বাংলার বিখ্যাত !!! কুখ্যাত প্রথম সারীর কয়েকজন ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক যারা মানবজাতির দুষ্মন ইসলামের দুষ্মন (পর্ব২)
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০১ জুলাই, ২০১৫, ০৪:৩০:১০ বিকাল
৬। বাউল লালন শাহঃ
সুবিধাবাদী সেক্যুলার। কোন ধর্ম পালন
করতো না। জীবনে যতবার গাজা টেনেছে , ততবার ভাত খেয়েছে কিনা সন্দেহ।
দেশের সকল নাস্তিক লালন বলতে অজ্ঞান।লালনের অনুসারিরা লালনের জন্মদিনে গাজা খাওয়ার উতসব করে থাকে। লালন এমন এক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতো যেখানে ধর্ম বলে কিছু থাকবে না, হিন্দু-মুসলিম-খৃষ্টান্রি এরকম কোন ধর্মীয় পরিচয় মানুষের থাকবে না।
৭। আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীঃ
তাকে তো সবাই চেনেন। বেশি কিছু বলার নাই।
আলোচিত কিছু উক্তি-ধর্ম তামাক ও মদের মত একটি নেশা। মোল্লাদের কোন কাজ নেই তাই তারা ঘন ঘন মসজিদ তৈরি করেছে।
টাকা ইনকামের জন্য আব্দুল্লাহর পুত্র মোহাম্মদ হজ্জের প্রবর্তন করেছিল।
সভা-সমাবেশের শুরুতে কুরআন তেলাওয়াত বন্ধ করা দরকার।
৮। জাফর ইকবাল:
বাংলাদেশের নাস্তিকতা প্রচারের মিশন দিয়ে আমেরিকার একটি বিশেষ সংস্থা তাকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে বলে
ধারনা করা হয়। তরুন সমাজকে নাস্তিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। নিজে মুক্তিযুদ্ধ না করলেও জাফর এখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে পেট চালায়।
জাফরের দাবী সে পাকিস্তানের দোষর রাজাকারদের ঘৃণা করে,কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য ৭১ সালে
পাকিস্তানকে সর্বপ্রকার সমর্থন ও সামরিক সাহায্য দেয়া রাষ্ট্র আমেরিকার ব্যাপারে তার কোন চুলকানিই নেই। জাফর নিজে আমেরিকায় চাকরী করতো, এখন সে তার ছেলে-মেয়েদেরকেও আমেরিকা পাঠিয়েছে পড়াশোনা করার জন্য।
৯। লেখক আনিসুল হকঃ
সেক্যূলারপন্থী লেখক আনিসুল হক
নাস্তিকপন্থী পত্রিকা প্রথম আলোর সহকারী সম্পাদক। ১৯৯১ সালে সে কুরআনের একটি সূরাকে ব্যঙ্গ করে প্যারোডি সূরা রচনা করে, বছরখানেক আগে তার ঐ লেখা পুনঃপ্রকাশিত হলে দেশ উত্তাল হয়ে ওঠে।
সেক্যুলারপন্থী আনিসুল হক ভয় পেয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা চায়। এরপর সে আরো কৌশলী হয়ে যায়, সরাসরি ইসলাম অবমাননা না করে এখন সে তার নাটক-সিনেমা ও পত্রিকা দ্বারা ইসলাম বিরোধী ততপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিষয়: বিবিধ
২২৫২ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন