চলুন নতুন কিছু শিখতে শুরু করি

লিখেছেন লিখেছেন মুজতাহিদ বাপ্পী ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৩, ০৯:৩৩:৫২ রাত

নতুন কোন শব্দ শেখা মানেই একটি নতুন ধারণা শেখা । আবার একটি নতুন ভাষা শেখা মানেই নতুন রুপে পৃথিবী দেখা । তাই এখন থেকে শব্দ এবং ভাষার জগতে নিজেকে ব্যস্ত রাখবো ঠিক করেছি । তবে তাই হোক । আজকে আমরা কিছু মনস্তাত্বিক ধারণার সাথে পরিচিত হবো ।

*মানুষ যখন কেবল নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকে (যেটা অধিকাংশ মানুষের বৈশিষ্ট্য) তারা একটা বিশেষ বৃত্তে আবদ্ধ হয়ে পড়ে । এটাকে সাইকোলজির ভাষায় বলা হয় EGOISM : যার কয়েকটি প্রকারভেদ দেখা যায়-

Egotism : an excessive or exaggerated sense of self-importance, placing oneself at the core of one’s world with no concern for others । ইগোটিস্ট লোকের কথায় অধিকাংশ বিষয় আত্মকেন্দ্রিক থাকে । তারা সব বিষয়ে নিজেদেরকে প্রকাশ করতে চায় । এই প্রবণতা অবশ্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্মে বেশি দেখা যায় । এসব প্রজন্মকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়- ME GENERATION অথবা BABY BOOMER (1946-1964), GENERATION X (1960-1980), GENERATION Y (1980-2000), GENERATION Z (2000-NEXT)। These phrases caught on with the general public, at a time when “self-realization” and “self-fulfillment” were becoming cultural aspirations among young people, who considered them far more important than social responsibility ।

Ethical egoism : the doctrine that holds that individuals ought to do what is in their self-interest । স্বার্থপরতাকে আইনে পরিণত করার বুদ্ধি হলো আগে তাকে ধর্মে পরিণত করা । বহু দার্শনিক এই প্রবণতাকে উৎসাহিত করেছেন । The philosophy of Yang Zhu (4th century BCE), Yangism, is considered to be egoist. Yangism views wei wo, or “everything for myself”, as the only virtue necessary for self-cultivation । In the words of James Rachels, “Ethical egoism endorses selfishness, but it doesn’t endorse foolishness.”

Psychological egoism : the doctrine that holds that individuals are always motivated by self-interest । It claims that, when people choose to help others, they do so ultimately because of the personal benefits that they themselves expect to obtain, directly or indirectly, from doing so. A specific form of psychological egoism is psychological hedonism, the view that the ultimate motive for all voluntary human action is the desire to experience pleasure or to avoid pain. এক্ষেত্রে জার্মান দার্শনিক ফ্রেডরিখ নীয়েৎসে বলেছেন, আমরা যখন কোন লোককে পানিতে ডুবতে দেখি অথবা কাউকে রক্তবমি করতে দেখি, আমরা ব্যথা অনুভব করি । কারণ আমাদের অবচেতনে নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা শঙ্কিত হয়ে উঠি । The suffering of another person is felt as a threat to our own happiness and sense of safety, because it reveals our own vulnerability to misfortunes, and thus, by relieving it, one could also ameliorate those personal sentiments । নবম শতাব্দিতে দার্শনিক ইবনুল জাহম আল বারমাকী আরো স্পষ্ট করে বলেছিলেন “No one deserves thanks from another about something he has done for him or goodness he has done, he is either willing to get a reward from God, therefore he wanted to serve himself, or he wanted to get a reward from people, therefore, he has done that to get profit for himself, or to be mentioned and praised by people, therefore, to it is also for himself, or due to his mercy and tenderheartedness, so he has simply done that goodness to pacify these feelings and treat himself.”

একটি চমৎকার কবিতায় এই ধারণার বৃত্তাবদ্ধতা ফুটে উঠেছে-

“All men desire only satisfaction.”

“Satisfaction of what?”

“Satisfaction of their desires.”

“Their desires for what?”

“Their desires for satisfaction.”

“Satisfaction of what?”

“Their desires.”

“For what?”

“For satisfaction” । আর কিছু কি বলার প্রয়োজন আছে ?

Rational egoism : the belief that it is rational to act in one’s self-interest ।

Solipsism : the belief that only one’s self exists, or that only the experiences of one’s self can be verified ( Latin solus, meaning “alone”, and ipse, meaning “self”) । এই ধারণা নিয়ে পৃথিবীতে বেশ কয়েকটি ধর্ম চালু রয়েছে । রেনে দেকার্তেস সলিপসিজম এর একটি সংক্ষিপ্ত সংজ্ঞা দিয়েছেন- “I think; therefore I exist” যা কিনা ল্যাটিন ভাষায় Cogito ergo sum অথবা ফরাসি ভাষায় je pense, donc je suis কথায় পরিচিত । গ্রীক দার্শনিক গার্গিয়াস এর মতে-

Nothing exists.

Even if something exists, nothing can be known about it.

Even if something could be known about it, knowledge about it can’t be communicated to others.

মূলকথা হলো The experience of a given person is necessarily private to that person. অবশ্য এর কিছু যৌক্তিক ভিত্তি আছে । যেমন- Developmental psychologists commonly believe that infants are solipsist । তবে বার্ট্রান্ড রাসেল থেকে শুরু করে অনেক দার্শনিক সলিপসিজম এর সমালোচনা করে গিয়েছেন । One famous argument is the private language argument of Wittgenstein. In brief, this states that since language is for communication, and communication requires two participants, the existence of language in the mind of the thinker means the existence of another mind to communicate with. অতএব একাকীত্বের সার্বভৌমত্ব ধারণাটি আর থাকে না । অনেকে বিশ্বাস করেন পৃথিবীতে সর্বশেষ যে লোকটি বেঁচে থাকবে সে হবে একজন সলিপসিস্ট । মানসিক রোগের ক্ষেত্রে Solipsism syndrome নামটি শোনা যায় ।

Narcissism : is a term that originated with Narcissus in Greek mythology who fell in love with his own image reflected in a pool of water. Currently it is used to describe a person characterized by egotism, vanity, pride, or selfishness.

উপরোক্ত সবগুলো বিষয় কোন না কোন ভাবে ইগোয়িজম এর সঙ্গে সম্পর্কিত । আশা করি আরো নতুন নতুন ধারণা আমরা জানবো আগামী পোষ্টগুলোতে । সাথেই থাকুন । Happy

বিষয়: সাহিত্য

১২০২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File