আজকের আধুনিক বিজ্ঞানের প্রমানিত সত্য গুলো ১৪০০ বছর পূর্বেই আল্লাহ পাক আল কুরআনের মাধ্যেমে বিশ্ববাসীকে জানিয়েছেন...!

লিখেছেন লিখেছেন কুয়েত থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১০:০৯:৩২ রাত

১৪০০ বছর পূর্বেই আল-কুরআনে ছিলো আছে যা আজকের আধুনিক বিজ্ঞানের প্রমাণিত সত্য গুলো..! আধুনিক বিজ্ঞান আল কুরআনের বিপক্ষে নয় বরং পক্ষে পেশ করেছে-করছে বহু প্রমাণ যা বিশ্বাসীদের দাঁড়াবার ভূমিকে করে দিচ্ছে আরো মজবুত-সুদৃঢ়।

যারা আল-কোরআনকে অস্বীকার করো অথবা আল-কুরাআন নিয়ে যাদের সন্দেহ আছে, তারা কি কখনো কি আল-কুরআন খুলে দেখেছে ? আল-কুরআনের আয়াতগুলো কি কখনো অনুধাবন করার চেষ্টা করেছে ?

কুরআন বিজ্ঞানের বাইরে কিছু নয়। কুরআন এবং বিজ্ঞানকে আলাদা করার কিছুই নেই। আল-কুরআনে ছয় হাজারেরও বেশি নিদর্শনস্বরুপ আয়াত উল্লেখ করা হয়েছে যার মধ্যে এক হাজারেরও বেশি আয়াত বিজ্ঞানের বিষয়বস্তুকে অন্তর্ভুক্ত করে নাযিল হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি যা জানতে পেরেছে সেসব কথা আরো ১৪০০বছর আগেই আল কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে। সময়ের সাথে সাথে বিজ্ঞানের অনেক সিদ্ধান্ত পরিবর্তিত হয়।

আল কুরআনের যেসব আয়াতের বৈজ্ঞানিক সত্য নিয়ে বিতর্ক রয়েছে অবশ্যই একদিন তা সত্য বলে প্রমানিত হবে। বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত আল কুরআনের কয়েকটি আয়াতসমূহের কিছু নিন্মে উল্লেখ করা হলো।

দিন ও রাত্রির বিবর্তন সম্পর্কে: তুমি কী দেখো না যে, আল্লাহ রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন। (সুরা লুকমান: ২৯)

পৃথীবির আকৃতি সম্পর্কে: এবং আল্লাহ পৃথিবীকে ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন (সুরা আন-নাযিয়াত: ৩০)

বিশ্বের উত্‍পত্তি ও বিগ ব্যাঙ সম্পর্কে:

“কাফেররা কী দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল (সৃষ্টির একটা অংশ হিসেবে) অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম। (সুরা আম্বিয়া: ৩০)

তারপর তিনি আকাশের দিকে মনযোগ দিলেন যা ছিল ধূমপুঞ্জ, তিনি তাকে এবং পৃথিবীকে বললেন, তোমরা আস ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় এলাম। (সুরা হামীম আস সাজদাহ: ১১)

সূর্য ও চাঁদের আলোর পার্থক্য সম্পর্কে: কল্যানময় তিনি, যিনি নভোমন্ডলে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চঁন্দ্র। (সুরা আল-ফুরকান: ৬১)

তিনিই সে মহান সত্তা, যিনি বানিয়েছেন সূর্যকে উজ্জল আলোকময়, আর চাঁদকে স্নিগ্ধ আলো বিতরনকারীরুপে। (সুরা ইউনুস-৫)

সূর্যের ও পৃথীবির আবর্তন সম্পর্কে: তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে। (সুরা আম্বিয়া-৩৩)

সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি আগে চলে না দিনের। প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে প্রদক্ষিন করে। (সুরা ইয়াসিন:৩৩) সূর্য আবর্তন করে তার নির্দিষ্ট অবস্থানে। এটা পরাক্রমশীশ সর্বজ্ঞ আল্লাহর নিয়ন্ত্রনে।

মহাবিশ্বের সম্প্রসারন সম্পর্কে: আমি নিজ হাত দ্বারা আকাশ নির্মান করেছি এবং আমিই এর সম্প্রসারনকারী (সুরা আয যারিয়াত: ৪৭)

এখানে উল্লেখ করা দরকার, খ্যাতনামা বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং তার ‘সময়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস’ (A Brief History Of Time) নামক গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, “মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হচ্ছে”।

পানি বাষ্পে পরিনত হওয়া সম্পর্কে: আমি বৃষ্টিগর্ভ বায়ু পরিচালনা করি, অতঃপর আকাশ থেকে পানি বর্ষন করি, অতঃপর তোমাদেরকে তা পান করাই। (সুরা হিজর: ২২)

পানি, বৃষ্টি ও বায়ু সম্পর্কে: তুমি কি দেখনা যে, আল্লাহ মেঘমালাকে সঞ্চালিত করেন, অতঃপর তাকে পুঞ্জীভূত করেন, অতঃপর তাকে স্তরে স্তরে রাখেন; অতঃপর তুমি দেখ যে, তা হতে বৃষ্টিনারা নির্গত করেন। (সুরা আন-নূর: ৪৩)

এজাড়াও সুরা ত্বারিক ১১, সুরা রাদ ১৭,সুরা ফুরকান ৪৮,৪৯, সুরা ফাতির ৯, সুরা আরাফ ৫৭, সুরা ইয়াসীন ৩৪, সুরা আয জারিয়া ৫, সুরা কাফ ৯,১০,১১, সুরা ওয়াক্বিয়া ১৯ উল্লেখযোগ্য।

পাহাড় পর্বতের পেরেক সাদৃশতা সম্পর্কে: আমি কি ভূমিকে বিছানা করিনি, এবং পর্বতমালাকে পেরেক তৈরি করিনি (সুরা নাবা: ৬-৭) আমি পৃথিবীতে ভারি বোঝা রেখে দিয়েছি যাতে পৃথিবী ঝুঁকে না পড়ে। (সুরা আম্বিয়া: ৩১)

সুমুদ্র, মিষ্টি ও লবনাক্ত পানি সম্পর্কে: তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন, উভয়ের মাঝখানে রয়েছে অন্তরাল, যা কখনো অতিক্রম করে না। (সুরা আর রাহমান: ১৯-২০)

তিনিই সমান্তরালে দুই সমুদ্র করেছেন, এটি মিষ্ট তৃষ্ঞা নিবারক ও এটি লোনা বিস্বাদ; উভয়ের মাঝখানে রেখেছেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল। (সুরা আল ফুরক্বান: ৫৩)

সব কিছুর জোড়ায় জোড়াস সৃষ্টি সম্পর্কে: আমি প্রত্যেক জিনিসকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা শিক্ষা গ্রহন কর। (সুরা আয-যারিয়াত: ৪৯)

আর আকাশ থেকে তিনি পানি বর্ষন করেন, তা দিয়ে বিভিন্ন লতা-যুগল উত্‍পন্ন করেন, যার একেকটি অন্যটি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। (সুরা ত্ব-হা: ৫৩ )

পানি দ্বারা প্রাণী সৃষ্টি সম্পর্কে: আল্লাহ প্রত্যেক প্রাণীকে পানি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন। (সুরা আন-নূর: ৪৫)

মানুষের সৃষ্টি সম্পর্কে: পড় তোমার প্রভূর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে। ( সুরা আলক্ব: ১,২ )

আমি এখানে বৈজ্ঞানিক সত্য স্বল্প সংখ্যক আয়াত উল্লেখ করলাম। আপনারা নিশ্চই স্বীকার করবেন, আরো ১৪০০ বছর আগে কোনো মানুষের পক্ষে এরকম বৈজ্ঞানিক ও বিশ্লেষনমূলক সত্য জানা কারো পক্ষেই সম্ভব ছিলনা । তা সম্ভব ও নয়। তার মানে, আল-কুরাআন যে আল্লাহর কালাম তাতে কোনো সন্দেহ নই।

যদি তারপরেও কেউ অবিশ্বাস করেন তাকে আমাদের কিছু বলার নেই। আল-কুরআনে আল্লাহ নিজেই উল্লেখ করেছেন,

তারা বধির, বোবা ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না। (বাকারাহ: ১৮)

আল কুরআনে বিজ্ঞানের উল্লেখ তাকলেও এটা বিজ্ঞানের কিতাব নয়। এটা হল আল্লাহর কিতাব তথা বিশ্ব মানব মন্ড়লির জন্য সংবিধান, যা দিয়ে পৃথীবি পরিচালিত হবে।

বিষয়: বিবিধ

১৭৩৭ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

305235
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ১০:৩৫
হতভাগা লিখেছেন : সুব'হান আল্লাহ !
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ১০:৫৭
246923
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : পৃথীবির আকৃতি সম্পর্কে: এবং আল্লাহ পৃথিবীকে ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন (সুরা আন-নাযিয়াত: ৩০) Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor


Sahih International
And after that He spread the earth.
Muhsin Khan
And after that He spread the earth;
Pickthall
And after that He spread the earth,
Yusuf Ali
And the earth, moreover, hath He extended (to a wide expanse);
Shakir
And the earth, He expanded it after that.
Dr. Ghali
And the earth, after that He flattened it (for life).
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ০২:২৭
246941
সজল আহমেদ লিখেছেন : 079.030 وَالأرْضَ بَعْدَ ذَلِكَ دَحَاهَا
“আর আল্লাহ্ পৃথিবীকে উহার পর ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন”[৭৯:৩০]
Al-Qur'an, 079.030 (an-Naziat [Those who Drag Forth, Soul-Snatchers])
এখানে ডিমের জন্য ব্যাবহৃত আরবি শব্দ হচ্ছে “دَحَاهَا” , যার অর্থ হচ্ছে উট পাখির ডিম, এবং উট পাখির ডিমের আকৃতি হল পৃথিবীর মত। স্যাটেলাইট হতে প্রাপ্ত ছবি ও বিভিন্ন জটিল যন্ত্রপাতির মাধ্যমে পরীক্ষা- নীরীক্ষার দ্বারা সুনিশ্চিত হওয়া গেছে আমাদের এ পৃথিবী exactly উট পাখির ডিমের ন্যায়।এই ফটোটা দেখো:
উটপাখির ডিম
এই আর্টিকেলটা পইড়া দেইখা লও....
এইভাবে কোরআনে ১৪০০ বছর আগে পৃথিবীর আকৃতির বর্ণনা সঠিক দেয়া হইছে,তুমি ফুলবানু আইসা পুরাপুরি ব্যাখা নিয়া চ্যাগায়া পরলেই এইসব তো পাল্টাইন্না যাইবোনা কি কও ছাগু?
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ০৩:৪৪
246945
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : আমি যে কোরাণের এতগুলো অনুবাদ তুলে ধরলাম সেখানে তো কোন আন্ডা খুঁজে পাওয়া গেল না। আন্ডা পেলেন কই? নাকি বিজ্ঞানের লেজ ধরতে যেয়ে আপনার কোরাণ হটাৎ করে আন্ডা পেড়েছে @ ছজল ভাইয়া?
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
246981
সজল আহমেদ লিখেছেন :
আমি যে কোরাণের এতগুলো অনুবাদ তুলে ধরলাম সেখানে তো কোন আন্ডা খুঁজে পাওয়া গেল না। আন্ডা পেলেন কই? নাকি বিজ্ঞানের লেজ ধরতে যেয়ে আপনার কোরাণ হটাৎ করে আন্ডা পেড়েছে

তুমি কোরাণের যেকয়টা আয়াত নিয়া সন্দেহ প্রকাশ করছ সেই আয়াতটার জবাব দেয়া হইছে লিংকুতে গিয়ে দেখোনাই নাকি খালি খালি ম্যাত্‍কার দিতাছো ?
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩৩
247121
কুয়েত থেকে লিখেছেন : আল হামদুলিল্লাহ! লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩৮
247122
কুয়েত থেকে লিখেছেন : আল হামদুলিল্লাহ! লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩৯
247123
কুয়েত থেকে লিখেছেন : আল হামদুলিল্লাহ! লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
305238
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ১০:৪৩
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : দিন ও রাত্রির বিবর্তন সম্পর্কে: তুমি কী দেখো না যে, আল্লাহ রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন। (সুরা লুকমান: ২৯)

দিনের পর রাত, রাতের পর দিন হয়- এটা তো ছাগলও বুঝে। এখানে বিজ্ঞানের কি পেলেন?

পৃথীবির আকৃতি সম্পর্কে: এবং আল্লাহ পৃথিবীকে ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন (সুরা আন-নাযিয়াত: ৩০)

ও আচ্ছা!! আল্লা পৃথিবীকে আন্ডা বানিয়েছন কবে? কোরাণের অর্থ পাল্টিয়ে ধানাইপানাই করার জায়গা পান্না!

তাইতো পৃথিবীর আকৃতি জানতে বিজ্ঞানী গ্যালিলিও পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়।


আপাতত এই দুইটির উত্তর দিন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ০২:২৮
246942
সজল আহমেদ লিখেছেন : 079.030 وَالأرْضَ بَعْدَ ذَلِكَ دَحَاهَا
“আর আল্লাহ্ পৃথিবীকে উহার পর ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন”[৭৯:৩০]
Al-Qur'an, 079.030 (an-Naziat [Those who Drag Forth, Soul-Snatchers])
এখানে ডিমের জন্য ব্যাবহৃত আরবি শব্দ হচ্ছে “دَحَاهَا” , যার অর্থ হচ্ছে উট পাখির ডিম, এবং উট পাখির ডিমের আকৃতি হল পৃথিবীর মত। স্যাটেলাইট হতে প্রাপ্ত ছবি ও বিভিন্ন জটিল যন্ত্রপাতির মাধ্যমে পরীক্ষা- নীরীক্ষার দ্বারা সুনিশ্চিত হওয়া গেছে আমাদের এ পৃথিবী exactly উট পাখির ডিমের ন্যায়।এই ফটোটা দেখো:
উটপাখির ডিম
এই আর্টিকেলটা পইড়া দেইখা লও....
এইভাবে কোরআনে ১৪০০ বছর আগে পৃথিবীর আকৃতির বর্ণনা সঠিক দেয়া হইছে,তুমি ফুলবানু আইসা পুরাপুরি ব্যাখা নিয়া চ্যাগায়া পরলেই এইসব তো পাল্টাইন্না যাইবোনা কি কও?
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ০৮:০৭
247133
কুয়েত থেকে লিখেছেন : আল্লাহ তায়ালা বলেছেন কুরআনের একই আয়াত দিয়ে অনেকে গোমরাহ হবে, অনেকেই হেদায়াত পাবে। চেতনা যদি হয় ত্বাকওয়া পূর্ণ্য হেদায়ত তো তারা পাবেই। আর চেতনা যদি হয় বাংলাকাঠ গোয়ার মার্কা তারাতো গোমরাহ হবেই। ধন্যবাদ
305239
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ১০:৫২
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : সুরা আন-নাযিয়াত: ৩০

এখানে আন্ডা পাইলেন কই??

Sahih International
And after that He spread the earth.
Muhsin Khan
And after that He spread the earth;
Pickthall
And after that He spread the earth,
Yusuf Ali
And the earth, moreover, hath He extended (to a wide expanse);
Shakir
And the earth, He expanded it after that.
Dr. Ghali
And the earth, after that He flattened it (for life).
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ০২:৪৪
246943
সজল আহমেদ লিখেছেন : The Noble Quran is filled with scientific statements and notions. These are statements of Allah Almighty describing how He created things on earth and in the Universe. What's most amazing is that all of these scientific statements and notions had been proven to be in perfect agreement with scienceand our modern-day scientific discoveries. Allah Almighty made the Noble Quran be Prophet Muhammad's (peace be upon him) Everlasting Divine Miracle and proof for Prophethood. The Holy Book certainly stood the test of time 1,500 years ago with Its Claims, Prophecies and Miraculous language eloquence, and it does again and again in our day today with Its overwhelming agreement with science and discoveries that were not known to man 1,500 years ago.
With this said, let me now lay down the foundation to make the Truth of Islam be clearly known by Allah Almighty's Grace and Will. It is important to know the following:
(a)-Prophet Muhammad, peace be upon him, did not know everything. Allah Almighty clearly said so in the Noble Quran:
"And they ask you (O Muhammad SAW) concerning the Rooh (the Spirit); Say: "The Rooh (the Spirit): it is one of the things, the knowledge of which is only with my Lord.And of knowledge, you (mankind) have been given only a little."(The Noble Quran, 17:85)"
Since the Prophet of Islamonly knew little, especially from the unseen, and since he never said that the earth is egg-shaped or spherical, then it is quite clear that he did not know that the earth was indeed egg-shaped.
(b)-Allah Almighty in the Noble Quran did say that the earth is egg-shaped (dahaha), and that He sent down iron to it:Noble Verse(s) 79:30:

Ostrich EGG
Click here
79:30والارض بعد ذلكدحاها
Khalifa:( why is he here?)[079:030] He made the earthegg-shaped.
Noble Verse(s) 57:2557:25لقد ارسلنا رسلنا بالبينات وانزلنا معهم الكتاب والميزان ليقوم الناس بالقسطوانزلنا الحديدفيه باس شديد ومنافع للناس وليعلم الله من ينصره ورسله بالغيب ان الله قوي عزيز
Khalifa:( why is he here?)[057:025] We sent our messengers supported by clear proofs, and we sent down to them the scripture and the law, that the people may uphold justice.And we sent down the iron, wherein there is strength, and many benefits for the people. All this in order for GOD to distinguish those who would support Him and His messengers, on faith. GOD is Powerful, Almighty.Also, in the following video,we'll see that due to the tidal gravitational pulls, the earth bulged and becameEGG-SHAPEDbefore its impact with theiron-rich asteroidthat was sent down to it, and collided with it and formed our earth's iron core. This video demonstrates that even the tidal gravitational pulls do also contribute to the shaping of our earth today, since it is egg-shaped:


Hey Chaguuu Fulbanu.....
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ০৩:৪৪
246946
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : আমি যে কোরাণের এতগুলো অনুবাদ তুলে ধরলাম সেখানে তো কোন আন্ডা খুঁজে পাওয়া গেল না। আন্ডা পেলেন কই? নাকি বিজ্ঞানের লেজ ধরতে যেয়ে আপনার কোরাণ হটাৎ করে আন্ডা পেড়েছে @ ছজল ভাইয়া?
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ রাত ০৩:৪৮
246947
মায়াবন বিহারিণী হরিণী লিখেছেন : Click this link
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
246982
সজল আহমেদ লিখেছেন : ফাকিং লুজার কপিপেস্ট গাইজিত্‍ রায় Answerning Muslim ওয়েবসাইট থেইকা বঙ্গানুবাদ কইরা ভাব লয় ?
আশ্চর্যের ব্যাপার হইল গাভীজিত্‍ এর উদ্বৃতি গুলার মত আরো ২০টা প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হইছে এইখানে।এইখানে ক্লিক কইরা পড়

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File