শুনশান শান্তির জান্নাত ইউরোপ- ইউরোপ অভিমুখে মুমিনের কাফেলা................
লিখেছেন লিখেছেন অপি বাইদান ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০২:০১:১৯ রাত
নিজ ভুমে ঘর, বাড়ী, জমি, জিরাত ফেলে মুমিনেরর দল এখন পিপিলিকার মত ইউরোপের দিকে ছুটছে। যে যেমনি পারে- জাহাজে। নৌকায়। সাঁতারকেটে। পানিতে ঝাপ দিয়ে। সীমান্তে কাঁটাতার ডিঙ্গিয়ে। গন্তব্য শুধু একটি : শুনশান শান্তির জান্নাত ইউরোপ।
২০১৫ সালে ৮০০০০০ মুসলিম রিফিউজিকে আশ্রয় দিচ্ছে জার্মান সরকার। এই বড় চাপ জার্মান অর্থনীতি বহন করতে পারবে কিনা সেটাও প্রশ্নবোধক। তারপরও মানবিক কারনে বিষয়টিকে মেনে নিয়েছে জার্মান সরকার ও জনগন।
অথচ মুমিনদের জন্য রয়েছে এক বিশাল ধনাট্য মধ্যপ্রাচ্য- সৌদিআরব, কুয়েত, কাতার, আমিরাত, দুবাই। সেখানে ঠাই নেই!!!!! শান্তির ধর্ম ইসলাম! সব মুসলিম ভাই ভাই! এক জান! এক প্রান, এক আত্মা! এটি কি শুধু কথার কথা? বর্বর মুমিনের চেহারা সেই নবীর আমলের মতই আছে, একটুকুও বদলায় নি? আলী-আয়শা কাইজ্যা, আলী-মুয়াবিয়া ফ্যাসাদ, কারবালায় হোসেন-ইয়াযিদ কামড়া কামড়ি.................., চলতেই থাকবে??
বিষয়: বিবিধ
১২৬৫ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আগের আমলে ময়লা ধুতি নেংটি পইরা নাস্তিকরা ইউরোপ, এমেরিকারে দুই চোক্ষে দেখতে পারতনা - এখনত ঐটা এখন স্বর্গ।
চায়নিজ, ইন্ডিয়ানরা সারা দুনিয়া গিয়া আস্তানা গাড়তেছে - তাতে তোর শরম করেনা?
ইন্ডিয়ার কুননীতিকরে নাঙ্গা কইরা অপমান করল - তারপরও এমেরিকার পা-চাটা বন্ধ হয়নাই।
এমেরিকা যদি গলা ধাক্কা দিয়া তোর ধুতিওয়ালা মুনিবদের বের করে দেয় তাহলে - এখন ওরা ৫০% শতাংশ মুক্ত আকাশের নীচে কাজ সারে - তখন ৯৯% করব।
ধুতি নেংটির জাত!
Narrated 'Aisha:
The wives of the Prophet used to go to a vast open place to answer the call of nature at night. 'Umar used to say to the Prophet "Let your wives be veiled," but Allah's Apostle did not do so. One night Sauda bint Zam'a the wife of the Prophet went out at 'Isha' time and she was a tall lady. 'Umar addressed her and said, "I have recognized you, O Sauda."......
Volume 1, Book 4, Number 151:
Narrated 'Abdullah bin 'Umar:
Once I went up the roof of our house and saw Allah's Apostle answering the call of nature while sitting over two bricks facing Bait-ul-Maqdis (Jerusalem).
সহিহ বুখারী :: খন্ড ১ :: অধ্যায় ৪ :: হাদিস ১৪৮
ইয়াহইয়া ইবন বুকায়র (র)... ‘আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা) – এর পত্নীগণ রাতের বেলায় প্রাকৃতিক প্রয়োজনে খোলা ময়দানে যেতেন। আর ‘উমর (রা) রাসূলুল্লাহ (সা) – কে বলতেন, ‘আপনার সহধর্মিণীগণকে পর্দায় রাখুন।’ কিন্তু রাসূলুল্লাহ (সা) তা করেন নি। এক রাতে ঈশার সময় নবী- এর পত্নী সাওদা বিনত যাম‘আ (রা) প্রাকৃতিক প্রয়োজনে বের হলেন। তিনি ছিলেন দীর্ঘকায়া। ‘উমর (রা) তাঁকে ডেকে বললেন, ‘হে সাওদা! আমি কিন্তু আপনাকে চিনে ফেলেছি।’ পর্দার হুকুম নাযিল হওয়ার আগ্রহে তিনি এ কথা বলেছিলেন। তারপর আল্লাহ তা‘আলা পর্দার হুকুম নাযিল করেন।
***********
এই হাদীসে কি সমস্যা!
সহিহ বুখারী :: খন্ড ১ :: অধ্যায় ৪ :: হাদিস ১৫১
ইয়াকূব ইবন ইবরাহীম (র)... আবদুল্লাহ ইবন উমর (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ ‘একদিন আমি আমাদের ঘরের উপর উঠলাম। আমি দেখলাম, রাসূলুল্লাহ (সা) দু ইটের উপর বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে মুখ করে প্রাকৃতিক প্রয়োজনে বসেছেন।
***********
এই হাদীসেও কি সমস্যা!! হে কাফির!
মুখে খাস মুখে হাগু করিস নাকি?
হে কাফের ?!
দেশ যখন যুদ্ধে নিমজ্জিত তখন নিরীহ সাধারন মানুষ অন্যদেশে পাড়ি দেবে - এটাই স্বাভাবিক । ৭১ এ বাংলাদেশের মানুষও এরকম করেছিল । পরে আস্তে আস্তে চলে এসেছে সিংহভাগই ।
এসব যুদ্ধবিগ্রহে আক্রান্ত মুসলিম দেশগুলোর এইসব অসহায় মানুষ এখন সেই সব দেশে যাচ্ছে যেসব দেশ মুসলিম দেশে যুদ্ধ বাঁধিয়ে এন্তার লাভবান হয়েছে ,হচ্ছে ।
অন্যদেশ থেকে সম্পদ লুট করবে , আবার সেই দেশের মানুষকে রাখবে না - এটা তো ঠিক যায় না উনাদের মানবতার সবকের সাথে !
তাই এখন ঐ সব দেশের লোকদের আগমনের ঠেলাও সামলাতে হবে , হবেই । যতদিন না পর্যন্ত তাদের নিজেদের স্বার্থে ঐ সব দেশে বাঁধিয়ে দেওয়া যুদ্ধ থামিয়ে আগের মত শান্ত পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হয় ।
এটা চলতেই থাকবে , এটাই নিয়ম ।
একদা উপমহাদেশকে লুটে নেওয়া , শোষন করা বৃটেন ও আমেরিকায় এখন বাংলাদেশ , ভারত ও পাকিস্তানের ইমিগ্রেন্টই বেশী । ইনফ্যাক্ট আধুনিকতার ভাবে চলে উনাদের জন্মহার যে নিচে নামছে , লুটে আনা অগাধ সম্পদ ভোগ করার জন্য নিজেদের লোকই আর পাওয়া যাবে না ভবিষ্যতে । এ জন্যই বাইরে থেকে লোক আনতে হচ্ছে । আর সে লোক কারা ? একদা যাদের সম্পদ এরা লুটে এনেছিল তারাই।
এসব ইমিগ্রেন্টরাই আগামী ১০০-২০০ বছরে বৃটেন আমেরিকাতে সয়লাব হয়ে যাবে । রিয়াল বৃটিশ ,আমেরিকান বলে তখন আর কেউই থাকবে না । বংশোদ্ভূত টাইলেট লাগাতে হবে ।
এসব দেশগুলোতে ইসলামই ক্রমঃবর্ধিষ্ণু ধর্ম । এতে ভয় ধরে গেছে অবশিষ্ট থাকা বিধর্মীদের । তাই এদের একটিভিটি ইদানিং বেড়েই চলেছে ইসলামের বিপক্ষে । বিজেপি নেতা প্রতি হিন্দু পরিবারে ৫ জন শিশু জন্মদান করলে পুরষ্কারের কথাও বলেছেন ।
সামনের দিন গুলোতে ইসলাম আরও প্রসার লাভ করবে । এমনিতে মুসলমানদের মধ্যে জন্মহার তুলনামূলকভাবে বেশী ।
লুটে আনা মাল , অত্যাচারে ফল বিধর্মীদের ভোগ করতেই হবে । ১০০/২০০ বা ১০০০/১০০০০ বছর পরে হলেও । আর পরকালে তো সেটার শাস্তি কল্পনারও বাইরে ।
আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলী
আপনার আল্লার খাস চামচা আলী-আয়শা কাইজ্যা, আলী-মুয়াবিয়া ফ্যাসাদ, কারবালায় হোসেন-ইয়াযিদ কামড়া কামড়ি....... এটাও তাহলে বৃটেন, আমেরিকা করেছে? নাকি?? দাঙ্গাবাজ মুমিনরা নিজেরাই মারামারি করে নিজেদের আগুনে জ্বলেপুড়ে অচিরেই ইতিহাসের আস্তাকুড়ে বিনষ্ট হবে। ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন