বাংলাদেশের পাট বিশ্ববাজারে আগামীর চাহিদা এবং সম্ভাবনা
লিখেছেন লিখেছেন ইগলের চোখ ০১ এপ্রিল, ২০১৬, ০৮:৪২:০৭ রাত
						 
						 
পাটের যত সম্ভাবনা সবকিছু নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। প্লাস্টিক ও সিনথেটিক পণ্যের পরিবেশ বিধ্বংসী আগ্রাসন ঠেকাতে পাটের প্রতি মনোযোগী হয়ে উঠেছে বিশ্বের সচেতন মানুষ। ফলে দেশের এক সময়ের প্রধান অর্থকরী ফসল পাটের বিশ্বব্যাপী সুদিন ফিরে আসছে। পাটপণ্যের জাগরণ শুরু হয়েছে নতুন করে। মানুষ যত সচেতন হচ্ছে ততই ব্যবহার বাড়ছে পাটের। বাংলাদেশেও সেই হাওয়া লেগেছে। একসময় বাংলাদেশের পাটের বাজার হিসেবে পরিচিত ছিল ভারত, চীন ও পাকিস্তান। বর্তমানে সেই বাজার বিস্তৃত হয়েছে আরও ২২টি দেশে। থাইল্যান্ড, সুদান, সিরিয়া, ভিয়েতনাম, ইরাক, ইরান, তুরস্ক, নিউজিল্যান্ডসহ পশ্চিমের অনেক দেশেই এখন বাংলাদেশ থেকে পাটপণ্য রপ্তানি হচ্ছে। নতুন নতুন বাজারের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে।  পাটের যত সম্ভাবনা সবকিছু নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। প্লাস্টিক ও সিনথেটিক পণ্যের পরিবেশ বিধ্বংসী আগ্রাসন ঠেকাতে পাটের প্রতি মনোযোগী হয়ে উঠেছে বিশ্বের সচেতন মানুষ। ফলে দেশের এক সময়ের প্রধান অর্থকরী ফসল পাটের বিশ্বব্যাপী সুদিন ফিরে আসছে। পাটপণ্যের জাগরণ শুরু হয়েছে নতুন করে। মানুষ যত সচেতন হচ্ছে ততই ব্যবহার বাড়ছে পাটের। বাংলাদেশেও সেই হাওয়া লেগেছে। একসময় বাংলাদেশের পাটের বাজার হিসেবে পরিচিত ছিল ভারত, চীন ও পাকিস্তান। বর্তমানে সেই বাজার বিস্তৃত হয়েছে আরও ২২টি দেশে। থাইল্যান্ড, সুদান, সিরিয়া, ভিয়েতনাম, ইরাক, ইরান, তুরস্ক, নিউজিল্যান্ডসহ পশ্চিমের অনেক দেশেই এখন বাংলাদেশ থেকে পাটপণ্য আমদানি করছে। নতুন নতুন বাজারের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে। সব মিলিয়ে এক সময়ের বিশ্বখ্যাত বাংলাদেশি পাট আগের গৌরবের জায়গায় ফিরে আসছে ধীরে ধীরে। বাংলাদেশে পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মানের পাট হয়। ভারত আমাদের চেয়ে ৪-৫ গুণ বেশি পাট উৎপাদন করলেও অভ্যন্তরীণ চাহিদার কারণে তারা রপ্তানি করতে পারে না। সুতরাং বিশ্ববাজারের আগামীর চাহিদা আমাদেরকেই পূরণ করতে হবে।						 
						 
						 
						 
						 
						 
						 
						 
বিষয়: বিবিধ
৮৪৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য






































পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন