শেষ হয়ে যাওয়া সময়... .
লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৫:১৩ বিকাল
ছোটবেলা থেকেই দেখে এসেছি আমাদের পরিবারে জন্মদিনের অনুষ্ঠান পালনের কোন রেওয়াজ নেই। কারণ আমার আব্বা এইসব দিবস ভিত্তিক অনুষ্ঠান একেবারেই পছন্দ করতেন না। আত্মীয়স্বজন বা প্রতিবেশীদের জন্মদিন, ম্যারেজ ডে এইসব অনুষ্ঠানে আব্বা যেতেন না। ফলে কেউ কেউ মন খারাপও করত। নানান কথা বলত। কিন্তু আব্বা অবিচল থাকতেন। তাই আমরাও এই অনুষ্ঠানগুলিকে এড়িয়ে যেতাম। ফলে আমাদের কার জন্মদিন কবে...
প্রশংসা করবো শির্ক নয়!
লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৪:২০ বিকাল
প্রশংসার সবটুকুই মহান আল্লাহর! এই বিশ্বজাহানের সমস্ত ভালো, সমস্ত সৌন্দর্য, সমস্ত মাধুর্য, সমস্ত পূর্ণতা, সমস্ত অনুগ্রহ একমাত্র আল্লাহ তা'য়ালার জন্যই নির্দিষ্ট! আমরা যে যা কিছুই পেতে চাই, পেতে আকাংখি হই, ব্যকুল হই, দূর্লভ চেষ্টা করি, প্রার্থনা করি, আবেদন করি, কাকুতি-মিনতি করি, রোনাজারি করি, ভরসা করি, একমাত্র মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কাছেই তা চাই! আর সেই চাওয়া পূর্ণ করতে পারেন...
পিকনিক ট্যূর! চৈতন্য শাহের আস্তানায় (চেতনা ঠান্ডাকারী পিকনিকের শেষ পর্ব)
লিখেছেন নজরুল ইসলাম টিপু ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০১:২৫ দুপুর
জীপের কল্যাণে উঁচু, নিচু, খাড়া পথ বেয়ে সংক্ষিপ্ত সময়ে পিকনিক ট্যুর চৈতন্য শাহের আস্তানায় পৌঁছে গেল। পাখির কোলাহল, গেছো ব্যাঙের ডাক, ভিঙ্গরাজের সুমধুর সূর, দূরে কোথাও আতঙ্কিত বানরের কর্কশ স্বর এবং ভূ-পৃষ্টের বহু উপরে দক্ষিণা বাতাসের মৃদু দোলায় যে কোন মানুষের মন-প্রাণ জুড়িয়ে যাবে। স্বচ্ছ ঝর্ণার মসৃণ পানির স্পর্শ ও মৃদু তরঙ্গ ধ্বনি, পাহাড়ি ফুলের অচেনা ঘ্রাণ, নৈসর্গিক নীরবতার...
- ঘুরপাক
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ১২:০৭ দুপুর
কিছু কবিতা আর কিছু চিঠি
একটা চিরকুট সম্পর্কের ইতি।
তারপর জানিনা আর কে কোথায়
আর আমি ঘুরপাক খাই মাঝরাস্তায়।।
কিছু গান আর কিছু স্মৃতি
কিছু অনুভূতি আর কিছু বিস্মৃতি।
যিলহজ্জ মাসের গুরুত্ব ও করনীয়-১
লিখেছেন মিশু ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৯:৩৩ সকাল
আসসালামু’আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
বিশেষ কিছু দিনে বিশেষ ভাবে আমল করার কথা রাসুল স.এর জীবনে দেখা যায়।
অমুসলিমরা ও ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন দিনকে বিশেষায়িত করে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করছে সেগুলোকে নিয়ে ব্যস্ত থাকতে। বিশেষ করে তরুন ও তরুনীদের এবং নাবালক নাবালিকাদেরও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এখন থেকেই কুপরিকল্পিতভাবে তাদের মেধা ও নির্মল পবিত্রতাকে নষ্ট করে পরিবার-সমাজ...
হাদিসের আলোকে কেয়ামতের আলামত কি বর্তমানে উপস্থিত !!!!!!!
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ১২:৪৬ রাত
হাদিসের আলোকে কেয়ামতের ১০টি ভবিষ্যদ্বানী :-
১- জগতের লোকেরা সুউচ্চ টাওয়ার নির্মাণে একে অপরে প্রতিযোগিতা করবে. (উল্লেখ্য, বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে উচু যে ১০০ টি টাওয়ার রয়েছে গত ৩০-৪০ বছর আগেও তার কোনটারই অস্তিত্ব ছিল না).
২- দুনিয়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা অতিদ্রুত ও সহজ হয়ে যাবে. সময় তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যাবে. (তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে সময় কতটা দ্রুত বয়ে যায় তা ফেসবুকে একবার...
নষ্ট এক সমাজের প্রতিক ইন্দ্রানি মুখোপাধ্যায়
লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৯:৫২ রাত
গত কয়েকদিন ভারতিয় গনমাধ্যমে সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত নামটি হলো ইন্দ্রানি মুখোপাধ্যায়। খুববেশি পরিচিত নাম ছিলনা এটি দিন দশেক আগেও। যতটুক পরিচয় ছিল সেটা ছিল তার স্বামি পিটার মুখোপাধ্যায় জিনি একসময় স্টার ইন্ডিয়া তথা স্টারটিভি গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ছিলেন তার স্ত্রী এবং আইএনএক্স মিডিয়া নামের মিডিয়া প্রতিষ্ঠান এর চেয়ারম্যান হিসেবে। মিডিয়া ব্যবসার সাথে যুক্ত থাকার...
পরকে জানার আগে নিজেকে জানতে শিখুন।
লিখেছেন মহিউডীন ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৭:০০ সন্ধ্যা
'সম্মানিত ব্লগারদের জন্য--।' এই পোষ্ট-টি অপসারিত হয়েছে আমার ব্লগ থেকে।আবারো পড়লাম।সেখানে ব্লগার তথা জাতির মান উন্নয়নে কিছু কথা লিখা ছিল।আর কিছু কথা ছিল ভোগবাদি সমাজের আলোকে কিছু কথা যারা সমাজে ভোগ করে চলছে।নৈতিক কথাগুলো নৈতিক মানুষেরা লুপে নেয় আর অনৈতিক মানুষগুলো চায় সেগুলো যেন দ্রুত অপসারিত হয়।তাহলে তারা সমাজে নোংরামিকে আরো সমপ্রসারিত করতে পারবে।কিন্তু ব্লগ এমন একটি...
- তোমরা যারা মরতে চাও
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৬:৪৮ সন্ধ্যা
দিয়েছিলাম গলায় দড়ি
ঝুলতে গিয়ে ফেনে
উেল্টো দেখি ঝুলছে ফেন
দড়িখানা টেনে।
বাজার থেকে কিনেছিলাম
এক শিষি বিষ
সেরা লেখা আগষ্ট
লিখেছেন সেরা ব্লগ নির্বাচক ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৬:৩৯ সন্ধ্যা
সম্মানিত ব্লগার ও ভিজিটর.... আস্সালামু আলাইকুম, আপনাদের কাছে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম প্রতিদিনের প্রকাশিত লেখার মাজ থেকে একটি সেরা লেখা বাছাই করে মাসের শেষে পুরো মাসের সেরা লেখা এক সাথে উপহার দেব!!
যাতে করে ব্লগারদের ভালো লেখা গুলোর মূল্যায়ন হবার পাশাপাশি ব্যস্ততাময় জীবনের কারনে প্রতিদিন যারা ব্লগে ভিজিট করার সুযোগ পাননা অথচ ভালো পাঠক, তাদের জন্যই আমাদের এই প্রচেষ্টা.....!...
পিকনিক ট্যূর! চৈতন্য শাহের আস্তানায় (চেতনা ঠান্ডাকারী পিকনিকের ঘটনা দুই পর্বে সমাপ্য)
লিখেছেন নজরুল ইসলাম টিপু ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৬:৩৭ সন্ধ্যা
বাবারে বাবা, হেঁইও!
ওরে বাবা, হেঁইও!
আরো জোড়ে, হেঁইও!
মার ঠেলা, হেঁইও!
ওরে বাবা থাম! হেঁইও!
সবাইকে থামতে বলছি, হেঁইও!
ঘরের খবর পরে জানলো কেমনে’?
লিখেছেন FM97 ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৬:০৮ সন্ধ্যা
ছোটবেলায় সম্ভবত একটা বিজ্ঞাপনে দেখেছিলাম। কিসের বিজ্ঞাপন, ঠিক মনে নেই। তবে ঘটনাটা ছিলো এমন- ভুলোমনা স্বামী যাতে বাজার থেকে আনতে না ভুলে তাই স্ত্রী একটা সাইনবোর্ডে সেই দ্রব্যের নাম লিখে স্বামীর পিঠে ঝুলিয়ে দেয়। যথাস্থানে স্বামী ভুলে গিয়ে মনে করার চেষ্টা করে…এমন সময় পিছনে থাকা এক লোক তাকে মনে করিয়ে দেয়। অবাক হয়ে স্বামী বলে- ‘ঘরের খবর পরে জানলো কেমনে’? পিছনে থাকা লোকটি সাইনবোর্ড...
সচেতন/ অসেচতন বাবা-মা বনাম লোকলজ্জা ......
লিখেছেন ঈপ্সিতা চৌধুরী ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৩:৫২ দুপুর
> প্রথম ঘটনা- এক ভাতিজা বউ তার থ্রি পড়ুয়া বাড়ন্ত ছেলের ( বেশ মোটা এবং মোটা হওয়ার কারনে কিংবা হরমোন জনিত কারনে ছেলেটার বুক মেয়েদের মত উঁচু- কেউ অশ্লীলতা মনে করবেন না, ঘটনা বোঝাতে লিখতে হল) দিকে তাকিয়ে ভয় পায়, না জানি কখন কার নজরে পড়ে, কে কখন হুট করে তার ছেলের গায়ে বা বুকে হাত দেয় এই ভয়ে কিংবা সচেতনতা থেকে সব সময় চোখে চোখে রাখে এবং স্কুল/ কোচিং এ কখনো একা ছাড়ে না... সব সময় বাচ্চার সাথে থাকে... তাকে রক্ষা করতে... !
# এমন সচেতন মা-ই তো চাই ( এবং বাবা) ছেলে মেয়েদের পাশে...
> দ্বিতীয় ঘটনা- পরিচিত এক চাচী চাচার সাথে ঝগড়া করে তার পিচ্চি ছেলেকে নিয়ে বাপের বাড়ী চলে যায় কিন্তু তার ফাইভ পড়ুয়া মেয়েকে রেখে যায়! সেই মেয়ে দেখেতে বেশ সুন্দর, বেশ চুলচুলি মানে চঞ্চল, বয়সের তুলনায় পাকনামি করে বেশি! এই মেয়ের বাবা দোকানে যায় কাজে, বাসায় এই মেয়ে বৃদ্ধ দাদীর সাথে থাকে, কথা শুনে না,পড়ে না ঠিক মত, বাসায় মাষ্টার আসে সেই মাষ্টারের সাথে হা হা হিহি করে... পাড়ার ছেলেদের সাথে হৈ হুল্লোড় করে বেড়ায়... আমরা ভয় পাই না জানি কখন কি হয়, আর মা তাকে দিব্বি রেখে চুপচাপ ছিল! পরে প্রায় ১৭/১৮ দিন পর আসে!!
# এমন অসেচতন মা বা বাবার কারনে যেকোন সময় যেকোন কিছু ঘটে যেতে পারে!
> তৃতীয় ঘটনা- পাড়ার এক হিন্দু পরিবারের থ্রি পড়ুয়া মেয়ে (এই মেয়েটাও বয়সের তুলনায় বাড়ন্ত বেশি এবং মোটা) কোচিং এ পড়তে যেত! বাবা তাকে রেখে আসতো ! একদিন সেই মেয়েকে আনতে গিয়ে দেখে মেয়েটা ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে, অস্থির, গাল মুখ ফোলা, কোচিং এর স্যার কোন সদুত্তর দেয় নাই মানে কি হয়েছে বলে নাই! মেয়েটির বাবা বাসায় এনে দেখে মেয়ের অবস্থা শেষ (মানে মেয়েকে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে, রেপের চেষ্টা ও ছিল! ) এরপর মেয়ের বাবা চুপিচপি একাই গিয়ে সেই কোচিং এর মাস্টার কে মারধোর করে, শাসিয়ে আসে কিন্তু লোকলজ্জার ভয়ে আইনী কোন ব্যাবস্থা কিংবা সেই জানোয়ার স্যার কে উচিত শিক্ষা দিতে কোন ব্যাবস্থা নেয় নাই! তবে ঘটনা ঠিক-ই এক কান দু কান করে পুরো মহল্লায় জানাজানি হয়েছে!
# লোকলজ্জার ভয়ে অপরাধীকে ছেড়ে দিয়ে তিনি কি ঠিক করেছেন?
>>> হু যা বলতে চেয়েছিলাম- একজন সচেতন বাবা-মা’ই পারে বাচ্চাকে অনেক বিপদ থেকে রক্ষা করতে আবার অসচেতন বাবা- মা’র কারনে ঘটতে পারে অনেক দুর্ঘটনা আর লোকলজ্জার ভয়ে অন্যায় মেনে নিলে তা শুধু আপনার না সমাজের জন্য মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে !
পরিচ্ছন্নতা ও জাপানি জ্ঞান
লিখেছেন আবু জান্নাত ৩১ আগস্ট, ২০১৫, ১১:৩২ রাত
জাপানিরা ঢাকা শহর পরিস্কার করছে দেখে বাঙ্গালীরা ছবি তুলছে ও ভিডিও করছে। পছন্দসই মন্তব্য সহ সামাজিক মিডিয়ায় প্রচার করছে।
যেভাবে ময়লা আবর্জনার স্থুপ পড়ে আছে, জাপানিদের পরিস্কার করার হাতিয়ার ও অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে না যে তারা সত্যিই পরিস্কার করতে এসেছে। এটা বাঙ্গালীকে সবক দেওয়া ছাড়া আর কিছু নয়।
কথা হল পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কথা ইসলাম চৌদ্দশত বছর পূর্বে শিখিয়ে দিয়েছে, আমরা...
এক বাদশাহের জান্নাত তৈরীর ঘটনা !!!
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ৩১ আগস্ট, ২০১৫, ১১:০৩ রাত
এক বাদশাহের জান্নাত তৈরীর ঘটনা !!!
বাদশার বড় সখ হলো সে জান্নাত তৈরী করবে।
সখ মোতাবেক সে অনেক ব্যয় করে অনেক বৎসরের সাধনায় জান্নাত তৈরী
করলো। তার তৈরী জান্নাতের মধ্যে সুন্দর সুন্দর নারীদেরকে রাখলো।
জান্নাতকে সুসজ্জিত করা হলো।
সাধ্যমত সবরকম সুখের জীনিসও জান্নাতে রাখা হলো। এত সাধের জান্নাত কার দেখতে মন না চায় ?