীটি হারিয়ে যায় মানুষ হতে, শরীয়া গায়েব হয়ে যায়। নিশ্চিত হয় এন্টিগড এর অস্তিত্ব তথা মানুষই গড এর ভূমিকা পালন করতে থাকে কখনো রাষ্ট্রের আড়ালে আর কখনো জনমানুষের মিথ্যা ক্ষমাতায়নের আড়ালে।

অল্প মুসলিম কিংবা অন্য প্রজাতির মানুষ এ্যাজ লং এ্যাজ ঐ এন্টিগড স্বত্তার গভার্নিং এর জন্য থ্রেটেনিং নয় - ততক্ষন এটা সওয়া গেছে, সওয়া যায় এবং আগামীতেও যাবে। (যা কিছু শব্দ আসে পাশে হয় - তা ঐ শক্তির অন্য এজেন্ডার জন্য প্রয়োজন বিধায় হয়) কারন ঐ সহনশীল - প্রতারনাময় মুখোশ দিয়ে শক্তিটি অতি দ্রুতলয়ে বাংলাদেশ, পাকিস্থান, ইজিপ্ট ইত্যাকার দেশের বেশীর ভাগ গডলাভিং মানুষের ঈমান ছিনাতে পারে, তাদেরকে তার পেছনে ঘুরাতে, নাচাতে, এবং নেশাতে বুদ করে রাখতে পারে।

সো আমার মনে হয় না - ইক্যুয়েশানটা শুধু মাত্র অল্প ও বেশী সংখ্যার সাথে সম্পর্কিত - বরং আল্লাহমুখী মানুষের পাওয়ার স্ট্রাকচারের সাথে সম্পর্কিত। ঈমানদারের পাওয়ার স্ট্রাকচার যেখানেই শক্তিশালী হবে সেখানেই আঘাত আসবে। আর পাওয়ার স্ট্রাকচার বিহীন কোটি মানুষ থাকলেও - সেখানে সমস্যা হবে না। ঐ শক্তিহীন, মুক মানুষকে ব্যবহার করা হবে অন্য শক্তিকে ডিসিভ করার জন্য।

ঠিক এই জন্য ঐ সেইম স্বত্তার কাছে তাবলীগ জামায়াতের কাজ যতটা এক্সেপ্টেবল - হিজবুত তাহরীরের কাজ ততটাই আন এক্সেপ্টেবল বলে আমার মনে হয়। আল্লাহ ভাল জানেন।

ধন্যবাদ।
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১২:৫০
282599
আবূসামীহা লিখেছেন : ওয়া'আলায়কুম আস-সালাম।
ভাল বিশ্লেষণ। অনেক ধন্যবাদ।
345022
০৮ অক্টোবর ২০১৫ দুপুর ০২:০০
মুহাম্মদ নূরুল্লাহ তারীফ লিখেছেন : আপনি পশ্চিমের ন্যায্য মূল্যায়ন করলেন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File