স্মৃতির পাতায় রিয়াদের বুকে এক খন্ড বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দ্রষ্টা এক যুবকের কথা।
লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ০৭ জুন, ২০১৪, ০৪:৫৪:৪৫ রাত
স্মৃতির এন্টেনায় ধরা দিয়েছে এমন এক তরুণের মুখায়ব যিনি কিনা শুধু স্বপ্নই দেখেন না বরং হাজারো স্বপ্নের সফল বাস্তবায়নে আজ এক সক্ষম যুবক। যার স্বপ্নের পথ বেয়ে রিয়াদের বুকে আল নাখলা মেডিকেল সেন্টারের মত বিগ বাজেটের এক সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সফল অঙ্কুরদ্গম। অঙ্কুরিত আল নাখলা মেডিকেল সেন্টার অচিরেই মহিরুহে পরিণত হবে, সেই প্রত্যাশা আমাদের সকলের।
১৯৯৩ সালের কথা, সবে মাত্র উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছি। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম বিভাগে উত্তির্ণ হওয়ায় পা যেন আর মাটিতে পরছিলনা। মনে হচ্ছিল এমনিতেই বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে যাব। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা নবাব সলিমুল্লাহ আর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ফজলুল কাদের চৌধুরী আমার দাদা-নানা না হওয়ায় সে সুযগ পরাহত। যেহেতু তারা কেউই আমার দাদা-নানা নন বা তাদের শ্যালকও নন তাই ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক আমাকে শেষ পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা দিতেই হয়েছিল। অতি আত্ম বিশ্বাসের কারণে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তে শেষপর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙ্গিনা মারিয়ে আজ সৌদি’আরবের রাজধানী রিয়াদে বসে বিদেশী কোম্পানীর ডেবিট ক্রেডিট নিয়ে মাথা ঘামাতে হচ্ছে।
বলছিলাম ১৯৯৩ সালের মার্চ মাসের কথা। ভর্তি পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রাম শহর থেকে সাটল ট্রেনে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেল ষ্টেশানে গিয়ে পৌছে রিক্সা যোগে শাহ আমানত হলের আবাসিক ছাত্র, বন্ধুবর আলাওল ভাইর কাছে যাচ্ছিলাম। স্টেশান ছেড়ে কিছুদূর এগোতেই একজন দিপ্তমান তরুণ নজরে আসল, যাকে ঘিরে আরো ৪/৫ জন তরুণ রেল স্টেশানের দিকে এগিয়ে আসছিল। সাফারী স্যুটে পরা উদ্যত মস্তক আর সিনা টান করে চলা তরুণকে কেন যেন হীর হীর লাগছিল। রিক্সাওয়ালা, দীপ্তমান তরুণদের কাছাকাছি হতেই সালাম ঠুকে দিল, যেমনটা সাধারণত খেটে খাওয়া মানুষেরা মহল্লার উঠতি বয়সের মাস্তানদের দিয়ে থাকে। আশ্চর্য হলাম তরুণদের অতিক্রম করার পরেও রিক্সা ওয়ালা তাদের গালি না দেয়ায়! এধরনের তরুণদের মুটে মজুরেরা সাধারণত সামনে থেকে সালাম দেয় মামা ডাকে আর পিছন থেকে শ্যালা বা... বলে গালি দেয়। গালির পরিবর্তে রিক্সাওয়ালার মুখে তৃপ্তির হাসি দেখে কৌতুহলী হয়ে মধ্যমণি তরুণের পরিচয় জিজ্ঞেস করলাম। জবাবে রিক্সাওয়ালা বলল ভাই ওনাকে চেনেনা এমন কেউ এই বিশ্ববিদ্যালয়ে নাই। ওনাদের কথায়ইতো বিশ্ববিদ্যালয় চলে। ওনারা দিন বললে দিন আর রাত বললে রাত। তার মানে উনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি না কি? এত অল্প বয়স্ক একজন তরুণ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মত এত বড় একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি? রিক্সাওয়ালা বলল আরে ভাই না উনি হলেন এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রণকারী ছাত্র সংগঠনের সভাপতি।
কথায় কথায় শাহ আমানত হলের গেটে চলে আসলাম। রুম নম্বর মিলিয়ে ঠিক ঠাক মত আলাওল ভাইর রুমে চলে গেলাম। রুম খুলতে হয়নি বরং দরজা খোলাই ছিল। আর ওটাকে হল শাখার সভাপতির ছাত্রাবাসের রুম না বলে কমলাপুর রেল স্টেশানের যাত্রী ছাউনি বললে অত্যুক্তি হবেনা। আমার মত ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা ১৫/২০ জন ছাত্র ইতিমধ্যেই ওখানে ঠাই করে নিয়েছে। রুমের এমন বেহাল দশা দেখে ঢাকার বন্ধু টিপু ভাইর দেয়া চিরকুট আলাওল ভাইকে না দেখিয়েই চলে যেতে ইচ্ছে করছিল। কিন্তু সৌজন্যের খাতিরে সেটা করতে পারলামনা। ভেবে ছিলাম আলাওল ভাই নিজেই আমাকে বিদায় করে দিবেন কিন্তু না মুস্কি হেসে নিজের নাম আলাওল বলে হালকা শশ্রু মণ্ডিত তরুণটি আমার দিকে হাত বারিয়ে দিলেন। আমার নাম বলে চিরকুটটা তার হাতে তুলে দিতেই তৃপ্তির হাসি হেসে আমার হাত চেপে ধরে রুমের ভিতরে নিয়ে গেলেন। বললেন আপনি এখানেই থাকবেন। এরাও আপনার মত দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ভর্তি পরীক্ষা দিতে এসেছে। সন্ধ্যা নাগাদ সবাইকে হলের বিভিন্ন রুমে থাকার ব্যবস্থা করে দিব যাতে প্রস্তুতি নিতে কোন সমস্যা না হয় আর আমরা যারা আবাসিক ছাত্র তারা ভর্তি ইচ্ছুকদের সুবিধার্থে ২/১ রাত মসজিদেই কাটিয়ে দিব। তার এমন আন্তরিকতায় অবিভুত না হয়ে পারলাম না। তার পরেও আলাওল ভাইকে বললাম আমার এক ক্লাস মেটের বড় ভাই আছে যার নাম দিলদার (ছদ্ম নাম)। নাম বলতেই আলাওল ভাই তাকে চিনে ফেললেন। দিলদার ভাই তখন ছাত্রদলের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সেক্রটারী। আমি একরকম জোর করেই দিলদার ভাইর রুমে চলে গেলাম।
দিলাদার ভাই আমার ক্লাস মেট এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বড় ভাই। আমেকে দেখে তিনিতো অভাক। জাতীয় বাবার আদর্শ জলাঞ্জলি দিয়ে তিনি ছাত্র দলের বিশ্ববিদ্যালয়ের সেক্রেটারী অবশ্য এখন আবার জাতীয় বাবার দলেই ফিরে গেছেন, লোকে বলে ১২ লাখ টাকার বিনিময়ে নাকি ২০০৮ এর নির্বাচনের সময়ে পদ্মা খেক আবুল হোসেনের হাত ধরে ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে গেছে। দিলদার ভাইও অবশ্য আমাকে তার ছোট ভাইর বন্ধু হিসেবে অনেক খাতির করেছেন কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার খবরটা যথা সময় না দেয়ায় আর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া হয়নি। সে জানত আমি নামায পড়ি তাই সোজা নামায পড়ে রুমে চলে আসতে বললেন। জোহরের নামাযের আযান হলে ভাবলাম একটু পরেই যাই কিন্তু কি যেন কি ভেবে আজান শেষ হতে না হতেই মসজিদের দিকে রওয়ানা দিলাম। মসজিদে পৌছুতে না পৌছুতেই একামত শুরু হয়ে গেল। মসজিদে প্রবেশ করে দেখি তিল ধারণের আর ঠাই নাই। কোন ইমাম বা মুয়াজ্জিন নজরে এলনা। প্যান্ট শার্ট পরা এক তরুণ একামত দিতেই পিছন থেকে একই টাইপের আরেক তরুণ ইমামের জায়গায় দারিয়ে ইমামতি শুরু করে দিলেন। বিষয়টা আমার কাছে খটকা লাগলেও নামায শেষে যখন মসজিদ থেকে বের হচ্ছিলাম তখন দেখলাম মসজিদে যারা নামায পড়েছে বাহিরে বরং তাদের চেয়েও বেশী সঙ্খক তরুণ নামাযের অপেক্ষায় দারিয়ে আছে। এমন দৃশ্য দেখে আবেগে আপ্লুত না হয়ে পারলাম না। উল্ট দিকে দিলদার ভাইর রুমে গিয়ে দেখলাম ভিন্ন দৃশ্য। তাদের রুমে তারা দুজন থাকতেন, উভয়েই বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রদলের নেতা। তারা উদার মানুষিকতার, এমনই উদার যে তাদের কেবিনেট খুলে নিজের শার্ট রাখতে গিয়ে স্বচ্ছ বসনা এক তরুণীর ছবি দেখে কয়েকবার আস্তাগফিরুল্লাহ না পড়ে পারিনি।
যেসকল তরুণদের অক্লান্ত পরিশ্রমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মুমিন তরুণদের পাদাচরনায় মুখরিত তাদের মধ্যকার একজন অন্যতম তরুণ আজ আমাদের মাঝে। স্বপ্ন দ্রষ্টা সেই তরুণ আজ সক্ষম পুরুষ, তার স্বপ্নের সফল বাস্তবায়নে যদি সবাই এগিয়ে আসি তাহলে সৌদিআরবে আমরা বাংলাদেশীরা যে আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগছি সেটা অচিরেই দূর হয়ে যাবে ইনশা’আল্লাহ। বাংলাদেশে যেমন দলমত নির্বিশেষে সবাই ইবনেসিনা হাসপাতালের সেবা নেয় তেমনি সৌদি’আরবে জাতিধর্ম ভেদে সবাই আল নাখলা মেডিকেল সেন্টারের সেবা নিয়ে নিজেদের ধন্য মনে করবে। আমাদের সেবা দেখে তারা অবিভুত হবে। বাংলাদেশ আর বাংলাদেশীরা তাদের হারানো গৌরব ফিরে পাবে। আল নাখলা হাসপাতালকে আমরা সৌদি’আরবের বুকে এক টুকরা বাংলাদেশ ভেবে গৌরবান্বিত হব ইনশা’আল্লাহ।
বিষয়: বিবিধ
২০৯৮ বার পঠিত, ৯৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ বদ্দা।
''বাংলাদেশে যেমন দলমত নির্বিশেষে সবাই ইবনেসিনা হাসপাতালের সেবা নেয় তেমনি সৌদি’আরবে জাতিধর্ম ভেদে সবাই আল নাখলা মেডিকেল সেন্টারের সেবা নিয়ে নিজেদের ধন্য মনে করবে। আমাদের সেবা দেখে তারা অবিভুত হবে।''
০ শুধু ইবনে সিনা না , ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সেবাও নেয় যার শাখা ঢাকা শহর সহ বেশ কয়েকটি বিভাগীয় শহরে ছড়িয়ে আছে । যেমনটি একেবারেই নেই বড় বড় বেসরকারী হাসপতালগুলোর । খুব হাই ফাই না হলেও এরাই মূলত মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষদের আশার স্থল ।
তাই ইমরানদের শত আহবান সত্ত্বেও মানুষ এদেরকে বর্জন করে নি ।
সেবার ক্ষেত্রে আল নাখলা যদি আপসহীন হতে পারে তাহলে তাদের সফলতা নিশ্চিত ইনশা'আল্লাহ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
যা'হোক আমার নিকট আত্মীয় সৌদিয়া প্রবাসী বাংলাদেশীদের মুখে শুনেছি সৌদিয়াতে নাকি বাংলাদেশীদের সিকিৎসা ব্যায় অত্যন্ত ব্যায় বহুল আয়ের সাথে সংগতি রেখে প্রয়োজনীয় সিকিৎসা করতে গেলে বিরাট আর্থিক সাপোর্টের প্রয়োজন হয় যা সেখানে কর্মরত অল্প আয়ের বাংলাদেশীদের নাগালের বাইরে। অনেকে জটিল রুগের চিকিৎসা করার জন্য দেশে ছুটিতে চলে আসেন। এধরনের একটি জনকল্যানকর উদ্যেগ সত্যিই প্রবাসীদের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা মিটাতে সহকায়ক হবে।
ধন্যবাদ।
এই দায় কার?
গত ৫-৬ বছরে এখানে মারা গেছে ৭-৮ জন মেধাবী তরুন :(
আমি এই নাখলা মেডিকেলের সফলতা কামনা করি।
আর বিষয়টা ব্লগে আনার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ।
তবে আপনি চাইলে বাশের থেকে নামিয়ে আপনার সুন্নতে খাতনার দায়িত্বটা আল নাখলা নিতে পারে। অবশ্যই ফ্রী অব কষ্ট।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
সেক্ষেত্রে বাংলাদেশী ডাক্তার দ্বারা পরিচালিত হলে এই নাখলা মেডিকেল হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশী শ্রমিকদের সেবাস্থল।
শুভকামনা ও দোয়া রইলো...
আল্লাহ তাদের এই নেক আশা পূরণ করুন।
ধন্যবাদ।
উপরের কোটেশনটি আপনার লিখা থেকে, সর্বদা দেখেছি দলীয় দিলদারেরা এমনই হয়।
যাক, সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ লিখা। আমাদের উচিত এভাবে উদ্যোগ নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া। এ ধরনের কর্মমুখী নাগরিক আরো বহু পরিমানে হওয়া উচিত।
সর্বোপরি বহুদিন পরে আপনার একটি ষ্টিকি পোষ্ট দেখে আনন্দ লাগছে! আপনি ভাল থাকুন এবং বেশী বেশী লিখতে থাকুন। মডারেটরদের ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ টিপু ভাই। আপনার দাড়ি ওয়ালা প্রপিকটা কিন্তু বেশ চমৎকার হয়েছে।
রিপোর্ট করুন
ধন্যবাদ ভাই।
বুঝতে পারছি লেখাটা ভালো হয়নি। ভালো হলে অবশ্যই সমালোচনা করতেন।
এ,কে ফজলুল হক বলে ছিলেন, 'বাবুরা যদি আমার সমালোচনা করে তাহলে বুঝতে হবে আমি আমার লোকদের ক্ষতি করছি আর তারা যদি আমার সমালোচনা করে তাহলে বুঝতে হবে আমি সঠিক পথে আছি। তাই আপনার ভালো লাগা আমাকে সন্দেহে ফেলে দিয়েছে। পাছে আবার ভাবির কথা জিজ্ঞে করেছেন যার কারণে রীতিমত সন্দেহ হচ্ছে।
বেচারী বাচ্চাদের নিয়ে দৌড়ের উপরে আছে, আগে জানলে নাকি ঢাকায় এসে বাচ্চাদের ভালো স্কুলে ভর্তিই করতনা।
আমি মজায় আছি আর সে একাকি বাচ্চাদের ঠ্যালা সাম্লাচ্ছে।
ধন্যবাদ।
অনেকদিন পর আপনার লেখা দেখলাম।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই।
চেষ্টা করব।
ভালো থাকুন।
ধন্যবাদ মুহতারাম।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
লিখব ইনশা'আল্লাহ।
আপনি, পুষ্পিতা আর টুম্পাদের মত স্পেশালিষ্টরা যাতে ওমরাহ্ পালন সহ প্রবাসে দেশী রোগীদের সাময়িক সময়ের জন্য হলেও সেবা দিতে পারে কর্তৃ পক্ষের কাছে সেই আবেদন জানাব। স্থায়ী সময় দিতে পারলেতো কোন কথাই নাই।
ধন্যবাদ ডাক্তার মহাশয়।
স্টিকি পোস্টের অভিনন্দন জানাচ্ছি আমার প্রিয় জিনিস (হাতুড়ি) দিয়ে
ভাইয়া রাগ করছেন? হাতুড়ির জন্য
ধন্যবাদ।
আমি আন্তরিকভাবে এর সাথে জড়িত সকলকে দোয়া করছি এবং এর সফলতা কামনা করছি । আল্লাহযেন আপনাদেরকে কামিয়াব করেন । আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ।
অর্যিত স্বাধীনতা রক্ষা এবং দেশ গড়ার জন্য তারা বদ্ধপরিকর। স্বাধীনতা রক্ষা আর দেশ গড়ার সংগ্রামে আপনাকে সাদর আমন্ত্রণ।
ধান্যবাদ।
ধন্যবাদ।
যাজাকাল্লাহ খায়ের
শুকরান কাছিরান।
ধন্যবাদ।
আবু জারীর স্বেচ্ছা সেবী থাকতেই বেশি পছন্দ করে। তাছারা সে কাজের কাজী নয় বরং অকাজের ঢেকি।
ধন্যবাদ বদ্দা
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
আল্লাহ আপনাদের উদ্যোগকে কবুল করুন, আমিন.
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
আমিন।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
বাংলাদেশে যেমন দলমত নির্বিশেষে সবাই ইবনেসিনা হাসপাতালের সেবা নেয় তেমনি সৌদি’আরবে জাতিধর্ম ভেদে সবাই আল নাখলা মেডিকেল সেন্টারের সেবা নিয়ে নিজেদের ধন্য মনে করবে। আমাদের সেবা দেখে তারা অবিভুত হবে। বাংলাদেশ আর বাংলাদেশীরা তাদের হারানো গৌরব ফিরে পাবে। আল নাখলা হাসপাতালকে আমরা সৌদি’আরবের বুকে এক টুকরা বাংলাদেশ ভেবে গৌরবান্বিত হব ইনশা’আল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের মুখ উজ্জল করুন। আমীন।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
Dada hujurke anek anek donybad.. Sunddor lekati upohar deyar jony..
আপনাকেও ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন