থার্টি ফার্স্ট নাইট: প্রাশ্চাত্য ও আমরা.
লিখেছেন লিখেছেন মীম রহমান ০১ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৩:১০:১৯ দুপুর
ফ্রান্সে বেশ কয়েকবছর ধরে থাকা আমার এক কাজিনকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম সে দেশের থার্টি ফার্স্ট নাইট উৎযাপনের ব্যপারে. উনি আমাকে জানালেন বড়দিন পালনের জন্য অধিকাংশ শহরবাসী তখন গ্রামে যায়, আর খৃষ্টানদের বড়দিন উপলক্ষে বেশ বড় ছুটি থাকে তাই ফ্রান্সে এ রাতে খুববেশী মাতামাতি নেই. তবে আইফেল টাওয়ারের সামনে কিছু আতববাজী ফোটানো হয় জাস্ট নামকাওয়াস্তে মানসম্মান বাচানোর জন্য. আমার মনে হয় খৃষ্টান প্রধান দেশগুলোর অধিকাংশেরই একই অবস্থা, যদিও এটা তাদেরই উদ্ভাবিত সংস্কৃতি.
গতকাল রাতের আনকারা দেখে সত্যিই অবাক হলাম. বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত এবং ঐতিয্যবাহী মুসলিম রাষ্ট্রের রাজধানীর একি অবস্থা...! কোটি কোটি আতশবাজী, জমকালো আলোর ছড়াছড়ি, ডিজে পার্টি আর নারীদের সম্ব্রমহানী...! সম্ববত মুসলিম দেশগুলোর অধিকাংশেরই একই অবস্থা. সত্যিই অবাক হই মুসলিম বিশ্বের অবস্থা দেখলে....! এ জাতি কবে বুঝবে......? বেহায়াপনা ও প্রাশ্চাত্য সংস্কৃতি বাদ দিবে....!
বিষয়: বিবিধ
১৫৮০ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
স্বকীয়তা না থাকার ফলে মুসলমানরা পিছিয়ে রয়েছে।
মদভুগী কাজ করত না । আর টাকা নষ্ট করত না ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন