মক্কায় মিনা বিপর্যয়,হোটেলে আগুণ, মসজিদে বোমা! ক্রেণ দুর্ঘটনায় >> ইরান/হুতি/আইএসের ষড়যন্ত্র ফাঁস!
লিখেছেন লিখেছেন ব্লগার শঙ্খচিল ০১ অক্টোবর, ২০১৫, ০৯:৪৭:০২ রাত
মক্কা , মদিনা, বায়তুল মাকদাস । দুটি দেশের ৩টি পবীত্র স্থান । এ পবীত্র জায়গাগুলো শুধু মাত্র ওই দেশ দুটির সম্পদ নয় । বিশ্বের ১৫০ কোটি মুসলমানের হৃদয়ের স্পন্দন । অনুভুতির, ভক্তির, ভালবাসার সর্বোচ্চ মাকাম ।
সাম্প্রতিক সৌদি আরবের বিভিন্ন মসজিদে আত্মঘাতী বোমা এবং বোমার আঘাতে ছিন্ন ভিন্ন নামাজ রত মানুষের দেহ । সৌদি আরবে এগুলো কল্পনাতেও ছিলনা কিছু দিন আগেও ।কিন্তু এখন ঘটছে হরহামেসাই । কিন্তু কেন?
মুসলিম বিশ্বে সৌদির অবস্থান, তাদের রাজতন্ত্র,মধ্যপ্রাচ্য ও আরব বিশ্বে তাদের খবরদারি, ভুলনীতি, অতি মাত্রায় পশ্চিমা প্রিতি, সৌদিতে আমেরিকান সেনাদের অবস্থান, নিজ দেশে বিরোধী মত দমন আরো নানা কারণ আজকের অবস্থানের জন্য দায়ী বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ।
আমরা আরো একটু পেছনে যাই ।
আজ থেকে প্রায় ১৫ বছর আগে আরবে মার্কিন সেনারা ঘাটি করে । সেৌদি রাজারা দাওয়াত দিয়েই বলা যায় পবীত্রভুমিতে নিয়ে আসে তাদের রাজতন্ত্র টিকিয়ে রাখার জন্য । মার্কিন সাম্রাজ্যবাদকে বিশ্বের কোন মুসলমানরাই ভাল চোখে দিখেনি কোন কালেও । ভাল চোখে দেখার মত মুসলিম বিশ্বের সাতে কোন নজীরও স্থাপন করেছে বলে জানা নাই । এক সময়ের মার্কিনীদের হাতে তৈরি আল-কায়েদা যার প্রধান বিন লাদেন সৌদির সন্তান, তারা হামলা শুরু করে মক্কায় আমিরিকান স্থাপনায় । তার পর কেটে গেছে অনেক বছর ।
সৌদির রাজতন্ত্র ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক হলেও মুসলিম বিশ্বে সৌদি সরকারের অবদান অনেক । বিশেষ করে আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলো তাদের কাছে অনেক ঋণি ।
মুল প্রসঙ্গে আাসি
সৌদি সরকার ও তার দেশের জনগণ কি পারষ্পারিক সাংঘর্ষিক? উত্তর টা এভাবে দেই আমার মামা খালা নানু আরো আত্মিয় মিলে প্রায় ১৫ জন আছেন যারা সৌদর গ্রীণ কার্ড ধারি । এছাড়াও আমার বেশ কয়েক জন বন্ধু সৌদির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখা পড়া করে, তাদের সাথে ওই দেশের বিভিন্ন নাগরিকের মতামত জানতে চেয়ে জানলাম তারা সৌদি গভমেন্টের কাজে সন্তুষ্ট । তবে হা ভিন্নমত আছে তার % খুবই কম ।
তা হলে সাম্প্রতিক যে ঘটনা গুলো ঘটছে তা সৌদির অতীত ইতিহাসে বিরল হলেও, কেন?
মসজিদে বোমা:
হজ্জের মাস দুয়েক আগে সৌদির বিভিন্ন মসজিদে সিরিজ বোমা হামলা হল । বিশেষ করে শিয়া মসজিদে । দায় সি্কার করলো আইএস । এরপর সুন্নি মসজিদে বোমা তার ও দায় নিল আইএস । কারা এই আইএস । সেটা অনেক বড় আলোচনা তবে এতটুকু জানুন যারা ফিলিস্তিন দখল নিতে চায়, সিরিয়াতে এক এলাকায় আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে অন্য এলাকায় তার পক্ষ হয়ে কাজ করে, গোটা মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়ার দামি অস্্রে ত্রাশ সৃষ্টি করে ইহুদীদের নীলনকশা বাস্তবায়ন করে , যৌন দাসীর লোভে আইএসএ যোগ দেয় আবার না পেয়ে ত্যাগ করে দেশে ফিরে যায় , তাদের মুখোশ চিনতে এত দেরি করার কথা নয় ।
ক্রেন দুর্ঘটনা
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫, জুমাবার
শতাধিক হাজী শহিদ । একটা প্রশ্ন সবার চোখ এড়িয়ে সেটা হল ক্রেন দূর্ঘটনার আগে একটি পিলারের গোড়াতে আগুন লাগে কে বা কারা এই আগুণ লাগালো তাদের আজো খুজে বের করা যায়নি………
হোটেলে অগ্নিকাণ্ড (১৭ সেপ্টেম্বর)
এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই বেশ কয়েকটি হোটেলে আগুন লাগলো । সেখানেও হতাহত হল অনেক । উল্লেখ্য বিভিন্ন দেশের হাজীরা এসব হোটেলে উঠে থাকেন । সন্দেহের চোখ কাদের দিকে আমি একটু পর খোলাসা করি । তা হলে খুব সহজেই বুঝবেন ।
মিনা ট্র্যাজেডি
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫, ঈদুল আযহা
হজ্জের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ানক ঘটনা এটা । সর্বশেষ তথ্য মতে ৪হাজার প্লাস শহীদ । অনেক গুলো কারনের কথা বলা হয়েছে এখানে । আমাদের দেশের হাজীরাও কিছু অভিযোগ করেছেন । অনেকে বলেছেন আফ্রিকান হাজীদের কারনে এটা হয়েছে আরো নানান কারন । কেউ বলেছেন ইরানি হাজীরা ওই সময় বেশি ছিল সেখানে ।
উপরের বিষয় গুলো ছাড়াও আরো অনেক কিছু ঘটছে সৌদিতে । আপনাদের কারো কাছে কি কৌতুহলী কোন প্রশ্ন উকি মারেনি যে, কেন সব কিছু এ বছরই ঘটছে এত কিছু ???
আসুন একটু খোলাসা করি..
১৯৮৭ সালের ৩১ জুলাই
সেদিনও ছিল জুমার দিন হজ্জের সময় । হঠাৎ লক্ষাধিক হাজী স্লোগান দিয়ে উঠেন কাবা শরীফের বাহিরে । এরা খুবই সংগঠিত বুঝাগেল তাদের মুভমেন্টে । এরা কেউই ওই দেশের নয় সবাই ইরানি! হুলস্থুল কান্ড চার পাশে । (কোন অনুমতি না নিয়েই… উল্লেখ্য সৌদিতে সকল প্রকার রাজনীতি নিষিদ্ধ) হ্জ্জ ওমরা করার ভিসা নিয়ে কাবা ঘরের একটু বাহিয়ে লক্ষাধিক মানুষ একত্র্রে… কত বড় পূর্ব পরিক্লপনা করে এটা সম্ভব ছিল একটু চিন্তা করুন । এটা সেটা যে ওই দেশের শিয়া সরকারের রাষ্ট্রিয় মদদ ছাড়া সম্ভব না সেটা সহযেই অনুমেয় । ১৯৭৯ তে ইরানে ইসলামী বিপ্লব হয় খামেনির হাত ধরে । ঠিক তার ৮ বছর পর সৌদিতে তারা এ কান্ড ঘটালো । সাধারণত ধরা হয় হজ্ঝে ২০ লাখ হাজী হয়েছে এ বছর । তা হলে আজ থেকে ২৮ বছর আগে এ সংখ্যাটা ছিল অনেক কম ধরি সেটা ১০বা ১২ লাখ হাজী তখন হজ্জ করতে আসতো আর তাদের মধ্যে ১ লাখের ও বেশি ছিল ইরানি । তার মানে প্রতি দশ জনে ১ জন ইরানি! । শত মাইল পারিদিয়ে ভিন্ন একটা দেশে লক্ষাধিক মানুষ নিয়ে হজ্জ বা ওমরার ভিসায় তারা এ ন্যাক্কার জনক কাজটা করেছিল সৌদি সরকারকে বিব্রত করতে । তারা (ইরানিরা) যে নিজ দেশ ছাড়াও ভিন্ন দেশে গিয়েও যে বিসৃংখলা করতে পারে তার ছোট্র একটা উদারন মাত্র ।
ইরানের সাম্প্রতিক কিছু উদাহরণ দেই , শতকরা ৭০% সুন্নি অধ্যুশিত সিরিয়ায় বহু বছর থেকে রাজত্য করছে বাসার আল আসাদ যিনি একজন শিয়া । বিশাল সংখ্যক এই সুন্নি জনগণকে দমিয়ে সেনা সহায়তায় টিকে আছে আসাদ সরকার । বছর চারেক আগে থেকে সেখানে সেনা এবং সু্ন্নি জনগণ বিদ্রোহ করে । হাতে অস্র তুলে নেয় । বিশাল এই জনশক্তিকে দমানের জন্য অবৈধ আসাদ সরকারকে শুধু মাত্র শিয়া হওয়ায় ইরান শুরু থেকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে আসছে । এর মধ্যে অবাক করা বিষয় হল সিরিয়ার একটা এলাকাতে স্বাধিনতাকামী আন নুসরা ফ্রন্টের হতে ধরা পড়ে শতাধীক লোক যাদের পরিচয় হল তারা ইরান সামরিক বাহীনির সাবেক মেজর,কর্নেল সেনা! তারা যুদ্ধ করতে এসেছে আসাদ সরকারের হয়ে । ইরান তার সেনা অস্র গোলাবারুদ দিয়ে শুধু সিরিয়াকে না । আরব ও আরবের আসে পাশে যেখানে কিছু শিয়া আছে সেখানেই সব কিছু দিয়ে অরাজকতা করছে । সেটা লেবানন, ইরাক, তুরষ্ক, ইয়েমন আরো অনেক ।
বাংলাদেশে ইরানের ভয়ংকর থাবা :
ভয়ংকর তথ্য হল তারা বাংলাদেশেও গরীব ও মেধাবী ছাত্রদের নিজস্ব আবাসিক এলাকায় রেখে পড়ালেখা করিয়ে শিয়া বানাচ্ছে । তারা খিৃষ্টান মিশনারির মত কাজ করছে গরীব বাঙ্গালীদের মধ্যে । কিছু আলেম কিনছে টাকার বিনিময়ে , যে আলেমরা সমাজে বিসৃংখলা তৈরি করচে বিভিন্ন মাসয়ালা দিয়ে………….
ইয়েমেনে ইরানি আগ্রাসন :
এই তথ্যটা দিয়েই লেখাটা শেষ করবো । ইয়েমেন । সৌদির সিমান্ত ঘেষা এই দেশ । রাসুলুল্লাহর (সা) এর অসংখ স্মিৃতি বিজরিত মাটি ইয়েমেন । এখানের বড় একটা অংশ সুন্নি জনগণ । ইরানের সাথে সৌদির বিরোধ বিভিন্ন কারনে প্রথমত ইরান শিয়া এরপর ইরান চায় সৌদির মুসলিম বিশ্বের প্রভাব কমিয়ে ইরান দখল করুক । সব মুসলমান শিয়া হয়ে যাক । আরো নানা কারন । সৌদির প্রভাব কমাতে সৌদির ভিতরে না পেরে ইরান দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেয় টার্গেট করে ইয়েমেনকে । সেখানে শিয়াদের সবরকম অর্থ সহায়তা দেয় যারা ইয়েমেনে “হুতি” নামে পরিচিত । এই হুতিরা নির্দিস্ট এলাকাতে বসতি স্থাপন করতে শুরু করে আস্তে আস্তে তারা আর্থ সামাজিক, রাজনৈতিক শক্তি অর্জন করে । ইরানের সহায়তায় মরুভুমিতে অস্র যোগান দেয় । মাঝে মাঝেই ইয়েমেনের বিভিন্ন এলাকাতে বোমা হামলা করে । বছর খানেক আগে ইয়েমেন সরকারের রাজপ্রসাদের দখল নিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করে । শুরু হয় বিদ্রোহ শান্ত একটা দেশ মুহুর্তেই অশান্ত হয়ে যায় । সৌদি তার পাশের দেশে সন্ত্রসি হুতি বিদ্রোহীদের দমাতে সেখানে সেনা পাঠায় । ইরানের আতে ঘা লাগে । ইরান উঠে পরে লাগে সৌদি ও তার সরকারকে কিভাবে নাস্তানাবুদ করা যায় ।
যে ইরান আজ থেকে ২৮ বছর আগে লক্ষাধিক লোক নিয়ে কাবার পাশে মিছিল করতে পারে, তারা মিনায় দুর্ঘনায় যে পূর্ব পরিক্ল্পনায় করতে পারেনা তার নিশ্চয়তা কোথায় । উল্লেখ্য ওই দিন মিনার ঘটনাস্থলে সব চেয়ে বিশি লোক ছিল ইরানিরাই । তারা সেটাকে নানা ভাবে সহানুভুতি নিতে চেয়েছে । তাদের রেডিও তেহরান খুললে খুব ভাল ভাবে বুঝা যায় ইয়েমেনে নিয়ে কিভাবে বানিয়ে বানিয়ে সন্ত্রাসি“হুতি”দের সাপোর্টে নিউজ করা হয় । ইরান চায় তাদের আগের “পারস্য” সাম্রাজ্য ফিরে পেতে সারা বিশ্বে আবার তারা “রোম-পারশ্য” রাজনিতি করবে । সারা বিশ্বে জ্বালাও পোরাও করবে । নিজেরেদকে জাহির করবে । তাদের ইতিহাস আরো ঘেটে দেখা উচিৎ ………………. । ষড়যন্ত্রের ফল ভাল হয় না……………
বিষয়: বিবিধ
৮৫৬২ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
"লা তাকফু মা লাইছা লাকা বিহি ইলম, ইন্নাস্ সামআ' ওয়াল বাস্বারা ওয়াল ফুয়াদা কুল্লু উলা-য়িকা কানা আনহু মাসঊলা""
তো ভাইজান বাঙাল'রে হাওকোর্ট দেখান! মামা খালা নানু আরো আত্মিয় সৌদি আরবের নাগরিক এই আহম্মকি মিথ্যা কথা ব্লগে লিখে নিজেকে হাস্যকর প্রমান করলেন। সৌদি আরব কখনোই বহিরাগত'কে নাগরিত্ব দেয় না। আর বাংলাদেশী মিসকিন'দের তো প্রশ্নই উঠে না। ধন্যবাদ।
বাংলাদেশি মিসকিনের সৌদি নাগরিত্ব বিলাস। আমেরিকায় এসে দেখে যান গ্রীণ কার্ড কাকে বলে।
সৌদি বর্বরের দেশে বাঙালি মিসকিনের আবার সম্মান?
আপনি অনেক পরিশ্রম করে লিখাটি লিখেছেন। লিখাটির বিশ্লেষনে শিয়াদের প্রতি আপনার ব্যাক্তিগত ক্ষুদ্ধতার প্রকাশ এমন ভাবে উত্থাপিত হয়েছে যে আপনি প্রয়োজনীয় ফ্যাক্টস ফিগার ও যুক্তি উপস্থাপন না করেও শিয়াদেরকে দোষী বানিয়ে ফেলেছেন।
বরং ফ্যাক্টস ও ফিগার এই মর্মে স্ট্রংলী ইন্ডিকেইট করছে।
১। ইসলামের শত্রুরা ফরমাল ও ইনফরমাল মিডিয়া, পরামর্শ, প্রক্সি সোলজার, স্পাই ও এজেন্ট ইন্টেলেকচুয়ালদের দিয়ে - সৌদী ও ইরানকে একে অপরের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দিচ্ছে এই প্রিটেক্স এ - যাতে মুসলিম ভুখন্ড সমূহে শিয়া সুন্নিদের মধ্যে সিভিল ওয়ার হতে বাধ্য হয় - যাতে ২০% কিংবা তার ও বেশী মানুষ স্বল্পতম সময়ে খুনের শিকার হয় এবং মুসলিমরা চুড়ান্ত রকমের পুংগু হয়।
২। ইসলামের ঐ শত্রুরা যারা মধ্যপ্রাচ্য হতে খেলাফত সরিয়ে তুর্কিতে নিয়েছিল এবং সিস্টেমেটিক্যালী অর্থোডক্স খৃষ্টানদের বিরুদ্ধে মুসলিমদের লেলিয়ে দিয়েছিল, যারা ১৯২৩ এসে অটোম্যানকে সরিয়ে শরীফ হোসেনকে পাওয়ার দিয়েছিল এবং তারপর সৌদকে দিয়ে শরীফ হোসেনকে সরিয়ে দিয়েছিল - তারা এখন সৌদকে সরিয়ে হেজাজ এর দায় ও দায়িত্ব এমন ভাবে শিয়াদের হাতে তুলে দিতে চায় - যাতে তা শিয়া সুন্নির দাংগা চুড়ান্ত রকমের অবস্থায় উপনীত হয়।
৩। ফলাফল হিসাবে তারা চায় মুসলিমদের কে ডি নিউক্লিয়ারাইজেশান করা (শিয়া সুন্নীর পাকিস্থান ফাইটের মাধ্যমে), মুসলিমদের কোমর ভেংগে দিয়ে প্যালেস্টাইনীদের মত আলটিমেইট স্লেইভ এ রূপান্তর করা।
ভিডিও লিঙ্ক
https://www.facebook.com/539232086216386/videos/vb.539232086216386/612336028905991/?type=2&theater; (প্লিজ ক্লিক এন্ড সী)
তবে এটা বলা যায় যে, সৌদিআরবে এবারি একসাথে এতো গুলা দূর্ঘটনা একসাথে ঘটলো। এর পিছনে কোনো ষরোযন্ত্র থাকতে পারে
যেকোন বই ঘরে বসে কেনার নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান amaderboi.com
মন্তব্য করতে লগইন করুন