জাতিসংঘকে কবরস্থ করা হোক।
লিখেছেন লিখেছেন সাদাচোখে ১০ জুলাই, ২০১৪, ০৭:৩২:১৬ সকাল
জাতিসংঘ মূলতঃ 'ভেজাল' ও 'প্রতারনা'র যৌথ প্রযোজনায় অবৈধ বা বাস্টার্ড হিসাবে জন্মেছিল, পৃথিবীর মুখ দেখেছিল। যৌবনে বেশ কর্মক্ষম বা এ্যাক্টিভ ছিল, বিশেষ করে তথাকথিত স্বঘোষিত বিশ্বমোড়লদের ম্যাসেল পাওয়ার প্রদর্শন ও সংরক্ষনের নিমিত্তে।
১৯৯০ এ বার্লিন প্রাচীর ভাংগার পর এ সংগঠন তার প্রয়োজনীয়তা হারিয়েছিল, আর ৯/১১ এর পর - স্যুট টাই পরা এই সংগঠনটিকে বিশ্ব কসাই কিংবা বলা যায় ম্যাড ম্যান জর্জ ডব্লিও বুশ সরকার সরাসরি 'আই সি ইউ'তে পাঠিয়ে দিয়েছিল। পরবর্তিতে কৃত্রিম শ্বাস প্রশ্বাস দিয়ে একে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছিল। উছিলা একটাই - যদি প্রয়োজন হয়, তখন বুড়ো বলদের মত লাংগল জোয়াল পরিয়ে কাজে লাগানো যাবে।
এ সংগঠনের প্রভু - ২০১২ সালে প্যালেস্টাইনের গণহত্যার মধ্যে, ব্লেয়ারকে মধ্যপ্রাচ্যের এ্যাম্বাসেডার নিয়োগ করে - এ সংগঠনটির লাইফ সাপোর্ট খুলে নেওয়া হয়েছিল। আর মৃত এ সংগঠনটিকে তারপর খুনী, অপরাধী ও পাপীদের জাদুঘরের মর্যাদা দিয়ে বিশ্বের শোভা বর্ধনের কাজে লাগানো হয়েছে। যা পুরোপুরি দিগম্বর বাদঁরের ভেংচীর মত পৃথিবীকে ভেংচী কেটে চলছিল, আর মাথা মোটা মানুষেরা বিনোদিত হচ্ছিল।
প্যালেস্টাইনে আবার গণহত্যা শুরু হয়েছে। দাব্বাতুল আরদ তথা ভুপৃষ্ঠের পশু ইজরাইল আবারও প্যালেস্টাইনী নারী পুরুষ ও শিশুর রক্ত নিংড়ে খাচ্ছে। বিশ্ব বিবেক দিগম্বর বাদঁরের ডাস্টবিন এর অনুপযোগীতা নতুন করে অনুভব করছে। এমনি অবস্থায় অকেজো, অপ্রয়োজনীয়, বন্দী, দিগম্বর এই বাঁদরকে ডাস্টবিন হিসাবে ব্যবহার না করে - আসুন ক্রিমেশান করতে কিংবা কবরস্থ করতে কাজ করি, আহ্বান জানাই। তাতে পৃথিবীর সচেতন বিবেকবান মানুষ স্বস্তি পাবে এবং নতুন কিছু সৃষ্টি করতে উদ্যম পাবে।
বিষয়: বিবিধ
১০৪৭ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তবে বিশ্বযুদ্ধ (মাল হামা) আগামীতে হবে, ইনশাল্লাহ্। এটা আল্লাহর নবীর স্টেইটমেন্ট। এবং সে যুদ্ধ শেষে মুসলিমরা ইহুদীদের নিধন করবে। এমনকি গাছ ও পাথর মুসলিমদের ডেকে ডেকে ইহুদি মারতে বলবে। ইনশাল্লাহ্। (সহি মুসলিম বই - ৪১, হাদিস - ৬৯৮৫)
ইতোমধ্যে জাতিসংঘ যা করেছেঃ ১) ইয়াজুজ ও মাজুজের মধ্যে যুদ্ধের পরিবর্তে আলোচনা ও নেগোশিয়েশানের মাধ্যমে পৃথিবীতে ফ্যাসাদ, জুলুম ও নির্যাতন বিস্তারের কাজ কর্মকে বৈধতা দিয়েছে, কাভার আপ করেছে। ২) পৃথিবীতে প্যারালাল রব (সাসটেইনেন্স গিভার) বা বিকল্প রব তৈরীতে কনটিনিউ কাজ করেছে।
জাতিসংঘের কবর রচনা করা মানে লিটারেলী প্যারালাল রব এর অন্যতম ইন্সট্রুমেন্টকে ধ্বংশ করা।
পড়ার ও অভিমতের জন্য ধন্যবাদ।
ইসলামের জিজিরা কর আর নারীগনিমত ধর্ষনের ধান্ধা জাতিসংঘ বানচাল করে দিয়েছে।
ইসলামের জিজিয়া কর 'আল্লাহদ্রোহীদের জান, ব্যবসা বানিজ্য, স্বাধীনতার নিরাপত্তা ইত্যাদির' বিপরীতে মুসলিম মানুষদেরকে ঐ কাজে নিয়োজিত করার বিপরীতে প্রতিদান হিসাবে কাজ করছিল। কন্ট্রারী জাতিসংঘ ও তার নায়কেরা পৃথিবীর দরিদ্র দেশ ও জনগোষ্ঠির সম্পদ কোন রকম প্রতিদান, নিরাপত্তা না দিয়ে জোর পূর্বক ও ক্ষেত্রবিশেষে প্রতারনার মারফতে শুষে নিচ্ছে।
ইসলামে যুদ্ধে বন্দী নারী গনিমত মর্যাদা সম্পন্ন সমাজের একটি সন্মানিত অংশ হিসাবে ছিল, কন্ট্রারী জাতিসংঘ দায় দায়িত্ব ছাড়া সারা পৃথিবীতে দুর্বল রাষ্ট্রের নারীদের দাসীর ন্যায়, দায়-দায়িত্ব ছাড়া গণহারে ধর্ষনের লাইসেন্স দেয় এবং পরিশেষে ঐ সমস্ত মহিলাকে নাম পরিচয়হীন পতিতা শ্রেনীতে পরিনত করে।
সত্যের ধারক হলে, মাথায় গিলু থাকলে, ইসলামের জিজিয়া কর আর গনিমত মাল - জাতিসংঘের চুরি বাটপারি ও লুটতরাজ এবং ধর্ষিতা ও পতিতা সৃষ্টির মেকানিজম হতে কোটি গুন ভাল ও কাম্য বলে সাক্ষ্য দেবে।
তো জিজিরা কর এত ভাল জিনিস, তাহলে কোন মুসলিমদেশ তা আদায় করতে ভয় পায় কেন। সৌদি আরব, ফাঁকিস্তানের মত জাতবদমাসের দেশে আল্লাভক্ত গোলামরা জিজিরা করের কথা উচ্চারন করতেও সাহস পায় না। ঐ যে, বল্লাম না? জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন মোহাম্মদের ধান্ধাবাজি বানচাল করে দিয়েছে।
নবী মোহাম্মদের গনিমতনারী ধর্ষন, দাসীধর্ষন, হিল্লাসহবত, নাবালিকা ধর্ষন, মুতাবিয়ের মৌজফূর্ত্তি, পুত্রবধুর সাথে ফষ্টিনষ্টি............ এসব কি নতুন করে বলতে হবে নাকি?
আমি আপনাকে চালাক চতুর মানুষ ভেবেছিলাম। এখন দেখছি আপনি রীতিমত ছাগলের বাচ্চার চাইতেও অধম এ্যাসেসমেন্ট করার অধিকারী কোন মানুষ।
এ্যানীওয়ে - যেখানে আপনি ২০১৪ সালে সরাসরি যোগাযোগ থাকা স্বত্তেও জলজ্যান্ত মানুষকে চিনতে পারেন না, তার ব্যাকগ্রাউন্ড আন্দাজ করতে পারেন না - সেখানে আপনি ১৪০০ সাল আগের বিষয় নিয়ে কথা বললে - পাগলের প্রলাপ বলে মনে হবে।
আপনি নিক চেইন্জ করে অন্য নিক নিয়ে আবার আসুন - নয়তো অন্যেরা আপনার জানাশোনার বহর দেখে আর মন্তব্য প্রতিমন্তব্য করবে না।
শিয়ালের গর্তে আল্লার ওহি, মোহাম্মদের পাংখ্যাওলা গাধা, জান্নাতের ৭২ বেশ্যা...... যার মাথায় গিজগিজ করে তিনি কোন ইসলামী এতিম খানার স্বর্নপদক বিজয়ী গেলমান তা কি মানুষ বুঝে না?
ওটাকে দাফণ না করে পুড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে।
ধন্যবাদ।
Thanks a lot for going through it.
মন্তব্য করতে লগইন করুন