অভিজিতের রক্ত বৃথা যেতে দিবনা।
লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ০২ মার্চ, ২০১৫, ০৮:৪৭:৩৮ রাত
কমরেড কাজী আরেফকে হত্যা করেছিল তার সহযোদ্ধা ইনু গং! মেননের কলিজা আর ফুসফুস ফুটো করেছিল তার শীষ্য সন্ত্রাসী সর্বহারা গ্রুপ, যা প্রমানীত সত্য।
নাস্তিক আর নষ্ট বামেরা ৮০-৯০ এর দশকে সাধারণ মানুষের তো বটেই, তারা নিজেরা-নিজেরা যে কত খুণখুণি করেছে তার কোন ইয়াত্তা নাই। বৃহত্তর বরিশাল, ফরিদপুর, খুলনা, যশর, কুষ্টিয়া, সাতক্ষিরা সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের অগণিত নারী পুরুষ এখনও যার সাক্ষ বহন করে।
নষ্ট বামেরা রক্তের নেশায় মত্ত হলেও বর্তমানে তারা এতই হীন বল যে বিশ্বাসীদের রক্তের ধারে কাছেও যেতে সাহস পায়না তাই সারা দুনিয়ার বামেরা বিশ্বাসীদের গালি দেয়া ছাড়া আর কিছুই করার নাই। অন্যদিকে রক্তের নেশায় তারা যখন মাতাল তখন দলীয় কর্মীদের রক্ত পান করা ছাড়া তাদের আর কিইবা করার আছে?
অভিজিতের রক্তেও হয়ত তারাই স্নান করে মরণ পিপাষা মিটিয়েছে, যদি তাই না হয় তাহলে অবশইয় তাদের প্রভূ সরকার বিশ্বাসীদের দোসারপ না করে আসল খুনিদের সনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিবে।
বিশ্বাসীরা আর ব্লেম গেইমের শিকার হতে চায়না। তারা চায় অপরাধীরা সনাক্ত হোক এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পাক।
নষ্ট বামেরা অভিজিৎ হত্যার বিচারের পরিবর্তে জামাত শিবিরের নিপাত কামনা করে গলা ফাটাচ্ছে। এতেই প্রমাণ হয় যে জামায়াত শিবিরের নিপাত কামনায় গলা ফাটানোর জন্য অভিজিতের রক্তের খুব প্রয়োজন ছিল।
নষ্টের দল বলছে, অভিজিতের রক্ত বৃথা যেতে দিবেনা। তা ঠিক তারা রক্তের মূল্যে অন্তত ২০/২৫ জন লোক জড় করে ২/১টা শো ডাউন করতে পেরেছে। না হলে তাদের জাতীয় নেতাদের মিটিং এ ও ২/৪ জন টোকাই ছাড়া গণ মানুষের উপস্থিতি নিকট অতীতে দেখা যায় নি।
যার যাবার সে চলে গেছে কিন্তু বাকী নষ্ট তরুণদের অবশ্যই ভেবে দেখতে হবে, তারা তাদের রক্তকে এত সামান্য মূল্যে ঐতিহাসিক করবে কিনা, যে ইতিহাস কেউ পড়বেনা। যেমনটা তাদের ৩০ হাজার বিল্পবীর সলীল সমাধি হয়েছিল ৭২-৭৫ এ, যাদের দুনিয়া তো বটেই তারা নিজেরাও স্বরণে রাখেনি।
বিষয়: রাজনীতি
১৩১০ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন