Rose Cheer Broken Heart অন্যরকম ভালোলাগা এক ভালবাসার দিনে (ছোট গল্প) Rose Cheer Broken Heart

লিখেছেন লিখেছেন মামুন ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৬:৪২:৫০ সন্ধ্যা



Rose Roseআটই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ইং।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শহীদ মিনারের সিঁড়িতে মেয়েটি বসে আছে।

একা এবং কিছুটা উত্তেজিত!

কিছুক্ষণের ভিতরেই সে আসবে। সবার মত আজ কি সে ওকে প্রপোজ করবে?

আজ না প্রপোজ করার দিন!!!

যদি না করে?

দূর থেকে বাইকের শব্দে আকৃষ্ট হয়ে মুনা সেদিকে তাকালো।

হ্যা!

সোহেলই তো!!

এক ঝলক অতিরিক্ত রক্ত মুনার হৃদয় থেকে সারা শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে ওকে রাঙিয়ে দিল।

বাইক একেবারে সিঁড়ির গোড়ায় এসে দাঁড়ায়। লাল গোলাপ হাতে সোহেল ধীরে ধীরে সিড়ি বেয়ে উঠে আসছে। আজ কেন জানি মুনার কাছে ওকে খুব ম্যানলি লাগছে। আশেপাশে কয়েকটি জুটি হাতে হাত রেখে বসেছিল। সোহেলকে এগিয়ে আসতে দেখে যে যার মতো কেটে পড়ল। সে সোজা মুনার সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। বসা অবস্থায়ই মুনা বলল,

'হাই!'

মুনার চোখে চোখ রেখে সোহেল হাসল।

হাঁটু ভেঙ্গে ওর সামনে বসলো। এরপর মুনার একটা হাত ধরে বলল,

' কেমন আছ তুমি?'

'ভালো।'

' শোনো মেয়ে। আমি ভান করতে পারি না... কথার পিঠে কথাও বলতে জানি না। তাই সোজাসুজিই তোমাকে বলছি... I Love You মুনা!'

কেন জানি কেঁপে উঠল মুনা। সেটা লক্ষ্য না করে সোহেল গোলাপের স্টিকটা মুনার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বললো,

' Will You Be My Valentine?'

এবার সোহেলের চোখে তাকিয়ে মুনা হাসলো।

এক হাত দিয়ে গোলাপের স্টিকটা নিলো। অন্যহাত সোহেলের হাতে রেখে ভাললাগা অনুভব করল। গাঢ় স্বরে বলে,

' আমি তোমার ফুল গ্রহন করলাম। কিন্তু এই মুহুর্তে তোমাকে গ্রহন করতে পারছি না।'

-'কেন?'

'আমি এবং তোমার মাঝে এখনো অনেক দূরত্ব রয়ে গেছে। ... তোমার পলিটিক্যাল ইমেজ আমাকে কাছে আসতে দিচ্ছে না।'

-'আমি ঠিক বুঝলাম না...'

'তুমি কি লক্ষ্য করেছ, তোমাকে আসতে দেখে অন্য ছেলে-মেয়েরা কীভাবে উঠে চলে গেলো?'

-' ওরা আমাকে সম্মান করে। এই জন্যই তো ...

' না সোহেল, ওরা তোমাকে আসলে ভয় পায়। তোমার কোমরের ঐ অদৃশ্য অস্ত্রটাকেও ওরা ভয় পায়... তুমিসহ তোমাদের ছাত্র সংগঠনের বেপরোয়া মনোভাবাপন্ন কর্মীদেরকে ওরা ক্যাম্পাসে অ্যাকশনে দেখেছে। কতটা নির্মম হতে পারো সেটাও সবার চোখে ভেসে আছে... এজন্যই ওরা তোমার থেকে দূরে থাকতে চায়।'

-' কিন্তু আমি তো তোমাকে ভালবাসি!'

'একই হৃদয়ে কীভাবে ভালবাসা ও হিংস্রতা থাকতে পারে? আজ ছোট ছোট ভাললাগা... খুশীকে অনেকে ভালবাসা মনে করছে। কিন্তু এটাই আসলে ভালোবাসা নয়। এভাবে সারাজীবন মানুষ একটা ভুলের ভিতরে থাকে... মনে করে সে কাউকে ভালবাসছে... অথচ এটা সঠিক নয় সেটা ঘুণাক্ষরেও টের পায় না।'

-'তাহলে... এখন কি করতে হবে আমাকে?'

সোহেলের প্রশ্ন শুনে ওর চোখে চোখ রাখে... খুব বিষন্ন একটা নদীর ভিতরে হারিয়ে যেতে যেতে মুনা বাস্তবে ফিরে আসে এবং বলে,

' আমি চাই ১৪ তারিখে তুমি এই একই যায়গায় যখন আমার কাছে আসবে- তোমাকে দেখে কেউ ভয়ে সরে যাবে না... ভালবাসা তো একে অন্যের কাছে টানে... দূরে সরাবে কেন?'

-'আর?'

'তোমার কোমরের ঐ অস্ত্রটি থাকবে না...'

স্মিত হেসে সোহেল জিজ্ঞেস করে,

-' আর কিছু ডার্লিং? ... শর্ত দিয়ে কি ভালোবাসা হয়?'

' আপাতত আর কিছু নয়... ডার্লিং! শর্তের কথা বলছ? এটা শর্ত নয়... তোমাকে কাছে পেতে আমার ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ!!'

ওরা দু'জনে হাত ধরে থাকে দীর্ঘক্ষণ... হাসতে থাকে। যে ভাললাগা এই প্রপোজ ডে'তে ওদের মাঝে তৈরী হল... সেটাকে অনুভব করতে থাকে। দুজনের ভিতরের এই অনাবিল হাসিতে ভালোবাসাই ঠিকরে বের হয়... বয়ে যেতে থাকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের সর্বোচ্চ শহীদ মিনারের পাদদেশকে ঘিরে। সেখানে এই মুহুর্তে হিংস্রতার কোনো আভাষ পাওয়া যায় না।

... ...

১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ইং।

খুব ভোরে রায়হান ক্যাম্পাসের শিক্ষকদের মসজিদটির দিকে পায়ে পায়ে এগিয়ে যায়। আজান কেবল দিচ্ছে। ওর মতো ঘুমকাতুরে মানুষ সেই সারা রাত জেগে ছিল শুধুমাত্র এই ভোরবেলায় ঊঠার জন্য।

মসজিদটির পাশে একটি শিউলি গাছ আছে।

ফুলে ফুলে ভর্তি।

দেখেছে গতরাতে।

একেবারে সকালে গেলে গাছের নীচে পড়ে থাকা 'ফ্রেশ ফুলগুলো' নিতে পারবে।

একটা মালা গেঁথে কনাকে দিতে পারবে।

আজ তো ভ্যালেন্টাইন্স ডে!!!

আর সে হল একজন চরম বেকার... পকেটে একটা টাকাও নেই। কিছু লাগলে কনার কাছে চাইতে হয়। পাঁচ টাকা দিয়ে নার্সারীতে গিয়ে একটা গোলাপ কিনবে- সেই টাকাটাও নেই। আর কনার কাছ থেকে টাকা নিয়ে ওকে ফুল দেয়া...

নাহ! এটা চরম নির্বুদ্ধিতার পরিচয় এবং হেংলামো হবে।

শিউলি গাছটির নিকট যখন সে এলো, মুসল্লীরা তখনো কেউ আসা শুরু করেন নাই। গাছের নীচে তাকিয়ে মনটা ভরে গেলো!

ফুল আর ফুল!

সৃষ্টিকর্তা মনে হয় ওর জন্য আজ এই অঢেল ফুলের যোগাড়যন্ত্র করে রেখেছেন। পকেট থেকে পলিথিনের প্যাকেট বের করে প্রসন্ন মনে আলতো করে রায়হান ওর হৃদয়ের নির্যাসগুলোকে ব্যাগে ঢুকাতে থাকে...

... ....

প্রতিদিনের আয়-ইনকাম প্রায় একই।

তাই দিনের শেষে বাজার করে বউ এর কাছে যখন ক্লান্ত দেহে টাকাটা তুলে দেয় তখন কেমন এক বোবা- বিষন্ন ভাবনায় ডুবে থাকে মনটা। গাঁজার নেশায় বুদ হয়ে সারাদিন রিক্সা চালালেও ভাড়া বাসায় এসেও রাতে কল্কিতে এক দু' টান না দিলে ফজলের কেন জানি হয় না। এটা রোজকার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এরপর বিছানায় বউকে নিয়ে... ওটাও রুটীন অভ্যাস। কিন্তু এরি মাঝে কখনো বউকে ভালভাবে দেখা কিংবা বলা হয়ে উঠে না নিজের মনের কথাগুলো।

বিয়ে তো সে প্রেম করেই করেছিল।

প্রেম?

নিজের মনেই নিজে হাসে ফজল।

একজন রিক্সাওয়ালার কি প্রেম হতে পারে? কিংবা সেটা ফলাও করে ভাববার বা কাউকে বলার মতো কিছু? তবে বাংলা সিনেমায় ওদেরকে নিয়ে অনেক কাহিনী তৈরি হয়েছে। তবে সেগুলো বাস্তবে থৈ পায় না।

আজ বঊকে টাকাগুলো দিতে গিয়ে একটু বিশেষ ভাবে ওর দিকে তাকায়।

কিছু টাকা বেশী দেখে বউও জিজ্ঞাসু নেত্রে ফজলের দিকে তাকালো। বলল,

'কি, শরীর খারাপ নাকি? ... আইজ যে কিছু না খাইয়া ই আইলা?'

কিছু না বলে পকেট থেকে বকুল ফুলের একটা মালা বের করে। আর একটা সুগন্ধি তেল। এই তেলের জন্য ওকে কতদিন বলেছে হাসিনা। কিন্তু বাজার খরচের পর নিজের গাঁজার পোটলা কিনতেই তো টাকা সব শেষ। আজ তিনদিনের গাঁজার টাকা বাঁচিয়ে এ দু'টো কিনেছে। তবে হাসিনা গত তিনদিনে ফজলের পরিবর্তন সেভাবে দেখে নাই। অবাক হয়ে বলে,

' এগুলো কি আমার ?'

-' হ্যা রে বউ। তোর গন্ধওয়ালা তেলের শিশি ... আর এই মালাটা রাত্রে খোপায় দিয়া আমার কাছে আইবি...

' এতো সোহাগ যে! মাথা ঠিক আছে তো? নাকি অন্য কিছু খাইয়া আইছ আজ?'

-' না বউ। আইজ নাকি ভালোবাসার দিন । ক্যাম্পাসে দেখলাম সবাই একজন আরেকজনেরে কত কিছু দিতাছে... হাতে হাত ধইরা ঘুরতাছে। আমি রিক্সাওয়ালা বইলা কি মানুষ না?'

ফজলের কথা শুনে হাসিনার চোখ ভিজে আসার উপক্রম হলে সে কিছু একটা ছূতো ধরে কাজের নাম করে ফজলের সামনে থেকে সরে যায়। তবে বকুল ফুলের মালা ও সুগন্ধি তেলের শিশিটি নিতে ভুল করে না। এটা যে অনেক ত্যাগের মাধ্যমে ফজল ওর জন্য নিয়ে এসেছে!

... ...

কনা সব কাজ গুছিয়ে বাবুকে ঘুম পড়িয়ে স্কুলের খাতা কাটা শেষ করল।

এরপর ড্রয়িং রুমে টিভি দেখতে এসে দেখে রায়হান একা বসে আছে।

টিভি বন্ধ।

তবে রুমটা খুব সুন্দর একটা গন্ধে আচ্ছন্ন হয়ে আছে।

ওর উপস্থিতিতে রায়হান ওর দিকে ফিরে তাকায়। কনা পাশে গিয়ে বসে। জিজ্ঞেস করে,

'কি মন খারাপ নাকি?'

-'কেন জিজ্ঞেস করছ?'

' না... চুপচাপ একা বসে আছ... টিভিও বন্ধ। তাই ভাবলাম...'

-' আজ ভ্যালেন্টাইন্স ডে!'

' তাই নাকি?'

-' হ্যা, তোমার জন্য কিছু গিফট যে আনবো সে সামর্থ তো আমার নেই। তাই...'

অবাক হয়ে রায়হানকে দেখে কনা। একটা নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয় এই মুহুর্তে ওর হৃদয়ে। কিছু একটা ওকে তাড়িত করে বেসামাল করে দেয়ার আগমুহুর্তে সে জিজ্ঞেস করে,

' তাই কি?'

-'শিউলি ফুলের একটা মালা বানিয়েছি... আমি নিজে! ... তোমার জন্য'

'ফুল কোথায় পেলে? ... আর এতো ভোরে উঠলে কীভাবে?'

-' রাতে ঘুমাই নি।'

'ও'।

রায়হান মালাটা বের করে কনাকে দেয়।

ওলটপালট ভালোবাসায় আক্রান্ত এক যুবতি ভালবাসা দিবসে তার বেকার প্রিয়তমার কাছ থেকে হৃদয়-নিংড়ানো ভালোবাসা গ্রহন করে অভিভূত হয়ে পড়ে... কিছুক্ষণের জন্য! এরপর মালা হাতে ড্রেসিং টেবিলের উদ্দেশ্যে বেডরুমের দিকে চলে যায়।

সর্বোচ্চ শহীদ মিনারের পাদদেশে মুনা আজও একা বসে ছিল।

পড়ন্ত বিকেল বেলায় সোহেল এলো।

আজ আর বাইকের শব্দে সে কারো ধ্যান ভাঙ্গালো না।

হাতে এক গুচ্ছ রজনিগন্ধা ও এক তোড়া টকটকে লাল গোলাপ নিয়ে সে যখন মুনার পাশে এলো তখন দিনের সুর্য অস্ত যায় যায়।

মুনা ভালো করে সোহেলকে দেখল।

নাহ! আজ শার্ট ইন করে এসেছে।

আর কোমরের কাছটাও অদ্ভুদ ভাবে ফুলে নেই।

একটা সুন্দর ভালোলাগার অনুভুতি মুনাকে ফুরফুরে মেজাজ এনে দিলে। সে মুক্ত প্রজাপতির মত উড়ে বেড়াতে লাগল তার নিজের ভুবনে... যেখানে এই মাত্র ওর প্রিয় মানুষটি একাধারে বন্ধুত্তের এবং ভালবাসার রঙে রাঙানো কিছু ভালোলাগা নিয়ে ওর সামনে হাজির হয়েছে।

সর্বোচ্চ শহীদ মিনারটিনও যেন আজ ওদের প্রেমের পরিপুর্ণতায় নিজেও পুর্ণ হল!!

দীর্ঘক্ষণ সোহেল এবং মুনা একে অপরের পাশে নিশ্চুপ হাতে হাত রেখে বসে রইলো।

চুপচাপ থাকলেও ওদের কথা হ'লো হৃদয়ে-হৃদয়ে!

... ...

রায়হানের বিছানায় কনা এলো খোঁপায় শিউলি ফুলের মালা জড়িয়ে...

ফজলের সামনে হাসিনা বেলীফুলের ঘ্রাণে ওকে মাতাল করে দিতে...

মুনার হৃদয়ে সোহেল নির্ভরতার প্রতীক হয়ে...

এরা সবাই এক অন্যরকম ভালোলাগা নিয়ে একে অপরকে জীবনের মানে নতুনভাবে উপলব্ধি করাতে চাইলো 'ভালবাসার দিনে'!

আর এদের ভিতরে উজাড় করা ভালোবাসা ঢেলে দিতে দিতে ভালবাসার সৃষ্টি যেখান থেকে, সেই সর্বময় স্রষ্টা সস্নেহে ভাবছেন এরা বছরের সব দিনগুলিতেও কেন এভাবে কানায় কানায় ভালোবাসায় পুর্ণ হয়ে থাকতে পারে না! Rose Rose Rose Good Luck

বিষয়: সাহিত্য

২৫৯৯ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

265883
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫০
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫২
209673
মামুন লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।Happy Good Luck
265887
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২২
মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী লিখেছেন : আশা করি লিখতে লিখতে গল্পের হাত আরো শক্ত হবে। যখন লিখতে বসবেন তখন যেন পৃথিবীতে না থাকেন। আপনার প্রয়াস উৎসাহব্যঞ্জক।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:৪৬
209753
মামুন লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ জেরী।
আপনার পরামর্শের জন্যও অনেক ধন্যবাদ। পৃথিবী ছেড়ে দূরে চলে যাবো, কিন্তু ফিরে আসতে না পারলে আপনার দায় Happy
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।Happy Good Luck
265912
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:০৬
আতিক খান লিখেছেন : রোমান্সে টইটম্বুর। ভালবাসা উপচে উপচে পড়ুক সবার জীবনে। অনেক ধন্যবাদ। Rose Rose Good Luck Good Luck
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:৪৭
209754
মামুন লিখেছেন : ধন্যবাদ বন্ধু।
তোমার দোয়া আল্লাহ পাক কবুল করুন।
শুভেচ্ছা রইলো অনেক অনেক।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Happy Good Luck
265928
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:২২
নীল জোছনা লিখেছেন : আতিক খান লিখেছেন : রোমান্সে টইটম্বুর। ভালবাসা উপচে উপচে পড়ুক সবার জীবনে। অনেক ধন্যবাদ।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:৪৮
209755
মামুন লিখেছেন : ধন্যবাদ নীল জোছনা।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।Happy Good Luck
265932
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:০০
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : এইখানে একটাও বৈধ প্রেম নাই কারন সবাই বিয়ের আগে অবৈধ ভালোবাসা করছে যা ইসলামে সমর্থন করেনা।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:৫০
209756
মামুন লিখেছেন : আপনি মনে হয় গল্পটি পরেনই নাই।
ভার্সিটির জুটিটির ক্ষেত্রে আপনার কথা বলতে পারলেও, বাকী দুজন স্বামী-স্ত্রী। তাই আবারো পড়ে দেখুন।
শুভেচ্ছা আপনার জন্য।Happy Good Luck
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪৩
209825
মাজহারুল ইসলাম লিখেছেন : বিয়ে তো সে প্রেম করেই করেছিল।

এমন একটা লেখা আছে দেখন ভাই আপনি লিখেছেন আমি লিখি নাই। আর প্রেম করে বিয়ে করলে কি সেটা বৈধ?
265952
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪৯
আফরা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ ।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:৫০
209757
মামুন লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আফরা।
ভালো থাকবেন, সবসময়।
জাজাকাল্লাহু খাইর।Happy Good Luck
265986
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:৩৭
কাহাফ লিখেছেন :
শুধু একটা দিবস নয়,বছরের সারা টা দিনই নির্ভরতা-আস্হা আর বিশ্বাসের প্রতিক হয়ে ভালবাসা বয়ে বয়ে যাক এক জন থেকে অন্য জনে......ভালবাসাময় হয়ে উঠুক এ পৃথিবী।
চাওয়া তো এটাই......।
ভালবাসা মাখা অনেক ধন্যবাদ আপনাকে..... Rose Rose Rose
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:৫১
209758
মামুন লিখেছেন : সহমত আপনার সাথে।
অনেক শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা আপনার জন্যও অনেক অনেক কাহাফ ভাই।
Happy Good Luck Good Luck Good Luck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File