Rose Good Luckভালোবাসার সাতকাহন (ধারাবাহিক গল্পঃ পর্ব-৭) Rose Good Luck

লিখেছেন লিখেছেন মামুন ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:২৯:৫৩ সকাল

Good Luckএকটানা কত কিছু ভেবে ভেবে ক্লান্ত হয়ে পড়ে রুমা।

একটু কি উদাসও হয়?

তারপরও ভাবনারা ওকে ছাড়তে চায় না। আজ প্রায় দশ বছর হতে চলল, রায়হানের সাথে ওর সংসার জীবনে পথ চলার বয়স। তারপরও মনে হয়, এই তো সেদিনের ঘটনা। কত স্মৃতি, কত আনন্দ, বেদনা-এসবের মিশেলে হৃদয়ে বয়ে চলা এক নস্টালজিক সোনালী অতীত রুমাকে আরো বেশী করে আষ্টেপৃষ্টে ধরে। স্মৃতি যেন মাকড়শার জাল, ধরলে বের হওয়াটা খুবই কঠিন। সেই জাল বেয়ে বেয়ে রুমাও আবার তার অতীতে হারায়... ...

... ... ...

“ তোমাকে বিশ্বাস করেছিলাম, যা কিছু নিজের ছিল

দিয়েছিলাম,

যা কিছুই অর্জন-উপার্জন !

এখন দেখ না ভিখিরির মতো কেমন বসে থাকি!

কেউ ফিরে তাকায় না।

তোমার কেন সময় হবে তাকাবার ! কত রকম কাজ

তোমার !

আজকাল তো ব্যস্ততাও বেড়েছে খুব।

সেদিন দেখলাম সেই ভালবাসাগুলো

কাকে যেন দিতে খুব ব্যস্ত তুমি,

যেগুলো তোমাকে আমি দিয়েছিলাম।“

একদিন দুপুরবেলা এই কবিতাটি পড়ে কেন জানি মনটাই খারাপ হয়ে গেলো। আজ কলেজ বন্ধ ছিল। এই বন্ধের দিনগুলো ইদানিং কেন জানি কাটতে চায় না। দুপুরবেলা আগে ঘুমাতে খুব ভাল লাগত। কলেজের জন্য ঘুমাতে পারতোনা। চিটাগং কলেজে বোটানির স্টুডেন্ট সে। প্র্যাকটিক্যাল ক্লাসের জন্য সেই বিকেল হয়ে যায় বাসায় যেতে যেতে। আজ বাসায় সারাদিন ... অথচ ঘুম আসছে না।

হুমায়ুন আহমেদ এর একটি বইয়ে পড়েছিল, ‘ ১৮ বছরের মেয়েরা দুপুরে ঘুমাতে পারে না। ১৮ বছর বয়সের মেয়েদের শরীরের ভিতরে নিশ্চয়ই কিছু একটা হয়, যে জন্য তারা দুপুরে ঘুমাতে পারেনা...’ এই জাতীয় কিছু লিখা ছিল। আজ স্পষ্ট মনে পড়ছে না। তবে রুমার তো আর এখন ১৮ বছর বয়স না!

সেই সময় কবে পেরিয়ে এসেছে!!

কীভাবে যে কেটে যায় সময়গুলো!!!

বিছানা থেকে উঠে আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। অবিন্যস্ত চুলগুলো একটু ভদ্র করে নিয়ে বারান্দাটায় আসে। ছাদে যেতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু মামীর নিষেধ- ভরদুপুরে একা একা ছাদে যাওয়া যাবে না। আর মামীর কথা ওর কাছে একেবারে স্বতঃসিদ্ধ... একটুও নড়চড় করেনা সে।

এতোটাই ভালবাসে জয়া ওর মামীকে।

বাসার সামনে একটি মাঠ... সবুজ ঘাসগুলো ছেটে রাখা হয় নিয়মিত। মাঠ না বলে সবুজ ঘাসের গালিচা বলা চলে। কিছুটা আয়তাকার... আসলে কলোনীর ছোট ছেলেমেয়েদের বিকেলবেলার হই-হুল্লোর করার জন্যই এই মাঠটিকে বানানো হয়েছে।

এখন কেউ নেই মাঠে। সবাই যার যার বাসায়-হয় ঘুমে না হয় টিভিতে সিরিয়াল দেখছে। পুরুষেরা বন্ধের দিন পেলে বেশীরভাগই ঘুমাতে পছন্দ করে। বারান্দার টবগুলোতে রঙ বেরঙের ফুল ফুটে আছে। ওর নিজের কালেকশন। বোটানির স্টুডেন্ট হওয়াতে সেই কোথায় কোথায় ওকে গাছ সংগ্রহের জন্য যেতে হয়। একবার সবাই দল বেঁধে সীতাকুন্ড ইকো পার্কে গিয়ে সাপের সামনে পড়েছিল... ভাবলে এখনো শরীর হীম হয়ে আসে।

ওর জন্য ওর মামা একটা দোলনা লাগিয়ে দিয়েছেন সিলিঙের সাথে। সেখানে গিয়ে বসে।

মৃদু দোল খেতে খেতে কিছুক্ষণ আগে পড়া কবিতার কয়েকটি লাইন মাথায় ব্রেনের ভিতর ঘুরতে থাকে...

...” সেদিন দেখলাম সেই ভালবাসাগুলো

কাকে যেন দিতে খুব ব্যস্ত তুমি,

যেগুলো তোমাকে আমি দিয়েছিলাম।...”

এই ‘তুমি’টা কে? এই বাইশ বছরের জীবনে এখনো সেভাবে কোনো তুমিকে সে খুঁজে পায় নাই। আর সেজন্য ভালবাসাও দেয়া হয়ে উঠেনি... আর এর স্বরূপ ও জানা হয়নি। তবে উপলব্ধির গভীরে হৃদয় তোলপাড় করা একটা অনুভুতি ওকে অস্থির করে দেয় সময় সময়! তবে কি সেটাই ভালবাসা? কল্পনায় কে যেন আবছাভাবে ওর সামনে ধরা দেয়... কতবার স্কেচ করেছে... পাতার পর পাতা ভরিয়ে দিয়েছে

কিন্তু একটা সম্পুর্ণ অবয়ব কখনো আনতে পারেনি... সে একজন খুব ভাল ছবি আঁকিয়ে হবার পরেও। অথচ যেকোনো কিছু একবার দেখেই হুবহু সেভাবে এঁকে দিতে ওর সমকক্ষ কেউ নেই।

তাহলে মনের সেই মানুষটিকে কেন সাদা-কালো কিংবা রঙ্গিন কাগজ ও রং তুলিতে আনতে পারছে না?

আজ একটি বিশেষ দিন ওর জন্য...

বিকেলে ওকে দেখানোর জন্য নিয়ে যাবে মামী... হালিশহরের এক আংকেলের বাসায়। সেখানে রায়হান ও আসবে। আসলে দু’জন দুজনকে দেখলেই ভাল হতো। নিজেরাই তো যেকোনো এক যায়গায় দেখা করতে পারত... তবে মামীর শিক্ষা দেয়া আজন্ম সংস্কার, একা একা দেখা করবার এই চিন্তাটা মনে আসাতেও ওকে কেন জানি ম্রিয়মান করে দেয়। তবে বার্থ ডে’র নাম করে আসলে ওদের দুজনকেই দেখা করে দেবার এক আয়োজন করা হচ্ছে আজ। মামার নির্দেশ আর এটা তদারকির ভার মামীর উপর।

নিজের শরীরটার উপর কয়েকবার চোখ বুলিয়ে নিলো। এতো যত্ন করে নিজেকে এতোগুলো বছর সামলে রেখেছে কি রায়হান নামের বড় চোখের গোঁফওয়ালা একজনের জন্য? তবে কল্পনায় গোঁফটা ইরেজ করে দিয়ে কয়েকবার মনের চোখে ‘ওকে’ দেখে নিলো... কেমন এক শিহরণ বয়ে গেল সারা শরীরে। আর ‘ও’ শব্দটা ও চিন্তায় আসাতে আরো ভালো লাগলো।

পরক্ষণেই নিজের এই প্রগলভতায় নিজেই নিজেকে শাসন করল। এতো তাড়াতাড়ি সে এই গোঁফধারী যুবককে নিয়ে কেন শিহরিত হচ্ছে? সেই ছেলেটির যদি ওকে পছন্দ না করে? সে কি কারো কাছ থেকে রিজেক্ট হবার কষ্ট এই মুহুর্তে সহ্য করতে পারবে!! আর রায়হানের সাথে যদি কথা বলে ওর কল্পনার রাজপুত্রের সাথে মিলাতে না পারে তবে??

কেমন এক আনন্দমধুর যন্ত্রনায় গলে গলে যেতে লাগল রুমা নামের বাইশ বছরের এক যুবতী... যার ভরদুপুরে আঠারো বছরের মেয়েদের মতো ঘুম আসছে না... আজ তার জীবনের এক বড় সিদ্ধান্ত নেবার দিন... সে এমন একটি উপত্যকায় রয়েছে যার একদিকে সমুদ্র আর অন্যদিকে মরুভুমি!!

সারা বারান্দাময় পায়চারি করে চলেছে অস্থির এক যুবতী... একটি নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছানোর জন্য...

বিকেল বেলা।

সবাই নীচে নেমে গেছে।

সবাই বলতে রুমার ছোট মামাতো ভাই ও মামী। মামা অফিস থেকে সরাসরি রাশেদুল করীম আংকেলের বাসায় চলে যাবেন। ওনারা গাড়ীর কাছে অপেক্ষা করছেন। রুমা ওর রুমে। সাধারণত সে মেকআপ করতে ভালবাসে না। তবে আজ হাল্কা একটুখানি নিজেকে সাজিয়ে নিলো। ড্রেসিং টেবিলের আয়নায় নিজেকে আর একবার দেখে নেয়।

নাহ! খারাপ লাগছে না।

বের হতে গিয়ে হাল্কা সবুজ কালারের ব্যান্ডটা চোখে পড়ল। মনে একটা দুষ্টু বুদ্ধি জেগে উঠল। বা হাতে সেটা নিয়ে মাথায় পড়ে নিল। আয়নায় ওকে এখন একজন বুড়ি খুকির মত লাগছে। রায়হান নামের বড় চোখওয়ালার চোখ দুটোকে আরো বড় করে দেবার জন্য এটাই যথেষ্ট। সিড়ি দিয়ে নামার সময় একচোট হেসে নিলো। অথচ হৃদয়মাঝে এক সাগর কান্না জমে আছে। তারপরও হাসির দমকে কাঁধ দুটো কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো। চোখেও পানি এসে গেছে।

এদিকে রায়হানের মনের ভিতরে দুরু দুরু করছে। নিজের হৃদপিন্ডের শব্দ সে বাহির থেকে শুনতে পাচ্ছে। ওর সামনে দাঁড়ানো আব্বা ও আম্মা’র থেকে একটু পিছিয়ে গেলো সে। ওনারা এরি মধ্যে ভিতরে ঢুকে গেছেন। একবার ভাবল ভেগে যাবে কিনা। কিন্তু এই বয়সে সেটা মানানসই হবে না ভেবে দরোজার সামনে দাঁড়িয়ে গেলো। এই কয়েকটা মুহুর্ত ওর কাছে কয়েক যুগের মতো মনে হচ্ছে। সময় যেন থমকে আছে... সে নিজেকে একটা স্লো-মোশন ছবির ক্যারেক্টার হিসাবে দেখতে পাচ্ছে। এইতো... কয়েক পা এগুলেই ড্রয়িং রুমের ভিতরে সে প্রবেশ করবে... যেখানে ওর স্বপ্নের রাজকন্যা ওর অপেক্ষায় বসে আছে! আসলেই কি সে ওর স্বপ্নের রাজকন্যা?

ভাবতে ভাবতে ভিতরে ঢুকেই পড়ে। অনেক মানুষ দেখতে পাবে... ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে এবং তাদের কোলাহলমুখর পরিবেশ... তার ভিতরে কিছু পরিচিত মুখ- এসবই রায়হান আশা করেছিল। কিন্তু সেখানে এরকম কিছুই ছিল না। নিজের জুতার ফিতে খুলতে খুলতে এক ফাঁকে কারা কারা আছে একটু দেখার চেষ্টা করলো। অল্প কয়েকজনকে এক পলকে দেখতে পেল। উঠে দাঁড়িয়ে মুরাদ আংকেল (রুমার মামা) ও আন্টিকে (রুমার মামী) সালাম জানালো। ওনারা উত্তর দিয়ে ওকে বসতে বললেন। রায়হানের আব্বা-আম্মা ছাড়া রুমের ভিতর আরো দু’জন ছিল। দুজনই মেয়ে। একজন বেশ ছোট। আর ... আর অন্যজন ওর স্বপ্নে দেখা সেই রাজকন্যা!

সোফায় বসে কি করবে... এই সময় আসলে কি করা উচিত... রায়হান ভেবে পাচ্ছিল না। আব্বা ও মুরাদ আংকেল কথা বলছেন। আম্মাও রুমার মামী জলিল আন্টির (যার বাসায় দুই পক্ষ এসেছে) সাথে তাদের ভিতরের রুমে চলে গেলেন। রুমা এই বাসার আংকেলের ছোট মেয়ের সাথে মৃদু স্বরে কথা বলছে। রায়হান বার দু’এক সেদিকে তাকানোর চেষ্টা করল। কিন্তু কিসের এক জড়তা ওকে সেটা করতে দিলো না। এরপর রুমার পাশের ছোট মেয়েটি ওর দিকে তাকিয়ে হাসলো। কারো হাসির উত্তরে হাসতে হয়। আর হাসি সংক্রামক। তাই রায়হানও হেসে ওকে কাছে ডাকলো। সে ডাকতেই ছোট মেয়েটি ওর পাশে এসে বসলো। রায়হান ওর নাম জিজ্ঞেস করল। এভাবে দুজনে কথা শুরু করল। কিন্তু রায়হানের মন এবং চোখ পড়ে রইলো ওর কিছুটা বাম পাশে বসা রুমার দিকে। কিন্ত অবাক হয়ে সে লক্ষ্য করল মেয়েটি একবারো ওর দিকে সরাসরি তাকালো না। অথচ ওরা একজন আর একজনকে দেখতেই নাকি এসেছে। রায়হান কিছুটা রাগ হল মনে মনে । কি এক ফ্যাসাদে পড়া গেল।

এরপর নাস্তা এলো। সবার সামনে পরিবেশন করা হল। রায়হান বার্থ ডে’র কোনো লক্ষণই দেখলো না। বুঝতে পারলো আসলে বার্থ ডে’র কথা বলে ওকে আনা হয়েছে।

চা খাবার পরে জলিল আংকেল (হোষ্ট) এসে ওদের দুজনের ভিতর আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দিলেন। এবার রুমা রায়হানের দিকে তাকালো। রায়হানও সৌজন্য বিনিময়ের জন্য হাই হ্যালো জাতীয় কিছু বলল।

মাথায় একটা হাল্কা সবুজ ব্যাণ্ড পরা রুমাকে রায়হানের কাছে অপার্থিব মনে হল। একজন পুর্নাঙ্গ নারীর ভিতরে এক শিশুসুলভ কমনিয়তার মিশেলে আবৃত রুমাকে দেখে চমকে উঠল রায়হান।রুমাও ওর দিকে তাকালো...

পুর্ণ দৃষ্টি মেলেই রায়হানকে দেখল...

আর চার চোখের মিলন হল!

ওরা একে অপরের ভিতর হারিয়ে গেলো!!

রায়হান শুধু এইটুকুই উপলব্ধি করল, এই মেয়েকে ছাড়া ওর জীবন অসম্পুর্ণ। এতদিন ওর জন্যই সে অপেক্ষা করছিল। কোথায় গেলো সব জড়তা... মনে হচ্ছিল ইস! এখনই যদি বিয়েটা হয়ে যেতো!

আর রুমা সেই প্রথম থেকেই আড়চোখে রায়হানকে রুমে প্রবেশ করার পর থেকে দেখছিল। কিন্তু মেয়েদের দেখার সাথে রায়হান পরিচিত না থাকায় আসলে বুঝতে পারেনি ওকে যে রুমা দেখছে। মনে মনে রুমা রায়হানকে নিয়ে ভাবছিল। আগেও কয়েকবার বাসার পার্টিতে ওদের দেখা হয়েছিল। কিন্তু সেটা ছিল অন্য এক পরিবেশ। এখনকার মত বিশেষ পরিবেশ না। শুধু গোঁফটা না থাকলে কি যে ভালো লাগত!

রুমার মনে কোথা থেকে যেন রাশি রাশি ভাললাগা এসে জমা হতে থাকলো...

মনের ভিতরে বাজতে থাকে, ‘এতদিন কোথায় ছিলে?’

একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বাস্তবে ফিরে আসে রুমা। ওদের দুজনের আনুষ্ঠানিক দেখা হবার সেই দিনটিতে রায়হানের ফিলিঙ্গগুলো বিয়ের পরে রুমাকে এতোবার বলেছে যে, সব মুখস্ত হয়ে গেছে রুমার। তারপরও যখন মন খারাপ হয়ে উঠে ওর, স্মৃতির জানালা খুলে দিয়ে পুরনো দিনের সেই মুহুর্তগুলোকে কাছে টেনে নিয়ে আসে... এক অদ্ভুদ ভালোলাগায় আবিষ্ট হতে হতে নিজের মন খারাপ অবস্থাকে দূর করার চেষ্টা করে!

তাহলে আজও রুমার মনটা ভী...ষ...ণ খারাপ ছিল।

নাহলে স্মৃতিদের জানালা দিয়ে কেন ডেকেছিল?

দূরে ফিরতি পথ ধরে মিতু এবং রায়হানকে ফিরে আসতে দেখে খোলা জানালাটা বন্ধ করে দেয় রুমা।

বেডরুমের এবং নিজের মনের-দু'টোই।। Good Luck Good Luck

(ক্রমশঃ)

বিষয়: সাহিত্য

৯৪১ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

275936
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : আপনার গল্পগুলি পড়লে মনে হয় টুডে ব্লগ একজন সত্যিকারের সাহিত্যিক পেয়েছে। দারুণ হয়েছে। চালিয়ে যান। জাযাকাল্লাহ। Rose Rose Rose Thumbs Up
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
219854
শিশির ভেজা ভোর লিখেছেন : সহমত
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:৫৭
219873
মামুন লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে ভালোলাগার অনুভূতি রেখে যাবার জন্য। আর আমাকে প্রেরণা দেবার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Good Luck Good Luck
275941
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
শিশির ভেজা ভোর লিখেছেন : তোমাকে বিশ্বাস করেছিলাম, যা কিছু নিজের ছিল
দিয়েছিলাম, যা কিছুই অর্জন-উপার্জন ! Day Dreaming Day Dreaming

এখন দেখ না ভিখিরির মতো কেমন বসে থাকি! Sad Sad
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:৫৮
219876
মামুন লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে।
অনুভূতি রেখে যাবার জন্য রইলো অনেক শুভেচ্ছা।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Good Luck Good Luck
275947
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
রাইয়ান লিখেছেন : অসাধারণ........... Day Dreaming Day Dreaming Day Dreaming
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:০০
219879
মামুন লিখেছেন : ধন্যবাদ।
অল্প কথাতেই যে উৎসাহ রেখে গেলেন আমার জন্য, তার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Good Luck Good Luck
275949
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : মামা...... আমিতো এক পর্বও পড়িনি Sad Sad পড়বো কি না ভাবতেছি Chatterbox Chatterbox একটু একটু ভয়ও লাগতেছে I Don't Want To See I Don't Want To See
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:০১
219883
মামুন লিখেছেন : ভয়ের কি আছে হ্যারি?
কথায় আছে না, " মামা-ভাইগ্না যেখানে, আপদ নাই সেখানে।" এখানে ভয়টাই আপদ। তাই তুমি নির্বিঘ্নে পড়ে যাও।

সুন্দর অনুভূতি রেখে যাবার জন্য তোমায় অনেক ধন্যবাদ।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Happy Good Luck Good Luck
276078
১৯ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৯
আফরা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৯ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১২
220011
মামুন লিখেছেন : ভালো লাগার অনুভূতি রেখে যাবার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Good Luck Good Luck
276157
১৯ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:১৬
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : চলতে থাকুল লেখা আপন গতিতে
২০ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৭:৪৪
220162
মামুন লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে অনুভূতি রেখে যাবার জন্য।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Good Luck Good Luck
276408
২০ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৫:৫০
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

পড়তে পারিনি এখনো Crying Crying

Praying Praying

২০ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
220358
মামুন লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..
ধীর ধীরে সময় করে পড়ে নিয়েন।
সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Good Luck Good Luck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File