জামাতের জন্য বিএনপির মায়া কান্না

লিখেছেন লিখেছেন ফ্রিডমফাইটার ০৩ আগস্ট, ২০১৩, ১১:৫৭:২০ রাত



আদালতে জামাতের নিবন্ধন বাতিলের সাথে সাথে মায়া কান্না শুরু করেছে বিএনপি। যেন মায়ের চেয়ে মাশির দরদ বেশি! রায়ের পর এখন পর্যন্ত জামাতের কোন নেতা প্রকাশ্যে রায় নিয়ে কোন কথা না বললেও বিএনপির সিনিয়র নেতারা হরহামেশাই জামাতকে প্রটেকশন দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। মির্জা ফখরুল থেকে শুরু করে ব্যারিষ্টার মওদুদ পর্যন্ত সবাই যেন জামাতকে বাঁচানোর ঠিকাদারি নিয়েছেন! কিন্তু জামাতের জন্য এত মায়া কান্না কেন বিএনপি নেতাদের?

অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে অনেক চাঞ্চল্যকর খবর। দেশের মানুষ আওয়ামীলীগের প্রতি ক্ষুব্ধ হলেও বিএনপিকেও মনেপ্রানে চাইছেনা। ৫ সিটি নির্বাচনে বিএনপি যেটুকু সহানুভূতি পেয়েছে সেটাও জামাত আর হেফাজতের কারনে। তাছাড়া গত ৬/৭ মাসে রাজপথে জামাত-শিবির যেভাবে সরকারি বাহিনীকে কুপোকাত করেছে তাতে জামাতের শক্তি সম্পর্কে নতুন ধারনা পেয়েছে বিএনপি। ঈদের পরের আন্দোলনে রাজপথে পুলিশ-র‌্যাবের পাশাপাশি সরকারি দলের ক্যাডারদের মোকাবেলা করার ক্ষমতা বিএনপির নেই সেটা নেতারা ভালো করেই জানে। তাই রাজপথের লড়াইয়ে জামাত-শিবির তাদের একান্ত প্রয়োজন। এজন্য বিপদমুহুর্তে জামাতকে কিছুটা হলেও সমর্থন দিচ্ছেন বিএনপির নেতারা। তাছাড়া ভোটের রাজনীতিও অনেক বড় ফ্যাক্টর। আনাড়ী রাজনীতির দল জামাত হঠাৎ যদি দল ও নেতাদের বাঁচাতে সরকারের সাথে গোপন আঁতাত করে বসে তখন পরিস্থিতি বিএনপির নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে! এটা ভেবেও বিএনপি জামাতকে রক্ষার চেষ্টা করছে। তবে, বিএনপি যেটাই ভাবুক সুযোগ পেলে জামাত ঠিকই বিএনপির বুকে ছুরি চালাবে তাতে কোন সন্দেহ নাই।

আদালতে জামাতের নিবন্ধন বাতিলের সাথে সাথে মায়া কান্না শুরু করেছে বিএনপি। যেন মায়ের চেয়ে মাশির দরদ বেশি! রায়ের পর এখন পর্যন্ত জামাতের কোন নেতা প্রকাশ্যে রায় নিয়ে কোন কথা না বললেও বিএনপির সিনিয়র নেতারা হরহামেশাই জামাতকে প্রটেকশন দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। মির্জা ফখরুল থেকে শুরু করে ব্যারিষ্টার মওদুদ পর্যন্ত সবাই যেন জামাতকে বাঁচানোর ঠিকাদারি নিয়েছেন! কিন্তু জামাতের জন্য এত মায়া কান্না কেন বিএনপি নেতাদের?

অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে অনেক চাঞ্চল্যকর খবর। দেশের মানুষ আওয়ামীলীগের প্রতি ক্ষুব্ধ হলেও বিএনপিকেও মনেপ্রানে চাইছেনা। ৫ সিটি নির্বাচনে বিএনপি যেটুকু সহানুভূতি পেয়েছে সেটাও জামাত আর হেফাজতের কারনে। তাছাড়া গত ৬/৭ মাসে রাজপথে জামাত-শিবির যেভাবে সরকারি বাহিনীকে কুপোকাত করেছে তাতে জামাতের শক্তি সম্পর্কে নতুন ধারনা পেয়েছে বিএনপি। ঈদের পরের আন্দোলনে রাজপথে পুলিশ-র‌্যাবের পাশাপাশি সরকারি দলের ক্যাডারদের মোকাবেলা করার ক্ষমতা বিএনপির নেই সেটা নেতারা ভালো করেই জানে। তাই রাজপথের লড়াইয়ে জামাত-শিবির তাদের একান্ত প্রয়োজন। এজন্য বিপদমুহুর্তে জামাতকে কিছুটা হলেও সমর্থন দিচ্ছেন বিএনপির নেতারা। তাছাড়া ভোটের রাজনীতিও অনেক বড় ফ্যাক্টর। আনাড়ী রাজনীতির দল জামাত হঠাৎ যদি দল ও নেতাদের বাঁচাতে সরকারের সাথে গোপন আঁতাত করে বসে তখন পরিস্থিতি বিএনপির নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে! এটা ভেবেও বিএনপি জামাতকে রক্ষার চেষ্টা করছে। তবে, বিএনপি যেটাই ভাবুক সুযোগ পেলে জামাত ঠিকই বিএনপির বুকে ছুরি চালাবে তাতে কোন সন্দেহ নাই।

বিষয়: বিবিধ

১২৫৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File