রাজনের হত্যাকারী কামরুলকে আনতে পুলিশ সৌদিআরব কিন্তু নুর হোসেনকে আনতে বা আনাতে তো কেউ ভারত গেল না ? থলের বিড়াল বের হবে ভেবে না কি
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১২ অক্টোবর, ২০১৫, ০১:৫৩:০৭ দুপুর
যেই কোন হত্যাকান্ডের কঠোর প্রতিবাদ না জানানো কোন মানুষের কাজ হতে পারেনা যদিও আওয়ামিলীগ ধারী মানবাধিকার গুষ্টিরা সেটা করতে পারেনা , যদি তাতে নিজেদের স্বার্থের কোন ব্যাঘাত না হয়।
নিরিহ জনগনকে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করার পরেও কানা মিজান যে নাকি ছাত্র জীবনে ছাত্রলীগের যুক্তরাষ্টে ডিম ছিল যে চোখে কম দেখে না মরিচের গুড়া ঢেলে কানা সেজেছে জানিনা , সে বলে সন্ত্রাসীদেরকে গুলি করে হত্যা করলে মানবাধিকার খর্ব হয় না।
কানা মিজানের দৃষ্টিতে সন্ত্রাসীর সংগা হলো যার কাছে ইসলামী বই পাওয়া যাবে ,কোরানের তাফসির পাওয়া যাবে , দাড়ি-টুপি ধারী নামাজী লোক বোরখা পরা মহিলারা হলো সন্ত্রাসী।
যাদের কাছে বড় বড় রামদা আছে টিভিতে যাদের হাতে অস্রের মহড়া দেখা যাবে, হত্যার দৃশ্য সরাসরি খবরের কাগজে প্রকাশ করবে তারা নিঃসন্দেহে সন্ত্রাসী নয় তারা সোনার ছেলে। তাদের গায়ে হাত দেওয়া থাক দুরের কথা কুদৃষ্টিতে তাকানোও অপরাধ ।
রাজন একটা নিরিহ গরিব মানুষের সন্তান তাকে হত্যা করেছে এখানে আওয়ামিলীগের কোন স্বার্থ নাই সুতারাং কামরুল্লার বিচার করতে না পারলে মহাভারত পরিবর্তন করতে হবে । তাই কামরুল্লাহকে সৌদিআরব থেকে নিয়ে আসতে বাংলার পুলিশের তিন সদস্য এখন সৌদি আবর গেছে।।
অপরদিকে নৃশংসভাবে হত্যাকান্ড ঘটিয়ে ইন্ডিয়াতে গ্রেফতার হওয়া নুর হোসেনের ব্যাপারে কোন অগ্রগতি নাই কারন সেখানে থলের বিড়াল বের হবে আর আওয়ামিলীগের গডফাদার হিসেবে পরিচিত সেলিম ওসমানরা ধরা পড়বে তাই সেখানে মুখে কলুপ আটাই শ্রেও।
হয়তো এই অবিচারগুলি আওয়ামিলীগের জন্য কাল হবে আমরা এই মুহুর্তে অপেক্ষা করা ছাড়া কোন গতি নাই
বিষয়: বিবিধ
১০৮৯ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
মন্তব্য করতে লগইন করুন