এ খবর ও দৃশ্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভিন্ন মিডিয়ায় আসে। কিন্তু এ ঘটনার পেছনের ঘটনা অথবা প্রেক্ষাপট সেসব মিডিয়ার প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়নি।
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ০৪ এপ্রিল, ২০১৩, ০৯:৩৩:৩২ রাত
সাবেক ও বর্তমান উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের বিশেষজ্ঞ মতামত হচ্ছে, রাজশাহীর পিএসআই মকবুলের দুই হাতের কব্জি পুলিশের গ্যাস গ্রেনেডের আঘাতেই উড়ে গেছে এমন ম্যাসেজ পুলিশ সদর দফতরে রয়েছে। তবে সেটা অপ্রকাশিত। প্রতিপক্ষের বোমা ছোঁড়ার পর তার আঘাতে হাতের কব্জি উড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ। পুলিশের সাবেক ও বর্তমান উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদেরদের যুক্তি হচ্ছে ছোঁড়া ককটেল অথবা বোমা শক্ত কিছুতে আঘাতপ্রাপ্ত না হলে বিস্ফোরিত হবে না। হাতে লাগলে বোমার বিস্ফোরণ ঘটবে, সেই বোমার বিস্ফোরণ নিক্ষেপ সাউন্ড হবে । তবে কোন কোন ক্ষেত্রে তা হাত থেকে নীচে পড়ে গেলে মৃদু মাত্রায় বিস্ফোরিত হতে পারে। প্রতিপক্ষের বোমা ছোঁড়ার পর তার আঘাতেশুধু দুই হাতের কব্জি আঘাতপ্রাপ্ত সেটা নাটকীয় ভ্রান্তনীতি। সাউন্ড গ্রেনেডের পিন খোলার সময় বিস্ফোরিত হয় এতে তার দুই হাতের কব্জি উড়ে যায়।
বর্তমান সরকারের আমলে পুলিশ দাঙ্গা দমনের কাজে ব্যবহারের জন্য এমন সব অস্ত্র-শস্ত্র আমদানি করছে যার কোনটার সাথেই পুলিশ সদস্যরা ওয়াকিবহাল নয়।শুধুমাত্র পরিচয় ও ব্যবহার মৌখিকভাবে জানিয়ে দেয়া হচ্ছে। এটি কেউ রপ্ত করতে পারছেন, কেউ পারছেন না। এ অবস্থায় অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার জন্ম। পুলিশের ভেতরেও এটা স্পষ্ট।
বিষয়: বিবিধ
১২৩১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য






































পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন