somewhereinblog এ যত সব নাস্তিক
লিখেছেন লিখেছেন ব১কলম ২৬ মার্চ, ২০১৩, ১১:৫৪:৩৮ রাত
somewhereinblog কে দাবী হয় সবচেয়ে বেশী ব্লগারেদর ব্লগ । আমি দীর্ঘ দিন পর্যন্ত বিভিন্ন নামে এ ব্লগে লিখে আসছি । বহুবার কুনজরে পড়ে 'ব্যান' খেয়েছি । একাধিক নিক পারমানেন্টলি 'ব্যান' হয়েছে । আমার ব্যক্তিগত observation হল এখানে নাস্তিক আর আস্তিকদের সার্বক্ষনিক দ্বন্দ । আর কর্তৃপক্ষের নেক নজরের কারনে নাস্তিকরা সদম্ভে পদচারণা করছে আর আস্তকিরা কোনঠাসা হয়ে আছে । বেশী বাড়াবাড়ি করলে 'ব্যান' নামক খড়গ ।
নিচে নাস্তিকতের কিছু পরিচিতি প্রমাণ সহকারে তুলে ধরা হলঃ
-এক
ইফতি নিক ধারী একজন ব্লগার "কোরআন,বুখারি ও মুসলিম শরীফ পড়ার পর মনে জাগ্রত প্রশ্নসমূহ" নামে দীর্ঘ একটি ব্লগ লেখার পড়ে তিনি তার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে লিখেছেন-
"আমার একান্তই নিজস্ব অনুভূতি:
* কোরানের প্রচুর অংশ জুড়ে আছে পুরানো ইতিহাস বয়ান। একই ইতিহাস বারবার বর্ণিত হতে দেখা যায়। এগুলো বাদ দিয়ে মানবজাতির জন্য যে উপদেশমালা আছে, তার ৯৫% কথাই পজিটিভ, আই মিন ভালো কথা। বাকি ৫% নিয়ে কিছু প্রশ্ন তোলার অবকাশ থেকে যায়।
* হাদিসগুলোর ক্ষেত্রেও একই কথা, তবে হাদিসের প্রশ্নবিদ্ধ অংশ কোরানের তুলনায় অনেক বেশি।
* আমি সোজা কথায় যেটা বুঝি, ইসলাম যদি আল্লাহ অনুমোদিত জীবন ব্যবস্থা হয়, তাহলে তা ১০০% পারফেক্ট হতে হবে, কোনো প্রশ্ন তোলার অবকাশই থাকবে না, কারণ স্রষ্টা ভুল করতে পারেন না, তার সংঙ্গার সাথে সেটা যায় না। সেইসাথে তার প্রেরিত পুরুষও হতে হবে অ্যাবসলুটলি পারফেক্ট। তার এমন কোনো কাজ থাকবে না যেটা ১০০০ বছর পর প্রশ্নবিদ্ধ হবে(কিংবা তার সময়েই প্রশ্নবিদ্ধ হবে)। কারণ তিনি মানুষ হলেও তিনি তো মেসেজ পান স্বয়ং আল্লাহ থেকে, যিনি কিনা সর্বগ্যানী।"
বিস্তারিত দেখুন-
Click this link
-দুই
মেহেদী পরাগ নিক ধারী একজন ব্লগার " পর্ব-১ - হাদীস সংকলনের ইতিহাসঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা, পর্ব-২- বুখারী হাদীস গ্রন্থ ত্রুটিমুক্ত নয়ঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা, পর্ব-৩- ইমাম বুখারীর হাদীস সত্যায়ণ করার পদ্ধতির ভুল ভ্রান্তিসমূহঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা, পর্ব-৪- ইমাম বুখারী ও ইমাম মুসলিমের মাঝে ঝগড়া ও বিরোধের ইতিহাসঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা এবং পর্ব-৫- বুখারী শরীফ একটি বিকৃত গ্রন্থঃ শরীয়া আইন এর অনুপযোগিতা এ ৫ পর্বে অত্যন্ত সুকৌশলে পান্ডিত্যের সাথে হাদীসের বিশুদ্ধতা প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা করেছেন নিজেকে একজন ইসলামী পন্ডতি সাজিয়ে, যা সাধারনত কাদীয়নিরা হরে থাকে । এক পর্যায়ে তিনি লিখেন-
''অতএব, আলোচনার খাতিরে যদি ধরেও নেই যে ইমাম বুখারী ১০০% শুদ্ধতার সাথেই তার সহিহ গ্রন্থটি সংকলণ করেছিলেন, তবুও বর্তমানে সেই শুদ্ধতা আর বজায় নেই। তবু কিভাবে এই বিকৃত গ্রন্থটি শরীয়া আইনের মূল ভিত্তি হিসেবে টিকে থাকার যোগ্যতা রাখে? সাধারণ মানুষ যখন কোনভাবে একটি হাদীসের ত্রুটি বা কোরানের সাথে হাদীসটির বিরোধ আবিষ্কার করে তখন মোল্লাশ্রেণীর লোকেরা নানা ছল চাতূরীর আশ্রয় নিয়ে ত্রুটিপূর্ণ সেই হাদীসটিকেই তাকে সত্য বলে গিলিয়ে ছাড়ে। সাধারণ মানুষ ভেবে বসে আমার তো এত জ্ঞান নেই তাই মোল্লা সাহেবই হয়তো ঠিক বলছেন। এভাবেই প্রশ্নকারীকে দমিয়ে রেখে যুগ যুগান্তর ধরে এই হাদীস শাস্ত্র টিকে আছে। পরবর্তী পর্বে হাদীস বিশ্বাস করানোর জন্য মোল্লা সাহেবদের এই ছল চাতূরীর প্রকৃত স্বরুপ ও তার উপযুক্ত জবাব নিয়ে আলোচনা করা হবে।''
বিস্তারিত দেখুন-
Click this link
(চলবে)
বিষয়: বিবিধ
১৪৮৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য






































পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন