নাগাল্যান্ডে নৃশংসতার শিকার সেই যুবক নির্দোষ তাহলে এ হত্যাকাণ্ডের কি বিচার হবে?
লিখেছেন লিখেছেন মুফতি যুবায়ের খান রাহমানী। ১৩ মার্চ, ২০১৫, ১১:৩৯:০১ সকাল
ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা সেই যুবকের আসলে কোনো দোষই ছিল না। গতকাল বুধবার নাগাল্যান্ড সরকার কেন্দ্রকে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। জানা গেছে, পারস্পরিক সম্মতিতেই ওই নাগা নারীর সঙ্গে মিলিত হয়েছিলেন তিনি।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি এক নাগা নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক হন ৩৬ বছর বয়স্ক বাঙালি অভিবাসী সৈয়দ শরিফ খান। তাকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন আদালত।
কিন্তু ৫ মার্চ ডিমাপুর সেন্ট্রাল জেল থেকে তাকে ছিনিয়ে এনে প্রকাশ্যে নৃশংসতা চালায় জনতা। প্রায় ৪ হাজার মানুষ তার ওপর নির্মম অত্যাচার চালায়। এমনকি প্রায় ৪ কিলোমিটার পথ টেনে হেঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয়। গণপিটুনিরই এক পর্যায়ে তিনি মারা যান। গত ৮ মার্চ নিজের গ্রাম করিমপুরে তাকে সমাধিস্থ করা হয়েছে।
এদিকে আইন ভেঙে বিচারাধীন আসামির উপর অত্যাচার এবং হত্যার অভিযোগে এযাবত ৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। স্থানীয়দের জানান, শরিফ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী হলেও আদতে নাগাল্যান্ডের এক সামরিক পরিবারেরই তিনি সদস্য ছিলেন।
এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণায়কে লেখা প্রাথমিক চিঠিতে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, শরিফের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ সাপেক্ষ। ফরেন্সিক পরীক্ষার রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত তাকে অভিযুক্ত করা সম্ভব নয়। অভিযুক্ত ও নিগৃহীতার শারীরিক নমুনা গুয়াহাটির কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়।
গত বুধবার সেই রিপোর্ট অনুযায়ী নাগাল্যান্ড সরকার জানিয়েছে, ওই নারীকে আদৌ ধর্ষণ করেননি শরিফ। দু’জনের পারস্পরিক সম্মতিতেই যৌন মিলন ঘটেছিল।ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা সেই যুবকের আসলে কোনো দোষই ছিল না। গতকাল বুধবার নাগাল্যান্ড সরকার কেন্দ্রকে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। জানা গেছে, পারস্পরিক সম্মতিতেই ওই নাগা নারীর সঙ্গে মিলিত হয়েছিলেন তিনি।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি এক নাগা নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক হন ৩৬ বছর বয়স্ক বাঙালি অভিবাসী সৈয়দ শরিফ খান। তাকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন আদালত।
কিন্তু ৫ মার্চ ডিমাপুর সেন্ট্রাল জেল থেকে তাকে ছিনিয়ে এনে প্রকাশ্যে নৃশংসতা চালায় জনতা। প্রায় ৪ হাজার মানুষ তার ওপর নির্মম অত্যাচার চালায়। এমনকি প্রায় ৪ কিলোমিটার পথ টেনে হেঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয়। গণপিটুনিরই এক পর্যায়ে তিনি মারা যান। গত ৮ মার্চ নিজের গ্রাম করিমপুরে তাকে সমাধিস্থ করা হয়েছে।
এদিকে আইন ভেঙে বিচারাধীন আসামির উপর অত্যাচার এবং হত্যার অভিযোগে এযাবত ৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। স্থানীয়দের জানান, শরিফ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী হলেও আদতে নাগাল্যান্ডের এক সামরিক পরিবারেরই তিনি সদস্য ছিলেন।
এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণায়কে লেখা প্রাথমিক চিঠিতে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, শরিফের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ সাপেক্ষ। ফরেন্সিক পরীক্ষার রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত তাকে অভিযুক্ত করা সম্ভব নয়। অভিযুক্ত ও নিগৃহীতার শারীরিক নমুনা গুয়াহাটির কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়।
গত বুধবার সেই রিপোর্ট অনুযায়ী নাগাল্যান্ড সরকার জানিয়েছে, ওই নারীকে আদৌ ধর্ষণ করেননি শরিফ। দু’জনের পারস্পরিক সম্মতিতেই যৌন মিলন ঘটেছিল।
Click this link
বিষয়: বিবিধ
৯৮৩ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
একজন নিরপরাধ মানুষকে এভাবে হত্যা করার নাম কি মানবতা?
এ ঘটনা হতে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। ধর্মীয় নিয়মকানুন না মানলে তাবুকের দল কিসের লোভ দেখায় আর তার ফলাফল কত খারাপ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন