হাজার বছর ধরে
লিখেছেন হাজার বছর ধরে ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৩:০৪ দুপুর
দেশ প্রেমিকের যত গুন সবই আছে যার
দেশ চালানোর যোগ্যতাটাও অনেক আছে তার
তিনি হবেন এই দেশের সফল শাসকিনি
তাকে আমরা এই ব্লগের সকলেই চিনি
রানী মা আমার এই দেশের অতিমান্নি জন
তারে স্বরণ করি মোরা সদা সর্বক্ষণ
উত্তরে যান-দক্ষিনে যান-পূর্ব পশ্চিম সব
৭ টি গোপন কথা যা আপনার স্বামী কখনও মুখে বলবেন না
লিখেছেন বাহাদু্র শাহ্ ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০২:৫৯ দুপুর
কখনও কি এমন মনে হয়েছে যে - কত ভাল হত যদি আপনি আপনার স্বামীর মন পড়তে পারতেন? পাশ্চাত্য সংস্কৃতিতে স্বামী স্ত্রীর খোলাখুলি আলোচনা করার ব্যাপারে উৎসাহিত করা হয়। কিন্তু আমাদের মতো অনেক মুসলমান প্রধান দেশেই এক অজানা কারণে পুরুষরা অনুভূতি প্রকাশে নিশ্চুপ ও উদাসীন হওয়া শিখতে শিখতে বড় হয়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই স্বামীরা কিছু কিছু ব্যাপার তাদের স্ত্রীদের সাথে আলোচনা করতে অনীহা...
হিজল তলার শীত
লিখেছেন অকপটশুভ্র ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০২:৪৯ দুপুর
শীতকালটা কি আনন্দের নাকি কষ্টের! সব কিছু গোল্লায় যাক! বার্ষিক পরীক্ষা শেষে লম্বা ছুটি, মিষ্টি-রোদ, বৃষ্টিহীন দিন আর পিঠেপুলির মনমাতানো উৎসব, সব মিলিয়ে শীতকালের দিনগুলো জীবনের সেরা সময় গুলোর মধ্যে অন্যতমই হয়ে থাকবে। এই শীতকেই মিস করছি গত পাঁচ বছর ধরে, এখন অবশ্য শীতকে বেশ ভয় লাগে। এসির বাতাসটা হালকা কড়া হলেই হাঁচির বন্যা বইয়ে দেই, ক্লাসে বসে এসির বাতাসের ঠাণ্ডায় যখন পা জমে...
রাবির সেই ছাত্রলীগ ক্যাডার তুহিন হামলা করেছে নিজ দলের কর্মীদের : ছেলেদের আবাসিক হলে মেয়ে নিয়ে বিরোধ
লিখেছেন তিতা করল্লা ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০১:২৯ দুপুর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের আবাসিক হলের নিজ কক্ষে বান্ধবীকে নিয়ে ছাত্রলীগ নেতার ফুর্তি করার ঘটনায় ছাত্রলীগের ওই নেতাকে কুপিয়ে জখম করেছে ছাত্রলীগের আরেক আলোচিত অস্ত্রধারী নেতা তৌহিদ আল তুহিন। গতকাল দুপুরে শেরে বাংলা একে ফজলুল হক হলের ২১৪ নম্বর কক্ষে হল শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোজাহিদুল ইসলাম হিমু বান্ধবী নিয়ে ফুর্তি করার পর সন্ধ্যার দিকে তুহিন ছাত্রলীগ নেতা...
টুডে. ব্লগের কতৃপক্ষ ও সকল ব্লগার পাগল.... পাগল.... পাগল
লিখেছেন পাগলা ব্যাটা ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০১:০৬ দুপুর
বিশ্বাস করুন আর নাই করুন,
মানুন কিংবা না মানুন মানুষ মাত্রই পাগল!
আমি পাগল, তুমি পাগল, সে পাগল আমরা সবাই পাগল!
বুঝতে পারছেন না, তাই না?
ভাবছেন পাগলে কিনা বলে ছাগলে কিনা খায়!
ঠিক সবই ঠিক। আমার কথাও ঠিক।
যে সারাক্ষন টাকা টাকা করে তাকে আপনি কি বলবেন?
প্রকৃত বন্ধু কে?
লিখেছেন মোহাম্মদ লোকমান ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ১২:৪৩ দুপুর
আবুধাবী প্রবাসী আমার এক বন্ধু, ফরিদ চৌধুরী। বয়সে যথেষ্ট সিনিয়র হলেও বন্ধূবাৎসল, আতিথেয়তা পরায়ন এবং খোশগল্প প্রিয় হওয়াতে তাঁর সাথে আমার বেশ জমতো। তাঁর যৌথ পরিবারের সকল সদস্যই ছিল প্রাকটিসিং মুসলিম। কিন্তু বড় ছেলেটিই একমাত্র দূঃখের কারণ। মেধাবী, চৌকষ এবং আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারী ছেলে বেলাল চৌধুরী কম্যুনিস্টদের খপ্পরে পড়েছেন। এক পর্যায়ে বেলাল চৌধুরী একটি বামপন্থী ছাত্র...
মন ভাল নেই
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ১২:৩৪ দুপুর
মন ভাল নেই আমার
মন ভাল নেই
যদিও এ ব্যাপারে
কারো কোন হাত নেই
আমার মন ভাল নেই।
@
...তারে দেখছেন? কী অবস্থা!....
লিখেছেন তারেক ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ১২:৩৩ দুপুর
গেরামের ফোন আসলের গেরামের না। এখন হগলতেই এইটা ব্যবহার করেন। তারা সোলোগান বদলাইছে।
বইলতেছে চলো বহুদূর। ভালা কতা। চলি বহুদূরে কিন্তু রাঙ্গামাটি লেকের উপরে (সম্ভবত) যে মাইয়াটা গাছের ওপর একটা খারা করাইয়া দৌড়ের ভঙ্গি করছে, তারে দেখছেন? কী অবস্থা!
বড়ই বেশামাল। বক্ষ জোড়া পক্ষির মত উড়াল দিবার চায়। চলো বহুদূরে যাই।
এমতে কি আর বহুদূর যাওন যাইবো। জানি না। তয় আমরা এই রকম বিজ্ঞাপনের...
ব্রেকআপ পরবর্তী পরামর্শ 
লিখেছেন চোথাবাজ ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ১১:৫৮ সকাল
প্রিয় মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়াকেই বর্তমান যুগে ব্রেকআপ হিসেবে অভিহিত করা হয়। ব্রেকআপের পর একেকজন দুঃখের সাগরে ভেসে যান। বোঝেন না, কী করবেন এই দুঃখ দূর করতে। তাঁদের সেই দুঃখ মোচনের জন্য ব্রেকআপ-পরবর্তী পরামর্শ তথা করণীয় কিছু কাজ তুলে ধরা হলো
যোগ দিন রাজনীতিতে
আপনি বয়সে তরুণ? আপনার মনে ব্রেকআপের দুঃখ? তাহলে এই দুঃখ দূর করার জন্য ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিন রাজনীতি।...
এম এল এম হাতিয়ে নিয়েছে হাজার কোটি টাকা
লিখেছেন েমাঃ েসিলম ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ১০:৩৭ সকাল
ডেসটিনির সাথে আমরা সকেলে অনেক পরিচিতি, দেশের কিছু অসাধু ব্যক্তি একত্রি হয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা। আপনারা জানেন কিনা জানিনা, অশিক্ষিত ও বেকার শ্রেনীর কিছু এবং স্বল্প শিক্ষিত যুবকে নগদ টাকার ললসায় ফেলে, তাদের সরলতার সুযোগ বুঝে নিয়ে হাতিয়ে নিয়েছে।ঐ শ্রেনীর লোকেরা এদের গলায় পরিয়ে দিয়েছে টাই এবং পরনে এনেছে রুচীশীল জামাকাপড়, আজ তারা পারতেছে...
তাসলিম নাসরিনের সাথে আমিও একমত যে ছেলেদেরও মেয়েদের পোষাক পড়া উচিত।
লিখেছেন আড়িয়াল খাঁ নদীর মাঝি ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ১০:১৮ সকাল
বলেনতো সৃষ্টিকর্তার কি আজব সৃষ্টি যে মানুষ সৃষ্টির সময়ই সে বিভেদ করে রেখেছে। কি দরকার ছিল এই বিভেদের। এর কারণেইতো আজ নারী-পুরুষ, জাত-অজাত ইত্যাদি নানারকমের বিভেদ দেখা যাচ্ছে শুধু কি তাই এই বিভেদের প্রতিক্রিয়া পড়েছে পোষাকের উপরও। কি দরকার ছিল পোষাকের ক্ষেত্রেও এই বিভেদের।
আবার যদি বলি সৃষ্টিকর্তা বলে কিছু নেই নুরি, পাথর, উদ্ভিদ ইত্যাদির বিবর্তনের প্রতিফল স্বরুপ এই মানুষ্য...
সোনার ছেলেরা, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকরা, we are proouud for you.
লিখেছেন জুনাইদ হোসেন সবুজ ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ১০:০৫ সকাল
ছাত্রলীগকে নিয়ন্ত্রণ করার কেউ নেই। দেশের শিক্ষাঙ্গনগুলোতে দিন দিন ফের বেপরোয়া হয়ে উঠছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এই ছাত্র সংগঠনটি। সাধারণ শিক্ষার্থী, ভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মী কিংবা পথচারী কেউই এখন আর রেহাই পাচ্ছে না তাদের হাত থেকে। নিরাপদ নন শিক্ষকরাও। ছাত্রলীগ ক্যাডাররা তাদের পেটাচ্ছে নির্দয়ভাবে। ছাত্রলীগের আক্রমণে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন সরকারি-বেসরকারি উচ্চশিক্ষা...
রায় হবার পূর্বে কাওকে যুদ্ধাপরাধী বলা আদালত অবমাননার শামিল।
লিখেছেন জুনাইদ হোসেন সবুজ ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৯:৫৩ সকাল
আমরা জানি, আমাদের দেশে যুদ্ধাপরাধী দের বিচার শুরু হয়েছে । এর স্বপক্ষে সাক্ষ্য প্রমান চলছে। কিন্তু প্রত্যেকটি সংবাদ মাধ্যম, কিছু কিছু বাক্তিরা বিচারের তোয়াক্কা না করে, তাদের যুদ্ধাপরাধী বলে ঘোষণা দিচ্ছেন, জা আদালত অবমাননার শামিল। যদি আপনি জেনে ই থাকেন সে যুদ্ধাপরাধী তাহলে বিচার করার দরকার কি? সাক্ষি দিয়ে তাদের বিচারের বাবস্থা করুন। আর তা না পারলে, তাদের যে সম্মান হানি হচ্ছে,...
ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা নিয়ে বিতর্ক
লিখেছেন শহীদ ভাই ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৮:৫৩ সকাল
একটি জাতির পরাজয় এবং বিপর্যয়ের কারণ নানাবিধ।
তবে শুরুটি হয় জনগণের চেতনায়।
হাত-পায়ে যত শক্তিই থাক, মগজ হুশ হারালে দেহও শক্তিহীন হয়ে পড়ে। তেমনি অবস্থা একটি জাতির। অতীতে মুসলমানগণ যখন বিজয়ের পর বিজয় আনছিল এবং বিশ্বশক্তি রূপে দ্রুত প্রতিষ্ঠা লাভ করছিল তখন তাদের তেল-গ্যাস ছিল না, বিশাল জনশক্তিও ছিল না। হাজার হাজার মসজিদ-মাদ্রাসাও ছিল না। শত শত কলেজ বিশ্বাবিদ্যালও ছিল না। কিন্তু...
স্কুলে যাওয়া বাচ্চাদের কাছে নতুন বছরে নতুন বই এর চেয়ে বড় উপহার আর কি হতে পারে?
লিখেছেন শরীফ নজমুল ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৮:৫২ সকাল
সড়ক পথে ঢাকার বাইরে যাবার সময় যে জিনিষটা অসম্ভব ভাল লাগে তা হলো দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের ক্ষেত। আরেকটা জিনিষ নয়ন জুড়িয়ে দেয় তা হলো গ্রামের ছেলে-মেয়েদের সারি ধরে স্কুলে যাওয়া আসার দৃশ্য।
জানুয়ারীর দুই তারিখ ঢাকা থেকে সিলেট যাচ্ছিলাম। মাঝে মাঝেই হলদে ফুলে ছেয়ে যাওয়া সরিষার ক্ষেত দেখে মনটা ভরে যাচ্ছিল। দুপুরের দিক প্রত্যাশিত ভাবেই দেখা পেলাম স্কুল ফেরত শিশুদের। স্কুল ড্রেস...
