শিয়া সুন্নি বিরোধ বাধাঁতে ব্লগার রা কাজ করছেন? সোবহানাল্লাহ্
লিখেছেন লিখেছেন সাদাচোখে ৩১ মার্চ, ২০১৫, ০৭:৫৩:১৪ সকাল
ইদানিং প্রায়ই দেখছি ব্লগার ভাইরা শিয়াদের বিরুদ্ধে ব্যাপক যুদ্ধ করছেন ব্লগ পাড়ায় এবং গোয়েবলস এর ন্যায় সত্য ও মিথ্যা উগড়ে দিচ্ছেন। বাধ্য হয়ে ঐ সব লিখা পড়তে হয়, বুঝার চেষ্টা করতে হয় আমাদের ব্রেইনটায় কি আসলেই সমস্যা, না কি আমরা বনী ইসরাইলীর ন্যায় অভিশপ্ত কোন জাতিতে পর্যবসিত হয়েছি। না হয় কিভাবে বাঁচবিচার না করে - ইসলামের শত্রুদের দ্বারা প্রলোভিত লিখার রেফারেন্স এ অমন গাঁজাখুরী লিখা লিখতে পারি - যাতে করে প্রতিটি সুন্নি মনের ইমোশান আকাশের উচ্চতায় উঠে যায় এবং এই বুঝি শিয়া নিধন এ নামতে বাধ্য হয়।
আমি যুক্তি ও বোধ সম্পন্ন মানুষকে দয়া করে এ জাতীয় লিখার ব্যাপারে নিচের পয়েন্টগুলো বিবেচনায় নিতে যারপরনাই অনুরোধ করছি।
১। মোহাম্মদ সঃ বলেছেন ওনার উম্মত ৭৩ভাগে বিভক্ত হবে এবং এর মধ্যে একটি ছাড়া অবশিষ্ট দোযখে যাবে। আর ১৪০০ বছরে এ পয্যন্ত বহুবার আলেম ওলামারা এই ৭৩ ভাগ নির্নয় করেছেন এবং তালিকায় নিত্য নতুন নাম এসেছে কিন্তু শিয়া ও সুন্নী অল এ্যালং ছিল।
২। মোহাম্মদ সঃ যদি বলেছেন ওনার উম্মত - তখন আপনি আমি একে অপরকে ফিংগারিং না করে সহানুভূতিশীল হয়ে ভুল কারেকশান এ নামা উচিত - যাতে ওনার উম্মাহ হিসাবে বেহেস্তে যেতে পারি।
৩। শিয়া লিখে সিম্পলী অনলাইনে সার্চ করলে শতশত পেইজ পাওয়া যাবে যেখান হতে আপনি আমি সহজেই তাদের আকিদা গত বিশ্বাস ও তাদের শরীয়া ইত্যাদি জানতে পারবো।
৪। সুন্নীদের মধ্যে যেমন শত ভাগ আছে তেমনি শিয়াদের মধ্যেও ৪০শের বেশী ভাগ আছে। সুন্নীদের মধ্যে যেমন মাঝার পূজারী, কবর পূজারী, পীর পূজারী, দেওয়ানবাগী পূজারী আছে ঠিক তেমনি শিয়াদের মধ্যেও অমন কিছু গ্রুপ আছে - যারা কূফূরীতে নিমজ্জিত। কিছু কুফর এর জন্য ঢালাও ভাবে সব সুন্নীকে কাফের বলে নিগৃহ করা যেমন অপরাধ কিংবা অবিচার - ঠিক তেমনি কিছু কুফরী দলের জন্য সব শিয়াকে নিগৃহ করা অবিচার।
৫। পৃথিবীর কোন স্টাবলিশ ইসলামিক বডি গত ১৪০০ বছরে একবার ও শিয়াদের কাফের বলেন নি এবং একবার ও হজ্জে যেতে বাধাঁ দেয় নি। প্রমান করে তারা কাদিয়ানী টাইপ আকিদা গত ভিন্ন কিছু নয়।
৬। ইসলামের শত্রুরা বিশেষ করে ইংলিশ ম্যান রা নিরবিচ্ছিন্নভাবে মুসলিমদের এক পক্ষ দিয়ে অন্য পক্ষকে হত্যা করিয়েছে এবং তারপর বিজয়ী কিন্তু বিপর্যস্থ দলকে ক্রীতদাসে পরিনত করেছে এবং অর্থ ও সম্পদ লুট পাট ও চুরি করেছে।
৭। আজকের বিশ্বে পূর্ব হতে পশ্চিমে, উত্তর হতে দক্ষিনে সবখানেই মিডিয়া দিয়ে মুসলমানকে সন্ত্রাসী, বর্বর, পিচাশ বানিয়ে একের পর এক গনহত্যা ঘটিয়েও যখন কাংখিত রেজাল্ট পাচ্ছে না তখন লিটারেলী জিয়োনিস্ট এর তল্পিবাহক রাজারাজড়াদের দিয়ে ফাইনালি শিয়া সুন্নির বিরোধ লাগাতে গত ৩ বছর বিভিন্ন প্রজেক্ট একের পর এক বাস্তবায়ন করছে। যার রেজাল্ট আমরা দেখছি সিরিয়ায় এবং এখন ইয়েমেন এ।
৮। অচিরেই আমরা হয়তো দেখবো বিশ্ব মুসলিমকে আলটিমেইট ধ্বংশ নিশ্চিত করতে - পশ্চিমারা ইরানগংকে কোলে তুলে নিয়ে সৌদী গংকে গণহারে হত্যা করবে কিংবা হেগের আদালত এ তুলবে কিংবা ভাইস ভার্সা। কিন্তু যেটাই হোক - কোনটাই সুখকর নয় কোন যুক্তিতেই।
৯। সব শেষে আহ্বান জানাবো ইয়েমেন কিংবা সিরিয়া লিখে হাদীস সার্চ করে দেখতে। গোটা ৫০ শেক হাদীস আছে - যা আজকের সময়ের সাথে সম্পর্কিত। পড়ার পর আপনি নিশ্চিয়ই বুঝবেন শিয়া বিদ্বেষ প্রসূত এই সব লিখা আপনাকে - ইয়েমেন কিংবা সিরিয়ার মানুষদের উপর যে গনহত্যা ছাপিয়ে দেওয়া হয়েছে - তা আপনার হৃদয় কে নাড়া দিতে দেয় নি, ঐ অবিচার এর প্রতি আপনি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন, আপনার চোখের কোনায় এতটুকু পানি আসেনি - অথচ ঐ মানুষগুলোর জন্য নাম ধরে আপনার রাসুল দোয়া করেছেন একবার নয় অনেক বার।
১০। আর সে সাথে হাদীস পড়লে আপনি অনুভব করবেন আপনি মূলতঃ রাসুল সঃ যাদের অভিশাপ দিয়েছেন কিংবা শয়তানের শিং এর সাথে তুলনা করেছেন - তাদেরকে আগলে ধরে রেখেছেন।
আল্লাহ আমাদেরকে ফেতনা বুঝার তৌফিক দিন। অন্যকে ছোট না করার মত শক্তি দিন এবং সামহাউ বেহেস্থ পাবার ব্যবস্থা করে দিন - এটাই প্রার্থনা।
বিষয়: বিবিধ
২৩৪০ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আর ইয়েমেন ও সিরিয়ার সম্মন্ধ্যে হাদিস থাকলেও তা দারা শিয়ারা মেনশন হয় না।
শুনার সময় ওনার বক্তব্যের যে নোট নিলাম, তাতে এটা আমি পরিষ্কার বুঝলাম উনি বলতে চাইছেন -
১। হাউতি দের ও হাউতিদের সংগঠনের বিশ্বাস ওনার ও ওনাদের আহলে সুন্নাহ সংগঠনের বিরোধী।
২। ওনার সংগঠনের পাশাপাশি মুসলিমদের শ্রদ্ধেয় সাহাবী রাঃ দের নিয়ে ওনারা কুটুক্তি করেন এমন কি কাফের উপাধী ও দিয়েছেন।
৩। ওনারা বিশ্বাস করেন কোন একটি গর্তে ইমাম মেহেদী আঃ লুকিয়ে আছে এবং ইমাম মেহেদী আঃ বের হয়ে মক্কা মদীনা হতে ওনার সংগঠন তথা আহলে সুন্নাহদের বের করে দেবেন।
৪। রাজনৈতিকভাবে ওনারা শিয়া ইরান ও শিয়া লেবানন এর সাপোর্ট এ চলেন এবং কিছুদিন আগে নিজদেশের বৈধ প্রেসিডেন্টকে তাড়িয়ে দিয়েছে এবং সৌদী বর্ডারের দিকে আসতে শুরু করেছে।
৫। সুতরাং পলায়নরত প্রেসিডেন্ট এর আহ্বানে বাধ্য হয়ে ওনার মতবাদের রাজা আরো সব রাজা ও প্রেসিডেন্টদের নিয়ে হুতিদের আক্রমন করেছে - ইয়েমেন এ নয়।
আপনি কি এই ভদ্রলোকের বক্তব্য শুনার পর নিজের মন কে এই প্রশ্ন গুলো করেছেন?
১। এই ভদ্রলোক এর আগে সারা বিশ্বের মুসলিমদের উপর পরিচালিত কোন আক্রমন এর উপর জনসাধারনকে সচেতন করে কোন বক্তব্য দিয়েছেন কিনা?
২। ভদ্রলোক আক্রমন এর প্রেক্ষাপট নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা কি আপনি পক্ষবিপক্ষ মিডিয়া পর্যালোচনা করে ভ্যারিফাই করেছেন কিনা? ঠিক যেমনটা করতে মুসলিম এর নবী সঃ নির্দেশ দিয়েছেন?
৩। আপনি কি নিজে শিয়াদের/হাউতিদের আকিদা কি? তাদের সম্পর্কে ইসলামের স্কলার রা কি বলেছেন কি ফতোয়া দিয়েছেন - কখনো খুজে দেখেছেন?
৪। আপনি কি ভেবে দেখেছেন বাংলাদেশ এর ওলামা লীগ যেমন করে জামায়াতে ইসলামী কিংবা হেফাজতকে টেরোরিস্ট হিসাবে ব্র্যান্ডিং করেছে - এই ভদ্রলোকের ব্রান্ডিং স্ট্রাটেজি একই কিনা?
৫। আপনি কি ভেবে দেখেছেন শেখ হাসিনার উপর রাজনৈতিকভাবে ক্ষুদ্ধ কোন পক্ষ ওনাকে হটিয়ে দিলে ভারত জংগী দমনের নামে বাংলাদেশে আক্রমন পরিচালনা করলে পর হাসিনা দিল্লীতে গিয়ে একটা চিঠি দিল আর ইন্ডিয়ার করদ রাজ্য সমূহ এবং ইন্ডিয়ার মনিব সমূহ আপনার দেশকে আক্রমন করলে কেমন লাগবে?
৬। আপনি কি ভেবে দেখেছেন ইউ এন চার্টার অনুযায়ী সিকিউরিটি কাউন্সিল এর পারমিশান ছাড়া আপনি নিজের বর্ডারের বাহিরে গিয়ে আর একটি দেশ কে আক্রমন করতে পারেন কিনা?
৭। ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়া ইত্যাকার দেশের সমস্যা যে জিসিসি আমলে নিল না, কোয়ালিশান ফোর্স গঠন করলো না - সামান্য একটা উপজাতির বিরুদ্ধে/সরকার বিরোধী সংগঠনের বিরুদ্ধে ক্রস বর্ডার অপারেশান টা কোন যুক্তিতে উপরোক্ত আলেম বৈধ বললো কিংবা পক্ষে সাফাই গাইল? কোরান কিংবা হাদীসের কোন রেফারেন্সটি তিনি দিলেন - যা আপনাকে কনভিন্স করলো?
৮। যেখানে আল্লাহ কোরান মজিদে যুদ্ধে - যুদ্ধেরত নয় অমন নারী শিশু ও বৃদ্ধ কে হত্যা করতে না করলো - সেখানে আপনি কোন যুক্তিতে আমেরিকার পুতুল এর হাতে এরিয়াল বোম্বার্ডিং এ নারী শিশু ও বৃদ্ধকে হত্যা জায়েজ মনে করলেন? আপনি কি কোরানের আদেশকে অবহেলা / ইগনোর করতে চান?
এ্যানীওয়ে ভাই - আমার মনে হয় আমাদের সবার ই ভাবা উচিত। কোন আলেম এর কথা মনে নিবার আগে বুঝতে চেষ্টা করতে হবে আলেমটি ভন্ড কিনা? বিক্রয় হওয়া কিনা? কোরান ও হাদীসের রেফারেন্সটি ও তার ব্যাখ্যাটি যথার্থ কিনা? সবশেষে নিজেকে ভিকটিম এর পক্ষে নিয়ে নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করে তবেই গ্রহন করুন। আপনার জন্য একটু আগে আমি শিয়াদের বিশ্বাস নিয়ে সার্চ দিয়ে যা পেলাম - তা শেয়ার করলাম। আমরা মানুষ আমরা আল্লাহর মুখাপেক্ষি। এমনিতেই অনেক পাপে ভারাক্রান্ত, আল্লাহর অনেক আদেশ মানতে পারিনা - তারউপর অন্যায়, জুলুম, ফ্যাসাদ ও ফেতনায় জড়ানো কোন ভাবেই বুদ্ধিমানের নয়। আমার উপর রাগ করবেন না।
http://en.wikipedia.org/wiki/Shia_Islamic_beliefs_and_practices
Theological principles
Tawhid - the Oneness of God
Adl "divine justice"
Nubuwwah "prophethood"
Imamate "leadership of Mankind"
Mi'ad "Resurrection" of the dead
The Ancillaries of the Faith
Salat "ritual prayer"
Sawm "Fasting" during the month of Ramadan
Hajj "pilgrimage" to Mecca
Zakāt - charitable giving
Khums - a "Fifth" of specific kinds of income given to charity
Jihad "struggle"
Commanding right and forbidding wrong
Forbidding what is evil
Tawalla - love of faith and the chosen of God
Tabarra - disassociation from enemies of the faith and God's chosen
http://islamhouse.com/bn/books/324697/
http://islamhouse.com/bn/articles/172434/
http://islamhouse.com/bn/books/370147/
তবে আপনি যদি শিয়া হন তাহলে পড়ার দরাকার নাই কেননা আল্লাহ না চাইলে আপনার মাথা থেকে শিয়ার ভুত নামবে বলে মনেহয় না। এছাড়াও আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া পড়ে দেখুন শিয়াদের ইতিহাস।
শিয়াদের বুকে না জড়াতে চাওয়া ভালো, আমেরিকাকে বুকে জড়াতে বাধা নেই........???
আসসালামুআলাইকুম ভাই। আল্লাহ আমাদেরকে সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য বুঝার তৌফিক দান করুন, যুগের প্রতারনা হতে বাঁচতে সাহায্য করুন। ধন্যবাদ।
যথার্থ বলেছেন। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন, সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য করার সুযোগ দিন। আমিন
খুব বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি! আল্লাহ আমাদের সঠিক জ্ঞান দান করুন , এইসব ফিৎনা হতে হিফাজত করুন!
আমি মনে করি যাদের এই বিষয়ে ভালো জ্ঞান আছে উনারা যেনো চুপ না থাকেন, বরং যেখানেই ভুল তথ্য সরবরাহ হচ্ছে সাথে সাথেই সচেতন করেন!
জাযাকাল্লাহু খাইর! আশাকরি নিয়মিত লিখবেন!
আমরা আরো বিশ্লেষন করে দেখলাম - ইয়েমেন এর পুরো ইস্যুটি পলিটিক্যাল। যেখানে ১৯৬২ তে বৃটিশ রা বিদায় নেবার পর হতেই সৌদিকে প্রক্সিতে রেখে আমেরিকার হিজিমোনিক্যাল শাসন ও শোষন ছাপিয়ে দেওয়া হয় ইয়েমেনি দের উপর। আর ওর ধারাবাহিকতায় বিগার পিকচার এর একটি ছোট পার্ট হিসাবে আজ আমরা দেখছি নজদ এর সৌদী সরকার পুরোপুরি অন্যায়ভাবে ইয়েমেনীদের আকাশ হতে বোম্বিং করছে এবং নিশৃংসতা ও অহমিকায় আচ্ছন্ন হয়ে মারছে - ঠিক যেমন করে ইসরাইল গত রোজায় ও তার আগে প্যালেস্টিনিয়ানদের মেরেছে। যা কোরানের পরিষ্কার খেলাফ। যেখানে আল্লাহ আমাদের জন্য হারাম করেছেন যুদ্ধে নারী, শিশু ও বৃদ্ধকে হত্যা না করতে - অথচ এখানে তারা ইনডিস্ক্রিমিনেটলী মারছে ঠিক যেভাবে জায়োনিস্টরা ইরাকে ১৪ লক্ষ মানুষ মেরেছে, আফগানিস্থানে মেরেছে, গাজায় মেরেছে এবং সিরিয়ায় মারছে।
একই সাথে বেয়ার ফুটেড এই সব বেদুইনরা মোহাম্মদ সঃ এর প্রফেসী অনুযায়ী টলেস্ট স্ট্রাকসার ই শুধু বানাতে কমপিটিশান করেনি এখন ঐ খুনে নিবৃত হয়েছে - যেখানে কিলার জানবে না কাকে সে খুন করছে আর যে খুন হচ্ছে সে জানবে না কেন তাকে খুন হতে হচ্ছে - ঠিক যেমন করে তাদের বন্ধুরা গত ১ দশকের ও বেশী সময় ধরে এমন কিলিং চালিয়ে যাচ্ছে।
কি আর করা আমাদের আলেম সমাজ এখন আর দায়িত্ব নিয়ে ইসলাম চর্চা করছেন না যেন - বরং মনে হয় ইয়েমেন এর শেখ আবদুল্লাহ আল আহমের এর ন্যায় সৌদী ট্রেজারী ডিপার্টমেন্ট এর পে চেক এ আছেন।
নয়তো এ্যাটলিস্ট এমন অন্যায় ও অন্যায্য আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নিন্দা জানাতেন, যা জাতিসংগের কনভেনশান বিরোধী, যা আন্তর্জাতিক আইনের লংঘন, যা কোরান ও সুন্নাহ বিরোধী, যা মোহাম্মদ সঃ কর্তৃক সার্টিফাইড 'ঈমান' ও 'প্রজ্ঞাসম্পন্ন' জাতির বিরুদ্ধে ইনডিসক্রিমিনেট কিলিং এর সমতুল্য।
আল্লাহ আমাদের সকলের বোঝার শক্তি বাড়িয়ে দিক - যাতে আমরা প্রতারিত না হই প্রতারক শক্তির দ্বারা এবং ঈমান নিয়ে যেন বাঁচতে ও মরতে পারি এই কামনা।
ধন্যবাদ আপনাকে ও।
মন্তব্য করতে লগইন করুন