আমাদের পূর্ব পুরুষদের শত্রু-মিত্র পর্ব ৩৭
লিখেছেন আনিসুর রহমান ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১১:৪৯ সকাল
সুলতান আলাউদ্দিন হসেন শাহ মুসলিম সমাজে অভ্যন্তরে পৌত্তিলিকতার বিষবাস্প অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে ছিলেন বিভিন্ন ভাবে। এর মাঝে অন্যতম প্রধান যে পদ্ধতি তিনি অবলম্বন করেন তা ছিল শ্রী চৈতন্যর বৈষ্ণব মুভমেন্টের সাহায্য নিয়ে অর্ধেক অর্ধেক গুষ্ঠিগুল তৈরির জন্য পথ উন্মুক্ত করে দিয়ে তাওহীদবাদী মুসলিম সমাজের অভ্যন্তরে পৌত্তিলোকতার বিষবাস্প অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে দিয়ে। এই জন্যই আমরা দেখি...
আসুন আমাদের ভেতরের অহংকারের স্বরূপ উদঘাটন করি !!
লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১১:২২ সকাল
রসূল(সাঃ)বলেন- অহংকার নেক আমলসমূহকে ধ্বংস করে ফেলে,যেভাবে আগুন শুকনো খড়-কুটোকে পুড়িয়ে শেষ করে দেয়। সম্ভবত বুখারী বর্ণিত। তিনি(সাঃ)আরও বলেন-অহংকার হল আল্লাহর চাদর।....আল্লাহই হল অহংকারের একচ্ছত্র অধিপতি। আর তিঁনি এই বৈশিষ্ট্য মানুষের ভেতর প্রবেশ করিয়ে মানুষের আচার আচরন,চিন্তা,চেতনা পরিক্ষা করছেন।
অহংকার এমন এক মারাত্মক বৈশিষ্ট যার প্রকাশে এক নিমিষেই একজন আলিম শয়তানে...
জাতী যখন অসৎ ধ্বংশ তখন অনিবার্য
লিখেছেন চোরাবালি ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১০:০০ সকাল
আরে ভাই এটা তো ধর্মের কথা, ধ্বংশের কি দেখলেন, সবাই তো আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। !!!!!!!!!!!! আপনারা কেন সবকিছুতে ধর্ম টানেন।
এটা আমাদের দেশের কমন ডায়লগ। কিন্তু এ বিষয় কি শুধুই ধর্মের!!
শুধু আমার দেখা বিষয়গুলি তুলে ধরছি।
আমি গার্মেন্টস ট্রেডের কামলা মাসিক বেতন ভুক্ত। নিয়মিত কামলা দেয় নিজের তাগিদে। এ ট্রেডে কাজ করছে এ দেশের লাখ লাখ মানুষ। সাথে দেশের প্রায় সবকটি বেসরকারী ব্যাংক, বীমা, পরিবহন,...
ওয়াজ করে ১০ হাজার টাকা হাদিয়া পেলেন শামীম ওসমান
লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০৪:০৮ রাত
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান জীবনে প্রথমবারের মতো ওয়াজ করে ১০ হাজার টাকা হাদিয়া পেয়েছেন।
শনিবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইলস্থ ডিএনসি আলিম মাদ্রাসার উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ওয়াজ মাহফিলের শেষ দিনে প্রধান অতিথি হিসেবে ওয়াজ করেন তিনি।
শামীম ওসমান রাত সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত পবিত্র কোরআন শরীফের বিভিন্ন সূরার আয়াত বাংলায় তরজমা করে বক্তব্য রাখেন।
বক্তব্য...
নকলরত অবস্থায় শিক্ষার্থীকে ধরার ‘অপরাধে’ অস্ত্রশস্ত্রের মুখে জিম্মি করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা।
লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০১:৫০ রাত
নকলরত অবস্থায় শিক্ষার্থীকে ধরার ‘অপরাধে’ এবার ‘ভাগ্যের জোরে’ কোনমতেই হয়তো নিশ্চিত ‘উল্টো শাস্তি’র হাত থেকে ‘রক্ষা পেয়েছেন এক শিক্ষক .
প্রকাশঃ ২৬-০২-২০১৭,
শিক্ষার্থীর নকল ধরায় রাজশাহীর নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি ও সহযোগী অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল আনসারীকে অস্ত্রশস্ত্রের মুখে জিম্মি করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা।
শনিবার...
কওমি মাদরাসা: জাগরণের ঢেউ বনাম একলব্যের সাধনা
লিখেছেন রওশন জমির ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০৬:০৪ সন্ধ্যা
থেকে থেকে কওমি মাদরাসার আলোচনা চাগাড় দিয়ে ওঠে। অভ্যন্তরীণ রাজনীতির প্রেক্ষাপটে এর উপযোগিতা হল, তা ক্ষমতা হাতবদলের অন্যতম নিয়ামক। জনশ্রুতি আছে, এর ঝোঁক সাধারণত অ-আওয়ামী লীগের দিকে বেশি, সংখ্যা ও মাত্রাগত উভয় দিকে থেকেই। তাই বর্তমান সরকার ও এর ধামাধরা নানা শ্রেণির মানুষ বিভিন্নভাবে একে চাপের মুখে রাখতে চায়। আর বিরোধী শিবিরের তো প্রায় সবাই একই সঙ্গে এদের নজর কাড়তে চায়। ইদানিং...
উন্নীত হচ্ছে কারিগরি শিক্ষায় বাড়ানো হচ্ছে শিক্ষার্থী ভর্তির হার
লিখেছেন ইগলের চোখ ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০৫:২৪ বিকাল
২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য অর্জনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বর্তমান সরকার। দেশের উন্নয়নে কারিগরি শিক্ষা হলো অগ্রাধিকারের অগ্রাধিকার। বর্তমান সরকার ইতিমধ্যে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থী ভর্তির হার ১ শতাংশ থেকে ১৪ শতাংশের উপরে উন্নীত করেছে। এই হার আগামী ২০২০ সালের মধ্যে ২০ শতাংশ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ নিয়ে...
হাদিছের কিচ্ছা :-বারাকাহই হল একমাত্র মহিলা যে কিনা মুহাম্মদ(সঃ) এর জন্ম থেকে শুরু করে ইন্তেকাল পর্যন্ত পাশে ছিলেন তার
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০৪:৫৬ বিকাল
ঠিক কত বছর বয়সে দাস হিসেবে বিক্রির জন্য আবীসিনিয়া থেকে মক্কায় আনা হয়েছিল তাকে তা আমাদের জানা নেই। জানা নেই কে তার মা, কে তার বাবা, বা কি তার বংশ পরিচয়। সেই সময় তার মত অনেককেই বিভিন্ন জায়গা থকে ধরে আনা হত দাস দাসী হিসেবে মক্কার বাজারে বিক্রির জন্য। আর নিষ্ঠুর মনিবদের কাছে বিক্রি হত যারা তাদের জন্য অপেক্ষা করত নির্মম অত্যাচার আর অমানবিক আচরণ। তবে সবার ক্ষেত্রেই যে এমনটা...
বৃক্ষ তোমার নাম কি?
লিখেছেন আরাফাত আমিন ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০৩:৫২ দুপুর
খাটের নীচে লুকিয়ে আছেন কবির সাহেব।
স্ত্রী খাটে বসে কাদছেন।মরা কান্না।এই একটা বিষয়ে কবির সাহেবের মনে কোন দ্বন্দ্ব নেই।বউর কান্নাকাটি আর অভিনয় দক্ষতা বেশ প্রশংসনীয়।কান্নার কারণ আপাত পরিস্কার না।আচলে মুখ ঢেকে সুরে সুরে বিলাপ করছেন সখিনা বিবি।ছেলেরা বাড়িতেই আছে।বাইরে খেলাধুলা করছে বন্ধু-বান্ধবের সাথে।মায়ের কান্নার আওয়াজ পেয়ে ঘরে ঢুকল বড় ছেলে-
-মা,কাদছো কেন?
:আর বলিস না...
আসুন মূর্তির রাজত্ব ধ্বংস করে,গড়ে তুলি তাওহীদের রাজত্ব......। রাশেদ বিন জাফর
লিখেছেন রাশেদ বিন জাফর ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:১২ দুপুর
সুপ্রীম কোর্টের সামনে মূর্তির প্রতিস্থাপনের প্রতিকটি না
জানাই।
সুপ্রীম কোর্টে মূর্তি প্রতিস্থাপন আমরা ৯০% মুসলিম জাতি এটা মেনে নিতে পারছি না। আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে শিরক তথা অংশীদারকে বিলুপ্ত করে একত্ববাদকে প্রতিষ্ঠার জন্য নবী ও রাসূল পাঠিয়েছেন। প্রত্যেক নবী ও রাসূল মূর্তির বিরুদ্ধে দাওয়াত দিয়েছেন এবং মূর্তি ধ্বংসে তাদের কার্যকরী ভূমিকা ছিল।
আর তাই আমারাও উম্মদে...
কলার পাতায় কারা খেয়েছেন আওয়াজ দেন
লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১০:১৬ সকাল
(ছবি সংযুক্ত হলনা)
আহ কলার পাতায় খাওয়ার যে মজা তা না খেলে বোঝা যাবেনা। প্রথমে বুটের ডাল,চর্বি,আলু দিয়ে বানানো তরকারী(স্থানীয় নাম ছাক্কা)দেয়। যারা মনে করে গোস্ত কম খাওয়াবে,তারা এই ছাক্কা দ্বিতীয়বার দিয়ে যায়। তবে তৃতীয়বার সাধারনত ছাক্কা দেয়না,তাহলে গৃহস্তের ১৪ গুষ্টি উদ্ধার করে অতিথীরা। সামাজিকভাবে অপদস্ত হওয়ার ভয়ে মানুষ মরলে মহা উৎসাহে এই উৎসব পালিত হয়। কোথাও...
আমার চোখে "বন্ধুত্ব" এবং "সহোপাঠি"
লিখেছেন জিহর ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:১৪ রাত
ক্লাসমেট, আর ফ্রেন্ড এক জিনিস না...
ক্লাসের সবাইকে বন্ধু ভাবাটা একটা প্রচলিতো ভুল...
যেটা ক্রমেই ব্যাপক হচ্ছে ...
বন্ধু তো হলো সে,
যার সাথে হৃদয়ের বন্ধন...!
যে কারনে ছেলে মেয়েতে বন্ধুত্ব হয় না...!
যদি কোন হাজি সাহেব, বা সুফি দরবেশ এটা দাবি করেন যে বিপরীত লিঙ্গের সাথে "বন্ধুত্ব" সম্ভব...!
নাজনীন আক্তার হ্যাপীর শেষ আকুতি !!
লিখেছেন Mujahid Billah ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০৫:৩৮ বিকাল
শোবিজ আঙ্গনের আলোচিত ও সমালোচিত মডেল, অভিনেত্রী নাজনীন আক্তার হ্যাপী। ক্রিকেটার রুবেলের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়েও কম জলঘোলা হয়নি। এরপর হঠাৎই শোবিজ দুনিয়া থেকে হারিয়ে গেলেন। বেছে নেন ধর্মকর্মের পথ। এরপর থেকে অামূল পরিবর্তন। এক সময়ের আলোচিত অভিনেত্রী এখন হিজাবী ও ধর্মপরায়ণ নারী।
মিডিয়া ছেড়ে দূরে সরে গেলেও বিতর্কিত তাকে ছাড়েনি। তবে এখন তিনি বিয়ে করে সংসার ধর্মে মনোযোগী হয়েছেন।...
এই ষড়যন্ত্রের শেষ দেখতে চাই
লিখেছেন ইগলের চোখ ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০৩:১৬ দুপুর
আমরা বাঙালি। বাংলা আমাদের ভাষা। আর বাংলাদেশ আমাদের দেশ। আমাদের হাজার বছরের ইতিহাস আছে, ঐতিহ্য আছে, সংস্কৃতি আছে। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমাদের এই সংস্কৃতিকে ভুলিয়ে দেওয়া, আমাদের নিজেদের ভাষাকে ভুলিয়ে দেওয়ার এক গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছিল, ঠিক যখন ঐ পাকিস্তান নামে একটি দেশ হ’ল— যার দুটি অংশ। প্রায় হাজার/১২০০ মাইল দূরে একটা পূর্ব, আরেকটা পশ্চিম পাকিস্তান গড়ে তোলা হল। বাঙালিরাই...
বাংলাদেশসীমান্তে হত্যা করবে ভারতীয় বিএসএফ। কিন্তু প্রতিবাদ ও করা যাবে না।
লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০২:৫৬ দুপুর
২৫ ফেব্রুয়ারি,২০১৭ শনিবার গুলশানের একটি সেন্টারে ‘সীমান্ত হত্যা রাষ্ট্রের দায়’ শীর্ষক এক সেমিনারের আয়োজন করে জনগণতান্ত্রিক আন্দোলন নামের একটি সংগঠন।
প্রবন্ধ উপস্থাপনের আগেই পুলিশের বাধায় সেমিনার বন্ধ হয়ে যায়।
সকাল ১০ টায় সেমিনার শুরুর সঙ্গে সঙ্গে গুলশান থানা পুলিশের এক কর্মকর্তা অনুষ্টানে গিয়ে তা বন্ধ করতে বলেন।
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান...