আমাদের অযু কি সঠিক হচ্ছে? পবিত্র কোরআন কি বলে?

লিখেছেন লিখেছেন রাজ্পুত্র ০৬ আগস্ট, ২০১৫, ১০:৫৮:৩৭ রাত



-সুরা মায়িদাহ'র ৬ষ্ঠ আয়াত

পবিত্র কোরআনের ৫ম সুরা মায়িদাহ'র ৬ষ্ঠ আয়াতে অযুর নিয়ম বলা হয়েছে, মুখ ও কনুই পর্যন্ত ধুয়ে নেওয়া, মাথা মাসেহ করা ও গিরা পর্যন্ত ধুয়ে নেওয়া এ চারটি বিষয়ের কথা।

কিন্তু আমরা এর চেয়ে অনেক বেশি করছি! এটা কতখানি সঠিক হচ্ছে? আর সঠিক হলে তার ব্যাখ্যাই বা কি?

সঠিক বিষয়টি সকলেরই জানা দরকার। এই ব্লগের কোন বিশেষজ্ঞ পাঠক বা ব্লগার যদি এ বিষয়ে কোন তথ্য দিতে পারেন তা হলে আমরা সবাই উপকৃত হবো।

কারন পবিত্র কোরআন সবচাইতে সঠিক আমাদের সকলেরই উচিত পবিত্র কোরআন মেনে চলা। তাই এ বিষয়ে কোন বিতর্ক থাকা উচিত নয়।

বিষয়: বিবিধ

১৬১৯ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

334206
০৬ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:৫১
অপি বাইদান লিখেছেন : হাগু/মুতু করে মাটির ঢেলা দিয়ে ঘষাঘোষি করতে হবে নাকি??

Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor

I Don't Want To See I Don't Want To See I Don't Want To See I Don't Want To See I Don't Want To See
০৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ১২:৩৫
276325
রাজ্পুত্র লিখেছেন : মন্তব্য দেখে মনে হয় পেইড ব্লগার!!!!!!!!!!
০৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ০২:৩০
276335
রক্তলাল লিখেছেন : @বেকুব অপিঃ করতে হবে।
নাহলে অপরিস্কার থাকবে এবং জীবানু হবে।
টয়লেট প্যাপার খুব হালকা করে বানাতে হয় যেন ফ্লাশ এর সাথে যেতে পারে। It is not enough for cleanliness.

শুকনা মাটি টয়লেট প্যাপার থেকে বেশী এবসর্ব করে। এবং মাটির কণার সাথে বাজে জিনিষ বেশী শরীর থেকে মাটির ঢিলায় যায়।
শুকনা মাটির ঢিলা natural, more bio-degradable with zero land fill. Since you do not need to manufacture in any industry, 'dhila' is much more environment friendly. It could be produced locally.

Hatred hinders your brain to grow turning yourself to a brain damaged retard. Therefore, you have this sort of thought process.
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৫:১৬
276341
রক্তলাল লিখেছেন : Read my comments again.
I said Dhila absorbs better.
Dhila is usually dry. Anything dry is not favorable to any life survival. Anything that has been dry for 48 hours is pretty much germ free.
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৮:৩৯
276366
ছালসাবিল লিখেছেন : ডারলিং Love Struck
তুমি মুতু করে ঘোশলে তো তোমার চামড়া ছিড়ে যাবে Rolling on the Floor Rolling on the Floor
334213
০৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ০১:০৭
নৈশ শিকারী লিখেছেন : এক বালতি দুধ নষ্ট করতে যেমন ১ফোটা গোমূত্রই যথেষ্ট ঠিক তেমনি একটা ভালো পোস্টের মহত্ব নষ্টের জন্য এমন ২/১ পিস ছাগুর মন্তব্যই যথেষ্ট।
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:১১
276376
রাজ্পুত্র লিখেছেন : এসব ইসলাম বিরোধীদের মন্তব্যকে গুরুত্ব দেবার কোন মানে হয়না।

কারন এরা হলো অকর্মা অন্য কোন কাজের সুযোগ না পেয়ে ব্লগে, পেইড ব্লগার হিসাবে আজেবাজে মন্তব্য করে নাস্তিকদের পক্ষে।

বিদেশি কিছু সংস্থা আছে যারা বাংলাদেশে নাস্তিক তৈরী করে ও তারদে পৃষ্ঠোপোষকতা করে।
334220
০৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ০১:৩৯
খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : ইসলামী শরীয়তের দলীল চারটি। কোরান হাদিস ইজমা কিয়াস। এই চারটিলে বলা হয় আদিল্লায়ে আরবাআ। এই চার মূল দলীলের বিষয়ে কোনো আলেমের এখতেলাপ নাই। কোরান সর্ব প্রথম। এরপর হাদিস এরপর ইজমা এরপর কিয়াস। শুধু কোরান থেকেই আপনি সবকিছু পেয়ে যাবেন মনে করাটাই ভুল হয়েছে। একটি ইসলামী বিধান এই চার মূল দলীলের সমন্বয়ে গঠিত হয়। ওলামায়ে কেরাম কোরান হাদিস ইজমা কিয়াস সব কিছু দেখেই কোনো একটি মাসালা বয়ান করেন। অজুর মধ্যে কোরানে চারটি ফরজের কথা বলা হলেও হাদিসের মধ্যে অন্য বিষয়গুলো স্পষ্ট উল্লেখ আছে। আশা করি এবার বুঝেছেন।
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৮:৩৪
276364
ছালসাবিল লিখেছেন : শুধু কোরান থেকেই আপনি সবকিছু পেয়ে যাবেন মনে করাটাই ভুল হয়েছে।
ভাষাটির বাক্য গঠনে প্রবলেম আছে ভাইয়া Day Dreaming
"কোরআনে হিন্টস দেয়া আছে, রসুল (সা) বিস্তারিত বলেছেন ও করে দেখিয়েছেন, তাই কোরআন কে বুঝতে হবে রসুল (সা) এর মাধ্যমে" Day Dreaming
এরকম হবে Day Dreaming

আর এই বাক্য গঠনের মাধ্যমে শেরারুন নাস অপি আমার ডারলিং মজা নিচ্ছে Unlucky Unlucky
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:১৪
276377
রাজ্পুত্র লিখেছেন : খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ এবং ছালসাবিল :

হাদিস/ ইজমা/ কিয়াস থেকে একটি রেফারেন্স দিবেন দয়া করে। তাতে সবাই উপকৃত হবে।
০৭ আগস্ট ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
276417
ছালসাবিল লিখেছেন : ওযু করার নিয়ম:

১- নামাযী প্রথমে মনে মনে ওযুর নিয়ত করবে। কারণ নিয়ত ছাড়া কোন কর্মই শুদ্ধ হয় না। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ১নং)

২- ‘বিসমিল্লাহ্‌’ বলে ওযু শুরু করবে। কারণ শুরুতে তা না বললে ওযু হয় না। (আবূদাঊদ, সুনান ৯২নং)

৩- তিনবার দুইহাত কব্জি পর্যন্ত ধুয়ে নেবে।হাতে ঘড়ি, চুড়ি, আংটি প্রভৃতি থাকলে তা হিলিয়ে তার তলে পানি পৌঁছাবে। আঙ্গুল দিয়ে আঙ্গুলের ফাঁকগুলো খেলাল করবে। (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, ইবনে মাজাহ্‌, সুনান, মিশকাত ৪০৭নং) এরপর পানির পাত্রে হাত ডুবিয়ে পানি নিতে পারে। (বুখারী, মুসলিম, সহীহ ৩৯৪নং) প্রকাশ যে, নখে নখ পালিশ বা কোন প্রকার পুরু পেন্ট থাকলে তা তুলে না ফেলা পর্যন্ত ওযু হবে না। পক্ষান্তরে মেহেদী বা আলতা লেগে থাকা অবস্থায় ওযু-গোসল হয়ে যাবে।

৪- তারপর ডানহাতে পানি নিয়ে ৩ বার কুল্লি করবে।

৫-অতঃপর পানি নিয়ে নাকের গোড়ায় লাগিয়ে টেনে নিয়ে বামহাত দ্বারা নাক ঝাড়বে। এরুপ ৩ বার করবে। তবে রোযা অবস্থায় থাকলে সাবধানে নাকে পানি টানবে, যাতে গলার নিচে পানি না চলে যায়। (তিরমিযী, সুনান, নাসাঈ, সুনান ৮৯, মিশকাত ৪০৫, ৪১০নং)

অবশ্য এক লোট পানিতেই একই সাথে অর্ধেক দিয়ে কুল্লি করে বাকি অর্ধেক দিয়ে নাক ঝাড়লেও চলে। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৩৯৪নং)

৬- অতঃপর মুখমন্ডল (এক কান থেকে অপর কানের মধ্যবর্তী এবং কপালের চুলের গোড়া থেকে দাড়ির নিচের অংশ পর্যন্ত অঙ্গ) ৩ বার পানি লাগিয়ে দুইহাত দ্বারা ধৌত করবে। (বুখারী ১৪০নং) এক লোট পানি দাড়ির মাঝে দিয়ে দাড়ির ফাঁকে ফাঁকে আঙ্গুল চালিয়ে তা খেলাল করবে। (আবূদাঊদ, সুনান, মিশকাত ৪০৮নং) মহিলাদের কপালে টিপ (?) থাকলে ছাড়িয়ে ফেলে (কপাল) ধুতে হবে। নচেৎ ওযু হবে না।

৭- অতঃপর প্রথমে ডানহাত আঙ্গুলের ডগা থেকে কনুই পর্যন্ত এবং তদনুরুপ বামহাত ৩ বার (প্রত্যেক বারে পুরোহাতে পানি ফিরিয়ে রগড়ে) ধৌত করবে।

৮- অতঃপর একবার মাথা মাসাহ্‌ করবে; নতুন পানি দ্বারা দুই হাতকে ভিজিয়ে আঙ্গুল গুলিকে মুখোমুখি করে মাথার সামনের দিক (যেখান থেকে চুল গজানো শুরু হয়েছে সেখান) থেকে পিছন দিক (গর্দানের যেখানে চুল শেষ হয়েছে সেখান) পর্যন্ত স্পর্শ করে পুনরায় সামনের দিকে নিয়ে এসে শুরুর জায়গা পর্যন্ত পূর্ণ মাথা মাসাহ্‌ করবে। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৩৯৪নং) মাথায় পাগড়ি থাকলে তার উপরেও মাসাহ্‌ করবে। (মুসলিম, মিশকাত ৩৯৯নং)

৯- অতঃপর আর নতুন পানি না নিয়ে ঐ হাতেই দুই কান মাসাহ্‌ করবে; শাহাদতের (তর্জনী) দুই আঙ্গুল দ্বারা দুই কানের ভিতর দিক এবং দুই বুড়ো আঙ্গুল দ্বারা দুই কানের পিঠ ও বাহির দিক মাসাহ্‌ করবে। (আবূদাঊদ, সুনান ৯৯, ১২৫নং)

প্রকাশ যে, গর্দান মাসাহ্‌ করা বিধেয় নয়। বরং এটা বিদআত।

১০- অতঃপর প্রথমে ডান পা ও পরে বাম পা গাঁট পর্যন্ত ৩ বার করে রগড়ে ধোবে। কড়ে আঙ্গুল দ্বারা পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকগুলো খেলাল করে রগড়ে ধৌত করবে। (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, ইবনে মাজাহ্‌, সুনান, মিশকাত ৪০৭নং)

প্রিয় নবী (সাঃ) বলেন, “পূর্ণাঙ্গরুপে ওযু কর, আঙ্গুলের ফাঁকগুলো খেলাল কর আর রোযা না থাকলে নাকে খুব ভালরুপে পানি চড়াও। (তারপর তা ঝেড়ে ফেলে উত্তমরুপে নাক সাফ কর।) (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, নাসাঈ, সুনান, ইবনে মাজাহ্‌, সুনান, দারেমী, সুনান, মিশকাত ৪০৫-৪০৬ নং)

১১- এরপর হাতে পানি নিয়ে কাপড়ের উপর থেকে শরমগাহে ছিটিয়ে দেবে। বিশেষ করে পেশাব করার পর ওযু করলে এই আমল অধিকরুপে ব্যবহার্য। যেহেতু পেশাব করে তাহারতের পর দু-এক কাতরা পেশাব বের হওয়ার অসঅসা থাকে। সুতরাং পানি ছিটিয়ে দিলে ঐ অসঅসা দূর হয়ে যায়। (আবূদাঊদ, সুনান ১৫২-১৫৪, ইবনে মাজাহ্‌, সুনান ৩৭৪-৩৭৬নং) এই আমল খোদ জিবরাঈল (আঃ) মহানবী (সাঃ) কে শিক্ষা দিয়েছেন। (ইবনে মাজাহ্‌, সুনান, দারেমী, সুনান,হাকেম, মুস্তাদরাক, বায়হাকী, আহমাদ, মুসনাদ, সিলসিলাহ সহীহাহ, আলবানী ৮৪১নং)

______>
আমি এই লিংক থেকে কপি করলাম। চেক করে নিতে ভুলবেন না কিন্তু Smug
http://www.hadithbd.com/showqa.php?d=2721 Smug
০৯ আগস্ট ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৪
276721
রাজ্পুত্র লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই।
334226
০৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ০২:১৬
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : ইসলামী শরীয়তের দলীল চারটি। কোরান হাদিস ইজমা কিয়াস। এই চারটিলে বলা হয় আদিল্লায়ে আরবাআ। এই চার মূল দলীলের বিষয়ে কোনো আলেমের এখতেলাপ নাই। কোরান সর্ব প্রথম। এরপর হাদিস এরপর ইজমা এরপর কিয়াস।
অনেক ধন্যবাদ ...
334244
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৭:১৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : খন্দকার হাবিবুল্লাহ ভাই এর সাথে একমত। তবে যতটুক জানি শুধু এটুক করলেই ওজু আদায় হবে।
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:১৭
276379
রাজ্পুত্র লিখেছেন : আমরা অতিরিক্ত যে কাজটি করছি তার কোন রেফারেন্স থাকলে ভাল হতো। বিষয়টা পরিষ্কার হতো সবার কাছে।
০৮ আগস্ট ২০১৫ দুপুর ০২:১৩
276550
খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : অতিরিক্ত যে বিষয়গুলো করছেন তা এত প্রশিদ্ধ যে এর জন্য রেফারেন্স দরকার হয় না। যদি দরকার হয় তাহলে হাদিসের কিতাবগুলো খুলে দেখতে পারেন।
334261
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৮:৩৭
ছালসাবিল লিখেছেন : Smug ভাইয়া,
মৃত মানুষের জন্য জানাজা সালাত পড়ার হুকুম কোরআনে কোথায় আছে Day Dreaming Day Dreaming
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
276391
রাজ্পুত্র লিখেছেন : প্রথমত এটা ভিন্ন আলোচনা। এভাবে মনোযোগ অন্য দিকে সরানোর চেষ্টা করা বৃথা। আরেকটা বিষয় হলো ফরজ আর ফরজে কেফায়া দুটির গুরুত্ব দুই রকম।
০৭ আগস্ট ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
276393
ছালসাবিল লিখেছেন : এটি কেমন করে ভিন্ন Smug কোরআনে তো জানাজার সালাতের কথা নেই Smug আপনি মারার পরে কি হবে Smug জানাজার সালাত পড়তে হবে কি না?

যদি বলেন হ্যাঁ পড়তে হবে। তাহলে সেটি কোথায় পেলেন Smug আর যদি বলেন না তাহলে তো কোন কথাই নেই Smug অমুসলিমদের জানাজার কোন দরাকার নেই Applause Applause
০৮ আগস্ট ২০১৫ দুপুর ০২:২০
276551
বেদনা মধুর লিখেছেন : ছালছাবিল ভাই@ প্রশ্ন দেখেই বুঝে গিয়েছিলাম যে, পোষ্ট দাতা হয়ত মুর্খ নাহয় বাড়তি ঝামেলা করার জন্য কোনো বিষয় না পেয়ে এই পোষ্ট তিনি প্রসব করেছেন।
অথবা হতে পারে যে আহলে হাদিস এত দিন শুধুই কোরান আর সহীহ হাদিসের স্লোগান দিচ্ছিল, তারা এবার হাদিসও বাদ দিয়ে শুধু কোরানের উপর এসে থেমেছে। সব কিছু কোরানেই থাকতে হবে। তার কাছে এই প্রশ্নটি করুন যে সে যাকে বাপ ডাকছে তিনি কি আসলেই তার বাপ? তারা বাবা মায়ের বিয়ে তো সে দেখেনি। অন্যে বললে তা বিশ্বাস করবে কেন? কোরানেই থাকতে হবে।
০৯ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৭:৫৭
276660
ছালসাবিল লিখেছেন : বেদনা ভাইয়া Smug আপনার কথার স্টাইল পছন্দ হয়নি Smug এভাবে মানুষকে বুঝালে Smug কখনই বুঝবে নাহ্ Worried

আমি তাকে বুঝানোর জন্যই এই প্রশ্ন করেছিলাম Smug Love Struck কিন্তু কে বোঝে কার কথা Waiting আমাকে বুঝালেও আমি বুঝবো নাহ্ Tongue
০৯ আগস্ট ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৩
276720
রাজ্পুত্র লিখেছেন : বেদনা মধুর @ আপনার মাথা গরম সেটা বোঝা যাচ্ছে । আপনার মনন্তব্য দেখে সন্দেহ হয় যে আপনি মুসলমান কিনা? মুসলমানরা সবাই ভাই ভাই। একথা সম্ভবত আপনি জানেন না! সকল মুসলমান একত্রিত থাকার জন্য এসব আজেবাজে মন্তব্য বন্ধ করুন। আমার মন্তব্যে কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দু:খিত।
০৯ আগস্ট ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৭
276730
ছালসাবিল লিখেছেন : Smug Smug আমার উত্তর দিন Smug
334275
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১০:৪২
হতভাগা লিখেছেন : এগুলো ছাড়া বাকি যেগুলো আছে সেগুলো সুন্নত ।
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
276392
রাজ্পুত্র লিখেছেন : সুন্নততো অনেক ধরনের আছে এগুলো কোন ধরনের সুন্নত?
334284
০৭ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
নৈশ শিকারী লিখেছেন : এসব ইসলাম বিরোধীদের মন্তব্যকে গুরুত্ব দেবার কোন মানে হয়না। কারন এরা হলো অকর্মা অন্য কোন কাজের সুযোগ না পেয়ে ব্লগে, পেইড ব্লগার হিসাবে আজেবাজে মন্তব্য করে নাস্তিকদের পক্ষে।

যথার্থ বলেছেন, কিন্তু এইসব আবাল ছাগুদের নবী (সা: ) এবং আল্লাহ পাকের বিরূদ্ধে করা মন্তব্যে জুতা মারা জবাব না দিলে তাদের কলিজার আয়তন আরো বৃদ্ধি পেয়ে যাবে তাই ঈমানি দায়িত্ব হিসেবে জবাব দেয়ার চেষ্টা করেছি, তাদের মন্তব্যে প্রতি উত্তর না করে নীরব থাকার অর্থ দাড়ায় যে মন্তব্যের সহমত জ্ঞাপন করা তাই আমার কাছে মনে হয় জবাব দেয়াটাই প্রাসঙ্গিক।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File