আল মুজাতামা'’ ম্যাগাজিনে কভার ষ্টোরিঃ "বাংলাদেশে মুসলিমদের অগ্নিপরীক্ষা"

লিখেছেন অভিযাত্রিক ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৬:৪২ সন্ধ্যা


ইংলিশ ভাষাভাষীদের কাছে পুরো পৃথিবী জুড়ে টাইমস অথবা নিউজউইক যেমনভাবে আদৃত ম্যাগাজিন, আরবী-ভাষীদের কাছে আল মুজতামা'’র অবস্থান তেমনই। কুয়েত থেকে প্রকাশিত এ সাপ্তাহিক সাময়িকীটি আরব বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন। একাত্তর সালে শায়খ আবদুল্লাহ আল মুতাওয়া’ এটি প্রকাশ শুরু করেন, এরপর থেকে পৃথিবীর দেশে দেশে এর জনপ্রিয়তা শুধুই বেড়ে চলেছে। আল মানার,...

শাস্তির জন্য একটি জরুরী আহ্বান

লিখেছেন নুরুন্নাহারশিরীন ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৬:২৪ সন্ধ্যা


এটি কোনও কাব্য না। গল্প না। ক'বছর আগের একটি ঘটনা। জনকন্ঠ রিপোর্টে প্রকাশিত। পড়েই হৃদিমন রকাক্ত। জখমিত। বিবেক জুড়ে রক্তক্ষরণ। তখনই নিজস্ব একান্ত তাড়নাজাত লেখা - এখানে শেয়ার করছি -
কাব্য নয়।
গল্প নয়।
ঘটনাটা হৃদয় রক্তাক্ত করা।
এলাকা - চিকনছড়া।
গ্রাম - ফটিকছড়ি, চট্টলা।

জাপার নেতৃত্বে হরতাল প্রতিরোধ বিল আসছে। হরতাল প্রতিরোধ বিধান? নাকি হরতালে করনীয় বিধি বিধান। কোনটি গ্রহন যোগ্য!

লিখেছেন শাজিদ ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৬:১৩ সন্ধ্যা

দেশের বৃহত্তর জনগোষ্টি মূলত দুই ভাগে বিভক্ত। এক হচ্ছে ধর্ম নিরক্ষেতাবাদী (যেইটিকে একপক্ষ নাস্তিকতাবাদী মনে করেন) অপরটি হচ্ছে সম্প্রদায়ীক সম্পৃতি অটুট রেখে জাতীয়তাবাদী (যেইটিকে প্রত্যেক ধর্মাবলম্বীর ধর্মীয় স্বাধীনতাকে সমুন্নত রেখে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্টা করা মনে করেন)। উভয় মতবাদীরা একে অপরকে অভীযোগ করে থাকেন। তবে আজ পর্যন্ত কোনো পক্ষই আপামর জনগনকে তাদের মতবাদের পূর্নাঙ্গ...

পাবো প্রেম কান পেতে রেখে Bring it On Bring it On Bring it On

লিখেছেন ফেরারী মন ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৬:০২ সন্ধ্যা

বড় দীর্ঘতম বৃক্ষে ব’সে আছো, দেবতা আমার ।
শিকড়ে, বিহ্বল প্রান্তে, কান পেতে আছি নিশিদিন
সম্ভ্রমের মূল কোথা এ-মাটির নিথর বিস্তারে ;
সেইখানে শুয়ে আছি মনে পড়ে, তার মনে পড়ে ?
যেখানে শুইয়ে গেলে ধীরে-ধীরে কত দূরে আজ !
স্মারক বাগানখনি গাছ হ’য়ে আমার ভিতরে
শুধু স্বপ্ন দীর্ঘকায়, তার ফুল-পাতা-ফল-শাখা

যদি মেয়েদের মন পেতে চাও

লিখেছেন নীলগীরি ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৫:৩৮ বিকাল

বজ্জাতির জন্য ফরাসিদের খ্যাতি (!) আছে। নারী সঙ্গ অন্য সবার মত তাদেরো প্রত্যাশা। তবে নিজেদেরকে সে ভাবে প্রকাশ করতে ভয় পান অনেক পুরুষ। আর তাদের জন্য সে দেশের নারীর মনভোলানোর স্কুল খোলা হয়েছে। এ ইশকুলের নাম সেডাকসন ইশকুল। ওই ইশকুলে অনেক পুরুষ ভর্তিও হয়েছেন বিবিসি বাংলার এক খবর থেকে জানলাম । ৭ জানুয়ারী তারা ওই খবর প্রকাশ করে।
খবরটা শুনে হাসি পেল। যে ফরাসির নারীর শরীর ভোগ...

প্রকৃত সুখের সন্ধান; মায়ের প্রতি ভালবাসা ।

লিখেছেন অপরাজিতা ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৫:০৩ বিকাল

পৃথিবীর আলো আমরা প্রত্যেকেই দেখেছি দু’জন মানব-মানবীর মাধ্যমে স্রষ্টার অপার মহিমায় । আর এই দু’জন মানব-মানবী হলেন আমাদের মা আর বাবা ।
ভূমিষ্ট হওয়ার পর মাটি স্পর্শ করার আগেই যার কুলে আমাদের বসবাস তিনি আমাদের সেই গর্ভধারীনী “মা” । কষ্ট শব্দটি সবসময় তার কাছে অপরিচিতই মনে হয়েছে ।এই ভূমন্ডলে আসার আগে ১০ মাস ১০ দিন তাকে অসহ্য যন্ত্রনা দিয়েছি আমরা ।কিন্তু ভুমিষ্ট হওয়ার পর আমাদের...

সংসার সুখের হয় রমনীর গুণে

লিখেছেন বিদ্রোহী সৈনিক ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৩:৩৫ দুপুর

.
.
.
.
.
এখন আর না মেনে কোন উপায় নেই যে .... সংসার সুখের হয় রমনীর গুণে। রমনীরা তাদের গুণের সমাহার দিয়ে জগৎ সংসার কে সুখময় করে রেখেছেন তা কি আর বলতে........
রমনীরা নিশ্চয় খুশী হয়ে Happy Happy Happy Happy Happy

অন্য চোখে - ৪

লিখেছেন অন্য চোখে ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০২:৩৪ দুপুর


তাল পাচ্ছিনা কোন কিছুর
বেতাল লাগছে সবই
হাটতে বসতে বলতে শুনতে
লাগছে সবই আজগুবি
খবরের কাগজ খুলে
খবর তো আর পাচ্ছিনা

ভারতের সাধারণ জনগন ও সরকারের চিন্তা ভাবনার মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নাই। "বন্দরের কাজ শুরু করার জন্য বাংলাদেশের প্রতি ভারতের...

লিখেছেন শাজিদ ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৩:৩১ দুপুর

হাঁসাহাঁসি করার কথা, আমার সাথে এক ভারতীয় দির্ঘ্য ১৮ বছর যাবত কাজ করছেন। আমাদের অফিস টাইম হচ্ছে সকাল ৮-৩০ থেকে বিকাল ৫-০০টা। আমরা এশিয়ান যারা আছি প্রায় সকলেই দুপুরের লান্স নিয়ে আসি যোহরের নামাজের পর এক সাখে লান্স করি। কোম্পানীর শাখা প্রশাখা সহ ৩৫০ জন কর্মকর্তা কর্মচারীর মধ্যে আমি একমাত্র বাংলাদেশী আইটি বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ পদে আছি। দির্ঘ্য ১৮ বছরের মধ্যে ভারতীয় এই সহকর্মী...

Nokia C-5: সাধ ও সাধ্যের অপুর্ব সমন্নয়ে স্মার্টফোনের অভিজ্ঞতা

লিখেছেন চোথাবাজ ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৫:২৩ বিকাল


আজকের বিশ্বে মোবাইল ফোন বলতে আমরা শুধু ফোনালাপ করার একটি যন্ত্রকেই বুঝি না, এযুগের প্রযুক্তির এই উন্মুক্ত দ্বারে এসে আমরা যদি মোবাইল নামক বস্তুটিকে খুজতে থাকি তবে আমার মনে হয় অর্ধেকের বেশি মানুষ খুজে পাবো যারা তার প্রিয় ফোনটিকে শুধু কথা বলার কাজে ব্যাবহার না করে বরং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিটি কাজে তার ব্যাবহার করছে মোবাইল ফোন। জীবনের প্রতিটি স্টেপের ছোট ছোট কাজে...

মানুষ নয় পশু

লিখেছেন মোনূর ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০২:২৭ দুপুর

আমি যখন শালিন ভাবে চলি তখন কেউ আমার দিকে তাকায়না ,তখন নিজেকে বড় ছোট মনে হয়,হায় কি মেয়ে হলাম কেউ ফিরেও দেখেনা। আবার যখন রঙ্গীন চশমা দিয়ে টাইট ফিটিং পরে বের হই তখন অনেকেই বার বার ফিরে দেখে ,যদি একটু হাসি দিতে পারি তাহলেতো আমার দিকে তাকিয়ে হাটতে গিয়ে ড্রেনে পরে তখন খুব আনন্দ পাই । এটা আমার এক বন্ধুর কথা। আমার বাড়ির কুকুরটা এখন আর ময়লা খায়না। খায়না কথাটা ভূল আসল কথা হল সে পায়না কারণ...

۩۞۩ নারীদেরকে রাস্তায় যখন টিজ করে তখন অনেক মানুষ থাকে এবং টিজকারী পাশেই থাকে, তখন প্রতিবাদ করা যায়; কিন্তু মোবাইলের টিজ থেকে রক্ষা...

লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ০২:২৬ দুপুর


১.
তখন মধ্যরাত। স্বামী-স্ত্রী ঘুমাচ্ছেন। হঠাৎ স্ত্রীর মোবাইল ফোনটি বেজে উঠলো। মধ্যরাতে অপরিচিত নম্বর দেখে ধরবেন কী ধরবেন না ভেবে ফোনটি ধরার সঙ্গে সঙ্গেই ওপাশ থেকে নোংরা মন্তব্য। ‘রং নাম্বার’ বলে ফোনটি কেটে দিলেন তিনি।
কয়েক মিনিট পর অশালীন মেসেজ।
এরপর একাধিক মেসেজ।
এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর দ্বন্দ্বের সৃষ্টি। স্বামীর দাবি, মেসেজ প্রদানকারী স্ত্রীর পূর্বপরিচিত। স্ত্রী...

স্বাধীন অভিধান – ১.০.০.০ সংস্করণ উন্মুক্ত!

লিখেছেন অপরাজিতা ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ১১:১৯ সকাল

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
স্বাধীন অভিধান - দেশের প্রথম ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা অভিধান।
যাতে নাই বলে কিছু নেই
যদি থাকে তাহলে কমেন্ট বলুন তো দেখি! Winking
স্বাধীন অভিধানের তৃতীয় সংস্করণ – ১.০.০.০ আজ উন্মুক্ত করা হল। এ সংস্করণে প্রোগ্রাম এবং ডাটাবেজের যথেষ্ট পরিবর্তন এবং পরিবর্ধন করা হয়েছে। হা, রিলিজ করতেও একটু দেরি হয়েছে। শেষ মূহুর্তে এসে ছোট কিছু সমস্যা ধরা পড়ে। সেগুলো ঠিক...

ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মুসলিমরা নির্মম নির্যাতনের শিকার : ঢাকায় আশ্রয় নিয়েও রেহাই মিলছে না

লিখেছেন প্রেসিডেন্ট ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ১১:১৮ সকাল


পার্বত্য চট্টগ্রামে নির্মম নির্যাতনের শিকার ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মুসলমানরা ঢাকায় এসে বিভিন্ন মসজিদ ও মাদরাসায় আশ্রয় নিয়েও রেহাই পাচ্ছেন না। পুলিশ ও র্যাবে নিয়োজিত খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সদস্যরা তাদের ধরে নিয়ে অমানবিক নির্যাতনের পাশাপাশি থানায় সোপর্দ করছে। পার্বত্যাঞ্চলের খ্রিস্টান মিশনারিদের দেয়া তালিকা অনুযায়ী রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদ ও মাদরাসা কমপ্লেক্সে হানা দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে থাকা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ওইসব সদস্য। সর্বশেষ গত ২ জানুয়ারি রাজধানীর বাসাবো এলাকার একটি মাদরাসায় হানা দিয়ে পুলিশ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ৫ মুসলিম এবং তাদের ১১ সন্তানকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। একই মাদরাসায় অধ্যয়নরত আরও ৫ জনকেও আটক করে তেজগাঁও থানা ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে সোপর্দ করা হয়। এর আগে গত জুলাই মাসে গাজীপুরের একটি মাদরাসা থেকে ৮ জন ও ঢাকার অপর একটি মাদরাসা থেকে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ৩ মুসলিম ছাত্রকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে পুলিশ। আমার দেশ-এর অনুসন্ধানে এসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
বর্বর নির্যাতনের শিকার এসব মুসলিম আমার দেশ-কে জানান, পাহাড়ে থাকলে শান্তি কমিটির অত্যাচার আর নির্যাতন। ঢাকায় এসেও আশ্রয় পাচ্ছি না। কোনো মসজিদ কিংবা মাদরাসায় আশ্রয় নিলেও ভাগ্যে জোটে পুলিশ ও র্যাবের নির্যাতন। মুসলমান হিসেবে বাংলাদেশে আমাদের কি বাঁচার অধিকারটুকুও নেই? ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অন্তর্ভুক্ত রাজধানীর মিরপুরের একটি মসজিদ কমপ্লেক্সের পরিচালক আক্ষেপ করে আমার দেশ-কে বলেন, স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালনের অধিকার দেশের প্রতিটি নাগরিকের রয়েছে। পার্বত্য এলাকায় বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর হাজার হাজার সদস্য খ্রিস্টান বানানো হচ্ছে। অথচ উপজাতীয়দের মধ্যে কেউ নিজ উপলব্ধি থেকে মুসলমান হলেই তার আর রক্ষা নেই। এদের রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকির জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেয়া হলেও তাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হচ্ছে।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গত ১ জানুয়ারি রাঙামাটির সাংড়াছড়ি এলাকার মো. করিম হোসেন (আগের নাম হামাজং ত্রিপুরা), মো. নূর ইসলাম (আগের নাম সুবামং ত্রিপুরা), মো. সোহেল (আগের নাম বিন্দুলাল চাকমা)সহ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ৫ মুসলমান তাদের ১১ সন্তানকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত একটি মাদরাসায় ভর্তি করাতে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন। ঢাকায় আগে থেকে পড়ালেখা করে এমন ৫ মুসলিম ছাত্রছাত্রীও তাদের সঙ্গে ছিলেন। পরদিন ২ জানুয়ারি ভোরে তারা ঢাকায় পৌঁছে বাসাবো আবুজর গিফারী কমপ্লেক্সে পৌঁছেন। কিছুক্ষণ পরই সবুজবাগ থানা পুলিশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত এ প্রতিষ্ঠানটি থেকে অভিভাবকসহ সব ছাত্রকে আটক করে নিয়ে আসে। পরে অবশ্য পুলিশ নতুন ভর্তি হওয়া ১১ ছাত্রছাত্রী ও তাদের অভিভাবকদের ছেড়ে দেয়। অবশিষ্ট ৫ ছাত্রছাত্রীকে অভিভাবক সঙ্গে না থাকার কারণ দেখিয়ে সবুজবাগ থানা কর্তৃপক্ষ ঢাকার আদালতে সোপর্দ করে। আদালত তাদের তেজগাঁও থানাধীন ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে হস্তান্তর করে। একই সঙ্গে অভিভাবকদের কাছে তাদের হস্তান্তর করার নির্দেশ দেয় আদালত। এ বিষয়ে সবুজবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. বাবুল মিয়া আমার দেশ-কে বলেন, আমরা একটি তথ্যের ভিত্তিতে তাদের আটক করেছিলাম। তাদের সঙ্গে থাকা ৫ অভিভাবকের মুসলমান হওয়ার এফিডেভিটসহ যাবতীয় কাগজপত্র ছিল। এগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ১১ ছাত্রছাত্রীসহ তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে। অবশিষ্ট ৫ ছাত্রছাত্রীর মা-বাবা সঙ্গে ছিল না বিধায় তাদের বিষয়ে আদালতের মাধ্যমে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
এদিকে তেজগাঁও থানার ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের ৫ ছাত্রছাত্রীর মধ্যে ২ জনকে ওইদিনই গাজীপুর শিশু-কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। গতকাল তাদের মা-বাবা তেজগাঁও থানার ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে এসে দিনভর অপেক্ষা করেন। এফিডেভিটসহ মুসলমান হওয়ার সব কাগজপত্র পুলিশকে দেখানোর পরও পুলিশ তাদের সন্তানদের মুক্তি দেয়নি। খাওয়া-খাদ্য ভুলে সারাদিন তারা তেজগাঁও থানা চত্বরে কাটিয়ে দেয় প্রাণপ্রিয় সন্তানদের মুক্তির অপেক্ষায়।
এদিকে গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকায় ত্রিপুরা স্টুডেন্ট ফোরামের সভাপতি উদয় ত্রিপুরাসহ ১০-১২ জন উপজাতীয় তরুণ ভিকটিম সেন্টারে এসে ভিড় করে। তারা থানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পৃথকভাবে দেনদরবার করে। শেষপর্যন্ত পুলিশ এসব ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মুসলমান ছাত্রছাত্রীদের কারও কাছেই হস্তান্তর না করে আজ (মঙ্গলবার) উভয় পক্ষকে আসতে বলে। এ বিষয়ে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের দায়িত্বে থাকা সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (তদন্ত) মেরিন সুলতানা আমার দেশ-কে বলেন, গত ৩ জানুয়ারি সবুজবাগ থানা পুলিশ অভিভাবকহীন এই ৫ শিশুকে আমাদের কাছে রেখে যায়। এখান থেকে ২ জনকে সবুজবাগ থানায় ফেরত পাঠানো হয়েছে। একই সেন্টারের সহকারী পুলিশ কমিশনার রওনক আমার দেশ-কে বলেন, আমাদের আশ্রয় সেন্টারে থাকা ৩ জনের মধ্যে ১২ বছরের রবিউল ইসলাম ও ৯ বছরের মতিউল ইসলামের সঙ্গে কথা হয়েছে। রবিউল ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছে বলে আমাকে জানিয়েছে। সে আরবি ভাষা শিখেছে।
গতকাল বিকালে মতিউল ইসলামের মা রংবেতির সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হয়। তিনি (অন্যের সহযোগিতা নিয়ে) আমার দেশ-কে জানান, তার এক ছেলে ও এক মেয়ে ঢাকায় মাদরাসায় পড়ালেখা করছে। পুলিশ কী কারণে তাদের আটক করেছে জানি না। পাড়ার একজন মুরব্বি আমাদের খবর দিলে আমরা ঢাকায় আসি। ছেলেমেয়ের আটকের খবর শোনার পর থেকেই খাওয়া ও ঘুম নেই। ঢাকায় এসেও আমাদের আদরের সন্তানদের মুখ দেখার সুযোগ পাইনি। এ বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন রংবেতি। কথা বলার একপর্যায়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর যুবকরা অভিভাবকদের আশ্রয় দেয়ার কথা বলে দ্রুত থানা এলাকা ত্যাগ করে। ভিকটিম সেন্টারে আটক এসব ছাত্রছাত্রীকে খ্রিস্টানদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য একটি ক্যাথলিক চার্চ থেকে চিঠিও দেয়া হয়েছে।

আজ যদি আমাকে জিগ্যেস কর ____________________জয় গোস্বামী

লিখেছেন নিরবাক ০৮ জানুয়ারি, ২০১৩, ১১:১৪ সকাল

আজ যদি আমাকে জিগ্যেস করো : ‘এই জীবন নিয়ে
তুমি কি করেছো এতদিন ?’— তাহলে আমি বলবো
একদিন বমি করেছিলাম, একদিন ঢোঁক
গিলেছিলাম, একদিন আমি ছোঁয়া মাত্র জল
রুপান্তরিত হয়েছিল দুধে, একদিন আমাকে দেখেই
এক অপ্সরার মাথা ঘুরে গিয়েছিল একদিন
আমাকে না বলেই আমার দুটো হাত