রেখেছ বাঙালী করে, মানুষ করনি
লিখেছেন xonee ০৮ মে, ২০১৩, ০৮:৩২ রাত
" সাত কোটি বাঙালিরে হে মুগ্ধ জননী
রেখেছ বাঙালী করে, মানুষ করনি "
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর আমরা এখন ১৬ কোটি, আমরা কি এখনো কি মানুষ হতে পেরেছি?
জানিনা আর কত বৎসর অপেক্ষা করতে হবে কবি গুরুর এ মহান উক্তি মিথ্যা প্রমান করার জন্য।
সেদিন কুরআন পুড়িয়েছে হেফাজতিরা (প্রমাণসহ ভিডিও)
লিখেছেন নীল জোছনা ০৮ মে, ২০১৩, ০৮:২৩ রাত
হেফাজতিরা কুরআন পুড়িয়ে নাম দিয়েছে আওয়ামী লীগের । কত বড় মিথ্যাবাদী এরা। এরাই আওয়ামী অফিসে হামলা করে বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে আগুন দিয়ে পরিবহন পুলের সবকটি মাইক্রোবাস পুড়িয়ে দিয়েছে। ভিডিওতে দেখুন। এরাই নাকি আবার ইসলামের হেফাজত করবে। হায় আল্লাহ
এক্সক্লুসিভ ভিডিও দেখুন এখানে
হেফাজতকে আরো কঠোর হতে হবে
লিখেছেন ডিয়ার ভাই ০৮ মে, ২০১৩, ০৮:২০ রাত
কিভাবে এই নাস্তিক সরকার সাঈদী সাবের মতো আল্লা ওয়ালা মানুষ কে ফাঁসির রায় দেয় ? নিরীহ মানুষ রা যখন এ রায় মেনে নিতে না পেরে রাস্তায় নেমে আসে,তখন নাস্তিক সরকার তার পা ছাটা কুত্তা দিয়ে চালিয়েছে একের পর এক হত্যা জগ্য। তার পর বাংলার মানুষ হেফাজতে ইসলামের মাধ্যমে দেশে ১৩ দফা আইন প্রনোয়নের জন্য বললো,সরকার তা আমলে নেয়নি,য়ার কারনে জাতি ৬ তারিখ দেখলো আরো একটি কালো রাত। তাই এবাভে আর নয় হেফাজতকে...
৫ ই মে কালো রাত : বাংলাদেশের ইতিহাসে ঘটা ভয়ঙ্করতম নারকীয় গনহত্যা (সংগৃহিত প্রমান দেখুন)
লিখেছেন পাগলা ব্যাটা ০৮ মে, ২০১৩, ০৮:২০ রাত
গত ৫ ই মে ২০১৩ ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসের ভয়ঙ্করতম দিন। সরকার কর্তৃক সাধারন নাগরিক ও ইসলামপ্রেমীদের উপর চলে নির্মম হত্যাযজ্ঞ। ৫ ও ৬ তারিখের সকল ঘটনা তুলে ধরা হলো এখানে।
হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ ৫ মে ২০১৩- এ তাদের ১৩ দফা দাবী বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশের ঢাকা অবরোধের ডাক দেয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হেফাজত ইসলামের কর্মীরা ঢাকার প্রতিটি প্রবেশমুখে অবস্থান নেন। যাত্রাবাড়ী-ডেমরা...
বাংলাদেশে হাবল টেলিস্কোপ দিয়েও এমন একটা মিডিয়া খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না .......
লিখেছেন সালাহুদ্দিনের ঘোড়া ০৮ মে, ২০১৩, ০৮:১২ রাত
বাংলাদেশে হাবল টেলিস্কোপ দিয়েও এমন একটা মিডিয়া খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না যারা সত্যটাকে প্রকাশ করবে। ছোট খাটো যে দুয়েকটা পেপার বা অনলাইন মিডিয়া আছে তাদের গলার জোর এতই ক্ষীণ যে এটা বড়জোর কয়েক শত বা কয়েক হাজার মানুষের কাছে পৌছাতে পারবে বড়জোর! এদিকে দিগন্ত , ইসলামিক , আমারদেশ বন্ধ হয়ে যাবার পর দৈনিক হলুদ আলো , ৭৪ টি ভি, সময়, ইনডিপিনডেনট ( পরাধীন) , এটিএন নিউজ এমন কিছু গাজা খুরি সংবাদ দিয়ে...
লাশের সংখ্যা নিয়ে রাজনীতি অনাকাংখিত।
লিখেছেন মহি১১মাসুম ০৮ মে, ২০১৩, ০৮:১০ রাত

হেফাজতকে মতিঝিল শাপলা চত্বর থেকে সরিয়ে দিতে আইনশৃংখলা বাহিনীর যৌথ অভিযানে কতজন হেফাজত কর্মী নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে প্রধান দল দুইটি কাদা ছোড়াছুড়িতে ব্যস্ত। যা অনাকাংখিত।
একজন মানুষের মৃত্যুও কামনা করি না। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলি তাদের রাজনৈতিক কৌশল মানুষের জীবন কেড়ে নেয়।
হেফাজতের নেতারা প্রশাসন থেকে অনুমতি নেয়া সময়ের মধ্যে শেষ করে পরবর্তি কর্মসূচী দিতে পারতেন। কিন্তু...
বিষয়ঃ অতি উত্তেজিত জনগণ
লিখেছেন অনল দুহিতা ০৮ মে, ২০১৩, ০৮:০০ রাত
২৮শে ফেব্রুয়ারী থেকে শুরু করে সাভার আর মতিঝিল পর্যন্ত পুরো বছর জুড়ে যেভাবে গনহত্যা হয়েছে তাতে প্রতিটা মানুষের (অমানুষদের কথা ভিন্ন।) কলিজা পুড়ে আছে। কি ধরনের মানসিক কষ্টে সবার দিন কাটছে তাও না বোঝার কিছু নেই। কিন্তু এই কষ্টে দিশেহারা হয়ে যা তা বললে বা করলে আসলে লাভটা কাদের?
একটা বিষয় তো পরিষ্কার যে ফেইসবুক জুড়ে হায়হুতাশ আর গালি-গালাজ করে কোনো লাভ নেই! তবে কেন এ অনাকাঙ্খিত...
কেউ মরেনি কেউ সড়েনি
লিখেছেন শরষের মধ্যে ভূত ০৮ মে, ২০১৩, ০৭:৫৯ সন্ধ্যা
কেউ মরেনি কেউ সড়েনি
আছে সবাই ঠিক,
খুজে দেখ পিলখানাতে আছে সহশ্রাধিক।
?
নিথর তারা গুমিয়ে আছে রক্তজামা গায়,
শেখ সাহেবের সোনার বাংলায়
তাদের যে নাই ঠায়।
![]()
অবুঝ তারা রক্ত দিয়ে ইমান কিনতে চায়,
ডি এম পির জগন্য মিথ্যাচার
লিখেছেন আইল্যান্ড স্কাই ০৮ মে, ২০১৩, ০৭:৪৭ সন্ধ্যা
http://www.rtnn.net/realtime/records/imagefile/201305/7117_1.jp
কোনো রকম হতাহতের ঘটনা ছাড়াই মাত্র ১০ মিনিটে ‘অপারেশ ফ্লাশ আউট শাপলা’ সম্পন্ন করা হয়েছে। এর আগে পৃথিবীর কোনো দেশে এত দ্রুততম সময়ে এ রকম অভিযান হয়নি বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার বেনজির আহমেদ।
মিঃ বেনজির আহমেদ বাংলার মানুষকে এত বোকা ভাবেন কেন,আপনি কি মনে করেন এত বড় জগন্য মিথ্যাচার মানুষ গ্রহন করবে। আপনি বলতে পারেন কারণ...
জনপ্রিয় দুটি চ্যানেল বন্ধ করায় সৌদিআরবে জেদ্দাস্থ বাংলাদেশী সাংবাদিকদের প্রতিবাদ সভা
লিখেছেন অন্যায়ের প্রতিবাদি কন্ঠ ০৮ মে, ২০১৩, ০৭:২৩ সন্ধ্যা
সৌদিআরবের জেদ্দায় স্থানীয় সিজন রেস্টুরেন্টে বিশিষ্ট সাংবাদিক দিগন্ত ও ইসলামিক টিভির প্রতিনিধি শামীম আহমেদর সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন চ্যানেল আইএর জেদ্দা প্রতিনিধি রুমি সাইদ, বাংলাভিশনের সোহেল রানা, এনটিভির মাসুদ সেলিম, আর টিভির মেহেদি হাসান, এটিএন বাংলার সাজিদুল ইসলাম, ও চ্যানেল আইর মক্কা প্রতিনিধি এম ওয়াই আলাউদ্দিন। বক্তারা বলেন বাংলাদেশ ও প্রবাসীদেও...
৫ই মের কালো রাত ও ইসলাম ভাবনা।
লিখেছেন মহিউডীন ০৮ মে, ২০১৩, ০৭:১৭ সন্ধ্যা
পাঁচই মে বাংলাদেশের ইতিহাসে আর একটা অধ্যায় রচিত হয়েছে দেশীয় পাকিস্তানি দোষরদের দ্বারা।সাভার ট্রাজেডির লাশ গুনা না শেষ হতেই আরো শত শত লাশ।এদেশের সাধারন মানুষগুলো বিদেশি প্রভুদের প্রেতাত্যাদের মন রক্ষা করতে গিয়ে বার বারই হোচট খাছ্ছে ও রক্তের গঙা বইয়ে দিছ্ছে।৭১ এ যারা দেশ স্বাধীন করেছিল তাদের অধিকাংশ ছিল মাটি ও মানুষের দল ও খেটে খাওয়া আপামর জনসাধারন।তাদের রক্ত দিয়ে...
১০-১২ বছরের মাদ্রাসার ছেলেদেরকে নাকি জোর করে ধরে নিয়ে আসা হয়েছে হেফাজতের কর্মসূচিতে।
লিখেছেন মুক্তি পেতে চাই এই অসহায়ত্ব থেকে ০৮ মে, ২০১৩, ০৭:১০ সন্ধ্যা
১০-১২ বছরের মাদ্রাসার ছেলেদেরকে নাকি জোর করে ধরে নিয়ে আসা হয়েছে হেফাজতের কর্মসূচিতে। এই বিষয়টি কয়েকটা দালাল মিডিয়া প্রচার করতেছে দেখলাম।
আচ্ছা এখন আমার কথা হলো,
হেফাজতের সমাবেশে এসে "আল্লাহু আকবার,আল্লাহু আকবার" বলে চিত্কার দেওয়াটা খুব বাজে একটা কাজ হয়ে গেছে এবং মিডিয়াতে এটানিয়ে সমালোচনা করা হচ্ছে। আর যখন শাহবাগ গাঞ্জা স্কোয়ারে ৫-৬ বছরের বাচ্চাকে এনে তাকে দিয়ে "রাজাকারের...
সব ইস্যুই চাপা পড়ে যাচ্ছে।
লিখেছেন আইল্যান্ড স্কাই ০৮ মে, ২০১৩, ০৭:০১ সন্ধ্যা

সব ইস্যু চাপা পড়ে যাচ্ছে। রাজনৈতিক বিভ্রান্তিতে ইস্যু গিলে খাচ্ছে ইস্যুকে। একটা দুর্ঘটনা শেষ না হতেই অপর দুর্ঘটনা আগের ঘটনাকে চাপা দিয়ে দিচ্ছে। অর্থাৎ কোনো দুর্ঘটনারই পরিসমাপ্তি আসছে না। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর শুরুতেই বড় ধরনের হোঁচট খায় বিডিআর হত্যাকা- নিয়ে। সরকারের শুরুতে এই দুর্ঘটনা ছিল বার্নিং ইস্যু। ওই ঘটনায় ৭৪ জন নিহত হয়। এর মধ্যে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা,...
দুটি চ্যানেল বন্ধ করেই প্রমাণ করলেন এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে যা দেশবাসী দেখলে..........
লিখেছেন নজরুল ইসলাম টিপু ০৮ মে, ২০১৩, ০৬:৫০ সন্ধ্যা

অবশেষে বিডিআর প্রধান ও পুলিশ বাহিনী প্রধান মুখ খুলেছেন, তারা উভয়েই বলেছেন, আমাদের দেখিয়ে দিন ও প্রমাণ করুন কোথায় শত শত মানুষ নিহত হয়েছে! মূল কথা হচ্ছে, পত্র পত্রিকায়, ব্লগে, সামাজিক ওয়েব সাইডে লক্ষ লক্ষ মন্তব্য এই বাহিনীকে লক্ষ্য করেই। তারা এই কথাটি ভুলে যাচ্ছেন যে, জনগণ তাদের উপর আস্তা হারিয়ে ফেলছেন। তারা বুঝতেই পারছেন না যে, আগে তাদেরকেই প্রমাণ করতে হবে যে, তারা জনগণের উদ্দেশ্যে...
এরপরও কি বোধদয় হবে ? (পর্ব -২)
লিখেছেন শারমিন ০৮ মে, ২০১৩, ০৬:৩২ সন্ধ্যা
আমাদের দেশের গার্মেন্ট মালিক কর্তৃপক্ষ এটাই ভেবে থাকেন যে সেফটি কোড মেনে ফ্যাক্টরি চালু রাখতে গেলে অনেক খরচ পড়বে, তাতে লাভের অঙ্ক কমে যাবে । অথচ সামান্য ভুলের কারণে তাদের কত বড় মাশুল দিতে হতে পারে সে ব্যাপারে তারা অবগত নন। যেমন: শ্রমিকদের প্রাণহানি, স্বাস্থ্যগত সমস্যা, উত্পাদন কমে যাওয়া , প্রোডাক্ট নষ্ট হওয়া, মেশিনারী ও অন্যান্য মালামাল নষ্ট হওয়া, কেস চালানোর খরচ, ইমার্জেন্সিতে...



