সরকারী বার্তায় ফাঁসঃ বাংলাদেশে গণহত্যায় সক্রিয় Indian Army, BSF
লিখেছেন লিখেছেন সত্য নির্বাক কেন ১৫ জানুয়ারি, ২০১৪, ১১:৪৫:২৫ সকাল
হ্যাঁ, আমাদের সবার আশংকাই ঠিক। কোন বাহিনী তার নিজের দেশের নাগরিকদের উপর এমন বর্বরতা চালাতে পারে না, যদি না তাদের সাথে যুক্ত হয় হুকুমদাতাদের চাপিয়ে দেয়া বিদেশি খুনী বাহিনী। সাতক্ষীরা হত্যাকান্ডের গোপন ফুটেজের সাথে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ইন্ডিয়ায় বাংলাদেশি দূতাবাস থেকে ফাঁস হওয়া গোপন বার্তায় বেরিয়ে এসেছে- শেখ হাসিনার অনুরোধে সাতক্ষীরা সহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলে রাজনৈতিক দমন-পীড়নে ও গণহত্যায় সক্রিয় ভাবে অংশ নিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী ও বিএসএফ।
ফাঁস হওয়া বার্তাগুলো দেখুন,
ফাঁসকৃত প্রথম বার্তার পৃষ্ঠা-১: http://on.fb.me/1b1xgtB
ফাঁসকৃত প্রথম বার্তার পৃষ্ঠা-২: http://on.fb.me/1m66K7O
ফাঁসকৃত দ্বিতীয় বার্তা: http://on.fb.me/1eRAmn1
এই ফুটেজ, দলিলপত্র বা বিশ্লেষণ কোনদিন বাংলাদেশের মিডিয়ায় হয়তো প্রকাশ পাবে না। কেউ বলবে না প্রাণের ভয়ে, কেউ বলবে না মারের ভয়ে। আর বাকিরা বলবে না আওয়ামী লীগ আর ইন্ডিয়ার দালালি করে। অতএব এই সত্যকে ধামাচাপার হাত থেকে বাঁচাতে হবে আমাদেরকেই। ফেসবুক সহ ইন্টারনেটের সব মাধ্যমে তো বটেই, পরিবার-পরিজন ও পরিচিত মহলে যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না, তাদেরকে এই তথ্য পৌঁছে দিতে হবে যেকোন উপায়ে! যেকোন মূল্যে!
Click this linkভিডিও
সাতক্ষীরা অপারেশনে ভারতীয় বাহিনীঃ ফাঁস হওয়া প্রমানাদি নিয়ে তোলপাড়
15 Jan, 2014
সাতক্ষীরায় যৌথবাহিনীর নামে ভারতীয় বাহিনী অপারেশনে অংশ নিয়েছিল, এমন কিছু প্রমান ফাঁস হওয়ার পর ইন্টারনেট জগতে চলছে তোলপাড়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ইন্ডিয়ায় বাংলাদেশি দূতাবাস থেকে ফাঁস হওয়া গোপন বার্তায় বেরিয়ে এসেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিসের অনুরোধে সাতক্ষীরাসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলে রাজনৈতিক দমন-পীড়নে ও গণহত্যায় সক্রিয় ভাবে অংশ নিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী ও বিএসএফ।
চলমান রাজনৈতিক সংকটে ভারতীয় বাহিনীর সাহায্য চেয়ে বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে পাঠানো এই বার্তায় দেখা যায়, বাংলাদেশে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন সক্রিয় ভাবে অংশ গ্রহণ করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৩৩তম কোরের ১৭তম, ২০তম ও ২৭তম মাউন্টেন ডিভিশান, এবং বিএসএফ।
ফাঁস হওয়া বার্তাগুলো দেখুন,
ফাঁসকৃত প্রথম বার্তার পৃষ্ঠা-১:
ফাঁসকৃত প্রথম বার্তার পৃষ্ঠা-২:
ফাঁসকৃত দ্বিতীয় বার্তা:
দলিল গুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়,
২০১৩ নভেম্বরের ৭ তারিখে ইস্যু করা চিঠি পাঠিয়েছেন তৌফিক ইসলাম শাতিল। তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র এসিষ্টেন্ট সেক্রেটারী। ইন্টারনেটে সার্চ করে দেখা যায় তিনি ২০১২ অগাষ্টে জর্ডানে বাংলাদেশ দুতাবাসের হেড অফ কনসাল ছিলেন। জর্ডানে ২৫ জন বাংলাদেশী নারী শ্রমিক অপহরণ ধর্ষণ ও গুম হত্যা প্রসঙ্গে তিনি পত্রপত্রিকার সাথে কথা বলেছিলেন। এছাড়াও জর্ডানে বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত গোলাম মোহাম্মদ যখন বাংলাদেশী দুতাবাসে কর্মরত এক জর্ডানী মেয়েকে যৌন হয়রানি করে, তখন শাতিল ছিলেন ফার্ষ্ট সেক্রেটারি এবং তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজের বসের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন।
শাতিলকে জানতে ক্লিক করুন,
Click this link
চিঠির আরেকজন হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নুর মোহাম্মদ নুর ইসলাম। দিল্লীতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামরিক উপদেষ্টা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট অনুযায়ী তিনি ৬.৯.১১ তারিখে সামরিক বাহিনী থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত হন। ইন্ডিয়ায় তার অফিসের ফোন নাম্বার ও ইমেইল ঠিকানাও দেয়া আছে। ঐ অফিসে তার সহকারীর নাম ল্যাফটেনান্ট কর্ণেল ফখরুল আহসান।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নুর মোহাম্মদ নুর ইসলাম জানতে দিল্লীস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশনে ক্লিক করুন, (স্ক্রুল করে পেজের নিচে দেখুন, Defence Wing)
Click this link
ঢাকায় ভারতীয় পক্ষের যোগাযোগকারি ছিলেন সুজিত ঘোষ। তিনি ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের রাজনৈতিক সচিব। র এর বড় মাপের অপারেটিভ, অনেকে মনে করেন বাংলাদেশ ষ্টেশন চিফ।
সুজিতকে চিনতে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন পেজে দেখুন,
(Counsellor, Political & Information, Sujit Ghosh)
Click this link
চিঠির চরিত্রগুলোর মাঝে সবচাইতে বড় চরিত্র হলেন শহীদুল হক। একটা চিঠির প্রাপক। বাংলাদেশের ফরেন সেক্রেটারী। বায়োডাটা অনুযায়ী লন্ডন, ব্যাংকক, জেনেভায় কাজ করেছেন।
শহিদুলকে জানতে ক্লিক করুন,
Click this link
যোগাযোগের আরেকজন হলেন হাসান আবদুল্লাহ তৌহিদ। সবচেয়ে জুনিয়র এই ঘটনায়, এসিষ্টেন্ট সেক্রেটারী। এডমিন ক্যাডারে ম্যাজিষ্ট্রেট হিসেবে জয়েন করেছিলৈা, পরে পররাষ্ট্রে আসে। সউদী আরবে ছিলো ছয়মাস। রেডিও আমার এর আরজে হিসেবেও কাজ করেছিলো। ঢাবি থেকে ২০১০ এ ফার্মেসিতে পাস করে।
তৌহিদকে জানুন,
Click this link
ফাঁস হওয়া এই গোপন দলিল নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে চলছে তুমুল আলোচনা্র ঝড়।
Share on facebook Share on email Share on print 395
বিষয়: বিবিধ
৩১৭০ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইএএন্ডপি (ইষ্ট এশিয়া এন্ড দ্য প্যাসিফিক উইং)। বাংলাদেশের ভেতরে ভারতীয় বাহিনীর উপস্থিতি হলো চিঠির বিষয়। বিশেষ করে সাতক্ষীরায় বিএসএফ জওয়ানদের ডেপ্লয়মেন্ট।
যদি সত্যি হয়, তাহলে ভয়াবহ বিষয়। তবে বাংলাদেশীরা এতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। এদেশের মন্ত্রণালয় চালায় ভারতীয়রা, মন্ত্রী ঠিক করে দেয় ভারতীয় দুতাবাস। ব্যাবসা বাণিজ্যও ভারতীয়দের হাতে। টেক্সটবুক ছাপা হয় ভারতে। বাংলাদেশী পোলাপানের মনমস্তিস্ক ইন্ডিয়ান টিভিসিনেমায় ঘুরপাক খায়। সামনে বাংলাদেশী পোলাপানদের জন্মও হবে ভারতীয় ঐরসজাত হয়ে। সুতরাং সামরিক বাহিনীর কাজ ভারতীয়রা এসে করে দিলে কি আর আসে যায়? যাহা উনিশ তাহাই বিশ।
দীপুমণির বলা বাফার ষ্টেট অথবা প্রফেসর আফতাব আহমেদের বলা করদরাজ্য হয়েই গেলো বাংলাদেশ।
দেখা যাচ্ছে শাহবাগি-আওয়ামীর দল আপাতত চুপ করে আছে। আসলে তারা ভেতরে ভেতরে ফাটিয়ে ফেলতেসে। শাহবাগি মুক্তিযুদ্ধ গবেষকের দল জানপ্রাণ খাটিয়ে দিচ্ছে কিভাবে এই ছবিগুলোকে ভুয়া প্রমাণ করা যায় তার গবেষণায়। হঠাৎ করে অমি পিয়াল হাজির হয়ে যাবে, চিঠিতে উল্লেখিত একটা ফোন নাম্বার ভুয়া, সুতরাং এগুলো ভুয়া চিঠি। অথবা কোন সচল শাহবাগি হাজির হবে, সফটওয়ার দিয়ে টেক্সট এনালিসিস করে দেখা গেসে এটা গভর্মেন্ট ডকুমেন্টের ভাষা না। তারপর সবাই স্বাধীনতার আনন্দে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বগল বাজাতে শুরু করবে।
গবেষণার উদ্দেশ্য হয় সত্য বের করা। তবে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশীরা এখানে ব্যতিক্রম। এদেশে শাহবাগিরা গবেষণা করবে এইটাকে ফটোশপ, তারিখ, সিলছাপ্পর বা অন্য কোন টেকনিকাল ইস্যুতে এটাকে ইনভ্যালিড করার জন্য। আর এন্টি শাহবাগিরা গবেষণা করবে এটাকে সত্যি প্রমাণিত করার জন্য। ঘটনা সত্যি বা মিথ্যা হলে তাতে বাংলাদেশ কতটুকু লাভবান বা ক্ষতিগ্রস্থ হলো তার কেয়ার করে কয়জন?
আপাতত দেখা যাক চিঠিগুলোর চরিত্র কতটুকু বাস্তব। আমি এন্টি শাহবাগি হিসেবে এটা করলাম, না কি এইসব উপাদানের উপস্থিতি দেখে এন্টি শাহবাগি হলাম, আপাতত সেই হিসাব থাক। জাফর বাটপার ষ্টাইলে বলি, আমি জানি না এসবের অর্থ কি। আমার হৃদয়টা শুধু শিশুদের মতো গভীর বেদনা আর অশ্রুসজল আনন্দে অভিভুত হয়ে থাকে। খ্যাক খ্যাক।
২০১৩ নভেম্বরের ৭ তারিখে ইস্যু করা চিঠি পাঠিয়েছেন তৌফিক ইসলাম শাতিল। ভদ্রলোক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র এসিষ্টেন্ট সেক্রেটারী। ইন্টারনেটে বেসিক সার্চ করে দেখা যায় তিনি ২০১২ অগাষ্টে জর্ডানে বাংলাদেশ দুতাবাসের হেড অফ কনসাল ছিলেন। জর্ডানে ২৫ জন বাংলাদেশী নারী শ্রমিক অপহরণ ধর্ষণ ও গুম হত্যা প্রসঙ্গে তিনি পত্রপত্রিকার সাথে কথা বলেছিলেন। এছাড়াও জর্ডানে বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত গোলাম মোহাম্মদ যখন বাংলাদেশী দুতাবাসে কর্মরত এক জর্ডানী মেয়েকে যৌন হয়রানি করে, তখন শাতিল ছিলেন ফার্ষ্ট সেক্রেটারি এবং তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজের বসের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন।
চিঠির আরেক চরিত্র হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নুর মোহাম্মদ নুর ইসলাম। দিল্লীতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামরিক উপদেষ্টা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট অনুযায়ী এই লোক ৬.৯.১১ তারিখে সামরিক বাহিনী থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত হন। ইন্ডিয়ায় তার অফিসের ফোন নাম্বার ও ইমেইল ঠিকানাও দেয়া আছে। ঐ অফিসে তার সহকারীর নাম ল্যাফটেনান্ট কর্ণেল ফখরুল আহসান।
আরেক চরিত্র, সুজিত ঘোষ। ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনের রাজনৈতিক সচিব। র এর বড় মাপের অপারেটিভ, অনেকে মনে করেন বাংলাদেশ ষ্টেশন চিফ। আগেও একে নিয়ে লিখেছিলাম ছবি সহ, বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর এক দেড়শ বাংলাদেশী যুবক যুবতী ডেলিগেটদেরকে সম্প্রীতি ভ্রমণের নামে প্রশিক্ষণ ও মগজধোলাই করতে ভারতে নিয়ে যান, সে উপলক্ষে।
চিঠির চরিত্রগুলোর মাঝে সবচাইতে বড় পান্ডা হলেন শহীদুল হক। একটা চিঠির প্রাপক। বাংলাদেশের ফরেন সেক্রেটারী। বায়োডাটা অনুযায়ী লন্ডন, ব্যাংকক, জেনেভায় কাজ করেছেন।
আরেক চরিত্র হলেন হাসান আবদুল্লাহ তৌহিদ। সবচেয়ে জুনিয়র এই ঘটনায়, এসিষ্টেন্ট সেক্রেটারী। এডমিন ক্যাডারে ম্যাজিষ্ট্রেট হিসেবে জয়েন করেছিলৈা, পরে পররাষ্ট্রে আসে। সউদী আরবে ছিলো ছয়মাস। রেডিও আমার এর আরজে হিসেবেও কাজ করেছিলো। ঢাবি থেকে ২০১০ এ ফার্মেসিতে পাস করে।
দেখা যাচ্ছে অফিসিয়াল চিঠিগুলোতে যাদের নাম উল্লেখ আছে তাদের অস্তিত্ব বাস্তব। এবং তারা সবাই গভর্মেন্ট অফিসিয়াল। ভারতীয় সুজিত ঘোষ এবং পররাষ্ট্র সচিব শহিদ মিডিয়ায় আগে এসেছে। তৌফিক শাতিলের কথাও এক দুইবার এসেছে। এবং ব্রিগেডিয়ার নুর ও হাসান তৌহিদ আসেনাই। এরা সবাই গভর্মেন্ট অফিশিয়াল, এবং চিঠিগুলোতে উল্লেখিত পদগুলো অধিকার করে আছেন। জয় বাংলা।
দলকানা অসভ্যের দল।
ভোটাভুটি হলে কমপক্ষে ৯০% মানুষ বাংলাদেশকে ভারতে বিলীন হয়ে যাবার পক্ষে মত দেবে ।
-------------------------------------------------------------------------------------
ইন্টারনেটে একটি ফাইল শেয়ারিং সাইটে পাওয়া গেছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ভারত সরকারের কাছে পাঠানো সাতক্ষিরায় সন্ত্রাস দমনে ফোর্স পাঠানোর অনুরোধ জানিয়ে পাঠানো অফিসিয়াল ফ্যাক্স বার্তা। তবে কে বা কারা এই গোপন ডকুমেন্টগুলো আপলোড করেছে সে ব্যপারে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়েছে।
২ পেইজের ফ্যাক্স বার্তাটি ভারতের হাইকমিশনে পাঠানো হয়। প্রথম ছবি দুইটি মূল ফ্যাক্স বার্তার। ৩য় ছবিটি ফ্যাক্স বার্তা ফরওয়ার্ড কপির স্ক্রিণশট। ৬ নভেম্বর ঢাকা থেকে দিল্লীতে পাঠানো ঐ মূল ফ্যাক্স বার্তার সাবজেক্ট হলোঃ
❑ Militery Aid From India and Deployment at Satkhira
(সাতক্ষীরায় ভারত হতে সামরিক সাহায্য গ্রহন এবং প্রয়োগ)
ব্রেগেডিয়ার জেনারাল নূর মোঃ নূর ইসলামের, পিএসসি জি(প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা, বাংলাদেশ হাই কমিশন দিল্লি) পত্র মোতাবেক তারিখ ৪/১১/২০১৩ দয়া করে মিনিস্ট্রি অফ ফরেইন এফ্যায়ার্স(MOFA) এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (PMO) প্রদত্ত সংযুক্ত তথ্যাবলী খুজে নিন (৪নং পয়েন্টে)।
[**৪ নং পয়েন্টে যে সমস্ত এলাকায় সামরিক অভিযান হবে সেগুলো বলা হয়েছেঃ (১ম ছবিতে দেখুন)]
১।. শ্যামনগর উপজেলা
২।. দেবহাটা উপজেলা
৩।.আশাশুলী উপজেলা
৪।.কলারোয়া উপজেলা
৫।.সাতক্ষীরা সদর উপজেলা
আপনার কাজ হলো এই ব্যপারটি গুরুত্ব সহকারে নেওয়া । যথাযথ কর্তৃপক্ষের পর্যালোচনা শেষে আমাদের কাছে জবাব পাথানো ১৫/১১/২০১৩ এর আগেই।
বিনীত
তৌফিক ইসলাম শতীল
সিনিয়র এসিস্টেন্ট সেক্রেটারী(ই এ এন্ড পি)
মিনিস্ট্রি অফ ফরেইন এফ্যায়ার্স ঢাকা
ফোনঃ ০১৭৫৮-৭২৬৪৬৩
********** END ***********
❑ ২য় পেইজটিতে দেখা যায় দুইজন সচিব এই ফ্যাক্স বার্তার মেসেজ ফরোয়ার্ড করেছেনঃ
প্রিয় জনাব,
দয়া করে পত্রটি নিবেন যেটি ৪/১১/২০১৩ তারিখে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আদেশে লিখা হয়েছে। যদিও এটি লেখা হয়েছে ফ্যাক্স মেসেজ হিসেবে জনাব সুজিত ঘোষ এর বরাবর(কাউন্সিলর অফ পলিটিক্যাল এন্ড ইনফরমেশন, ঢাকা্র ভারতীয় দূতাবাস), কিন্তু এটি দিল্লিতে পৌছাবে।এটি হলো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়/ মেজর জেনারেল(অবঃ)তারেক আহমেদ সিদ্দিকীর পক্ষ থেকে প্রদত্ত আদেশ।
নিবেদকঃ
তৌফিক ইসলাম শতীল
সিনিয়র এসিস্টেন্ট সেক্রেটারী(ই এ এন্ড পি)
মিনিস্ট্রি অফ ফরেইন এফ্যায়ার্স ঢাকা
সেগুন বাগিচা ঢাকা ১০০০
বাংলাদেশ।
ফোনঃ ০১৭৫৮-৭২৬৪৬৩
ইমেইলঃ
------------------------
মোঃ হাসান আব্দুল্লাহ তৌহিদ
সহকারী সেক্রেটারী
ইস্ট এশিয়া এন্ড প্যাসিফিক উইং
মিনিস্ট্রি অফ ফরেইন এফ্যায়ার্স ঢাকা
সেগুন বাগিচা ঢাকা ১০০০
বাংলাদেশ
ফোনঃ ০১৭৫৫-৫৯১৬৯৫
ইমেইলঃ
Indian Army requested to suppress Bangladesh violence
Three documents deposited anonymously on the internet several days ago and only now receiving attention indicate that the Awami League government had sought Indian Army intervention to quell violence in Satkhira district in late 2013. The authenticity and veracity of the documents require verification and no claim is made about the authenticity or the accuracy of their contents. The person who originally obtained and published the documents presumably did so in the public and national interest.
News Source:
https://www.dropbox.com/s/s42e4sw8xl0bvf7/mofa 1.jpg
https://www.dropbox.com/s/z12ek6q6ri8hdki/mofa 2.jpg
https://www.dropbox.com/s/ux8875u14f75d8f/mofa 3.jpg
একজন লিখলেন একান্ত বাধ্য না হলে ক্ষমতা ছাড়বে না স্বৈরাচারিনী হাসিনা।
সামনের দিন গুলোতে আমাদের করণীয় হতে হবে একটায়, আর তা হল শক্তি প্রয়োগ।
তাহলে কি ? রক্তই সমাধান , বারুদেই অন্তিম তৃপ্তি???
~:: সাতক্ষীরা অভিযানে ভারতীয় বাহিনী ব্যবহার করেছিল শেখ হাসিনা ::~
দিল্লি থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের ফ্যাক্স বার্তা ফাঁস। সাতক্ষীরায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অংশ নিয়েছিল ভারতের সশস্ত্র বাহিনী! এ বিষয়ে যশোরের জিওসির সম্মতি রয়েছে বলে জানানো হয়।
-------------------------------------------------------------------------------------
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ভারত সরকারের কাছে পাঠানো ফ্যাক্স বার্তায় সাতক্ষীরায় সন্ত্রাস দমনে ভারতীয় ফোর্স পাঠানোর অনুরোধ জানায়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে গত ৬ নভেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ঢাকা থেকে দিল্লীতে পাঠানো ঐ মূল ফ্যাক্স বার্তার সাবজেক্ট ছিল: Military Aid From India and Deployment at Satkhira. মূল ডকুমেন্টগুলি আমাদের হাতে এসে পৌছেছে।
.............................
ভারতীয় দূতাবাসের কাউন্সিলর (পলিটিক্যাল এন্ড ইনফরমেশন) সুজিত ঘোয়ের বরাবর লিখিত পত্রটি দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার ও প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নূর মোঃ নূর ইসলাম পিএসসি জি এর নিকট পাঠানো হয়। যেসব এলাকায় ভারতীয় বাহিনী প্রয়োজন হবে, তা হলো:
১. শ্যামনগর উপজেলা
২. দেবহাটা উপজেলা
৩. আশাশুনি উপজেলা
৪. কলারোয়া উপজেলা
৫. সাতক্ষীরা সদর উপজেলা
........................................
পশ্চিম বঙ্গের ৩৩ কোরের ১৭, ২০, ২৭ মাউন্টেন ডিভিশনের র্যাপিড, আর্মার, আর্টিলারী, ও সিগনাল ইঞ্জিনিয়ারিং ই্উনিটগুলি গজলডাঙ্গা বিএসএফ পোষ্ট হতে ভোমরা বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকবে।
................................
বার্তায় প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারেক আহমেদ সিদ্দিকীর নির্দেশের রেফারেন্স দেয়া হয়েছে।
..............................
এই হচ্ছে বর্তমান বাংলাদেশ! ভারতীয় বাহিনী ঢুকে হত্যা করে বাংলাদেশের নাগরিক, বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয় বাড়িঘর।
....................................
২০১০ সালে শেখ হাসিনা ভারতে গিয়ে একটি গোপন প্রতিরক্ষা চুক্তি করে, যার অধীনে ভারতীয় বাহিনী যে কোনো সময় বাংলাদেশে প্রবেশ করার অধিকার লাভ করে! এটা আজ অবধারিত যে, বাংলাদেশের হাসিনার সরকারটি একটি ভারতীয় সরকার। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব হারিয়েছে।
হাসিনার সরকার ও দলকে ধংস করে বাংলাদেশের শাসন কায়েম করা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।
বাংলাদেশে ভারতীয় সামরিক সাহায্য ও সাতক্ষীরায় ভারতীয় জওয়ান মোতায়েন সংক্রান্ত আপনার চিঠি টি ফাঁস হওয়ার মাধ্যমে আপনি ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছেন। বাংলাদেশের জনগণের টাকায় পড়ালেখা করে, চাকরী করে, খেয়ে পড়ে বিদেশ ঘুরে মউজ ফৌত করে এই দেশকে আপনারা যে প্রতিদান দিচ্ছেন, তার নজির ইতিহাসে কমই আছে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন