স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে এ কি বলছে ভারত! এ ধৃষ্ঠতার ভিত্তি কোথায়??
লিখেছেন ব্লগার শঙ্খচিল ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৯:৪৯ রাত
৩০ লাখ শহীদের তাজা রক্তে ভেজা বাংলার প্রতিটি ধুলিকণা । ৫৫ হাজার বর্গমাইলের কোথায় নেই সে রক্তের ছাপ ? ১৯৪ বছর বৃটিশদের হাতে গোলামী খাটার পর দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম করার মাধ্যমে জাতী সত্তা এবং ধর্মের ভিত্তিতে পেলাম আলাদা রাস্ট্র । কোটি জনতা ভিটে মাটি ছেড়ে পাড়ি দিল নতুন গন্তেব্যে । উদ্দেশ্য সেই আগের মতই "একটু শান্তি" । ভারতের দুই প্রান্তে আলাদ ভুখন্ডে মুসলমানদের ডিভাইড করার...
আজ জেতার আওয়াজ!! ✔✔✔ আব্দুর রহিম
লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৮:১৬ রাত
]
নিঃশ্বাস থেমে গেলে
মূলহীন দেহ জানা আছে সবার!
তবুও মানুষেরা চাই চাই
বলে অবিরাম হাহাকার।
৭১'এর অভিশাপ ও আমাদের স্বাধীনতা (৪০+ পোস্ট। অতএব নিজ দায়িত্বে)
লিখেছেন আল মুহাজির শাইখ ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৫:৫৮ বিকাল
১৯৭২ সন। বাঙালী জাতির গলায় ভারতীয় লাগাম পরানো হলো মাত্র ক'মাস। গোটা জাতির অন্তরভর্তি শুধু পাকিস্তান-বিদ্বেষ। দাঁড়ি-টুপি মানেই পাকিস্তানী কিংবা পাকিস্তানপ্রেমী। এমন মনোভাব নিয়ে সবে পথচলা শুরু হলো হতভাগা এই পরাধীন জাতির।
প্রতিটি ক্যান্টনমেন্টের গেট ও গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে বসানো হয়েছে বিশেষ চৌকি। তাদের কাজ শুধু একটাই। জোরপূর্বক দেশপ্রেম আদায়। যাকে ইচ্ছা তাকে ধরেই...
অবশেষে চুলার দখল নিচ্ছে ভারত.
লিখেছেন অরণ্যে রোদন ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৫:২৪ বিকাল
বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করাসহ নানা ধরনের অর্থনৈতিক উন্নয়নের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার কথা সরকারের বিভিন্ন মহলে হরহামেশা বলা হলেও এখন দেখা যাচ্ছে, রান্নার চুলার বাজার পর্যন্ত চুক্তি করে ভারতের হাতে সমর্পণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই দেশের ৮টি উপজেলায় ৭০ হাজার ভারতীয় চুলা সরবরাহের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সর্বত্র এই চুলা ছড়িয়ে দেয়া হবে বলে বন ও পরিবেশ...
এরদোগানের "আমার চাওয়া দু’টি, 'দ্বীন' এবং 'ওয়াতান'-" এবং শিবিরের বিজয়দিবস উদযাপন
লিখেছেন আবু সাইফ ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৫:১৯ বিকাল
শিবিরের বিজয়দিবস উদযাপন নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন!
জাতীয়তাবাদ ও ইসলামের সাংঘর্ষিক সম্পর্কের বিষয়টিও উত্থাপিত হয়েছে!
এমন কি শিবির এখন "ইসলাম" ছেড়ে "জাতীয়তাবাদ"এর সৈনিক হয়ে গেছে - এমন কথাও শোনা গেছে!!
কিন্তু -
আরব নিয়ে রসূলﷺ এর উক্তি এবং "আরব জাতীয়তাবাদ" এর যেমন ফারাক্ব, বাংলাদেশে "জাতীয়তাবাদ" এবং শিবিরের "দেশপ্রেম" এর ফারাক্বটাও তেমনি!
"দেশপ্রেম ঈমানের অংগ" এটি হাদীসে রাসূলﷺ...
হে আমার প্রিয় জন্মভূমি স্বাধীন বাংলাদেশ..! এই বিজয় কার জন্য..? যে মাটিতে বীরপ্রতিকরা ও অসহায় অবহেলীত...!
লিখেছেন কুয়েত থেকে ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৪:২২ বিকাল
যে দেশে গুনীজনের কদর তথা সম্মান করেনা সে দেশে গুনীজন সৃষ্টি হয়না।হে আমার প্রিয় জন্মভূমি স্বাধীন বাংলাদেশ..! এই বিজয় কার জন্য..? যে স্বাধীন মাটিতে বীরপ্রতিকরা ও অসহায় অবহেলীত।
বিজয় দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দাওয়াত দিয়েও বঙ্গভবনে ঢুকতে দেয়া হয়নি একজন বীরপ্রতীককে। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমকে।
বিগত ৩৫ বছর ধরে প্রায় প্রতিটি সরকারের...
‘জিরো টলারেন্স’ নীতির আলোকেই আইএসবিরোধী নতুন সামরিক জোটে বাংলাদেশ
লিখেছেন ইগলের চোখ ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৩:৪৭ দুপুর
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ৩৪টি মুসলিম প্রধান দেশ নিয়ে একটি নতুন সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। এই সামরিক জোটের ‘যৌথ অপারেশন সেন্টার’ হবে রিয়াদে। সৌদি আরবের নেতৃত্বে জোটে রয়েছে, পাকিস্তান, আরব আমিরাত, মিশর, মালয়েশিয়া, তুরস্ক, নাইজেরিয়া, ইয়েমেন, মালদ্বীপ, কাতার, কুয়েত ফিলিস্তিন এবং আরও অনেক দেশ। সৌদি আরবে আইএস বিরোধী ৩৪ মুসলিম দেশের জোটে রয়েছে বাংলাদেশ। এই জোট...
দেশ কি স্বাধীন না পরাধীন? রামবাম সরকারের শক্তির উৎস কোথায় আর বুঝতে বাকি নাই!
লিখেছেন বার্তা কেন্দ্র ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০২:৪৮ দুপুর
ওরা আমার স্বাধীনতাকে হাইজ্যক করল।
আজ আর কিছু লিখব না।
দেখুন আর ভাবুন আমরা কোথায় দাঁড়িয়ে আছি।
ইন্ডিয়া যদি এখন প্রিয় দেশটারে তাদের প্রদেশ ঘোষনা করে তাহলে আর প্রতিবাদের কেউ আছে? সবাই তো গর্তে?
এখন নরেন্দ্র দাদার ধুতি ধরে থাকো, ক্ষমতাকে আরো পোক্ত করো।
দাদার খুটি ছাড়া আর তো জোর নাই।
আমি বিজয় দেখেছি-
লিখেছেন মোহাম্মদ লোকমান ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০২:১৮ দুপুর
নেহায়েত ছোট ছিলাম না, সেবছরই বাকলিয়া সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেনীতে ভর্তি হয়েছিলাম। বাবা আওয়ামিলীগের সাথে যুক্ত ছিলেন, তাই যুদ্ধের শুরুতেই শহর ছেড়ে রাউজান থানার চিকদাইর ইউনিয়নের ফইল্লাতলী হাটের পাশে এক আত্মীয়ের বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছিলাম সপরিবারে। তখনো রাজাকার বাহিনী গঠিত হয়নি, আশপাশের পরিচিত বিহারী ও মুসলিম লীগের লোকজন বাবার পরিচয় ফাঁস করে দেয় কিনা, সে ভয়ে পালিয়ে...
-চল এগিয়ে যাই
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০২:০২ দুপুর
একাত্তরে যুদ্ধ করে মুক্ত হলো বাংলাদেশ
শত্রু তবু রয়ে গেছে যুদ্ধের তবে হয়নি শেষ।
অন্ন-বস্ত্র, শিক্ষা-চিকিৎসা, বাসস্থান চাই সবার
যুদ্ধ চলুক অধীকারের এগিয়ে চলার নয় দমার।
হিংসা বিদ্বেষ আছে জানি লগী বৈঠার দামামা
পেট্রোল বোমার আবিষ্কারক কোন নরাধম নাই জানা
মৌলবাদের ধূয়া আছে বাড়ছে সন্ত্রাষ কমছেনা
"ট্যালেন্ট গ্রামার স্কুল" আয়োজিত মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় আমার বক্তব্য.. ..
লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০২:০০ দুপুর
গতকাল ১৬ই ডিসেম্বর ”ট্যালেন্ট গ্রামার স্কুল” এর মহান বিজয় দিবস-১৫ এবং বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। এতে আমার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যকে আরেকটু বর্ধিত করে লিখা হল।
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যার একান্ত মেহেরবাণীতে কিছু বলার সুযোগ পেয়েছি। মানবতার মহান শিক্ষক মহানবী (সা)এর প্রতি দরূদ ও সালাম জানাচ্ছি। এই মহতী অনুষ্ঠানের...
ভারতের বিজয় হিসেবে প্রচারের তীব্র প্রতিবাদ করেছেন কি ?
লিখেছেন মাহফুজ মুহন ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০১:৫৬ দুপুর
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘ইন্দো-পাক যুদ্ধ’!
ভারতীয় সেনাবাহিনীর অফিসিয়াল ফ্যানপেজেও ‘ইন্দো-পাক’ যুদ্ধ হিসেবে নামকরণ করেন বিভিন্ন পোস্ট দেয়া হয়েছে।
মোদির দলের ---পেজেও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে ‘ইন্দো-পাক’ যুদ্ধ হিসেবে নামকরণ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে ভারত পাকিস্থান যুদ্ধ বলে চালু করেছে , এর পর ?ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাও করে প্রতিবাদ...
আগামীর পৃথিবী আমাদের হাতে
লিখেছেন দিগন্তের সূর্য ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:৩৮ দুপুর
আলোর কেন্দ্র একটাই কিন্তু অন্ধকারের কেন্দ্র অনেকগুলি। সমাজের অধিকাংশ মানুষই অন্ধকার কেন্দ্রে নিজেদের ঠিকানা গড়তে ব্যস্ত। ফলে সে হয়ে পড়ছে অন্ধকার কেন্দ্রের পণবন্দী! বাহ্যিকভাবে সে যা দেখছে তাকেই সত্যের মানদন্ড ভেবে নিচ্ছে। ফলে তার আকল সংর্কীণতায় আবদ্ধ হতে বাধ্য হচ্ছে। অন্তর চক্ষুর উপস্থিতহীনতা তার আকলকে করেছে একেবারেই সংকীর্ণ।
পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে, অধিকাংশ মানুষ...
***নবীন আলো***
লিখেছেন egypt12 ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:১৪ দুপুর
নেতার চেয়ে চামচা গরম
হাড়ির চেয়ে ঢাকনা,
মুখ লুকিয়ে সুজন চলে
কুজন মেলে পাখনা।
.
নষ্টেরা আজ বুক ফুলিয়ে
পাপাচার মনিব ও অসহায় শ্রমিকেরা!
লিখেছেন ইমরান বিন আনোয়ার ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:১৪ দুপুর
# পঞ্চাশজন মানুষ প্রতিদিন এখানে কন্সট্রাকশনের কাজ করতে আসেন। ভোর পাঁচটা থেকে শুরু করে দুপুর একটা পর্যন্ত তাদের কাজের বাধ্যবাধকতা! মাঝখানে আধ-ঘন্টার মত সময় মেলে বিশ্রাম নেবার। ব্যস, এতটুকুই! সহানুভূতি বলতে এরচেয়ে বেশি কিছু তাদের পাওয়া হয়না। সকালে ঘুম থেকে ওঠে নাকে-মুখে কয়েকটা শক্ত বিস্কুট অথবা আরো দ্রুতগতির কিছু খেয়ে তাদের বেরিয়ে পড়তে হয়। তারপর 'গাধার' খাটুনি খেটে পঞ্চাশ...