বাঙ্গালীর সাম্প্রতিক(আওয়ামী) চেতনা
লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৮:০৭:৫৬ সকাল
ঢাকা ভার্সিটির ইসলামের ইতিহাস ডিপার্টমেন্ট থেকে সরস্বতী পুজার আয়জন করা হয়। এটাকে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন হিসেবে দেখছে।
তারা বলেছেনঃ "ধর্মান্ধতা বাদ দিয়ে এভাবে যদি সংস্কৃত বিভাগের ছেলেরা মিলে কুরবানির আয়োজন করতো দেশটা সুখে সুখে ভরপুর হয়ে যেতো।ধর্ম যার যার উৎসব সবার"
এই চেতনায় বাংলাদেশের হিন্দুরা কতবার কুরবানির আয়োজন করেছেন, এই অধম জানতে চায়। নাকি চেতনা বাস্তবায়নের দায়িত্ব খালি মুসলমানদের।
ধর্মান্ধতা উপড়ে ফেলার জন্য মুসলিম মেয়েদের হিজাব ছিড়ে ফেলা হয়, ক্লাস করতে বাধা দেয়া হয়।
এই একি আচরণ কি কোন হিন্দু মেয়ের প্রতি করা যেত? শাঁখা সিদুর পরার অপরাধে কোন হিন্দু মেয়েকে যদি ক্লাস করতে না দেয়া হয়, তখন কি সেটা গ্রহণযোগ্য হোত ?
সরকারের উদ্দেশ্যে: চেতনার ব্যবসা বন্ধ করেন। সম্রাট আকবর একবার এই কাজ করে পচেছিল। নিজেদেরকে এত অগ্রহনযোগ্য করে তোলা ঠিক নয়।
বিষয়: বিবিধ
১৩৯২ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যেমন: ১. স্যার সৈয়দ আমীর আলী
সাহেবের বইয়ের দিকে যাদি তাকানো যায় তাহলে দেখা যায় তারা বৃটিশদের সাথে ইসলাম কে মিলাতে গিয়ে কিভাবে ইসলামের সৈন্দয্যকে নস্ট করে দিয়েছে। দ্যা স্পিরিট অব ইসলাম পরলে দেখবেন তার নমুনা।
পাশ্চাত্য সংস্কৃতির সাথে ইসলামের চিরাচরিত ঐতিয্য কে মিশাতে গিয়ে তারা ইসলামের বারোটা বাজিয়েছে।
২.আবুল কালাম আজাদ
উপমহাদেশের সর্ব প্রথম ব্যাক্তি যিনি "ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদকে ইসলামের সাথে একত্ততা ঘোশনা করেছিলেন"
আর এখন এরা তো করবেই।
যাই হোক,
ইসলাম বিনষ্ট কারী বিষয়ের মাঝে একটি হলো:
যারা মুশরিকদের কাফির মনে করেনা অথবা তাদের কাফির হওয়ার বিষয়ে সন্ধেহ পোষন করে অথবা তাদের ধর্মকে সঠিক মনে করে তাহলে তারা কুফরি করলো।
(আল আকিদাতুস সহিহা, শায়খ আব্দুল আযিয আব্দুল্লাহ ইবন বায (রহ))
মন্তব্য করতে লগইন করুন